জব হারিয়েছেন বিকল্প হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং বিজনেস
যারা জব হারিয়েছেন বা ভাবছেন টাকা নেই,
মাসে চলার মত ব্যবস্থা করে আপনারা ঘরে বসে ইনকাম করতে পারেন,
আপনিও করতে পারবেন যদি আপনার থাকে সেই দক্ষতা!
আপনার স্কিল হতে পারে এইচআর ডিপার্টমেন্ট, হতে পারে অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ, হতে পারে লোগো ডিজাইন, গ্রাফিক ডিজাইন, হতে পারে যেকোনো ধরনের ওয়েব রিসার্চ I
হতে পারে আপনার জীবনের একমাত্র পথ ইউটিউব থেকে কিভাবে কাজ করতে হয় I
তবে তার আগে বুঝতে হবে যে আপনি কোন বিষয়ে কাজ করতে চাচ্ছেন I
সেই বিষয়টি সুন্দরভাবে সাজাতে টানা ১৫ থেকে ২০ দিন আপনাকে করতে হবে কাজ I
জেনে নিন অনলাইনে কিভাবে কাজ করতে হয়;
আপনার মাধ্যমে আপনি নিজেই কাজ করতে পারবেন, এভাবে করে আপনি ভালো টাকা আয় করতে পারবেন I
Europe, America যাদের সঙ্গে আপনি কাজ করবেন, তাদের সাথে কমিউনিকেশন করার জন্য আপনি যে কোন স্কিল দ্বারা অনলাইন থেকে যে স্কিল আপনার থাকুক সেই স্পিচে অনলাইন সেল দেয়ার মত কিছু টিউটোরিয়াল দেখতে হবে ইউটিউব থাকে I
আপনি দেখবেন যে কিছু কিছু কাজ পেয়ে যাচ্ছেন কিন্তু ১৫ দিন ১ মাস পর যদি দেখতে পান যে কোন কাজ আসছে না
- ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে ঘরে বসে আয় করুন
- কিভাবে ব্যবসা করার জন্য টাকা জমাবেন
- ঘরে বসে আয় করবেন কিভাবে ?
আপনি ১০ থেকে ১২ ঘণ্টা কাজ পাওয়ার জন্য কাজ করেন বা বিভিন্ন ধরনের প্রমোশন করে সেগুলো যদি আপনি করতে পারেন ১০০ ভাগ গ্যারান্টি দিয়ে বলবো মিনিমাম ৪০ থেকে ৫০ টাকা আপনি ফাইবার থেকে আয় করতে পারবেন আপনি I
যা যা লাগবে: আপনার প্রয়োজন হবে
- ল্যাপটপ
- ইন্টারনেট
- ওয়াইফাই কানেকশন
আপনার যদি সঠিক স্কিল্ না থাকে আপনি কখনোই আর্নিং করতে পারবেন না I কারণ যে স্কিল আপনি বেবহার করবেন সেটা সম্পূর্ণ রূপে আপনার জানা থাকতে হবে I
এ ছাড়া ইমেইল করে বিভিন্নভাবে অনলাইনের মাধ্যমে নির্দিষ্ট ক্লায়েন্টদের ইমেইল করে ২,০০০ থেকে ৫,০০০ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন আপনি I
ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে ঘরে বসে আয় করুন
ঘরে বসে আয় করতে হলে ডিজিটাল মার্কেটিং কি জানতে হবে । ডিজিটাল মার্কেটিং হলো অনলাইনে পন্য বা সার্ভিস এর প্রচারনা করা। আরও সহজে করে বলতে আগে প্রত্রিকায় ad , TV ad, Printing etc করে মানুষকে পন্য বা সার্ভিস মার্কেটিং করা হতো। সেই বিষয়গুলি এখন ডিজিটাল ad দিয়ে মানুষের কাছে সহজে cost কমিয়ে প্রচার করা যায়। কারন প্রতিটি মানুষের কাছেই mobile আছে। অনলাইনের মাধ্যমে আপনার ব্যবসাকে online মার্কেট প্লেস এ কাজ করতে পারেন। এটা Internate এর বিশেষ আবিস্কার যার জন্য Facebook, Amazon, Ebay, Google বিখ্যাত। আশা করি ডিজিটাল মার্কেটিং নিয়ে basic ধারনা clear।। এই ডিজিটাল মার্কেটিং কয়েকটি channel এর মাধ্যমে কাজ করে তা দেয়া হলো:-
Content:
1. পেইড মার্কেটিং
2. ওরগানিক সার্চ (SEO)
3. ইমেইল মার্কেটিং
4. সোসেল মিডিয়া মার্কেটিং
5. ইউটিউব মার্কেটিং
আপনি কোন Channel এর মাধ্যমে বিজ্ঞাপন দিবেন। সবার আগে Google paid Ads এর কথা না বললেই নয়। পৃথিবী জুরে যারাই বড় বড় কোম্পানী হয়েছে, সবাই Google ads এ বিজ্ঞাপন দিয়েছে। আরও আছে Facebook জনপ্রিয় প্রচার মাধ্যম Facebook advertising. পন্য বা Service Locally Sales এর জন্য ফেসবুক advertising. এর বিকল্প নেই। নিচেই যত ধরনের ডিজিটাল মার্কেটিং হয় তুলে ধরার চেষ্টা।
- গুগল এ্যড: গুগল এ্যড পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সার্চ মাধ্যম। সবার মায়ের চেয়ে একজন মানুষকে নিয়ে গুগল বেশী কিছু জানে। গুগল এ্যড এ কয়েক ধরনের এ্যড দেয়া হয়, এর মধ্যে সার্চ এ্যড বেশী জনপ্রিয়। তারপর Youtube টাও জনপ্রিয়। এটাতে সাধারনত সার্চ বেশী হয়, সেলস ভাল হয়। গুগল এ্যড দেওয়ার জন্য সবার আগে আপনাকে keyword search করতে হয়। অর্থাৎ কম্পিটিটির ad বা যে ধরনের keywords দিচ্ছে সেই ধরনের keywords আপনাকে দিতে হবে। অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে একটি ভালো keyword একটি company কে কোটি টাকা আয় করে দিতে পারে।
- Facebook Ad: Facebook Ad গুলো খুব জনোপ্রিয় যারা পন্যকে facebook page এর মাধ্যমে ad দেয়। বিশেষ করে Alibaba, Amazon সবাই সবসময় তাদের পন্যকে facebook ad দিয়ে থাকে. এই facebook ad দিতে হলে কোন location বা zone আপনার পন্য বা সার্ভিস sell হতে পারে সেটি খুব উল্লেখ্যযোগ্য। কারন facebook আপনার পন্যকে sell করে দিবে না সে শুধু মানুষের মধ্যে নিয়ে দিবে। মিনিমাম ৩ ডলার প্রতিদিন দিয়ে facebook ad শুরু করতে পারেন। এখানে ad content ও image অবশ্যই সবচেয়ে ভালোমানের হওয়া দরকার। ভালো যা সহজেই বুঝতে পারে। তাহলেই আপনার ROI থাকবে।
- Pinterest ad: অনেকটা Google search ad এর মত কাজ করে। বেশী এডভাঞ্চ জানতে চাইলে youtube থেকে জেনে নিন।
- ঘরে বসে আয় Facebook ad আসলে সেল হবেই। আসলে অত সহজ না এই Facebook ad কারন অনেকেই আছে লক্ষ লক্ষ টাকা ব্যয় করছে প্রতিদিন sales পাচ্ছে না। আবার ভালো communicate করলে অল্প টাকাতেই বেশী sales করা যায়। Facebook ad সাধারনত Boosting বলা হয়। আমার বেসিক কারনটা দেওয়াটাই হলো । কারন এটা অনেক বিশাল advance level গুলো নিয়ে অন্য Blog এর মধ্যে বিস্তারিত বলা হবে।
- টুইটার এ্যড: টুইটারের জন্য বিদেশীদের জন্য অনেক ভালো। সেলিভের্টিরা বা বড় বড় রাজনীতিবীদ থেকে শুরু করে নায়ক নায়িকাদের কাছে পপুলার। অনেক সময় একটি text message নিয়ে অনলাইনে বের হয়। আর এই টুইটারে ad দিয়ে আপনার পন্যকে প্রচার করতে পারেন।বাংলাদেশের জন্য এটি বেশী জনপ্রিয় না। কারন টুইটার ad থেকে ফেসবুক এ্যড বেশী ভালো।
ওরগানিক সার্চ (SEO)
ঘরে বসে আয় করতে আগে জানতে হবে। SEO কি? একটি ওয়েব সাইট কে গুগল এর প্রথম ১০ এর ভিতরে আনার জন্য যে পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়, সে টাকে SEO ।
Google ১-১০ এর মধ্য আনতে পারলেই বাজিমাত। কিন্তু এর সাথে ভালো Title না হলে visitor আপনার page এ আসবে না। তার জন্য উন্নতমানের Title, Meta Description লাগবে।
প্রথমমত আপনার website content সব ঠিকঠাক হলে এখন Google কে জানতে হবে। সেই জন্য আপনার page টাকে google search console a index করতে হবে।
- Google search console : সব ধরনের ওয়েব সাইট কে গুগলে আনার জন্য গুগল সার্চ কঞ্চল ব্যবহার হয়।
- টাইটেল : আপনার ওয়েব সাইট গুগল এ যখন দেখবেন URL এর পরে একটা লাইন থাকে ওটাই হল টাইটেল । এটা ভাল না হলে কেউ সাইট এ আসবে না ।
- Meta Description : এবার সুন্দর ভাবে Meta description গুলো দিবেন, যাতে মানুষ সহজেই আপনার website এ আসতে interest feel হয়।
- Content Optimise: পুরো web সাইটের মধ্যে যত ধরনের seo Technic আছে, সব চেয়ে ভালো হল Content । যার যত ভাল Content সে SEO te দ্রুত ভাল করতে পারে। Content হল কিং। content এর মধ্যে যে ধরনের ইমেজ আছে, তা অত ভালো করে optimise করলে তা হালকা হয়।
- Keyword Research: Keyword Research এ সবচেয়ে গুরুত্তপূর্ণ হলো সেলস keyword । অর্থাৎ একটি ভালো মানের Keyword দিয়ে কোটি কোটি টাকা এনে দিতে পারে। অতএব keyword বিষয়টি অনেক দরকার। ভালো করে keyword research এর জন্য পেইড টুলস ব্যবহার করতে হবে।
- Yoast SEO Set Up: ওয়ার্ডপ্রেস সাইটের জন্য সার্চ করুন ও ইন্সটল করুন। । আমি recomad করব প্রথমে free ব্যবহার করতে তারপর কাজের চাহিদা অনুযায়ী পেইড টা ব্যবহার করতে।
Off Page SEO কি: on page seo তে ইন্টারনাল বিষয় গুলি নিয়ে কাজ করা হয়। আর অফ পেইজ এস ই ও হল লিঙ্ক নিয়ে কাজ। আরও সহজ করে বললে – বিভিন্ন জায়গাতে লিঙ্ক দিয়ে আসতে পারলে ও কীওয়াড গুল সহজে রেঙ্ক করবে। ভিজিটর কিভাবে আসবে একটি ওয়েব সাইটে এটা ওফ পেজ এস ই ও এর উপর নির্ভর করে।
- ব্লগ – web page এর মধ্যে বেশী গুরুত্তপূর্ণ Blog অর্থ্যাৎ একটি web সাইটে blog থাকা দরকার। সেই blog টিতে ৩/৫টি content ব্যবহার করতে হবে। তা আবার minimum ১৫০০-২৫০০ words এর মধ্যে must থাকতে হবে। বেশী গ্রহণ যোগ্য হতে ২০২০ details content লাগে । অর্থাৎ ভালো content এর বিকল্প নেই।Digital এর যুগে অবশ্যই content কে সবার মধ্যে প্রকাশ করার জন্য blog best.
- ফোরাম পোস্ট: বিভিন্ন মাধ্যমে আপনি ফোরাম পোস্ট করতে পারেন। এই ফোরাম পোস্ট এর আটিকেল গুল আকর্ষণ করতে পারে আমন হতে হবে।
- আর্টিকেল: আর্টিকেল হলো ২য় আরেকটি ড়ভভ off page বা Ranking এর মধ্যে সেরা পদ্ধতি। বিভিন্ন জায়গায় আর্টিকেল সাবমিশণ করলে ২০২০ তে ভাল কাজ করে অফ পেজ এস ই ও তে। । আর্টিকেল যেনো ইউনিক হয়। যদি আটিকেল গুল খুব ডিটেইলস থাকে খুব সহজে রেঙ্ক হয়।
- সোসাল মিডিয়া- বিভিন্ন সোসাল মিডিয়াতে facebook, Twitter, Linkedin, instagram etc, profile বা পেজ তৈরীর মাধ্যমে ব্রান্ডডিং করতে পারেন।
- গেস্ট পোস্টঃ গেস্ট পোস্ট সব চেয়ে জনপ্রিয়। বিভিন্ন সাইট যা আপনার ওয়েব পেজ এর সাথে মিলে যায়। সেই সব ওয়েব পাইজ এ আপনি content দিয়ে একটি লিঙ্ক নিতে পারেন এটাই হল গেস্ট পোস্ট।
- Social Bookmarking: Social Bookmarking এর জন্য প্রচুর DA/PA ভালো সাইটে কাজ করতে পারেন।
- ডিরেকটরী সাবমিশন : ডিরেকটরী সাবমিশন করলে আপনার ওয়েব লিঙ্ক বারবে । ওনেকেই ঠিকানা খুজে আপনার ওয়েব সাইতে আসবে।
ইমেইল মার্কেটিং
ঘরে বসে আয় করতে ইমেইল মার্কেটিং হল ডিজিটাল মার্কেটিং এর আর একটি জনপ্রিয় মাধ্যম । বর্তমান ওয়ার্ল্ড এ ইমেইল ব্যবহার করেনা আমন মানুষ নেই। আর যারা এখনও ইমেইল অ্যাকাউন্ট করেন নাই তারা ইন্টারনেট থেকে দূরে আছেন। ডিজিটাল মার্কেটিং ত অনেক দুরের কথা।
কার ইমেইল আছে কমেন্স করে বলুন।
ইউটিউব চ্যানেল মার্কেটিং
ঘরে বসে আয় সব চেয়ে সারা জাগান ইউটিউবার বাংলাদেশ এ অনেক আছে। কিন্তু আমি ইউটিউব দিয়ে মার্কেটিং কি ভাবে করা যায় তার প্লানিং টা বলছি। যে কোন থিমে কাজ করতে পারেন । সপ্তাহে ৩/৪ টি ভিডিও আপ করতে হবে। যদি এটা পারেন তো ইউটিউব তা আপনার জন্য। ভাল করতে পারলে অনেক টাকা ঘরে বসে আয় করতে পারবেন ।
ঘরে বসে আয় করবেন কিভাবে ?
আপনি নিজের যোগ্যতা দিয়ে ঘরে বসে টাকা আয় করতে পারবেন। ক্রেডিট কার্ডে পরিশোধ করতে পারবেন , শপিং করতে পারবেন । আপনার স্বপ্নের ফ্রীলাঞ্চ ডুবে জেতে কঠিন পরিশ্রম করতে হবে – নিজেকে প্রশ্ন করুন পারবেন কিনা । যদি মনের মাঝে উত্তর পেয়ে যান তো চমৎকার ।
আমি বলছি পারবেন ঘরে বসে আয় করতে।
কেন, পারেন না, নগদ টাকা নিয়ে ইচ্ছেমত শপিং করতে পারেন না । টাকা নেই তাই
কিছুই বলার নেই , তাই ভাবছেন ?
আছে । কারণ আপনি মানুষ আর দশ জনের মত। অন্যরা যদি অনলাইনে আয় করতে পারে।
তো আপনি না কেন?
স্টুডেন্ট বা হাউস ওয়াইফ, বেকার – এই তো। না । আমি মানিনা। কারন খুজতে নিজের দোষ দিন। লাভ হবে । আপনার জানার অভাব ছিলো । কি মানতে ওবাক লাগছে। তার মানে সঠিক গাইড লাইন পান নি – এবার ঠিক আছে তো ।
অবশ্য, আপনার পূর্ণ-সময় চাকরি তে প্রতি সপ্তাহ ৫ বা ৬ দিন কাজ করাতে হয়। এখনও পুরো সময় কাজ করার পর ও সময় আছে। যে সময়টুকু আপনাকে অতিরিক্ত ঘরে বসে আয় করার উপায় রয়েছে। শুধু ২০,০০০/- টাকা নয় । আপনি আরও ১০০,০০০/- উপার্জন করতে পারবেন।
উপার্জনের জন্য এখানে কিছু পরামর্শ দেওয়া হল
একটি ব্লগ চালু করুন: আপনার আগ্রহ বা প্রতিভা যাই হোক না কেন, আপনি নিজের ব্লগে এটি লিখতে এবং বিজ্ঞাপন বিক্রি করে অর্থোপার্জন করতে পারেন।
ই-বুক প্রকাশনা: আপনার লেখার মাধ্যমে অতিরিক্ত টাকা ঘরে বসে আয়ের আরেকটি উপায় হ’ল আপনার দক্ষতার উপায়। আপনার সম্পর্কে উত্সাহী কোনও বিষয়তে ইবুকগুলি প্রকাশ করতে পারেন । যে জিনিস ভাল লাগে তাই নিয়ে লিখুন পি ডি এফ করে বিক্রি করতে পারেন।
প্রশিক্ষণ বা পরামর্শ: অনলাইনে প্রশিক্ষন দিতে পারেন । তার জন্য যে বিষয় গুলতে ভালো অভিজ্ঞতা আছে । ট্রেনিং করতে তেমন কিছু লাগে না শুধু অনলাইনে মারকেটিং করলেই ক্লাইন্ট পেয়ে যাবেন।
জনসাধারণের বক্তব্য: আপনার যদি জ্ঞান ভাগ করে নেওয়ার সময় আপনার কাছে অনুপ্রেরণা থাকে বা অন্যকে অনুপ্রাণিত করা যায় তবে জনসাধারণের বক্তৃতা একটি লাভজনক দিকের ব্যবসা । যেখানে আপনি প্রতি গিগে কয়েকশো থেকে কয়েক হাজার ডলার পর্যন্ত যে কোনও জায়গা তৈরি করতে পারেন।
ফটোগ্রাফি: মুহুর্তগুলি ক্যাপচার করার জন্য আপনার কি নজর আছে? ফটোগ্রাফার হিসাবে সেই দক্ষতাগুলিকে রেখে পার্শ্ব গিগ শুরু করুন।
ছবি বিক্রয় করুন: ফটোগ্রাফি থেকে নগদ অর্থ উপার্জনের আর একটি উপায় হ’ল শাটার স্টকের মতো সাইটে আপনার চিত্র বিক্রি করা।
সেশন মিউজিশিয়ান হন: প্রতিভাবান সংগীত শিল্পীরা কনসার্ট বা রেকর্ডিং সেশনের সময় বসে থাকতে পারেন এবং তাদের প্রতিভাটির জন্য আসলে অর্থ প্রদান করতে পারেন।
সংগীত লিখুন: আপনি ফাইভার এবং ক্রেগলিস্টের মতো সাইটে লিখিত এবং রেকর্ড করার প্রস্তাব দিতে পারেন।
ইউটিউব দেখুন: আপনি যদি এমন কোনও টিভি জাঙ্কি হন যিনি তাদের পছন্দসই টিভি শো দেখেন, তবে আপনি কিছু অতিরিক্ত অর্থ উপার্জন শুরু করতে পারবেন। আপনি একটি পুরষ্কারজনক ওয়েব ব্রাউজারটি ডাউনলোড করতে এবং দেখে, স্ক্র্যাচ করে, গেম খেলে এবং আরও অনেক কিছু উপার্জন করতে পারেন।
ভিডিও এডিটিং : আপনার যদি প্রতিভা এবং সরঞ্জাম থাকে তবে আপনি নিজের ইউটিউব ভিডিও তৈরি করতে বা অন্যদের জন্য এডিট করতে শুরু করতে পারেন।
ওয়েবসাইট তৈরি করুন: আপনাকে ব্যক্তিগতভাবে এবং ছোট ব্যবসায়ের জন্য সহজ ওয়েবসাইট তৈরি করতে আপনাকে ওয়েব ডিজাইন বা বিশেষজ্ঞ হতে হবে না। আপনি প্রতি সাইটের জন্য 100 ডলার আনতে সক্ষম হতে পারেন। ইউটিউব থাকে শিখে নিতে পারেন।
অ্যাপ তৈরি করুন: আপনি যদি কোডটি পছন্দ করেন এবং কোনও অ্যাপ্লিকেশনটির জন্য দুর্দান্ত ধারণা পান তবে আপনি নিজের অ্যাপটিতে একেবারে নগদ-ইন করতে পারেন।
সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার: আপনি যদি সোশ্যাল মিডিয়া উইজ হন, তবে ব্যক্তি এবং ছোট ব্যবসায় তাদের সামাজিক মিডিয়া অ্যাকাউন্টগুলি পরিচালনা করতে চার্জ করা শুরু করুন।
গৃহশিক্ষক: আপনি যদি গণিত, বিজ্ঞান, ইংরেজি, ইতিহাস, বা অন্য যে কোনও বিষয়ে দক্ষ হন তবে কাজের পরে বা সাপ্তাহিক ছুটিতে টিউটরিং শুরু করুন।
ইংরেজি পড়ান: বিশ্বজুড়ে প্রচুর লোক রয়েছে দ্বিতীয় ভাষা হিসাবে ইংরেজি শিখতে। আপনি একটি আংশিক সময় ভিত্তিতে তাদের সাহায্য।
ফ্রিল্যান্স: আক্ষরিক অর্থে শত শত ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে ফ্রিল্যান্সাররা জিগগুলি খুঁজে পেতে পারে যা লেখার থেকে শুরু করে ওয়েব ডেভলপমেন্ট পর্যন্ত অনুবাদক হয়ে উঠতে পারে। আপনি যে সুযোগগুলি উপভোগ করছেন সেগুলি জন্য কেবল এই সাইটগুলি অনুসন্ধান করুন।
ভার্চুয়াল সহকারী: আপনি যদি কোনও সংগঠিত এবং নির্ভরযোগ্য ব্যক্তি হন তবে আপনি সেই ওয়েবসাইটগুলি ভার্চুয়াল সহকারী কাজগুলি সনাক্ত করতেও করতে পারেন।
আইটি সাপোর্ট: আপনার যদি ল্যান্ডলাইন এবং ইন্টারনেট পরিষেবা থাকে এবং গ্রাহকদের সাথে আচরণে কিছু মনে করেন না, তবে আপনি রাত এবং সাপ্তাহিক ছুটিতে প্রযুক্তি সহায়তা সরবরাহ করতে পারেন।
ফর্ম পুরন: আপনি অনলাইন জরিপ গ্রহণের জন্য ভাগ্য তৈরি করবেন না, তবে আপনি যত বেশি গ্রহণ করেন, জরিপ বানর, ক্লাইকসনেস, গ্লোবালস্টেস্ট মার্কেট ইত্যাদির মতো সাইটগুলিতে তত বেশি উপার্জন করতে পারবেন … কিছু জরিপ সাইটের বিশদ পর্যালোচনার জন্য সেরা অর্থ প্রদানের জরিপ সাইটগুলি কী কী?
স্মার্টফোন অ্যাপস ডাউনলোড করুন: প্রতি ইনস্টল প্রতিদানযোগ্য, চেকপয়েন্টস এবং আইওএস এবং অ্যান্ড্রয়েড পেয়ের মতো অ্যাপ্লিকেশনগুলি অতিরিক্ত বাছাইয়ের জন্য অনলাইনে বা অফলাইনে আপনাকে কার্যগুলি অর্পণ করবে
অ্যাফিলিয়েট বিপণন: আপনি যদি নিজের ওয়েবসাইট বা ব্লগে কোনও ব্যবসায় প্লাগ করেন তবে আপনি তাদের জন্য অনুমোদিত হতে পারেন এবং যখনই কেউ আপনার সাইটটি ক্রয় করার জন্য ছেড়ে যায় তখন আপনি কমিশন অর্জন করতে পারেন। যদি সঠিকভাবে সম্পন্ন করা হয় তবে আপনার একটি দুর্দান্ত সামান্য ব্যবসা হতে পারে।
ফেসবুক এবং টুইটার ম্যানেজ : কিছু লোক সহজেই অন্য কারও ফেসবুক এবং টুইটার পৃষ্ঠাগুলির ম্যানেজ করে সহজেই প্রতি সপ্তাহে ঘরে বসে আয় করতে পারেন।
ইউটিউব ব্যক্তিত্ব: ইউটিউব ব্যক্তিত্ব তাদের চ্যানেল স্থাপন করা বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করতে পারে।
অনলাইন ক্লাস তৈরি করুন: নির্দিষ্ট বিষয়ে আপনার যদি জ্ঞান থাকে তবে আপনি উডেমির মতো সাইটে একটি অনলাইন ক্লাস তৈরি করতে পারেন।
ইবেতে আইটেমগুলি বিক্রয় করুন: এই সাইটের কোনও পরিচয় প্রয়োজন। 1995 এর পরে আপনার ব্যবহৃত আইটেম বিক্রি করার জন্য এটি অন্যতম সেরা জায়গা।
আমাজনে আইটেমগুলি বিক্রয় করুন: ইবেয়ের মতোই আপনি একটি আমাজন
ব্যবসার মালিক হতে পারেন এবং ব্যবহৃত এবং নতুন আইটেম উভয়ই বিক্রয় করতে পারেন।
অতিরিক্ত অর্থ উপার্জনের জন্য আপনার কি কোনও ধারণা আছে? আমি সমস্ত সম্ভাবনাগুলি অন্বেষণ করতে আগ্রহী এবং এটিকে একটি বিশাল সংস্থান হিসাবে বৃদ্ধি করতে পছন্দ করব। নীচের মন্তব্যে আপনার ঘরে বসে আয় করতে পারবেন।
অনলাইন ব্যবসা শুরু করতে কি কি লাগে
Mind Set Up
প্রথমত, অনলাইন ব্যবসা । মন স্থির করুন কোন বিষয়ে আপনি ব্যবসা করতে চান। অর্থাৎ আপনার ভালো অভিজ্ঞতা আছে। তারপর অনলাইন থেকে ভালো করে ব্যাবসা সম্পর্কে জেনে নিন। কতটুকু এক্সপেরিঞ্চে বা আপনার দিয়ে আদও সম্ভব কিনা । এই বিষয় গুল সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা নিয়ে নিন।
যদি আপনার নিজের এবং আপনার কাজের প্রতি অগাদ বিশ্বাস থাকে, ভালো লাগা ও ভালবাসা থাকে তাহলেই শুরু করুন। অযথা ব্যাবসার লাইনে দাড়িয়ে আপনার মূল্যবান সময় নষ্ট করবেন না। কারন ব্যাবসা করা ও ব্যাবসার মাধ্যমে টাকা উপার্জন করা কতো কঠিন, তা আপনি ভাবতেও পারবেন না।
অনলাইনের যুগে আপনার মতো হাজার মানুষ ব্যাবসা করছে বা করবে যেখানে সবাই আপনার মতো certified। তাই আদাজল খেয়ে যদি নামতে পারেন আর লাভ ক্ষতি যাই হোক শেষ পর্যন্ত লেগে থাকতে হবে। তবেই সাফল্য আসবে। মনে রাখবেন শতকরা ৫ জন মানুষ ব্যাবসায় সাফল্য লাভ করে।
কোম্পানির নাম
অনলাইন ব্যবসা এবার ভালো করে চিন্তা করে একটা ব্র্যান্ড দাড় করাতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে কোম্পানির নাম টা যেন ছোট হয় কেননা মানুষ এই নাম দিয়েই আপনাকে Google-এ সার্চ করবে। এমন একটি Keyword বেছে নিন যা আপনার কোম্পানির নামের মধ্যে থাকে। এটি আপনাকে পরবর্তীতে Google Rangking করতে সুবিধা করবে। কারন একটি ওয়েবসাইট তো থাকতে হবে। তাই ঐ ধারণা অনুযায়ী আপনাকে অবশ্যই একটি নাম বের করতে হবে।
ওয়েবসাইট
ওয়েবসাইট করার আগে একটি Domain & Hosting নিতে হবে। তা যেকোনো বা ভালো একটি Online Search দিয়ে কিনতে পারেন। অথবা বাংলাদেশেও অনেক সাইট আছে যাদেরকে বিকাশে Payment করেও কিনতে পারেন। এখন যদি মনে করেন আপনার কোন টাকা নেই তাহলে আপনি নিজেই ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন। সেই ক্ষেত্রে আপনাকে সময় দিতে হবে। YouTube এ গিয়ে How to make a website লিখলেই পেয়ে যাবেন।
- ব্যবসা শুরু করতে কি কি
- ১২ টি উপায়ে : অনলাইনে আয় করতে পারবেন
- ৮ টি টিপস – How to Make Online বিজনেস প্লান – নইলে ধরা
এক সপ্তাহ চেষ্টা করলেই একটি Free Theme develop করে WordPress এ Website তৈরি করতে পারবেন। ওয়েবসাইট তৈরির পূর্বে অবশ্যই আপনার Content লাগবে। যেমন ধরুন, কি কি বিষয়ে বা কোন ধরণের ব্যাবসা করবেন। সেই বিষয়ে Google এ সার্চ দিয়ে আইডিয়া নিয়ে Content লিখতে পারেন। নিজে না পারলে Freelancer প্রচুর পাবেন। অল্প টাকা দিয়ে ভালো ভালো Content লিখিয়ে নিতে পারেন। আর যদি ওয়েবসাইট কাউকে দিয়ে করান সেই আপনার Content লিখে দিবে।
Marketing Strategy

ব্যাবসার ধরন অনুযায়ী এবার মার্কেটিং প্ল্যান করতে হবে। মনে রাখতে হবে, এই মার্কেটিং Strategy পারে আপনার ব্যবসার টাকা উপার্জন করতে। কারন যার Strategy যত ভালো তার ব্যবসা ততটাই লাভজনক হবে। অন্যরা যেভাবে মার্কেটিং করছে আপনাকে সেটা বুঝে নিয়ে একটা ইউনিক ওয়ে বের করতে হবে। অর্থাৎ আপনার Product/Service কিভাবে Sell করবেন তার জন্য সময় দিতে হবে। অবশ্যই প্রচুর পরিমান Research করতে হবে। মাথায় রাখবেন এটা অনলাইন বেস মার্কেট- তাই একটা প্রশ্ন থাকে যেটা হল, Social Media তে মার্কেটিং করলে Client কিভাবে পাবেন? আপনার কাজ দিয়েই তাদের সাথে যোগাযোগ এর মাধ্যম কৌশল বের করতে হবে।
বাজেট বা Road Map
আপনি চাইলে অবশ্যই invest করতে পারেন। invest টা কোথায় কিভাবে করবেন তারই খাত গুল লিখে ফেলুন। কি পরিমানে খরচ হবে, কতদিন খরচ করবেন কীভাবে ROI আসবে সেটার দীর্ঘ পরিকল্পনা আপনার Road Map এ থাকবে। Road Map যার যত ভালো তারা তত দ্রুত ব্যবসায় সাফল্য আনতে পারে।
Social Media
Device
অনলাইন ব্যবসা Facebook, Twitter, LinkedIn, Instagram, Pintাerest etc এ কীভাবে আপনার ব্যাবসা প্রচার করবেন টা YouTube থেকে সহজেই জেনে নিন। প্রত্যেকটি বিষয়ে আলাদা করে Strategy করুন যা আপনার নতুন ওয়েবসাইট এ Traffic আনতে সাহায্য করবে এবং Client ও পেতে সাহায্য করবে।
Online ব্যাবসা করতে আপনার একটি Laptop/ PC, Internet, Wifi, এবং একটি Smartphone লাগবে। যার মাধ্যমে যেকোনো স্থানে বসে অনলাইন ব্যাবসা করতে পারেন।
Client List
এবার গভীর ভাবে সার্চ এর মাধ্যমে আপনার টার্গেট Client এর লিস্ট করুন। সেই লিস্ট অনুযায়ী প্রতিদিন তাদের সাথে যোগাযোগ করুন Social media বা Call দিয়ে বা Email পাঠিয়ে। মনে রাখবেন Client হল ব্যাবসার Sales Point। Client না পেলে Sell হবেনা। তাই তার জন্য প্রচুর এবং Nonstop টাইম দিতে হবে। কোন ভাবেই হাল ছাড়া যাবেনা। একবার Client পেয়ে গেলে ঐ Strategy তে ডুবে থাকতে হবে তাহলেই সাফল্য আসবে।
Follow Up
Overall আপনাকে Review বা Follow up করতে হবে। Monthly, Weekly analysis করতে হবে। কোথায় আপনার ভুল হয়েছে। Weakness গুলো কি কি সেই গুলো Correction করতে হবে। আবার Plan করতে হবে। মনে রাখবেন, প্রচুর পরিমান ভুল করবেন তাই Follow Up টা অনেক জরুরি। ব্যাবসা শুরু করা কঠিন, আর টা ধরে রাখাটা আরও কঠিন।
পরিশেষে বলি অনলাইন ব্যবসা আমার এই উদ্যোগ শুধুমাত্র বাংলাদেশের যারা কিছু একটা নিজের সাহায্যে ভালো কিছু করতে। চাকরি করে পরের গোলামি করার চেয়ে নিজের বুদ্ধি চেষ্টায় কিছু হোক। আপনার উন্নতিতে আমার দেশ উন্নতি হবে। আশা করি আমার লেখায় আপনার বিন্দু মাত্র উপকার হয় তাহলে Comment করুন যারা যারা Business শুরু করতে চান আর যারা ব্যাবসা করছেন Still Now?
ব্যবসা শুরু করব কিভাবে !!
ব্যবসার ধরন
ব্যবসা শুরু করব কিভাবে, যে ব্যবসা আপনি করতে চান, তার Catagory or Nich এর সাথে – আপনার নিজের মতের মধ্যে বা skill & experience কতটুকু আছে খুব ভালো করে যাচাই করে নিন। মাথায় রাখবেন, যে কাজ আপনি পারেন না বা জানেন না | তা কোন দিনও ভুলেও করবেন না, তাহলে পুরোটাই ধরা খাবেন। আগে নিজেকে জানার চেষ্টা করুন
- কি আপনার ভালো লাগে।
- কোন কাজ আপনার ভালো লাগে
- কেন আপনার ভালো লাগে
- কতটুকু পারদর্শী আছেন
- কার কাছ থেকে বাকিটুকু জানা যায়।
Money
ব্যবসা শুরু করব কিভাবে, ব্যবসা করতে টাকা লাগে আসলে তা না, মরলেও কবরে পৌছাতেও টাকা লাগে। এই eCommerce যুগে টাকা ছাড়া কিছুই হয়না। এমনকি আপনার নিজের মাকে টাকা দিলে ভালবাসা বেশি পাওয়া যায়, শুনতে খারাপ লাগলেও টাকা দেওয়া বন্ধ করে দিলেই বাস্তব টা |
তাই আপনার পকেটে কয় টাকা আছে, কয় টাকা খরচ করতে পারবেন। আমি লক্ষ্য কোটি টাকার কথা বলছিনা। বলছি eCommerce ব্যবসার কথা আপনার যতটুকু আছে ৫০০ – ১০০০ বা ৫০০০ টাকা দিয়েই শুরু করতে পারবেন। কীভাবে? আমার অন্য ব্লগটি পড়ুন, অনেক ব্যবসার list দেয়া আছে। যেখানে টাকা লাগেনা লাগে যোগ্যতা। সেই যোগ্যতাও না থাকলে যোগ্যতা অর্জন করার জন্য পথও পাবেন, আমার সাথেই থাকুন।
Time
কোন কোন সময়ে আপনি কাজ করবেন, ধরুন আপনি চাকরি করেন তাই আপনি অফিসে থাকেন বা স্টুডেন্ট, আপনি রুটিন করুন। আমি আমার একটা ব্যবসার জন্য পরিকল্পনা করছি। এই সময়টুকু ওখানে সময় দেব? এর আগের পর্ব হল মন স্থির।
যদি মন স্থির বা Determination না থাকে তো আপনি only টাইম নষ্ট হবে আর সময় মানেই টাকা। তাই সময় ব্যয় করার আগের পর্ব হল, নিজের সাথে যুদ্ধ করবেন। যদি যুদ্ধে আপনি জয় লাভ করতে পারেন, ব্যবসার ক্ষেত্রেও হাজার মানুষের সাথে যুদ্ধ করে জয়লাভ করবেন।
টাকা অর্জনের জন্য, লাভ করার জন্য, তাই আমি চাই বাংলাদেশের যারা যোগ্য ও মেধাবী নিজেই কিছু করুন। যাতে আপনার মূল্যবান সময় অন্যরা বিক্রি না করে, বেশি দামে আপনার সময় ও মেধাকে বিক্রি করুন নিজের ব্যবসার মাধ্যমে। আপনি আপনার পরিবার দেশ ভাল থাকলেই আমার পরিশ্রম সার্থক হবে। ব্যবসা শুরু করব কিভাবে
মনস্থির করা খুব জরুরী
সবকিছুর মধ্যে সবচেয়ে বেশি পরিবর্তনশীল হল আপনার মন। সেই mind টা কে বুঝানোটাও আপনার জন্য client কে manage করার মতো কাজে দিবে। কি করবেন ? ব্যবসা না চাকুরী সারা জীবন। এই সিদ্ধান্ত করতে বলেছি আপনাকে। চাকুরী করলেও অনেক কিছুই করা যায়। কিন্তু খুব ভালো করতে পারলে। But ব্যবসায় যেমন ঝুকি ও নির্ঘুম রাত কাটাতে হবে ঠিক তেমনি ইচ্ছামতো যেখানে যা খুশি করবেন, যেই কিছুই বলবেন – স্বাধীন জীবনটা পাবেন। পরের চাকর হতে কার ভালো লাগে বলেন।
Online থেকে জানুন
Online বলতেই Google বা Youtube এর কথা বলছি। যার সমাধান টা পেয়ে যাবেন সহজেই। এর মানে Quora বা বিভিন্ন ব্লগ থেকে Details জানতে পারবেন। অর্থাৎ এমনকি জানেন না আপনি তা খুব সহজ করে পৃথিবীর কোটি মানুষের অভিজ্ঞতা Online এ আছে। একটু দেখা বা আগ্রহ আপনাকে Expert Skill করাতে সাহায্য করবে। যদি আপনার ভালো মানের ১০০০০/১৫০০০ টাকার একটা Android Mobile হলেই হবে যার সাথে internet। আরও ভালো হয় একটি PC/Laptop কারণ আপনার Skill আপনার তৈরি করতে হবে। আর ব্যাবসা শুরু করলে ৯০% নতুন করে শিখতে হবে সবকিছু। ব্যাবসা যেমন কঠিন তেমন সহজ।
নিজের স্বাধীনতা না চাকুরি
এবার আর বেশি কিছু বলবনা, শুধু বলবো পথ আপনাকে বের করে নিতে হবে। অর্থাৎ যা আপনার ভালো লাগে তাই করবেন যা ভালো লাগেনা, তা কোন দিনও দীর্ঘস্থায়ী সাফল্য আনতে পারেনা। তাই এখনই চেষ্টা করুন। ব্যবসা শুরু করব কিভাবে ।
এই ব্লগটি আপনাকে হেল্প করবেঃ
ব্যবসা শুরু করুন এখনি- কিভাবে?
সত্যি করে বলুন চাকুরী নাকি ব্যাবসা?
ব্যবসা শুরু করুন এখনি- কিভাবে?
Mind Set Up: প্রথমত, মন স্থির করুন কোন বিষয়ে আপনি ব্যবসা করতে চান। অর্থাৎ কোন বিষয়ে আপনার ভালো জ্ঞান বা অভিজ্ঞতা আছে। তারপর অনলাইন থেকে ভালো করে আপনার ব্যাবসা সম্পর্কে জেনে নিন। আপনি কতটুকু এক্সপেরিঞ্চে বা আপনার দিয়ে আদও সম্ভব কিনা এই বিষয় গুল সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা নিয়ে নিন। যদি আপনার নিজের এবং আপনার কাজের প্রতি অগাদ বিশ্বাস থাকে, ভালো লাগা ও ভালবাসা থাকে তাহলেই শুরু করুন। অযথা ব্যাবসার লাইনে দাড়িয়ে আপনার মূল্যবান সময় নষ্ট করবেন না। কারন ব্যাবসা করা ও ব্যাবসার মাধ্যমে টাকা উপার্জন করা কতো কঠিন, তা আপনি ভাবতেও পারবেন না। অনলাইনের যুগে আপনার মতো হাজার মানুষ ব্যাবসা করছে বা করবে যেখানে সবাই আপনার মতো certified। তাই আদাজল খেয়ে যদি নামতে পারেন আর লাভ ক্ষতি যাই হোক শেষ পর্যন্ত লেগে থাকতে হবে। তবেই সাফল্য আসবে। মনে রাখবেন শতকরা ৫ জন মানুষ ব্যাবসায় সাফল্য লাভ করে।
কোম্পানির নামঃ এবার ভালো করে চিন্তা করে একটা ব্র্যান্ড দাড় করাতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে কোম্পানির নাম টা যেন ছোট হয় কেননা মানুষ এই নাম দিয়েই আপনাকে Google-এ সার্চ করবে। এমন একটি Keyword বেছে নিন যা আপনার কোম্পানির নামের মধ্যে থাকে। এটি আপনাকে পরবর্তীতে Google Rangking করতে সুবিধা করবে। কারন একটি ওয়েবসাইট তো থাকতে হবে। তাই ঐ ধারণা অনুযায়ী আপনাকে অবশ্যই একটি নাম বের করতে হবে।
ওয়েবসাইটঃ ওয়েবসাইট করার আগে একটি Domain & Hosting নিতে হবে। তা যেকোনো বা ভালো একটি Online Search দিয়ে কিনতে পারেন। অথবা বাংলাদেশেও অনেক সাইট আছে যাদেরকে বিকাশে Payment করেও কিনতে পারেন। এখন যদি মনে করেন আপনার কোন টাকা নেই তাহলে আপনি নিজেই ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন। সেই ক্ষেত্রে আপনাকে সময় দিতে হবে। YouTube এ গিয়ে How to make a website লিখলেই পেয়ে যাবেন। এক সপ্তাহ চেষ্টা করলেই একটি Free Theme develop করে WordPress এ Website তৈরি করতে পারবেন। ওয়েবসাইট তৈরির পূর্বে অবশ্যই আপনার Content লাগবে। যেমন ধরুন, কি কি বিষয়ে বা কোন ধরণের ব্যাবসা করবেন। সেই বিষয়ে Google এ সার্চ দিয়ে আইডিয়া নিয়ে Content লিখতে পারেন। নিজে না পারলে Freelancer প্রচুর পাবেন। অল্প টাকা দিয়ে ভালো ভালো Content লিখিয়ে নিতে পারেন। আর যদি ওয়েবসাইট কাউকে দিয়ে করান সেই আপনার Content লিখে দিবে।
Marketing Strategy: ব্যাবসার ধরন অনুযায়ী এবার মার্কেটিং প্ল্যান করতে হবে। মনে রাখতে হবে, এই মার্কেটিং Strategy পারে আপনার ব্যবসার টাকা উপার্জন করতে। কারন যার Strategy যত ভালো তার ব্যবসা ততটাই লাভজনক হবে। অন্যরা যেভাবে মার্কেটিং করছে আপনাকে সেটা বুঝে নিয়ে একটা ইউনিক ওয়ে বের করতে হবে। অর্থাৎ আপনার Product/Service কিভাবে Sell করবেন তার জন্য সময় দিতে হবে। অবশ্যই প্রচুর পরিমান Research করতে হবে। মাথায় রাখবেন এটা অনলাইন বেস মার্কেট- তাই একটা প্রশ্ন থাকে যেটা হল, Social Media তে মার্কেটিং করলে Client কিভাবে পাবেন? আপনার কাজ দিয়েই তাদের সাথে যোগাযোগ এর মাধ্যম কৌশল বের করতে হবে।
বাজেট বা Road Map: আপনি চাইলে অবশ্যই invest করতে পারেন। invest টা কোথায় কিভাবে করবেন তারই খাত গুল লিখে ফেলুন। কি পরিমানে খরচ হবে, কতদিন খরচ করবেন কীভাবে ROI আসবে সেটার দীর্ঘ পরিকল্পনা আপনার Road Map এ থাকবে। Road Map যার যত ভালো তারা তত দ্রুত ব্যবসায় সাফল্য আনতে পারে।
Social Media: Facebook, Twitter, Liknedin, Instagram, Pintাerest etc এ কীভাবে আপনার ব্যাবসা প্রচার করবেন টা YouTube থেকে সহজেই জেনে নিন। প্রত্যেকটি বিষয়ে আলাদা করে Strategy করুন যা আপনার নতুন ওয়েবসাইট এ Traffic আনতে সাহায্য করবে এবং Client ও পেতে সাহায্য করবে।
Device: Online ব্যাবসা করতে আপনার একটি Laptop/ PC, Internet, Wifi, এবং একটি Smartphone লাগবে। যার মাধ্যমে যেকোনো স্থানে বসে অনলাইন ব্যাবসা করতে পারেন।
Client List: এবার গভীর ভাবে সার্চ এর মাধ্যমে আপনার টার্গেট Client এর লিস্ট করুন। সেই লিস্ট অনুযায়ী প্রতিদিন তাদের সাথে যোগাযোগ করুন Social media বা Call দিয়ে বা Email পাঠিয়ে। মনে রাখবেন Client হল ব্যাবসার Sales Point। Client না পেলে Sell হবেনা। তাই তার জন্য প্রচুর এবং Nonstop টাইম দিতে হবে। কোন ভাবেই হাল ছাড়া যাবেনা। একবার Client পেয়ে গেলে ঐ Strategy তে ডুবে থাকতে হবে তাহলেই সাফল্য আসবে।
Follow Up: Overall আপনাকে Review বা Follow up করতে হবে। Monthly, Weekly analysis করতে হবে। কোথায় আপনার ভুল হয়েছে, Weakness গুলো কি কি সেই গুলো Correction করতে হবে। আবার Plan করতে হবে। মনে রাখবেন, প্রচুর পরিমান ভুল করবেন তাই Follow Up টা অনেক জরুরি। ব্যাবসা শুরু করা কঠিন, আর টা ধরে রাখাটা আরও কঠিন।
পরিশেষে বলি আমার এই উদ্যোগ শুধুমাত্র বাংলাদেশের যারা কিছু একটা নিজের সাহায্যে ভালো কিছু করতে। চাকরি করে পরের গোলামি করার চেয়ে নিজের বুদ্ধি চেষ্টায় কিছু হোক। আপনার উন্নতিতে আমার দেশ উন্নতি হবে। আশা করি আমার লেখায় আপনার বিন্দু মাত্র উপকার হয় তাহলে Comment করুন যারা যারা Business শুরু করতে চান আর যারা ব্যাবসা করছেন Still Now?