আমি অনলাইনে ব্যবসা করতে চাই
আমরা সবাই যখন ডিজিটাল মার্কেটিং এর যুগে আছি সেখানে আমি অনলাইনে ব্যবসা করতে চাই না এটা ভাবাটাই অস্বাভাবিক। তাই প্রতিটি মানুষের ইচ্ছে পূরণ না হলেও ব্যবসা শুরুর আগের প্রস্তুতি হল আপনাকে ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে ভুলভাল না শিখে সঠিক এক্সপার্টের কাছ থেকে বিস্তারিত জানুন। তারপর কোথায় তা ব্যবহার করবেন না ভাবতে থাকুন। আপনাকে অনলাইন ব্যবসা করতে কেউ আটকাতে পারবেনা।
কি কি সমস্যা গুলো হয়ঃ আমি অনলাইনে ব্যবসা করতে চাই
১. দক্ষতার অভাব থাকে।
২.টাকা নাই কিভাবে ব্যবসা করব?
৩.অভিজ্ঞতা আছে কিন্তু কি ব্যবসা করব ?
৪.টাকা আছে কিন্তু চাকরি করি !
৫. ব্যবসায় লস খাওয়ার ভয় !
৬. বন্ধু বান্ধবদের নেগেটিভ কথার ভয় !
দক্ষতার অভাব থাকে
ব্যবসা করতে গেলে দক্ষতা একটা সবচেয়ে বড় সম্পদ। যা আপনাকে বহু দূরে নিয়ে যায়। মানুষের থেকে কাজ করতে বা পণ্য-সেবা বিক্রি করেই তো ব্যবসা বড় হয়ে থাকে। তাই অবশ্যই মার্কেটিং এর উপর প্রচন্ড দক্ষতা না থাকলে এই ব্যবসার স্বপ্ন অনেকের খুব সহজে নষ্ট হয়ে যায়। গতানুগতিক মার্কেটিং জ্ঞান আপনার থাকতে পারে কিন্তু তা অনেকটা ধার করার অভিজ্ঞতা মাত্র। আমি মধুসূদন ভৌমিক আপনার ব্যবসার ডিজিটাল মার্কেটিং এর স্ট্র্যাটিজি দিয়ে আপনার স্বপ্নকে পূরণ করার জন্য হেল্প করে থাকি। কল করুন ঃ ০১৭৩১৮৪০১৬৬ নাম্বারে। আমি অনলাইনে ব্যবসা করতে চাই
টাকা নাই কিভাবে ব্যবসা করব?
বাস্তবতা এটাই টাকা ছাড়া কেউ যেমন কাউকে দাম দেয় না তেমনি টাকা ছাড়া আপনার কোন কাজ অন্যকে দিয়ে করাতে পারবেন না। কিন্তু আপনি মনে করে মনে করে বসে আছেন যে আমার কাজ তো আমি করব তাহলে টাকা দরকার কি? কোন আবেগের কথা মাত্র।একা যেমন থাকা যায় না তেমনি একা ব্যবসা করা যায় না।
এমন কোন ব্যবসা নাই যা একা পরিচালনা করে বড় হয়েছে। একা শুধু ঘরের রান্নার কাজ করা যায়। ব্যবসায় এমন একটি কাজ বা বাস্তবতা যা গ্রুপ অফ পিপল দাঁড়ায় কেবল সম্ভব । আর মার্কেটিংয়ের কথা ভাবছেন যা আপনার চোখে অন্ধকার লাগবে। যদি টিম না কাজ করে। আপনি যতটাই ট্যালেন্ট হোন না কেন লোক বা টিম আপনার লাগবেই শুরু থেকে।
ফ্রীল্যান্স থেকে ব্যবসা বলবো না। তারা একা কাজ করে এটা দিয়ে একাই চলা সম্ভব ওই আয় দিয়ে। কিন্তু ব্যবসার কথা ভাবলে দশজন মিলে কাজ করলে অনেক টাকা গাড়ি-বাড়ি করা সম্ভব হয় আমার সাথে যদি একমত হন সত্যতা যাচাই করে বলুন বা ই-মেইল করুন।
অভিজ্ঞতা আছে কি ব্যবসা করব
আসলে অভিজ্ঞতার দুর্বলতা আছে আপনার আপনি ভালো করে জানেন না। এ বিষয়ে পারদর্শী এটা জানলে আপনার মধ্যে কোন প্রশ্ন থাকত না। বিষয়টা একটু পরিষ্কার করে বলি। আপনার নিজেকে প্রশ্ন করুন কোন কাজটা ভালো লাগে কোন কাজটা ভালো পারেন। যার মধ্যে নিখুঁত কাজের আউটপুট পাওয়া যাবে।
চাকরির ক্ষেত্রে ভালো না লাগলেও বাধ্য হয়ে অনেকটাই করছেন কিন্তু ওই কাজগুলো মোটেও ভালো লাগে না আপনার। সে দক্ষতায় ব্যবসা করলে কয়দিন পরে অফিসে না গিয়ে বাসায় ঘুমাবেন ১০০%। কারণ যার সাথে মনের দক্ষতা না তা কোন দিনে স্বাধীন ব্যবসা পেশাদার হতে পারে না কথাগুলো মিলিয়ে দেখুন আপনার বাস্তব জীবনের সাথে মিলে গেছে।
আপনার মধ্যে ভাল লাগা কে পেশায় পরিণত করে ওই দক্ষতার ব্যবসা করলে লাভ হবে। অনেক বিসিএস ক্যাডাররা চাকরি ছেড়ে দিয়ে নিজের ভাল লাগে এমন কাজ করতেছে আপনার আশেপাশে এবং সাফল্য এনেছেন। ঘোড়াকে জোর করে পানিতে নামানো যায় কিন্তু পানি খাওয়ানো যায় না।
টাকা আছে কিন্তু চাকরি করি
বাস্তব আমাদের ১০% মানুষের মনের কথা। চাকরি চাকরি গোলামী। মাইন্ড করবেন না পেটের ভাত বা পরিবার চালানোর জন্য চাকরি করি মাত্র। কিছু টাকা জমিয়েছি কিন্তু ব্যবসা করতে পারিনা। সময় নাই অফিস অফিস। এদের সামাজিকতার অভাব ও বই পড়ার জ্ঞানের অভাব রয়েছে. আপনার হাজার হাজার বই রয়েছে মানি ইনভেস্ট দিয়ে। ব্যবসা শিখে। কয়টা বই পড়েছেন আপনি?
Rich Dad, Poor Dadএর গল্পের মত মিলে যাবে আপনার। অর্থাৎ Poor Mind ভয় পান আপনার ভয় পান টেনে ধরে আপনার। ভয় পান সবকিছুতে। পরিকল্পনার বিষয়ে বিশাল অভাব আপনার। আসুন আমার সাথে ৩০ মিনিটের কথা বলুন ফ্রিতে সমাধান পেয়ে যাবেন অবশ্যই।
ব্যবসায় লস খাওয়ার ভয়
আমরা ৯৫ শতাংশ লোক যারা ব্যবসা করতে চাই অধিকাংশ ব্যবসায় কি হবে, সদস্য আনতে পারব কিনা,লস খাব কিনা, কষ্টের টাকা এমনটি ভাবতে-ভাবতে নেগেটিভ চিন্তার কারণে জমানো টাকা দিয়ে ব্যবসা শুরু করা হয়না। কি ভুল না সঠিক বললাম আমার সাথে একমত নিশ্চয় হবেন। পানিতে না নামলে যেমন সাঁতার শেখা হয় না তেমনি ব্যবসা শুরু হলে বুঝতে পারবেন, শিখতে পাবেন, বাধা থেকে বা ভুল থেকে শিখে আবার উঠে দাঁড়াতে পারবেন। কজন মানুষ ব্যবসা করে। হাজার হাজার মানুষ শুধু গোলামী বা চাকরি করি।কথাটা খারাপ শুনতে হলেও বাস্তব। উদ্যোক্তা হতে গেলে সবার আগে অনলাইনে অনেক পড়াশোনা করতে হবে বই পড়তে হবে এর বিকল্প নেই।
বন্ধু-বান্ধবদের নেগেটিভ কথার ভয়
আমরা এমন একটা অভিশপ্ত সমাজে বাস করি যেখানে কারো ভালো অন্যরা দেখতে পারি না। অন্যকে খারাপ রাখার জন্য লেগে থাকি সবসময়। অবশ্য সমাজে এমন ভালো মানুষ ও আছে। তাই লোক গুলো সমালোচনা বা আপনার ভাল চায় না। তার স্থান থেকে বা যোগাযোগ থেকে সবসময় দূরে থাকার উপদেশ রইল।
এতে করে আপনার সামনের দিকে এগোতে সাহায্য করবে। আর আমার পরিকল্পনা একান্ত বিশ্বস্ত ব্যক্তি ছাড়া কারো কাছে বলবেন না প্লিজ। দেখবেন আপনার আইডিয়া নিয়ে আপনার আগেই শুরু করে দিয়েছে ব্যবসা তাই নিজেকে সাহসী ও উদ্যোক্তা হতে ভালো মানুষের পরামর্শ নেয়ার জন্য অনুরোধ রইল ।
ধরুন আমি ১১ বছরের চাকরি জীবনে অসংখ্য মালিকদের সাথে কথা বলেছি দেখেছি। তা হল সবাই স্বার্থটাই সবার আগে বুঝেন। কোন স্বপ্ন যদি থাকে যে উদ্যোক্তা হতে হবে ভাবছেন আমি মধুসূদন ভৌমিক ৷ চয়ন আপনাকে সঠিক পরিকল্পনা অনুযায়ী ব্যবসায় কাস্টমার বা ক্লায়েন্ট পেতে হেল্প করে থাকি। আর দেরি না করে কল করুন ০১৭৩১৮৪০১৬৬এই নাম্বারে। ৩০ মিনিট মিটিং করুন একেবারে ফ্রী তে।
শেষ কথা হল আমার এই লেখার মূল উদ্দেশ্য হলো আসুন চাকরি কে না বলি ব্যবসা শুরু করি। যেখানে আপনি বসে থাকবেন আপনার ওপর খবরদারি কেউ করবে না। আমার সাথে যোগাযোগ করতে চাইলে কল করুন অথবা মেইলিংয়ের জন্য ওয়েবসাইট ঃ www.growbangladesh.com এ কন্টাক করুন।
আরোও বিস্তারিত জানার জন্য ই-মেইল করুন info@growbangladesh.com
অসংখ্য ধন্যবাদ আমার সাথে থাকুন। আমি অনলাইনে ব্যবসা করতে চাই
লাভজনক ব্যবসা: শীর্ষ 20 টি আজ খুলুন
এই ছোট ব্যবসা উদ্যোগগুলির কোনটিই শুরু করার জন্য বিনিয়োগের জন্য খুব বেশি অর্থের প্রয়োজন হয় না। শুরু করার জন্য আপনাকে শুধু সংকল্প, কঠোর পরিশ্রম এবং উদ্যোগের মনোভাব যোগ করতে হবে। উপার্জন, সময়ের সাথে সাথে, আপনাকে কীভাবে খুঁজে পাওয়া যায় তা জানবে।
অবিলম্বে উপার্জন শুরু করতে, এমনকি আপনি যখন আপনার পুরানো কাজ করছেন, আমরা কপি ট্রেডিংয়ের পরামর্শ দিই। এটি পেশাদার ব্যবসায়ীদের দ্বারা করা বিনিয়োগ অনুলিপি করে আর্থিক বাজারে অর্থ বিনিয়োগের সম্ভাবনা।
এটি করার জন্য, আপনার একটি অ্যাকাউন্ট প্রয়োজন এবং লাভযোগ্যতা এবং ঝুঁকির স্তরের উপর ভিত্তি করে উপলব্ধ অনেকগুলির মধ্যে একটি সামাজিক ব্যবসায়ী বেছে নিন। আপনি কতটা বিনিয়োগ করবেন তা স্থির করুন এবং আপনি একটি মোবাইল অ্যাপ থেকেও আপনার সম্পদের বৃদ্ধি পর্যবেক্ষণ করতে পারবেন।
কোভিডের পরে লাভজনক কার্যক্রম
অনলাইন ব্যবসায়ী
একটি ই-কমার্স খুলুন
কম্পিউটার প্রোগ্রামার
গ্রাফিক এবং ওয়েব ডিজাইনার
সামাজিক মাধ্যম ব্যবস্থাপক
কপিরাইটার/যোগাযোগ সংস্থা
সাইবার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ
ব্যক্তিগত প্রশিক্ষক
অনলাইন শিক্ষক
স্যানিটেশন কার্যক্রম
ইভেন্ট পরিকল্পক
আর্থিক উপদেষ্টা
কৃষিতে লাভজনক কার্যক্রম
মৌমাছি পালন
বাড়ির গাড়ির মেকানিক
বাড়িতে গাড়ি ধোয়া
হোম ডেলিভারি ব্যবসা
আপনার নিজের বাড়িতে একটি ব্যবসা খুলুন
কোভিডের পরে লাভজনক কার্যক্রম COVID 19 মহামারীর প্রাদুর্ভাব আমাদের সমাজকে চিহ্নিত করেছে এবং অর্থনীতি ও কাজের ধরণকে বিপর্যস্ত করেছে। এটি প্রযুক্তিকে একটি শক্তিশালী উত্সাহ দিয়েছে, যার কারণে আপনি এই লাভজনক ব্যবসার তালিকায় বেশ কয়েকটি অনলাইন ব্যবসার ধারণা পাবেন।
তবে ভবিষ্যতের সব কাজ কম্পিউটার দিয়ে হবে না। যারা করোনভাইরাস পরে একটি ব্যবসা খুলতে পছন্দ করেন তারা শিক্ষা, স্বাস্থ্য, শিশু যত্ন, ব্যবসা পরিষেবা এবং আরও অনেক কিছুর মতো অন্যান্য প্রতিশ্রুতিশীল খাতেও প্রবেশ করতে পারেন।
এখানে আমরা সবচেয়ে লাভজনক কিছু ক্রিয়াকলাপের পরামর্শ দেব, তবে সেগুলিকে তালিকাভুক্ত করার ভান না করে। অবশ্যই, আপনার যে কোনো ধারণা লাভজনক হতে পারে যদি আপনি জানেন কিভাবে আপনার ব্যবসাকে সবচেয়ে ভালোভাবে চালাতে হয়। তালিকাটি একবার দেখুন এবং আপনার অনুপ্রেরণা খুঁজে বের করার চেষ্টা করুন।
অনলাইন ব্যবসায়ী
স্টক মার্কেটে বিনিয়োগ হল সর্বোচ্চ আয়ের সম্ভাবনা সহ একটি ক্রিয়াকলাপ। অর্থের মহান গুরুরা বড় কোম্পানির শেয়ার ক্রয়-বিক্রয় করে তাদের ভাগ্য গড়েছেন।
আপনার কাছে প্রয়োজনীয় জ্ঞান না থাকলে, আপনি কপি ট্রেডিং করে শুরু করতে পারেন, অর্থাৎ অভিজ্ঞ বিনিয়োগকারীদের আর্থিক পছন্দগুলি অনুলিপি করে যারা তাদের পদক্ষেপগুলি সামাজিক নেটওয়ার্কগুলিতে শেয়ার করেন।
অন্যদিকে, আপনি যদি ফিনান্স নিয়ে অধ্যয়ন করতে চান, তাহলে আপনি অনলাইনে অনেক সংস্থান পাবেন এবং ফিনারিয়াতেও আমাদের কাছে বেশ কয়েকটি নিবন্ধ সহ একটি Ttrading অনলাইন বিভাগ রয়েছে যা আপনাকে সরাসরি বিনিয়োগ করে একজন স্বাধীন ব্যবসায়ী হওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণের ভিত্তি দেবে। বাসা থেকে.
একটি অনুমোদিত ব্রোকারের মাধ্যমে একটি অনলাইন ট্রেডিং অ্যাকাউন্ট খুলুন (এখানে আপনার কাছে এই মুহূর্তের সেরা ব্রোকারদের একটি তালিকা রয়েছে)। কোন সম্পদে ব্যবসা করতে হবে (স্টক, ইটিএফ, কমোডিটি, ক্রিপ্টোকারেন্সি) বেছে নিয়ে আপনার কৌশল নির্ধারণ করুন, বাজারের প্রবণতা অধ্যয়ন করুন এবং আপনার অবস্থান খুলুন।
তাত্ত্বিক লাভ সীমাহীন, তবে আপনার সম্পদের বৃদ্ধি দেখতে আপনাকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হতে হবে।
একটি ই-কমার্স খুলুন
লাভজনক ইকমার্স ড্রপশিপিং ব্যবসা , ই-কমার্স আসল স্টোরের তুলনায় অনেক বেশি আয় করেছে, যার খরচ খুবই কম। জুন মাসে Inditex, জারা এবং পুল অ্যান্ড বিয়ারের মতো ব্র্যান্ডের মালিক, মহামারীর কারণে -44% নেতিবাচক ফলাফল রেকর্ড করেছে, কিন্তু অনলাইন বিক্রয়ের জন্য + 50% (সূত্র: Il Sole 24 Ore)। ফলাফল: এটি বেশ কয়েকটি দোকান বন্ধ করে দেবে এবং অনলাইন কেনাকাটার উপর খুব বেশি মনোযোগ দেবে।
কটি ডিজিটাল স্টোর খোলা খুব সহজ এবং অত্যন্ত লাভজনক হতে পারে। আপনার যদি কম্পিউটার দক্ষতা এবং বিক্রি করার মতো কিছু থাকে তবে আপনি ওয়ার্ডপ্রেস বা অন্যান্য CMS দিয়ে স্ক্র্যাচ থেকে একটি ই-কমার্স তৈরি করতে পারেন। আপনার যদি জ্ঞান না থাকে, কিন্তু আপনার কাছে কিছু পণ্যদ্রব্য থাকে, আপনি শপিফাই, ইবে, অ্যামাজন বা Etsy-এ বিক্রির মতো রেডিমেড প্ল্যাটফর্মের উপর নির্ভর করতে পারেন।
গ্রাফিক এবং ওয়েব ডিজাইনার
লাভজনক ওয়েব ডিজাইনার ব্যবসা , একটি শক্তিশালী ব্র্যান্ড এবং এটি পর্যন্ত একটি ইমেজ নিয়ে অনলাইনে উপস্থিত থাকা আজ অপরিহার্য। গ্রাহকরা আজ তাদের স্মার্টফোনের মাধ্যমে একটি কোম্পানিকে প্রথমে মূল্যায়ন করে।
ভোক্তাদের আঘাত করার জন্য, কোম্পানিগুলি গ্রাফিক এবং সৃজনশীল বিশেষজ্ঞদের সন্ধান করছে যাদের কাছে তারা তাদের ব্যবসা, এমনকি ছোট ব্যবসার চিত্র অর্পণ করতে পারে। আপনি কি মনে করেন আপনি তাদের সাহায্য করতে পারেন?
একটি অনলাইন গ্রাফিক ডিজাইনার বা ওয়েব ডিজাইনার হিসাবে একটি ব্যবসা খুলুন এবং তাদের ওয়েবসাইট, ই-কমার্স, কোম্পানির অ্যাপ বা বিজ্ঞাপন বা সামাজিক প্রচারণার জন্য বিভিন্ন চিত্রের লেআউটের যত্ন নেওয়ার প্রস্তাব করুন।
আপনার ব্র্যান্ড এবং অনলাইন প্ল্যাটফর্ম যাচাই করার জন্য ফটোশপ, ইলাস্ট্রেটর এবং ইনডিজাইনের মতো সরঞ্জাম এবং একটি ভাল গ্রাফিক ডিজাইন বা প্রোগ্রামিং কোর্সের প্রয়োজন হবে। এছাড়াও পণ্যদ্রব্যের জন্য ক্যাটালগ বা ব্রোশিওর অফার করার ধারণাটি বিবেচনা করুন, যা এখনও কিছু বড় কোম্পানির দ্বারা প্রচুর চাহিদা রয়েছে।
সামাজিক মাধ্যম ব্যবস্থাপক
লাভজনক ব্যবসা সামাজিক মিডিয়া ম্যানেজার
আগামীকালের (সহস্রাব্দের) ভোক্তারা সোশ্যাল মিডিয়ায় জন্মগ্রহণ করেছেন এবং বেড়ে উঠেছেন, পুরানো প্রজন্ম আনন্দের সাথে এটিতে অভ্যস্ত হয়ে উঠছে। যে কেউ বিনোদন, কেনাকাটা, অনুপ্রেরণা খোঁজার বা একটি কোম্পানির সাথে যোগাযোগের জন্য সামাজিক নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে।
অন্যদিকে, ব্যবসাগুলি বুঝতে পারছে যে Instagram, Facebook, YouTube বা TikTok-এ উপস্থিতি থাকা অপরিহার্য, তবে সুনির্দিষ্ট দক্ষতা প্রয়োজন। এটা কি সেই জাইগা যেখানে তুমি এসেছিলে।
সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার হিসাবে একটি ব্যবসা শুরু করুন। অনেক তরুণ-তরুণী বেড়ার অন্য দিকে নিজেদের রাখতে এবং সামাজিক নেটওয়ার্কগুলির সাথে কাজ করতে শেখার জন্য পড়াশোনা করছে। আপনার যদি অন্তর্দৃষ্টি, সৃজনশীলতা, বিষয়বস্তু, গ্রাফিক্স, ভিডিও এবং বিশ্লেষণ দক্ষতার সঠিক মিশ্রণ থাকে তবে এটি একটি খুব লাভজনক
ব্যক্তিগত প্রশিক্ষক
লাভজনক ব্যক্তিগত প্রশিক্ষক ব্যবসা
একজন ব্যক্তিগত প্রশিক্ষক হয়ে উঠা আজকে তরুণদের এবং ফিটনেস বিশেষজ্ঞদের জন্য একটি ভাল, লাভজনক ব্যবসা। জিম এবং প্রতিদিনের প্রশিক্ষণের প্রতি আপনার ভালবাসাকে লাভজনক কিছুতে পরিণত করুন। আপনাকে একটি বড় জিমে কাজ করতে হবে না: ব্যক্তিগত, ভাল বেতনের পাঠের জন্য ব্যক্তিগত কোচ হিসাবে কাজ করুন।

অনেকে কোয়ারেন্টাইনের পরেও আবার ঘরে থাকার চেষ্টা করে। আপনি একটি সামাজিক প্রোফাইল খুলতে পারেন এবং নিজেকে অনলাইন ব্যক্তিগত প্রশিক্ষক হিসাবে প্রস্তাব করতে পারেন, আপনার পরামর্শ দিতে পারেন এবং আপনার গ্রাহকদের অনলাইন অনুশীলনগুলি দেখাতে পারেন।
এই উদ্ভাবনী ক্রিয়াকলাপটি শুরু করার জন্য আপনার যা দরকার তা বেশ সহজ: একটি যোগ ম্যাট, কিছু ওজন এবং একটি জিম স্যুট। আপনি বাইরে আপনার কার্যকলাপ চালাতে পারেন, পাবলিক পার্কে উদাহরণস্বরূপ, একটি জিমের ভিতরে কাজ করতে পারেন বা বাড়িতে একজন প্রশিক্ষক হিসাবে নিজেকে অফার করতে পারেন।
আপনার যদি পুষ্টির ক্ষেত্রে বা একজন ফিজিওথেরাপিস্ট হিসাবে কিছু জ্ঞান থাকে তবে আপনার গ্রাহকদের কাছ থেকে আরও অর্থ চাইতে আপনার অবশ্যই একটি প্লাস থাকবে।
ব্যক্তিগত প্রশিক্ষক
লাভজনক ব্যবসা থেরাপিস্ট কোচ , যদি আপনার ব্যক্তিগত সুস্থতার জন্য গভীর আবেগ থাকে তবে আপনি অন্য কাউকে এটি খুঁজে পেতে সাহায্য করতে পারেন এবং উল্লেখযোগ্য পরিমাণও উপার্জন করতে পারেন। লাভজনক ব্যবসা যেমন থেরাপিস্ট, যোগ প্রশিক্ষক, এবং ব্যক্তিগত বৃদ্ধি প্রশিক্ষক দ্রুত আবির্ভূত হয়.
শুরু করার জন্য, আপনার সঠিক দক্ষতার প্রয়োজন (এমনকি একটি গভীর কোর্সও যথেষ্ট) এবং ব্যক্তির কথা শোনা এবং সহায়তা করার প্রবণতা।
সাতটি যোগ্যতা থাকলেই ব্যবসায় কোটিপতি!
সাতটি যোগ্যতা বা কৌশল থাকলেই, আপনি ব্যবসায় কোটিপতি হতে পারেন, আপনাকে কেউ আটকে রাখতে পারবে না। আপনার টাকা থাকুক আর না থাকুক, যদি আপনার এই কৌশল গুলি থাকে অবশ্যই আপনার পথে কেউ বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারবে না। অর্থাৎ, আপনি এক সময় কোটিপতি হবেন, ১০০% কনফার্ম । লেখাটি খুব ভালো করে মন দিয়ে পড়ে দেখুন, আপনার জীবনকে পাল্টে দেবে ।
ব্যবসায় কোটিপতি হওয়ার সহজ পথে, সবার আগে আপনাকে “Close Done” করার পদ্ধতি জানতে হবে। আপনাকে মাস্টার হতে হবে । যখন আপনি কোন ক্লায়েন্ট বা কাস্টমারের কাছে কোন পণ্য বা সার্ভিস বিক্রি করেছেন, তখন “Close Done” শব্দটি ব্যবহার হয়। অর্থাৎ, ক্লায়েন্টের কাছে আপনার কোম্পানির পণ্য বা সার্ভিস বিক্রি করা। এটি আসলে মার্কেটিং এর মধ্যে চলে আসে। ব্যবসা করতে হলে সবার আগে আপনার কোম্পানির জন্য কিভাবে ক্লায়েন্ট আনতে হবে বা কাস্টমারকে কিভাবে পণ্য বা সার্ভিস বিক্রি করতে হবে তা সঠিকভাবে জানতে হবে।
না হলে যত ভালো সহকর্মীই নেন না কেনো কিছুদিন পরে সে ব্যবসা, ১০০% বন্ধ করে দিতে হবে । কেননা যদি সেল না হয়, তাহলে কোন ভাবেই লাভ হবে না। আর লাভ না হলে টাকাও আসবে না। আবার ধরুন অনেক কাস্টমার আসছে আপনার কোম্পানিতে, কিন্তু কেউ পণ্য কেউ কিনতে আগ্রহ বোধ করছে না। আবার ধরুন কাস্টমাররা আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিট করছে, কিন্তু কিনছে না। তাহলেও কিন্তু কোন লাভ হবে না
আপনার টেকনিক ব্যবহার করে সাফল্য আনতে হবে। এরমধ্যে প্রোডাক্ট বা সার্ভিস এর গুণগত মান বা কোয়ালিটি এবং মূল্যনির্ধারণ ঠিক আছে কিনা তা ভালোভাবে বিশ্লেষণ করতে হবে।
আবার ব্র্যান্ডিং -এর দিক দিয়ে কাস্টমার আপনার পণ্য বা সার্ভিসকে ট্রাস্ট করছে কি না তাও খেয়াল রাখতে হবে।
তিনটি বিষয়ে জোর দিলেই আপনি ধনী হতে পারবেন ।
সবার সাথে স্মার্ট ভাবে কথা বলার যোগ্যতাঃ
সবার আগে আপনাকে সবার সঙ্গে স্মার্টলি কথা বলার যোগ্যতা অর্জন করতে হবে। এই যোগ্যতা যদি আপনার না থাকে, তাহলে ব্যবসা করার চিন্তা ভুলেও মাথায় আনবেন না। মনে রাখবেন যতই আপনার টাকা থাকুক, যদি সুন্দরভাবে প্রফেশনাল ভাবে কাস্টমারের সঙ্গে কথা বলতে না পারেন, তবে আপনার ব্যবসায় কোটিপতি হওয়া তো দূরের কথা, কখনো সাফল্যই অর্জন করা যাবে না ।
আমি এখানে বলতে চাচ্ছি, আপনি যে পণ্য বা সার্ভিস বিক্রি করতে চান? সেই পণ্য বা সার্ভিস এর গুণগত মান সুন্দরভাবে আপনার কাস্টমারের কাছে, সুন্দর কথা গুলো পৌঁছে দেওয়ার যোগ্যতা অর্জন করতে হবে।
বিষয়টি খুব সহজভাবে নিলে হবে না । আমি খুব সিরিয়াসলি বলতে চাচ্ছি.। যদি আপনার পণ্য কে আপনি স্মার্টলি মানুষের কাছে উপস্থাপন করতে না পারেন , কেউ কখনো আপনার পণ্য নিবেনা। সেটা হতে পারে লিফলেট এর মাধ্যমে, হতে পারে একটা মেসেজের মাধ্যম, হতে পারে ফেসবুকের মাধ্যমে । হতে পারে আপনার ফেসবুকের পোস্ট এর মাধ্যমে।
চিন্তা করে দেখুন একটা ফেসবুকের পোস্ট হাজার মানুষ কিংবা মিলিয়ন মানুষ দেখবে । তারা যদি আপনার ওয়েবসাইটে এসে, আপনার প্রেজেন্টেশন পছন্দ না করে, তাহলে আপনার পণ্য – সার্ভিস কেউ কখনো কিনবে না।
আপনার কথাকে আপনি বিভিন্নভাবে মানুষের কাছে, স্মার্টলি প্রেজেন্ট করতে পারেন। যে কথা, আজ ডিজিটাল মার্কেটিং-এর ভাষায় কনটেন্ট হিসেবে পরিচিত । যে কনটেন্ট দেখে আপনার ক্রেতা, আকৃষ্ট হয়ে আপনার পণ্য কিনতে বাধ্য হবে ।
স্মার্ট ভাবে কথা বলার মানে এই নয় যে, আপনি সব জায়গায় সাকসেস হবেন। স্মার্ট শব্দটা সেটাই , যেটা খুব সহজে আপনার নির্দিষ্ট টার্গেটেড কাস্টমারের কাছে আপনার সার্ভিস বা প্রোডাক্টকে পৌছে দেবে। আর আপনি আপনার প্রোডাক্ট বা সার্ভিসকে সেল দিয়ে ফেলেছেন বা ফেলবেন, সেটা হচ্ছে আপনার একমাত্র লক্ষ্য।
যদি আপনি এই কাজটি করতে পারেন তাহলে কখনোই আপনার বিজনেসের কেউ পিছনে ফেলে রাখতে পারবে না । এক থেকে তিন বছরের মধ্যে আপনি কোটিপতি হবেন যা আমি আপনাকে শতভাগ গ্যারান্টি সহকারে বলতে পারি।
আরেকটা বিষয় মাথায় রাখবেন, যদি আপনার পণ্যের বা সার্ভিসের কোয়ালিটি মার্কেটপ্লেসের মত না হয় তাহলে কখনোই আপনার পণ্য মানুষ কিনবে না। তাই এই বিষয়টিও আপনি যাচাই-বাছাই করে ভেবে-চিন্তে, তারপর মানুষের কাছে আপনার পণ্য বা সার্ভিসকে উপস্থাপনা করতে হবে।
ইউনিক উপায়ে কমিউনিকেশন গড়ার যোগ্যতাঃ
ডিজিটাল মার্কেটিং এর যুগে, আপনার যদি অনলাইন বিজনেস অথবা ফ্রিল্যান্সার ক্যারিয়ার ঠিক রাখতে হলে, হাজার হাজার মানুষের সাথে কমিউনিকেশন রাখতে হবে।
প্রত্যেকটি কমিউনিকেশন হতে হবে ইউনিক। ইউনিক শব্দটির হাজার হাজার ডেফিনেশন থাকলেও – আমি বলব, যেটা আপনার মেধা শক্তির একেবারে গভীর থেকে বের হয়। যা একদমই নতুন সেটাকেই “ইউনিক” বলে। যার গ্রহণযোগ্যতা সবার কাছে আকাশচুম্বি।
মানুষের কাছে ইউনিক উপায়ে, আপনার পণ্য বা সার্ভিস কে এমনভাবে উপস্থাপন করতে হবে, যাতে তারা এক কথায় আপনার পণ্য বা সার্ভিস দেখে, শুধু এক কথায় “ওয়াও” বলতে বাধ্য হয়।তারা যখনই আপনার পণ্য বা সার্ভিস দেখে ওয়াও বলবে। ধরে রাখবেন, আপনার সেই পণ্যটি তখনই ৮০-৭০% সেল হয়ে গেছে ।
তারপর আসবে আপনার কোম্পানির প্রোডাক্ট বা সার্ভিস এর কোয়ালিটি । কোম্পানির সার্ভিস এর মূল্য নির্ধারণ যদি সঠিকভাবে হয়ে থাকে এবং আপনার স্মার্ট কমিউনিকেশনের কারণে তখনই 90% কাজ হয়ে যাবে। আপনি যাই কমিউনিকেশন করবেন, মনে রাখবে্ আপনার ওই একটা ফেসবুকের মেসেজ বা একটা এড ক্যাম্পেইন হাজার হাজার থেকে কোটি কোটি মানুষ দেখতে পারে। তাই স্মার্টলি প্রেজেন্টেশনের বিষয়টি মাথায় রেখে কমিউনিকেশন করুন, দেখবেন আপনার পণ্য বা সার্ভিসটি বিক্রি হবেই।
মনে রাখবেন ইউনিক কন্টেন্ট দিয়ে কমিউনিকেশন করতে হবে। অবশ্যই সেই কন্টেন্টগুলো গুগল থেকে থেকে রিসার্স করে দিতে হবে। নতুন করে আপনার ভিতর থেকে একটা এমন একটা জিনিস তৈরি করুন যে জিনিসটা মানুষ দেখেই একবার হলেও আপনার কথা বলে।
Leadership স্কিল
যোগ্যতা এমন এক জিনিস যা কখনোই জন্ম থেকে নয়, কর্ম দিয়ে আপনাকে অর্জন করতে হয়। মানুষকে Influence করা হল লিডারশিপের সবচেয়ে প্রথম স্টেপ। আপনার কথা বলা, আপনার স্টাইল, আপনার কাজের দক্ষতা যে কোন সময়, যে কোন মানুষকে Influence করে ফেলবে। এটাই হচ্ছে লিডারশিপের প্রথম ধাপ। যারা সাকসেস হয়েছেন, তারা গ্রুপের সঙ্গে কাজ করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। নিজের জন্য অবশ্যই আপনাকে, স্মার্ট ওয়েতে কমিনিকেশন করতে হবে। আপনার কাছ থেকে যে উদাহরণটি তারা পাবে, তারা যেন সহজেই আপনার ওই উদাহরণটি বুঝতে পারে এবং নিজেদের প্রাণ এর মধ্যে স্থাপন করে পরবর্তী কাজগুলো খুব দ্রুত সঠিকভাবে করতে পারে।
যদি আপনি কখনো মানুষকে সুন্দর ভাবে বুঝাতে না পারেন, তাহলে ধরে রাখবেন ব্যবসায় কোটিপতি হওয়া দূরের কথা লিডারশিপের যোগ্যতাও আপনার নেই। তাহলে আগে নিজের বিষয়টা কি, সেটা বোঝার যোগ্যতা অর্জন করুন। শুনতে খারাপ লাগলেও করার কিছু নেই। কখনোই আপনি বিজনেস করতে পারবেন না।
কারণ বিজনেস কখনো একা করা যায় না। বিশেষ করে Responsibility of group of people. আপনার গ্রুপটি সঠিকভাবে পরিচালনা করার যোগ্যতা, আমি লিডারশিপ এর মধ্যে ধরবো। তাই অনলাইন বিজনেস করার আগে, সাফল্য অর্জন করার আগে অনলাইন বিজনেস বা ডিজিটাল মার্কেটিং টা আপনি জানতে হবে। যাতে কমিউনিকেশন করা আপনার জন্য অনেক সহজ হয়। যদি আপনি মনে করেন যে , আপনার মধ্যে এমন কিছু শক্তি বা পাওয়ার আছে যা দিয়ে আপনি মানুষকে, সুন্দর ভাবে কাজে লাগাতে পারেন তাহলে এখনি আপনার সময় বিজনেস স্টার্ট করার।
গুরুত্বপূর্ণ কাজটি সবার আগে ম্যানেজ করাঃ
প্রতিনিয়ত, ব্যবসাযর মধ্যে অনেক ধরনের সমস্যা আসবে। দেখবেন, প্রতিনিয়ত শত শত সমস্যা আপনার মুখে দাঁড়িয়ে আছে। সেই সব সমস্যা গুলোর মধ্যে, খুব সহজেই আপনাকে বের করতে হবে, কোন সমস্যাটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। কোন সমস্যা টি আপনার এক্ষুনি সমাধান করা উচিত।
সেই সমস্যাটির জন্য সবার আগে খুব দ্রুত টেকনিক্যালি সমাধান দিতে হবে। তাহলে দেখবেন, আপনার বিজনেসের কখনোই বড় ধরনের কোনো ঝামেলার সম্মুখীন হবে না।যদি আপনি বুঝতে না পারেন, কোন কাজটি আপনার কাছে এখন সবচেয়ে বেশী জরুর।
অবশ্যই আপনি বিশ্বাস করুন । তারপর আপনার কোম্পানিতে যারা সিনিয়র পোস্টে আছে তাদের সঙ্গে জরুরী একটা মিটিং করুন। তাদের ওপিনিয়ন নিন। কোন কাজটি ভালো হয়, জানার পর আপনার নিজের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, সুপার একটা ইউনিক সিদ্ধান্ত দিয়ে দিন। মাথায় রাখবেন সিদ্ধান্ত যেন কখনো না বদলায়, সিদ্ধান্ত যেন সঠিক হয়ে থাকে, অর্থাৎ সঠিক সিদ্ধান্ত আপনাকে সামনে এগিয়ে নিবে। যদি আপনি কোন কারণে শুধু ভুল সিদ্ধান্ত দিয়ে ফেলেন, তাহলে ধরে নেবেন,আপনি বড় আকারের বিপদে পড়তে যাচ্ছেন।
কাজের গুরুত্ব প্রজেক্ট অ্যানালাইসিসের জন্য, যদি মনে করেন আপনার কোনো যোগ্যতা দরকা, সেই যোগ্যতা অনলাইন ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে, আপনি অর্জন করে নিতে পারবেন। অথবা সুনামধন্য কোন প্রতিষ্ঠান থেকে এই কোর্সটি করে নিতে পারেন।
যেমন, ইউটিউব / Udemy-তে অনেক ভালো ভালো কোর্স আছে। তা আপনাকে অনেক হেল্প করবে।
যেই স্কিলটা আপনার কাছে দুর্বল মনে হচ্ছে সেটা ১০০% ঝালাই করে নিন। অর্থাৎ যোগ্যতার দিক দিয়ে কখনো যেন আপনাকে পিছিয়ে পড়ে না থাকতে হয়।
সঠিকভাবে টাকা ইনভেস্ট করাঃ
আপনি যত টাকার মালিকই হন না কেনো, যদি আপনি আপনার টাকা সঠিকভাবে ইনভেস্ট করতে না পারেন, তাহলে কখনোই আপনি ব্যাবসায় কোটিপতি বা বড়লোক হতে পারবেন না। আর যদি আপনি এখনই কোটিপতি হয়ে থাকেন, তাহলে ব্যবসা শুরু করলে দেখবেন, কিছু দিনের মধ্যে সমস্ত টাকা শেষ হয়ে গেছে ।
তাই সবার আগে, আপনার বিজনেস কে সঠিকভাবে পরিচালনা করার জন্য, যে যোগ্যতা আপনার আছ্ তা কাজে লাগান। সেই সাথে সঠিক ভাবে টাকা ইনভেস্ট করার জন্য যে যোগ্যতা দরকার। সেই যোগ্যতা আপনার মধ্যে ভালোভাবে আছে কিনা তা বারবার আপনি যাচাই করে দেখুন।
কোন প্রজেক্টে কত টাকা ইনভেস্ট করবেন?
কেন ইনভেস্ট করবেন ?
তার ROI আসছে কিনা, আসবে কিনা ?
সঠিকভাবে আপনাকে এনালাইসিস করে নিতে হবে।
যার রিসার্চ যত ভালো এবং যার এনালাইটিক পাওয়ার যত ভালো দেখবেন, তার সাফল্যের পরিমাণ ভালো।
মার্ক জুকারবাগ থেকে শুরু করে, আইনস্টাইন থেকে, যত বড় বড় বিজনেসম্যান আছে । প্রত্যেক বিজনেসম্যান ইনভেস্টের ক্ষমতা, টাকা ম্যানেজমেন্ট করার ক্ষমতা সবচেয়ে বেশি বলেই তারা জয় লাভ করেছে।
ইভেন সবচেয়ে বড় Example হবে, যদি আমি আজকে কথা বলি, ইলন মাস্ককে নিয়ে। কাল্পনিক Business এর জন্য কিছু প্রজেক্টে এনালাইসিস করে, ইনভেস্ট করে প্রত্যেকটি কাজের জন্য, সে সফলতা অর্জন করেছে।
অর্থাৎ আপনার যত টাকাই থাকুক, যদি তা সঠিকভাবে ইনভেস্ট করতে না পারেন। দেখবেন দিনের-পর-দিন, কোনো-না-কোন ভাবে,আপনার সমস্ত টাকা শেষ হয়ে যাচ্ছে। আপনি নিজেও বুঝতে পারবেন না।
তাই Financially ম্যানেজমেন্ট এবং ইনভেস্ট কে গুরুত্ব দিয়ে সেই যোগ্যতা আপনাকে সঠিকভাবে অর্জন করে, তারপর, বিজনেস শুরু করা উচিৎ। আপনাকে কেউ কোটিপতি হতে আটকে রাখতে পারবে না। আমি আপনাকে শতভাগ গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি
মাইন্ডসেট স্কিল
সবচেয়ে শেষ যে স্কিল নিয়ে আমি কথা বলব সেটি হল মাইন্ডসেট স্কিল। বড় বড় বিজনেসম্যান থেকে শুরু করে যারা সাফল্য অর্জন করেছে, তাদের প্রত্যেকটি মানুষ খুব দ্রুত এবং খুব দৃঢ় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ ছিলেন তাদের কর্মের উপর। যারা যত দৃঢ় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ, তারা তত বেশি, তাদের জীবনে সাফল্য অর্জন করেছে। অর্থাৎ, আপনি যে কাজটি নিয়ে শুরু করেছেন। সেই কাজটি শেষ না করে কখনোই আপনি সেখান থেকে উঠবেন না।
এভাবে একের পর এক, কাজ করতে করতে দেখবেন আপনার Mindset স্কিল আরো প্রখর হয়ে গেছে। যে কাজটি করবেন সেই লক্ষ্যটি আপনার মধ্যে এমনভাবে স্থাপন করতে হবে, যেন সমস্ত দুনিয়া উল্টে গেলেও আপনি আপনার কাছে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ এবং পরিকল্পনা ভাবে আপনি আপনার কাজ করে যাচ্ছেন। বিজনেস এ সাকসেস হতে হলে সবচেয়ে বড় দরকার মনোবল এবং সাহস। যদি আপনার মাইন্ড সেটের স্কিল খুব প্রখর হয়, অর্থাৎ আপনি যদি আপনার কাজের সিদ্ধান্তে অটুট থাকেন, তাহলে কেউ আপনাকে আটকে রাখতে পারবে না। আপনার আশেপাশের মানুষ, আপনার পরিশ্রম এবং মাইন্ডসেট স্কিলে আপনি চালু থাকেন বা সিদ্ধান্ত এক থাকেন তাহলে, কখনই আপনাকে কোন ঝড়-সমস্যা বেঁধে ফেলতে পারবে না।
কারণ কথায় আছে মনের জোরে উপরে, পৃথিবীতে আর কোন জোর নেই বা কোনো শক্তি নেই। আপনার মনোবল বৃদ্ধি করবে আপনার যোগ্যত-মেধা-বুদ্ধি। যদি আপনার কোন সমস্যা থাকে, আপনার মাইন্ডসেট আপনাকে কখনোই আটকে রাখতে পারবে না। সঠিক যোগ্যতা অর্জন করলেই দেখবেন, আপনার মাইন্ডসেট আপনাকে সামনের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। আর এভাবেই সততার সাথে কাজ করলে খুব শিঘ্রই আপনি ব্যবসায় কোটিপতি হয়ে যেতে পারেন।
মাইন্ডসেট কে ধরে রাখার জন্য পজেটিভ এনার্জিকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে।
অর্থাৎ যে কোনো কাজই আপনার সাকসেস কাজ । তা নিয়ে দিনভর কাজের মধ্যে ডুবে থাকুন । আপনি সাকসেস হবেন ।
টাকা ছাড়া ব্যবসা করতে চান 2020 !!!
হ্যাঁ। সম্ভব। টাকা নাই কিন্তু আমরা টাকা ছাড়া ব্যবসা করব। এই কথা টি মনে মনে পাঁচবার বলুন। কাজ করব। আমি আপনাকে টাকা দিয়ে সাহায্য করব না। বুদ্ধি দিয়ে সাহায্য করব। যাতে সত্যি বাস্তবতার মধ্যে আপনি ম্যানেজ করতে পারেন। পাগলেও জানে টাকা না হলে দুনিয়ার কিছুই সম্ভব না। সত্যি বলতে চিরন্তন বাস্তবতা। টাকা ছাড়া পৃথিবীর কোন ব্যবসায় করা সম্ভব নয়। তাই শূন্য থেকে ৭ টি ধাপ মেইন্টেন করে আপনিও ব্যবসার মালিক হতে পারবেন। ব্যবসা আমি করবই এই কথাটি মনের মধ্যে আবার একটু বলুন।
১. প্রথমে চাকুরী শুরু করুন
২. আশে পাশের সমস্যা সমাধান
৩. আয়ের জন্য বেশি যোগ্যতা অর্জন
৪. ম্যানেজমেন্ট লেভেল যোগ্যতা অর্জন
৫. ব্যবসা করার জন্য নিজেকে তৈরি
৬. ভালো অবস্থান তৈরি
৭. ব্যবসা শুরু করুন
১. প্রথমে চাকুরী শুরু করুনঃ
টাকা ছাড়া ব্যবসা – টাকা নাই তাতে কি হয়েছে, যোগ্যতা তো আছে। সবার আগে চাকরী করুন। চাকুরী করে আসবেন, না করে কিভাবে Skill Develop করা যায় সেটা নিয়ে অফিসে মনোযোগ সহকারে কাজের মধ্যে থাকুন। বসের মন মত কাজ ক্রুন Promotion আপনার হবে। চাকুরীতে ফাকি দিলে জীবনটাকে ফাকি দেয়া হবে। জীবনে কিছুই করতে পারবেন না। অর্থাৎ কাজকে ভালবাসতে হবে। দিন রাত কাজ করতে হবে। অফিস থেকে যে গুলি আপনার কঠিন মনে হয়, সেগুলি নিয়ে Study করুন।
Google Search করে জেনে নিন।
আপনার সুন্দর জীবন কেবল মাত্র শুরু হয়েছে।
একটি বিষয় মাথায় রাখবেন যোগ্যতা যদি আপনার থাকে, কেউ আপনাকে আটকে রাখতে পারবে না। সব জায়গায় ভালো কাজের মূল্যায়ন পাবেন। এমনকি অফিসেও আপনাকে মাথায় করে রাখবে।
একটি জিনিস মনে আছে তো, আপনি এক সময় ব্যবসা করবেন। তার জন্য অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্যই চাকুরী করছেন । তাই যে টাকা বেতন পান তার থেকে কিছু জমানোর অভ্যাস করুন। এই জমানো টাকা দিয়ে আপনাকে এক সময় ব্যবসা শুরু করতে হবে। লক্ষ লক্ষ কোটি টাকার স্বপ্ন দেখে লাভ নাই। আপনাকে ছোট থেকে বড় হতে হবে।
২. আশে পাশের সমস্যা সমাধানঃ
এখন হয়তো আপনি প্রথম ধাপ পার করছেন। দীর্ঘ দিন চাকরী করেছেন।
টাকাও Balanced করেছেন।
এবার আপনার পরিবারকে সহযোগিতা করার মত যোগ্যতা আছে সে গুলি পূরণ করুন। হয়তো বা ইতি মধ্যে বিষয় টা করেছেন, Family আছে আপনার । ফ্যামিলির বাহিরে কিছুই নেই। যাই করুন জীবনে ফ্যামিলিকে সময় দিতেই হবে। ভালো ভালো খাবার খান। জীবন সুন্দর করে নিন।
এর মধ্যে মাথায় ঢুকে আছে ব্যবসা তার পরিকল্পনা করতে থাকুন। কিভাবে করা যায়। যতটুকু যোগ্যতা দরকার ।
কি ধরনের Online Business এখন লাভ জনক তা নিয়ে ভাবতে থাকুন। টাকা ছাড়া ব্যবসা হয় না সেটা এত দিনে বুঝে গেছেন। এইবার কিভাবে জীবনটা আরও গুছিয়ে সামনের দিকে নিয়ে যাওয়া যায় সেইটা দিন রাত ধরে ভাবুন।
৩. আয়ের জন্য বেশি যোগ্যতা তৈরি করুনঃ
অবশ্যই আপনার নিজের কাজের প্রতি বিশ্বাস আছে। High Skill দিয়ে টাকা আরও বেশি আয় করতে পারবেন। যদি কোন Training লাগে সে গুলো করুন। কাজে আরও মনোযোগ হোন। বেশি Skill মানেই বেশি টাকা। অর্থাৎ এখনো আপনি Job করছেন। তাই Job থেকে ভালো ভাবে বেশি বেশি Skill তৈরি করুন। এর জন্য অবশ্যই আপনার যে Boss তার থেকেই আপনাকে শিখতে হবে অর্থাৎ তাকে আপনার সম্মান করতে হবে। এবং কাজ শেখার জন্য বিভিন্ন প্রশ্ন করুন। অবশ্যই কোম্পানির স্বার্থে আপনাকে সামনের দিকে নিয়ে যাওয়ার জন্য সেও আপানকে যথেষ্ট সহযোগিতা করছে। এর পরেও যদি মনে মনে ভাবেন যথেষ্ট না আরও জানতে হবে। YouTube থেকে জেনে নিন।

Space for you – start business
এখন YouTube এমন একতা মিডিয়া যেখান থেকে অনেক বড় বড় মানুষ তাদের অভিজ্ঞতা শেয়ার করছে । সেখান থেকে মনোযোগ সহকারে শিখে নিন।
পরবর্তীতে যে আপনি টাকা ছাড়া ব্যবসা করবেন তার যোগ্যতার প্রস্তুতি।
৪. ম্যানেজমেন্ট লেভেল যোগ্যতা অর্জনঃ
ব্যবসা শুরু করার জন্য আর বেশি সময় নেই। এখন আপনাকে ম্যানেজমেন্ট Level এর কাজ করার Skill জানতে হবে। অর্থাৎ আপনাকে ম্যানেজার Post কে অর্জন করতে হবে। কোম্পানির ম্যানেজিরিয়াল Job গুলিতে সাধারণত Problem এর সমাধান দিতে হয়। এত দিন ধরে আপনি শিখেছেন। এবার মানুষকে গাইড করতে হবে, পরিচালনা করতে হবে। মানুষকে দিয়ে কিভাবে কাজ করতে হয় সেই যোগ্যতা বা Skill অর্জন করতে হবে।
এইখানে Leadership বিষয়টা খুব জরুরী। লিডার হতে হলে কি কি Point লাগে সে গুলো YouTube এ পেয়ে যাবেন। Leadership এর গুন গুলি না থাকলে ব্যবসায় ভালো করতে পারবেন না। কারন Employee দের মধ্যে Motivation দিয়ে কাজ করিয়ে নেয়ার যোগ্যতা অর্জন। টাকা ছাড়া ব্যবসা আসলেই কঠিন ছিলো এখন আরও Practical বুঝতে পারবেন।
কারন কেউ টাকা ছাড়া কাজ করে না। টাকা ছাড়া ব্যবসা যেমন হয় না তার মূল কারন মানুষকে দিয়ে কাজ করিয়ে আপনি একটি Profit বের করবেন। ব্যবসায়ের মূল উদ্দেশ্য টাকা Income করা। কিছু টিপস সাহায্য করবে আপনাকে।
৫. ব্যবসা করার জন্য নিজেকে তৈরিঃ
আশা করি উপরের Step গুলো আপনার আয়ো ও চলে আসছে। এখন আপনাকে ব্যবসা শুরু করতে হবে। অনলাইনে টাকা আয় শুনেছেন দেখেছেন। বাস্তবে যতটা কঠিন তা না করলে বুঝবেন না। আর ব্যবসা তার চেয়েও কত গুনে কঠিন।
যে টাকা গুলো জমিয়েছেন। সেই টাকা থেকে কিছু পরিমান নির্ধারণ করেন যা ব্যবসায়ে Invest করবেন। তার আগে হয়তো বুঝেছেন কি ধরনের ব্যবসা করতে চান।
লাভজনক বর্তমান কোনটি নিয়ে কাজ করতে পারবেন। আর কোন কাজ টি আপনার খুব ভালো লাগে।
যে কাজ আপনার পছন্দ না তা পরে কাজ করে দিতে হবে।
টাকা ছাড়া ব্যবসা করার জন্য কয়কটি ভালো ক্যাটাগরির নাম বলছি একটু ঘুরে দেখে আসতে পারেন।
এবার আপনার দরকার ব্যবসা করতে কি কি জিনিস। বা ডকুমেন্ট দরকার। মোট কথা কি কি লাগে। আপনকে সাহায্য করবে।
- ব্যবসা শুরু করতে কি কি
- ১২ টি উপায়ে : অনলাইনে আয় করতে পারবেন
- ৮ টি টিপস – How to Make Online বিজনেস প্লান – নইলে ধরা
ব্যবসার জন্য অবশ্যই টাকা লাগে। টাকা ছাড়া ব্যবসা হয় না। সেই টাকা না অবস্থান থেকে যখন আপনার টাকা আছে Invest করার মত । তখন আর ভয় কি? ভালো মত প্ল্যানিং করে Strategy করে শুরু করে দিন। যতো তাড়াতাড়ি শুরু করবেন ততটাই এগিয়ে যাবেন। কারন শুরুটা কঠিন।
৬. ভালো অবস্থান তৈরিঃ
সমাজের কাছে মূল্যায়নকৃত সেই বেক্তি যার অনেক টাকা আছে। তাই নিজেকে ভালো অবস্থান নিতে কঠোর পরিশ্রমের কোন বিকল্প নাই।
সমাজের দিক তাকিয়ে দেখেন যারা অনেক বড় ব্যবসার মালিক কঠিন পরিশ্রম করেই ঐ অবস্থানে পৌঁছে গেছে। বেশি বেশি টাকা থাকলেই মানুষ আপনাকে চিনবে। জানবে। আপনার চারপাশে মানুষ ঘুর ঘুর করবে। ভালো অবস্থানের তৈরির জন্য অবশ্যই ভালো Skill তৈরি করতে হবে।
৭. ব্যবসা শুরু করুনঃ
পূর্বে যে পস্তুরী পরিকল্পনা নিয়ে ছিলেন। নিশ্চয়ই কাজ শুরু করেছেন, Document এ। কিন্তু বাস্তবে টাকা ছাড়া ব্যবসা শুরু করতে পারেন নি। কারন 95% মানুষ শুরু কথা ভাবতে ভাবতেই ৬ মাস ১ বছর লাগিয়ে দেয়। আর যদি শুরু করেই থাকেন। তো আপনার দ্বারা সম্ভব। পরিকল্পনা টা আরেক বার রিভিউ করে। বাস্তবে অফিস Employee নিয়ে শুরু করে দিন। যে ব্যবসা টি করতে চাচ্ছেন তা যেনো ঐ ব্যবসার Zone- এ করতেন ভালো হয়।
Student রা ব্যবসা শুরু করতে পারছেন না যে ৪টি কারনে।
বাংলাদেশের এমন কিছু মেধাবী আছে যারা পড়াশোনার পাশাপাশি কিছু একটি কাজ করতে চান কিন্তু সাগরে ভেসে বেড়াচ্ছেন আইডিয়া নিয়ে | কিন্তু শুরুটাই হচ্ছে না। আমাদের অধিকাংশ মানুষের শুরু করাটাই সমস্যা | তার পর যার যে সমস্যা আসবে সমাধান ও হবে। কিন্তু শুরু না করে ঘরে বসে কোটি কোটি লক্ষ লক্ষ টাকার দিবা dream দেখাটা বোকামী ছাড়া আর কিছু না। পানিতে না নামলে বুঝতে পারবেন ্না গভীরতা। ব্যবসা কঠিন শুরু করা, কারন মাথার মধ্যে ডুকে আছে ব্যবসা করতে পুজি/টাকা লাগে। টাকা লাগে যেটুকু সেইটুকু আপনার আছে। চলুন আগে জেনে নিই সমস্যা। অর্থ্যৎ কি কারনে ব্যবসা শুরু করতে পারছেন না।
প্লান এর অভাবঃ
অর্থ্যাৎ মাথার মধ্যে যার বা শত শত ব্যবসা আইডিয়া |কোনটা আপনার জন্য পারফেক্ট বুঝে উঠতে পারছেন না। অর্থ্যাৎ প্লান বলতে এল মেলো আইডিয়ার মধ্যে আছেন। কি কি করতে হয় সেটাই আগে খুজে বের করতে পারছেন না। আপনার সাথে মিলে গেলে অবশ্যই নোটবুক নিয়ে লিখতে থাকুন – এ আপনার সমস্যা কি কি। অর্থ্যাৎ সুন্দর প্লান্নিং করতে হয় কিভাবে। সবার আগে সমস্যার বের করুন দেখবেন, নিজেই সমাধান দিয়ে ফেলেছেন। অর্থ্যাৎ ঠান্ডা মাথায় সমস্যা গুলো খুজতে থাকুন।
আছে পাশের লোকদের যন্ত্রনাঃ
কোননা কোন ভাবে কোন বন্ধু/বান্ধবী জেনেছে যে আপনি স্টুডেন্ট অবস্থার ব্যবসা করতে চাচ্ছেন তো শুরু হবে ঐ যে ………. । মালিক কোটিপতি ……। আবার কেউ বলবে আমাদের কোটিপতি। তোর দিয়ে আবার ব্যবসা । টাকা পয়সা নষ্ট করিস না। বাস্তবের কথা শুনতে খারাপ লাগলেও সত্যিটা এমনি।

তাই আশে পাশের কিছু ভালো উৎসাহ পাবেন যদি কোন বা ভালো মনের কাছে যেতে পারেন পরামর্শ পেতে। আর আমি বলব, আপনি তার কাছে পরে থাকুন, পড়াশোনার পাশাপাশি কাজ করতে থাকেন অবসরে।
অর্থ্যাৎ ইউটিউব আপনাকে সেখাবে যা আপনি চান। তাই পাবেন। ব্লগ গুলো পড়লে কিছু জিনিস পাবেন। একটি কথা আবার বলি ভালো থিম থাকলে এই সামান্য নিন্দার জন্য ভিতরে জেদ বা আত্মবিশ্বাস নিয়ে এগিয়ে যান, কিছু করার জন্য কঠর শ্রম করতে গিয়ে পড়াশোনা যেনো নষ্ট না হয়। খুব করে সাবধান থাকতে হবে।
পকেটে টাকা নাই ব্যবসা করব কি দিয়েঃ
অনলাইনের যুগে আজ এই কথা একেবারে মানায় না। কারন টাকা লাগেনা লাগে যোগ্যতা। টাকা ছাড়া ব্যবসা করা যায় এই বষিয়টা জানাও যোগ্যতার বিষয়। যারা কাজ করছে রানিং তাদের কাছে যান এক কাপ চা খাইয়ে ভালো করে দেখে নিন সঠিক রাস্তা। যার সাফল্য হয়েছে তাদের কাছে যান। যারা ব্যর্থ হয়েছে তাদের কাছে যান বিশ্বাস করেন আগ্রহ জাগবে আর ইউটিউব থেকে জেনে নিন কি কি যোগ্যতা লাগে।
আমার অন্য … দেখুন পেয়ে যাবেন। আসলে চেষ্টা হলো সমাধান বা সাফল্য। সাফল্য কেউ এনে দিবে না | আপনাকেই তৈরী করতে হবে। একদিনে গাছ লাগিয়ে ফল খাবার চেষ্টা করবেন না। যোগ্যতা তৈরী করুন। টাকা আপনার পকেটে এমনিতেই আসবে।
Skill এর অভাবঃ
বড় ধরনের ব্যবসা আপনাদের জন্য দরকার নেই। যারা মনে করছে আর কয়েকদিন পর -কাজ শুরু করি বা এক্সাম এর মধ্যে কিছু করব না পরে শুরু করব আবার । তাই যদিমনে করুন | বিজনেস পাটনার বা অন্যকারও লাগবে, তো মনের মত লোক ছাড়া অংশিদার নিলে ফল ভালো হবে না। কারন অসৎ লোকের অভাব নেই।
আমি বলি কি। তুমি একাই আগে শুরু করো। দেখবা কত লোক তোমার সাথে কাজ করার জন্য গুর গুর করছে। বসে না থেকে বল কে কি করতে চাও বলো কারও কোন সমস্যা থাকলে সমাধান দেওয়ার চেষ্টা করব।
৮ টি টিপস – How to Make Online বিজনেস প্লান – নইলে ধরা
৮ টি টিপস – How to Make Online বিজনেস প্লান – নইলে ধরা
বিজনেস শুরু করার আগে আপনাকে এই বিষয় গুলি নিয়ে ছিন্তা করতে হবে। how to মেক মানি ফ্রম অনলাইন । সত্যি অনেক কটিন আবার শহজ । জানতে হবে বিজনেস প্লান্নিং মেকিং ফরমুলা। আর না জানলে পুরাটাই লস সব কিছু হারাবেন । টাকা হারালেউ পাবেন কিন্তু টাইম যা আর আসবে না আপনার লাইফে।
How to Make Online বিজনেস প্লান
1. একটি ব্যবসায়িক সংক্ষিপ্তসার
2. লক্ষ্য সেট
৩.বাজার বিশ্লেষণ
৪. পরিচালনা কাঠামো
৫ সারভিস / পণ্য
৬. Marketing & Salesকৌশল
৭. বাজেট (মাসিক এবং বার্ষিক)
৮ বাস্তবায়ন-Execution
একটি ব্যবসায়িক সংক্ষিপ্তসার
সবার প্রথম ব্যবসা শুরু করতে গেলেই সবার আগে যে কাজটি করতে হয় । সেটা হলো একটি ব্যবসায় সংক্ষিপ্তসার আপনাকে লিখে ফেলতে হবে । যদি আপনি সুন্দর সুপার কোয়ালিটির একটা বিজনেস প্লান করতে চান । আপনি এই বিজনেসটা আসলে – আপনি প্লান অনুযায়ী কিভাবে বিজনেস করতে চাচ্ছেন।
তার একটা সংক্ষিপ্ত বিবরণ সামারি । আপনি বলতে পারেন , আপনাকে সুন্দরভাবে শট সামারি করতে হবে । আমার এটা দেখে বুঝা যায় আপনি বিজনেস কিভাবে করবেন । বিস্তারিত জাস্ট একটা কত টাকা বাজেট সবকিছু মিলে একটা সময় তৈরি করতে হবে। যা দেখলেই পুরা বিজনেস আইডিয়াটা পাওয়া যায়।
লক্ষ্য সেট

লক্ষ্য সেট বিজনেসে আরেকটি ইম্পর্টেন্ট । কারণ হচ্ছে বিজনেস এর কাজই হলো টাকা ইনকাম করা । অনলাইএ টাকা ইনকাম করতে গেলে আপনাকে লক্ষ সেট করতে হবে অর্থাৎ গুগোল সের্চ এরকম হতে পারে আপনার প্রাইভেসি নিয়ে পরে আপনি কোম্পানি থেকে আপনি কত টাকা ইনকাম করতে চান আপনার কোম্পানিতে আপনি কোথায় দেখতে চান কতজন কোথায় দিতে চান তবে আপনাকে পৌঁছাতে হবে তার জন্য সেটা পরিবর্তন হতে পারে আপনার উপরে সবকিছুর উপরে কিন্তু শুরুতেই আপনাকে একটা গোলাপ করে রাখতে হবে যদি আপনি না করেন তাহলে আপনি আপনি গন্তব্য স্থানে আপনার মেইন জায়গায় আপনি কখনোই পৌছাতে পারবেন না .
সেজন্য আপনি কোন জায়গায় পৌঁছাবে তার একটা অনুযায়ী পরবর্তীতে বাস্তবায়ন এবং চেষ্টা চেষ্টা কারণে আপনি ওই জায়গায় পৌঁছাতে পারবেন মনে রাখবেন যদি কোন ঠিক না থাকে এবং কোন জায়গায় গিয়ে থামবে তা কখনোই ওই নির্দিষ্ট জায়গায় পৌঁছাতে পারে না সেরকম আপনি চলে আসবেন
মার্কেট এনালাইসিস
আপনাকে সুন্দর মতন জানতে হবে যত ভালো করে Maket analysis করতে পারবেন , ততই আপনার চলার পথ আরো সহজ হয়ে যাবে। অতএব Competitor মার্কেট বাজার বিশ্লেষণ ইম্পর্টেন্ট বিজনেসের জন্য ।
পরিচালনা কাঠামো
পরিকল্পনা এখানে আপনি পেয়ে যাবেন এ দিয়ে আপনি অবশ্যই বিজনেসে অনেক হেল্প করবে । বিশেষ প্ল্যানিং করার ক্ষেত্রে ম্যানেজারিয়াল ইম্পোর্টেন্ট জিনিস আপনি একা পরিচালনা করবেন না আর ম্যানেজমেন্ট বিজনেস ।
আপনি কন প্রোডাক্ট বা সার্ভিস নিয়ে কাজ করবেন তা আপনি ভাল বুজবেন আপ্নের অভিগতার আলকে। আমার জানা মতে যে প্রোডাক্ট বা সার্ভিস মাকেটিং করে বেশি সেল করা যায় সেই ধরনের প্রোডাক্ট বা সার্ভিস নিয়ে বিজনেস শুরু করলেই লাভ অর লস লস আর লস । তিন মাস বিজনেস করার পর বুসজবেন বিজনেস আ তাকা আশে না শুধু টাকা চলে যায়।
সেই জন্য আপনাকে জানতে হবে
- কেন এই সার্ভিস বিজনেস শুরু করবেন
- কারা এটি কিনবে
- কেন কিনবে
- আর কারা এই বিজনেস করে
- কিভাবে করে
- প্রোডাক্ট কিভাবে তেরি করে
এক কথায় বাজারে যার চাহিদা নেই – তার জন্য নতুন করে বিজনেস করে লাভ নাই। অতএব আপনাকে এমন একটি প্রোডাক্ট বা সার্ভিস নিয়ে শুরু করুন যা ্সবার লাগে সব সময়।
বাজেট
আপনি আস্তে আস্তে বিজনেসটা আরো অনেক ভালো করতে পারবেন এক্সপেন্স করবেন । বাজেট পেশ করবেন এবং সীমান্ত সেই ক্ষেত্রে আমি আগেই বলে মস্টার প্লানিং এর মধ্যে আপনাকে বাজেট তৈরি করুন যে আমি এটা কাজ করবে ।
এক্সিকিউশন অথবা বাস্তবায়ন
ভাল কিছু পেতে গেলে আপনাকে বাস্তবায়ন করতে হবে যা আপনের মাথাতে আছে । তা সতিক পাবে কাজে লাগাতে হবে। তা না হলে পুরাটাই লস।
শেয়ার করো লাইক করো এবং তো ফ্রেন্ডদেরকে মেসেজ করো হোয়াটসঅ্যাপে পাঠাও। তাদের উপকার হবে আর এই বিয়ের উদ্দেশ্য হল ব্লগ পড়ার পরে যদি বাংলাদেশের মধ্যে যদি কিছু পরিবর্তন আসে। ভালো কাজ করে এবং অনলাইন বিজনেস করে । সারা বাংলাদেশে তাদের ফ্যামিলি ভালো থাকবে । এই উদ্দেশ্য নিয়ে রাত জেগে জেগে কাজ করা শুধু তোমাদের জন্য।
বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সারদের তিনটি মার্কেটপ্লেস
সোনার হরিণ ধরতে গিয়ে – বিয়ে করতে পারছি না 2020 ! Grow Bangladesh
সোনার হরিণ ধরতে গিয়ে – বিয়ে করতে পারছি না !
আজকে বলবো হাই জব করব না ব্যবসা করব or অনলাইনে আয় । এই নিয়ে আমরা প্রায় সবাই চিন্তা করতে থাকি এবং ভাবতে থাকি আসলে আমরা কি করব | কারণ কিছু সময় ধরে চিন্তা করে সমাধান পাওয়া যায় না যখন চাকরির বাজারের মাথা নত করতে হয় |
চাকরি করা কতটা কঠিন
আমরা জানি চাকরি করা কতটা কঠিন আর এই চাকরির জন্য আমাদের সবচেয়ে বড় যে জিনিসটা দরকার সেটা হলো আমাদের যোগ্যতা, যোগ্যতা যার যত বেশি সে ততো বেশি বেতনের চাকরি করে |

সকাল 9 টা থেকে 5 টা
আচ্ছা এবার চাকরির কথা বললাম, চাকরি পরিনাম আসলে এরকমই আমরা 8 থেকে 10 ঘন্টা সময় বিক্রি করে দিই এই সময়টা আমার একটা এমাউন্ট এর মাধ্যমে ব্যক্তি টাকার পরিমান উপর নির্ভর করে আমরা বিক্রি করে দিই।
ফর এক্সাম্পল , আমরা সকাল 9 টা থেকে 5 টা যদি কোন অফিসে জব করি তাহলে মাস শেষে আমরা চাই এমন পায়ে 10000-20000 50000 বা এরকম কিন্তু এই টাকা দিয়ে যদি 10 বা 20 বছর ধরে কাজ করা যায় জব করা যায় তাহলে আসলে যে জিনিসটা অন্যরা করতে পারছে ব্যবসা করে | সেটা আসলে কখনোই করা সম্ভব না |
ডিজিটাল মার্কেট এর যুগে
আজকের ডিজিটাল যুগে ডিজিটাল মার্কেট এর যুগে ডিজিটাল যুগে ডেফিনিটলি আমাদের ফ্রীলান্স বিজনেস অথবা অনলাইনে আয় বিজনেস অথবা অনলাইন বিজনেস করা উচিত |
মাথা থেকে সরাতে হবে অনলাইন বিজনেস করতে গেলে যে টাকা লাগে আসলে বিষয়টা ওরকম না | তারপর ফ্রিল্যান্সিং বিজনেস আসলে অনেক কঠিন| বাংলাদেশের অলরেডি 5 হাজারের মতো ফ্রিল্যান্সার এরা আসলে কাজ পায় না, মরার মত অবস্থা কিন্তু একাউন্ট করে রাখছে, যোগ্যতা টা আসলে কারো থাকে না যোগ্যতা অর্জন করে নিতে হয় |
ইউটিউব
কারন তার জন্য রয়েছে অনলাইনে আয় ইউটিউব, ইউটিউব থেকে আপনি প্রতিদিন দুই থেকে তিন ঘণ্টা করে যদি প্র্যাকটিস করেন | অবশ্যই আপনি এক্সপার্ট লেভেলে পৌঁছে যাবেন এর জন্য আপনাকে নিয়মিত অধ্যাবসায় করতে হবে নিয়মিত প্র্যাকটিস করতে হবে নিয়মিত চেষ্টা করতে হবে চেষ্টা চেষ্টার চেষ্টার মাধ্যমে একমাত্র আপনার যোগ্য, একজন ফ্রিল্যান্সার হতে পারবেন |
তার জন্য আপনাকে আর কোথাও যেতে হবে না , কারো কাছে যাইতে হবে না , ঘরে বসে ছোট অফিস নিয়ে কম্পিউটার ইন্টারনেট দিয়েই সারা বিশ্বের কাজ আপনি এক জায়গায় বসে করতে পারবেন| যখন দেখবেন আপনার কাজের পরিমাণ অনেক বেশি ঠিক তখন আপনি হেল্প নিবেন সহযোগী নিবেন ফিন্যান্সে করার মাধ্যমে নিবেন, আপনি কাজ প্রজেক্ট উঠিয়ে দিবেন প্রজেক্ট থেকে প্রজেক্ট থেকে একসময় দেখবেন যে বড় বড় প্রজেক্ট পেয়ে গেছেন 10 জন 15 জন 20 জন 100 জন, আপনি কাজ করে শেষ করতে পারবেন না |
কঠোর পরিশ্রম
যদি আপনি কঠোর পরিশ্রম করেন তাই বাংলাদেশের ইয়াং জেনারেশন যারা আছে এঁরা দিনের-পর-দিন তাই নষ্ট করতেছে- অনলাইনে আয়

মূল কথা বলতে, ফেসবুকে কথা বলতেছে, এই সময় থাকে আসলে সঠিক ক্লিক ইউটিউব থেকে শিখতে হবে শিখতে পারলে দেখবেন যে আপনার এখানে চলে আসবে আর যদি আপনি শিখতে না পারেন মাথা ঘুরছে মরে গেলেও একটা ডলার , আর কেউ আপনাকে দিবে না, আপনাকে দিবে না মানুষ আপনাকে দিয়েছে কাজে বিনিময়ে আপনাকে যে কাজটি করিয়ে নেবে তার বিনিময়ে যে কে আপনাকে দিবে সে ওই কাজটি দিয়ে সেল করে বেশি ইনকাম করবে |
এটা আসলে বিজনেসের দিনের পর দিন কঠোর পরিশ্রম করো | অনলাইনে আয় আগে তোমরা যোগ্যতা ইউটিউব থেকে যেকোনো একটা চ্যানেল যে বিষয়টা ভালো লাগে ও বিষয়টা নিয়ে কঠিন কঠিন ভাবে তুমি লেগে থাকো আজকে না হলে কালকে না হলে 5 দিন যদি নাও পারো কোন হেল্প লাইনের কাজ করতেছে তাদের কাছে যাও তাদের কাছে পরামর্শ নাও | চেষ্টা করো আবার কিন্তু হাল ছেড়ে দিলে তুমি পরাজিত |
সাকসেস হতে পারবা না , দিনের পর দিন কঠোর পরিশ্রমের সাফল্য ধরে রাখতে পারলেই অতএব রিকোয়েষ্ট করবো তোমাদের জন্য ইয়াং জেনারেশন স্টুডেন্ট ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ছাত্রদের জন্য বেশি করে এত চাকরি পাবানা ক্লিয়ার |
জ্যাকমার ১০ টি সূত্র ব্যবহার করুন আপনার ব্যবসায়
টাকা ছাড়া ব্যবসা ৫ টি যোগ্যতা না থাকলে ধরা
টাকা ছাড়া ব্যবসা শুরু করতে কি যোগ্যতা লাগে তার চেয়ে বেশি দরকার হলো আপনার মনস্থির করা। যত কঠিনই হোক না ব্যবসা Continuous চালিয়ে যাবেন। অনেকেই না বুঝে আবেগের বসে ব্যবসা শুরু করেন। কয়দিন পর আর ভালো লাগে না। কারন দিনের পর দিন লোকসান হচ্ছে। আসলে ব্যবসা শুরু করার আগে বুঝে নিন ব্যবসা করার জন্য আপনি প্রস্তুত কিনা।
১. বুদ্ধি বা টাকা না থাকলে।
২. নিদিষ্ট ব্যবসার বাস্তব অভিজ্ঞতা না থাকলে।
৩. আকাশ সমান স্বপ্ন আর পাতাল সমান ধৈর্য
৪. ২৪ ঘণ্টা কাজ।
৫. ১ মিনিটেই বন্ধু বানানোর যোগ্যতা।
বুদ্ধি বা টাকা না থাকলেঃ
টাকা ছাড়া ব্যবসা শুরু করতে প্রথমে লাগে বুদ্ধি। আর ২য় টি টাকা। দুটির সমন্বয়ে সঠিক ব্যবসা করতে পারবেন। এতে করে হেরে যাবার সম্ভাবনা একেবারেই থাকবে না। কিন্তু টাকা গুলোকে সঠিক ভাবে ব্যাবহার বা Invest করার ROI আসতে আসতে আপনার কঠিন দিন গুলোকে পরীক্ষার মধ্যে থাকতে হবে। তাই মন মানসিকতা তৈরি করে তারপর ব্যবসা করুন। আমি ব্যাক্তিগত ভাবে Young দের Online বা E-Commerce ব্যবসা করতে স্বাগত জানাই। কারন এই ব্যবসায় Trends দিন দিন বাড়ছে। তা জগত জুরে ব্যবসা করার মাধ্যম Online । যে ব্যবসায় করুন টাকা না থাকলে চাকরি করুন তার পর কিছু কিছু টাকা জমানো শুরু করুন। দেখবেন ব্যবসা করার জন্য পর্যাপ্ত টাকা হয়ে গেছে। এবার ব্যবসা শুরু করুন।
নিদিষ্ট ব্যবসার বাস্তব অভিজ্ঞতা না থাকলেঃ
টাকা ছাড়া ব্যবসা করার যোগ্যতা অর্জন করতে আপনাকে অবশ্যই ৪/৫ বছর JOB করতে হবে। যে JOB আপনি করছেন। সেই অভিজ্ঞতার আলোকেই একই ব্যবসা আপনি করতে পারেন। নইলে হেরে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে ১০০ ভাগ। বাস্তব অভিজ্ঞতা না থাকলে ব্যবসা শুরু করে লাভ নাই। দিনের পর দিন টাকা নষ্ট হবে শুধু। বাস্তব জ্ঞান পেতে হলে সেই ব্যাবসায় কোন না কোন ভাবে আপনাকে কাজ করতে হবে। কাজ করার সময়ই মাথায় রাখতে হবে, এই বাস্তব অভিজ্ঞতা দিয়ে একসময় আপনি ব্যাবসা করবেন এবং টাকা income করবেন।
আকাশ ছোঁয়া সপ্ন ও পাতাল সমান ধৈর্যঃ
ব্যাবসা শুরু করার আগেই বিশাল লক্ষ্য বা অন্যদের মত বড় কিছু হওয়ার জন্য আপনাকে অনেক বড় বড় সপ্ন থাকতে হবে। সেই সাথে বিশাল ধৈর্য রাখতে হবে। চিন্তার ধৈর্য আপনাকে দীর্ঘ পথ অতিক্রম করার সাহস যোগাবে। যেমন ধরুন পাহাড়ের চুড়ায় যেতে অনেকবার হোঁচট খেতে হয়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত টিকে থাকলে হলে ধৈর্য ধরে থাতে হয়। তবেই নির্দিষ্ট পাহাড়ের মাথায় উঠতে পারবেন। যার দ্রুত চিন্তা করার ক্ষমতা আছে ব্যাবসা আসলে তারই জন্য। কারন শুরু করলে খুব দ্রুত অনেক সমস্যার সমাধান করতে হয়।
২৪ ঘণ্টা কাজঃ
মনে রাখবেন জীবনে কিছুতা সময় কোন ছুটি বা এলোমেলো দিন বা কাজ ছাড়া থাকতে পারবেন না। অর্থাৎ ব্যাবসাকে profitable position এ নেয়ার পূর্ব পর্যন্ত আপনাকে ২৪ ঘণ্টা কাজ করতে হবে।
অর্থাৎ ঘুমের মধ্যেও সপ্নে কাজ করতে হবে। সপ্নের মধ্যেও দেখবেন কাজ করতেছেন। অবশ্যই ঘুমাতে হবে হয়ত ৪/৫ ঘণ্টা। তারপর একসময় যখন কোটি কোটি তাকা Bank balance হয়ে গেছে আর কোন কথা নাই Relax করুন। অর্থাৎ মন যা চাইছে তাই করতে পারবেন।
মিনিটেই বন্ধু বানানোর যোগ্যতা
এই কথাটির main focus point হলো আপনার client কে কাকু বানানোর যোগ্যতা। অর্থাৎ customer কে চখের পলকে sales generate করে ফেলতে হবে। sales close deal না আনতে পারলে ব্যাবসা দ্রুত বড় হওয়া সম্ভব না। যদি আপনি introvert বা মানুষের সাথে মিশতে না পারেন তবে ব্যাবসা আপনার জন্য নয়। ব্যাবসায়ের main part হলো sales করা আপনার product বা service তা যেভাবেই করেন। সেই বিষয়ে পারদর্শিতা থাকতে হবে। না থাকলেও সমস্যা নাই Marketing Sales আনতে নিচের link click করুন।
টাকা ছাড়া ব্যবসা যদি কোন কারনেও এই ৫ টি যোগ্যতা আপনার না থাকে তবে please ব্যাবসা শুরু করবেন না। এই যোগ্যতা গুলি অর্জন করতে আপনার study করতে হবে বা YouTube থেকে খুব সহজেই জানতে পারবেন।
নিচের comment গিয়ে বলুন কার কার এই যোগ্যতা আছে আর কার নাই।
৭ টি টিপসঃ Job না টাকা ছাড়া ব্যবসা ২০২০?
টাকা ছাড়া ব্যবসা । মানুষ বিজনেস করবে না জব করবে এটা আসলে সবাই বোঝে । জব আসলে কখনোই ভালো জিনিস না । জব সে নিজের Talent সেল দিয়ে , অন্যের কাছে সামান্য কিছু অর্থের বিনিময়ে. ডেফিনেটলি এমন কিছু করতে পারলে, জীবনে এমন কিছু নাই সেটা করা যায় না । এক কথায় মানুষের মেইন টার্গেট হওয়া উচিত বিজনেস । বিজনেস কিভাবে করতে হয় আজকালকার যুগে যখনই অনলাইনে মাধ্যমে সাথে কানেক্ট করা যায় এখানে ইউজ এন্ড ইউস পরিমাণে কাজ । যদি আমরা সেই পরিমাণে কঠোর ভাবে পরিশ্রম করি । একমাত্র পরিশ্রম দিয়েই আর কনফিডেন্স লেভেল থাকলে । কি আর করার – আমাদের এই অর্জন সম্ভব তার জন্য আজকে আমারে সঙ্গে থাকুন –
১। Job কেন করা হয়ঃ
Job করার একটিই কারণ আপনার টাকা দরকার, নিজে চলবেন বা পরিবার কে চালাবেন। অর্থাৎ আপনার বেতনের উপর অনেক মানুষ নির্ভর করে। মধ্যবিত্তের চাকুরীর ক্ষেত্রে এমনটাই লক্ষণীয় আমাদের আশেপাশে।
আসলে আমি নিজেও ১০ বছর Job করেছি কিন্তু বাধ্য হয়ে। আমার মতো real life এ অনেকেই আছেন। আরেকটি important issue হল টাকা না থাকা । ব্যবসা করার জন্য। আমার অন্যান্য content post এর মধ্যে আরও সমাধান দেয়া হবে যেখানে টাকা ছাড়া ব্যাবসা করবেন কীভাবে তা জানানো হবে।
২. মধ্যবিত্তের চাকুরিঃ
মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্মানো টাই অভিশাপ। আমরা প্রায়ই এরকম বলি বা শুনে থাকি। কিন্তু জন্ম যেখানেই হোক ভালো কাজ দিয়ে অনেক মানুষ পৃথিবী বিখ্যাত হয়েছে , আপনারা জানেন, তাহলে আপনি না কেন? আমরা বেশীর ভাগ মানুষরই আমাদের নিজের Ability সম্পর্কে ধারণা থাকে না। এমনটা হওয়ার কারণ আমাদের দেশের গাঠনিক বিকলাঙ্গতা। আর আমরা এইজন্যই পরের গোলামি করতে বেশী পছন্দ করি। এ থেকে মুক্তির উপায় কি? এই প্রশ্নের উত্তর কি?
৩. Job থেকে মুক্তির উপায়ঃ
চাকুরী থেকে মুক্তির উপায় হল ব্যবসা। ব্যবসা করবেন কিন্তু টাকা কোথায়? আমি বলি, ব্যবসা করতে প্রথমে টাকা লাগেনা, লাগে অভিজ্ঞতা, সাহস ও প্রখর বুদ্ধি। যদি এই তিনটি গুন আপনার মধ্যে থাকে তাহলে আপনি ব্যবসা করার জন্য প্রস্তুত এবং আমার মতে আমার লেখাটা শেষ করার পরই আপনি ব্যবসা নিয়ে কাজ করা শুরু করবেন।
১. নিজেকে বিচার করুন, কোন কাজে আপনি সবচেয়ে ভালো।
২. কাজ কি, কীভাবে সঠিক সময়ে করতে হয় জানুন।
৩. সময় নষ্ট করবেন না।
৪. প্রচুর research করুন যে business করবেন।
৫. এই পোস্ট টিতে আপনি জানতে পারবেন, ব্যাবসা কীভাবে শুরু করতে হয়, কি কি লাগে?
৪. কঠোর পরিস্রমঃ
চাকুরী থেকে মুক্তি পাওয়ার পর দিন রাত কাজ করার আগেই চাকরি করা কালীন সময়ে, দিনে কাজ করুন। কেননা কঠোর পরিশ্রম এর কোন বিকল্প নাই যদি আপনি আপনার ব্যবসা করাতে চান। হুট করে চাকরি stop না করে, ব্যবসা টাকে একটু দাড় করে তারপর ছারুন। কি কাজ করবেন অবশ্যই প্রতিদিন list করে নিন। তারপর আপনার সমস্যা গুলো সমাধান করুন।
আমার আরেকটি Blog ব্লগটি পড়ুন আশা করি আপনার সাহস ও কাজ শেখা বা ব্যবসার জন্য আপনার পথ খুলে যাবে এখনি।
- ব্যবসা শুরু করতে কতটুক ইংলিশ দরকার
- ৮ টি টিপস – How to Make Online বিজনেস প্লান – নইলে ধরা
- বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সারদের তিনটি মার্কেটপ্লেস
আমি কিন্তু বলছি online eCommerce business এর কথা। Online business সহজেই করা যায় এমনকি একা একাই করা যায়। যা আপনাকে মুক্তি দিতে পারে চাকুরী থেকে। নিজেই নিজের বস হবেন এমন থাকতে হবে।
৫. নিজেই নিজের বসঃ
মানুষ আপনাকে Sir বলবে, যা আপনি এতদিন করেছেন চাকুরিতে। তার জন্য অবশ্যই নিজের প্রতি বিশ্বাস থাকতে হবে। আপনি মানুষকে চাকুরী দিবেন নিজের অধিনে। আপনার ছোট Request হল আপনি Boss হওয়ার পর আপনি যে Boss থেকে প্রচুর গালি/ঝারি শুনেছেন সেগুলো না করে বুঝিয়ে বলা।
৬. ব্যবসা করতে অভিজ্ঞতা:
ব্যবসা করতে অবশ্যই মেধা, অভিজ্ঞতা ও ঝুকি নেয়ার সাহস থাকতে হবে। নইলে হাজার businessman দের মতো হারিয়ে যাবেন। ব্যবসা ভয়ংকর কঠিন ও ব্যস্ততার। তাই দিন রাত পরিশ্রম করতে না পারলে দরকার নাই আপনার ব্যবসা করার। সারা জীবন চাকুরী করুন ডাল ভাত খেয়ে বেছে থাকুন।
অর্থাৎ শিক্ষাগত যোগ্যতার চেয়ে অভিজ্ঞতার জ্ঞানটাই ব্যবসা করার জন্য দরকার। আর অভিজ্ঞতা হয়ে যাবে যখন ব্যবসা শুরু করবেন। ঠেকে ঠেকে শিখতে শিখতে “চালু” Expert হয়ে যাবেন সন্দেহ নাই। টাকা ছাড়া ব্যবসা করতে কে না চায়।
৭. ব্যবসা হাজার সুবিধা ঃ
হাজার সুবিধা পাবেন মানসিক ভাবে প্রশান্তি পাবেন। আবার কঠিন সময়ে রাতে ঘুমাতে পারবেন না, ব্যবসায় সমস্যা সমাধান করতে করতে। অর্থাৎ চাকুরী করে যে অসুবিধা গুলো হয়েছে সেগুলো থাকবে না। Business success হলে যা পাবেনঃ

- ১. গাড়ি
- ২. বাড়ি
- ৩. Beautiful Wife
- ৪. Life Status Elite
- ৫. মনের ইচ্ছা পূরণ।
- ৬. সম্মান পাবেন
- ৭. প্রচুর টাকা
- ৮. দেশ হতে বিদেশ
- ৯. দেশের মানুষ কে সেবা করতে পারা।
- ১০। দেশের উন্নয়ন।
অতএব দেরি না করে এখনি শুরু করে দিন। টাকা ছাড়া ব্যবসা সম্ভাব ।
নিচের Comment Box এ বলুন কোন কাজ আপনার ভালো লাগে।
বাংলায় ব্লগ লেখার মূল উদ্দেশ্য কি?
অনেকে ইন্টারন্যাশনাল মার্কেট নিয়ে, গ্লোবাল মার্কেট নিয়ে কাজ করে | কিন্তু মাইকেল মধুসূদন দত্তের মতো ইংলিশে শেক্সপিয়ারের মতো বড় ধরনের কবি , যে আশা ছিল তার সেই থেকে যখন সে পারলনা – তখন সে বাংলা ভাষায় লিখে জনপ্রিয় হয়েছিল | তাই ওই বিষয়টা চিন্তা করলে দেখা যাবে – বাংলা ভাষায়ও অনেক মানুষ আছে, যারা এখনো বাংলা ভাষা পড়তে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন এবং সারা পৃথিবীর মধ্যে অষ্টম ভাষা যদি বাংলা হয় | তবে বাংলা কে অবহেলা করার কিছু নাই | ইংরেজি ইন্টারন্যাশনাল ল্যাঙ্গুয়েজ হলেও – সবাই ইংরেজি বুঝতে পারে না | এমনকি ইংরেজি তে পড়তে লিখতে বাংলাদেশে কতজন মানুষ স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন | আমি যদি বলি আমাদের দেশের শতকরা 5 থেকে 10 জন মানুষ ইংরেজিতে পড়তে লিখতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন | আর বাকি যারা পড়তে লিখতে, লিখতে চান , তারা এক দিক থেকে জোর করে লিখতেছেন বাধ্য হয়ে |