আমি অনলাইনে ব্যবসা করতে চাই
আমরা সবাই যখন ডিজিটাল মার্কেটিং এর যুগে আছি সেখানে আমি অনলাইনে ব্যবসা করতে চাই না এটা ভাবাটাই অস্বাভাবিক। তাই প্রতিটি মানুষের ইচ্ছে পূরণ না হলেও ব্যবসা শুরুর আগের প্রস্তুতি হল আপনাকে ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে ভুলভাল না শিখে সঠিক এক্সপার্টের কাছ থেকে বিস্তারিত জানুন। তারপর কোথায় তা ব্যবহার করবেন না ভাবতে থাকুন। আপনাকে অনলাইন ব্যবসা করতে কেউ আটকাতে পারবেনা।
কি কি সমস্যা গুলো হয়ঃ আমি অনলাইনে ব্যবসা করতে চাই
১. দক্ষতার অভাব থাকে।
২.টাকা নাই কিভাবে ব্যবসা করব?
৩.অভিজ্ঞতা আছে কিন্তু কি ব্যবসা করব ?
৪.টাকা আছে কিন্তু চাকরি করি !
৫. ব্যবসায় লস খাওয়ার ভয় !
৬. বন্ধু বান্ধবদের নেগেটিভ কথার ভয় !
দক্ষতার অভাব থাকে
ব্যবসা করতে গেলে দক্ষতা একটা সবচেয়ে বড় সম্পদ। যা আপনাকে বহু দূরে নিয়ে যায়। মানুষের থেকে কাজ করতে বা পণ্য-সেবা বিক্রি করেই তো ব্যবসা বড় হয়ে থাকে। তাই অবশ্যই মার্কেটিং এর উপর প্রচন্ড দক্ষতা না থাকলে এই ব্যবসার স্বপ্ন অনেকের খুব সহজে নষ্ট হয়ে যায়। গতানুগতিক মার্কেটিং জ্ঞান আপনার থাকতে পারে কিন্তু তা অনেকটা ধার করার অভিজ্ঞতা মাত্র। আমি মধুসূদন ভৌমিক আপনার ব্যবসার ডিজিটাল মার্কেটিং এর স্ট্র্যাটিজি দিয়ে আপনার স্বপ্নকে পূরণ করার জন্য হেল্প করে থাকি। কল করুন ঃ ০১৭৩১৮৪০১৬৬ নাম্বারে। আমি অনলাইনে ব্যবসা করতে চাই
টাকা নাই কিভাবে ব্যবসা করব?
বাস্তবতা এটাই টাকা ছাড়া কেউ যেমন কাউকে দাম দেয় না তেমনি টাকা ছাড়া আপনার কোন কাজ অন্যকে দিয়ে করাতে পারবেন না। কিন্তু আপনি মনে করে মনে করে বসে আছেন যে আমার কাজ তো আমি করব তাহলে টাকা দরকার কি? কোন আবেগের কথা মাত্র।একা যেমন থাকা যায় না তেমনি একা ব্যবসা করা যায় না।
এমন কোন ব্যবসা নাই যা একা পরিচালনা করে বড় হয়েছে। একা শুধু ঘরের রান্নার কাজ করা যায়। ব্যবসায় এমন একটি কাজ বা বাস্তবতা যা গ্রুপ অফ পিপল দাঁড়ায় কেবল সম্ভব । আর মার্কেটিংয়ের কথা ভাবছেন যা আপনার চোখে অন্ধকার লাগবে। যদি টিম না কাজ করে। আপনি যতটাই ট্যালেন্ট হোন না কেন লোক বা টিম আপনার লাগবেই শুরু থেকে।
ফ্রীল্যান্স থেকে ব্যবসা বলবো না। তারা একা কাজ করে এটা দিয়ে একাই চলা সম্ভব ওই আয় দিয়ে। কিন্তু ব্যবসার কথা ভাবলে দশজন মিলে কাজ করলে অনেক টাকা গাড়ি-বাড়ি করা সম্ভব হয় আমার সাথে যদি একমত হন সত্যতা যাচাই করে বলুন বা ই-মেইল করুন।
অভিজ্ঞতা আছে কি ব্যবসা করব
আসলে অভিজ্ঞতার দুর্বলতা আছে আপনার আপনি ভালো করে জানেন না। এ বিষয়ে পারদর্শী এটা জানলে আপনার মধ্যে কোন প্রশ্ন থাকত না। বিষয়টা একটু পরিষ্কার করে বলি। আপনার নিজেকে প্রশ্ন করুন কোন কাজটা ভালো লাগে কোন কাজটা ভালো পারেন। যার মধ্যে নিখুঁত কাজের আউটপুট পাওয়া যাবে।
চাকরির ক্ষেত্রে ভালো না লাগলেও বাধ্য হয়ে অনেকটাই করছেন কিন্তু ওই কাজগুলো মোটেও ভালো লাগে না আপনার। সে দক্ষতায় ব্যবসা করলে কয়দিন পরে অফিসে না গিয়ে বাসায় ঘুমাবেন ১০০%। কারণ যার সাথে মনের দক্ষতা না তা কোন দিনে স্বাধীন ব্যবসা পেশাদার হতে পারে না কথাগুলো মিলিয়ে দেখুন আপনার বাস্তব জীবনের সাথে মিলে গেছে।
আপনার মধ্যে ভাল লাগা কে পেশায় পরিণত করে ওই দক্ষতার ব্যবসা করলে লাভ হবে। অনেক বিসিএস ক্যাডাররা চাকরি ছেড়ে দিয়ে নিজের ভাল লাগে এমন কাজ করতেছে আপনার আশেপাশে এবং সাফল্য এনেছেন। ঘোড়াকে জোর করে পানিতে নামানো যায় কিন্তু পানি খাওয়ানো যায় না।
টাকা আছে কিন্তু চাকরি করি
বাস্তব আমাদের ১০% মানুষের মনের কথা। চাকরি চাকরি গোলামী। মাইন্ড করবেন না পেটের ভাত বা পরিবার চালানোর জন্য চাকরি করি মাত্র। কিছু টাকা জমিয়েছি কিন্তু ব্যবসা করতে পারিনা। সময় নাই অফিস অফিস। এদের সামাজিকতার অভাব ও বই পড়ার জ্ঞানের অভাব রয়েছে. আপনার হাজার হাজার বই রয়েছে মানি ইনভেস্ট দিয়ে। ব্যবসা শিখে। কয়টা বই পড়েছেন আপনি?
Rich Dad, Poor Dadএর গল্পের মত মিলে যাবে আপনার। অর্থাৎ Poor Mind ভয় পান আপনার ভয় পান টেনে ধরে আপনার। ভয় পান সবকিছুতে। পরিকল্পনার বিষয়ে বিশাল অভাব আপনার। আসুন আমার সাথে ৩০ মিনিটের কথা বলুন ফ্রিতে সমাধান পেয়ে যাবেন অবশ্যই।
ব্যবসায় লস খাওয়ার ভয়
আমরা ৯৫ শতাংশ লোক যারা ব্যবসা করতে চাই অধিকাংশ ব্যবসায় কি হবে, সদস্য আনতে পারব কিনা,লস খাব কিনা, কষ্টের টাকা এমনটি ভাবতে-ভাবতে নেগেটিভ চিন্তার কারণে জমানো টাকা দিয়ে ব্যবসা শুরু করা হয়না। কি ভুল না সঠিক বললাম আমার সাথে একমত নিশ্চয় হবেন। পানিতে না নামলে যেমন সাঁতার শেখা হয় না তেমনি ব্যবসা শুরু হলে বুঝতে পারবেন, শিখতে পাবেন, বাধা থেকে বা ভুল থেকে শিখে আবার উঠে দাঁড়াতে পারবেন। কজন মানুষ ব্যবসা করে। হাজার হাজার মানুষ শুধু গোলামী বা চাকরি করি।কথাটা খারাপ শুনতে হলেও বাস্তব। উদ্যোক্তা হতে গেলে সবার আগে অনলাইনে অনেক পড়াশোনা করতে হবে বই পড়তে হবে এর বিকল্প নেই।
বন্ধু-বান্ধবদের নেগেটিভ কথার ভয়
আমরা এমন একটা অভিশপ্ত সমাজে বাস করি যেখানে কারো ভালো অন্যরা দেখতে পারি না। অন্যকে খারাপ রাখার জন্য লেগে থাকি সবসময়। অবশ্য সমাজে এমন ভালো মানুষ ও আছে। তাই লোক গুলো সমালোচনা বা আপনার ভাল চায় না। তার স্থান থেকে বা যোগাযোগ থেকে সবসময় দূরে থাকার উপদেশ রইল।
এতে করে আপনার সামনের দিকে এগোতে সাহায্য করবে। আর আমার পরিকল্পনা একান্ত বিশ্বস্ত ব্যক্তি ছাড়া কারো কাছে বলবেন না প্লিজ। দেখবেন আপনার আইডিয়া নিয়ে আপনার আগেই শুরু করে দিয়েছে ব্যবসা তাই নিজেকে সাহসী ও উদ্যোক্তা হতে ভালো মানুষের পরামর্শ নেয়ার জন্য অনুরোধ রইল ।
ধরুন আমি ১১ বছরের চাকরি জীবনে অসংখ্য মালিকদের সাথে কথা বলেছি দেখেছি। তা হল সবাই স্বার্থটাই সবার আগে বুঝেন। কোন স্বপ্ন যদি থাকে যে উদ্যোক্তা হতে হবে ভাবছেন আমি মধুসূদন ভৌমিক ৷ চয়ন আপনাকে সঠিক পরিকল্পনা অনুযায়ী ব্যবসায় কাস্টমার বা ক্লায়েন্ট পেতে হেল্প করে থাকি। আর দেরি না করে কল করুন ০১৭৩১৮৪০১৬৬এই নাম্বারে। ৩০ মিনিট মিটিং করুন একেবারে ফ্রী তে।
শেষ কথা হল আমার এই লেখার মূল উদ্দেশ্য হলো আসুন চাকরি কে না বলি ব্যবসা শুরু করি। যেখানে আপনি বসে থাকবেন আপনার ওপর খবরদারি কেউ করবে না। আমার সাথে যোগাযোগ করতে চাইলে কল করুন অথবা মেইলিংয়ের জন্য ওয়েবসাইট ঃ www.growbangladesh.com এ কন্টাক করুন।
আরোও বিস্তারিত জানার জন্য ই-মেইল করুন info@growbangladesh.com
অসংখ্য ধন্যবাদ আমার সাথে থাকুন। আমি অনলাইনে ব্যবসা করতে চাই
বাংলাদেশে ফেসবুক এ্যাড কেনো এতো জনপ্রিয়
বাংলাদেশে ফেসবুক এ্যাড কেনো এতো জনপ্রিয় , বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে আমরা সবকিছুতেই শর্টটাম পরিকল্পনা করে থাকি। বিশেষ করে মার্কেটিং এর ক্ষেএ। তাই আমরা চাই নগদ টাকা দ্রত ব্যবসায়ে আনতে মানে কোনো সার্ভিস বা পণ্যকে বিক্রি করতে পারলেই টাকা বা লাভ আসবে। আসলে এটাই বাস্তবতা। আর এর সুযোগ যেহেতু বাংলাদেশে ফেসবুক ব্যবহারকারী সবচেয়ে বেশি। তাই ফেসবুক এ্যাড দিলেই বাজিমাত। আপনার সার্ভিস বা পণ্য কম বেশি সেল হবেই।
ডিজিটাল মার্কেটে অনেক প্রতিষ্ঠান
অসংখ্য লোক কিছু ভিডিও বা কোর্স করেই ফেসবুক এ্যাড শিখে ২০০০০-২৫০০০ টাকার ডিজিটাল মার্কেটে অনেক প্রতিষ্ঠান টাকা আয় করে দিছে
আসলে শুধু ফেসবুক এড করলেই কি সব হয়ে যায়। এটাতো ডিজিটাল মার্কেটিং এর এক বিন্দু জল মাত্র আমরা সবাই ফেসবুক ব্যবহার করে থাকি।তাই তাদেরকে টার্গেট করলে খুব সহজেই সেল করতে পারি।
টাকা দিয়ে বুস্টিং করে কতদিন মার্কেটে টিকে থাকতে পারবেন। ব্র্যান্ডিং নিয়ে শুধু কিছু লাইক এড দিলে হয়ে গেল আসলে ব্যাপারটা এত সহজ না বলেই অনেক প্রতিষ্ঠান কিছুদিনের জন্য টিকে থাকে পরে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। ফেসবুক এড পারা মানের ডিজিটাল মার্কেটার না।
মার্কেটে টিকে থাকতে পারবেন না
বিস্তারিত ব্র্যান্ড প্রতিষ্ঠা করতে না পারলে আজ হোক আর কাল হোক আপনি মার্কেটে টিকে থাকতে পারবেন না। মানুষের মাথায় আপনার প্রতিষ্ঠানের নাম গেঁথে না দিলে ভুলে যাবে বা হারিয়ে যাব।
আপনার কোম্পানি, আমি ১০০% বলতে পারি। আমরা ব্র্যান্ডিং বুঝিনা বিদেশিদের তুলনায় ব্র্যান্ডিং বুঝিনা, গুনগতমান, বিশ্বাস, আস্থার অভাব বুঝতে পারি না বলে ব্র্যান্ডিং বাংলাদেশের জন্ম নেয় না।
অর্থাৎ মানুষের মধ্যে গুণগতমান প্রতিষ্ঠিত না করতে পারলে কোনদিনও ব্র্যান্ড প্রতিষ্ঠিত হয় না। আবার গুনগতমান আপনার আছে কিন্তু মানুষ পণ্য বা সার্ভিস নিচ্ছে না, আপনাকে জানেনই না, তাহলে তো কোনো লাভ নেই। আসলে বিশাল part-1 জন্য ফেসবুকের ডিজিটাল মার্কেটার কে জানতে হবে। বাংলাদেশে ফেসবুক এ্যাড কেনো এতো জনপ্রিয়?
বাংলাদেশের ডিজিটাল মার্কেটাররা
নইলে অল্প সময়ের মধ্যে আমাদের বাংলাদেশের ডিজিটাল মার্কেটাররা হাহাকারের মধ্যে পড়বে। বিশেষ করে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলো ফেসবুকে এড দিলেই হচ্ছে কেউ না কেউ কিনছে কিন্তু আরো অনেক উপায় পণ্য বিক্রি করা যায় ধরুন কনটেন্ট লিংকদিন, এসইও করে। বাস্তবতা হল সেল মানেই টাকা। সেল করতে আসলেই ফেসবুকের বিকল্প নেই।
ফেসবুকের এড সঠিকভাবে পরিচালনা
সেই ফেসবুকের এড সঠিকভাবে পরিচালনা করতে না পারলে আপনার অনেক খরচ হয়ে যাবে, বা লাভ থেকে দূরে থাকবেন। ফেসবুক অ্যাড স্ট্রাটেজি না করে ক্যাম্পেইন রান করলে আপনি ধরা খাবেন। আপনার টাকা পানিতে যাবে । বাংলাদেশে ফেসবুক এ্যাড কেনো এতো জনপ্রিয়?
আমি মধুসূদন ভৌমিক চয়ন ডিজিটাল মার্কেটিং কনসালটেন্ট হয়ে আপনার পণ্য বা সার্ভিস এর লিড বা সেল করতে সঠিক পথ দেখিয়ে থাকি।
দেশী বা বিদেশী ক্লায়েন্ট আনতে হেল্প করে থাকি। বিস্তারিত জানতে কল করুন :
Call : 01731840166
ইমেইল : info@growbangladesh.com
ওয়েব : www.growbangladesh.com
নতুন ব্যবসার কথা ভাবছেন?
ব্যবসা ছাড়া অনেক টাকা গাড়ি, বাড়ী করাটা সত্যিই কঠিন। আর ব্যক্তিগত জীবনের স্বাধীনতা আনতে অবশ্যই ব্যবসার বিকল্প নেই। তাই যারা ব্যবসা করতে চান, ব্যবসা করার আগে মার্কেটিং কনসালটেন্ট লাগবে যেভাবে ক্লায়েন্ট বা কাস্টমার পাবেন মূলত এরাই ব্যবসায়ের টাকা দিয়ে থাকে।
যার দ্বারা লাভ হয়। অর্থাৎ সেলস টা কিভাবে পাবেন সেটা প্রথম জানতে হবে সঠিক ভাবে। কেন বার বার সেলস এর কথা বলছি, আসলে এটাই ব্যবসার মূলমন্ত্র । কোন দিক বিক্রির কৌশল না জানলে ব্যবসাটা শুরু করার দরকার নেই।
টাকা ছাড়া ব্যবসার আইডিয়া
যারা চাকরি করেন বা ব্যবসা করার জন্য পূজি নেই , কিন্তু মনে সাহস আছে আসলে তার ধারনাটাই ভূল। টাকার কাজ টাকাই করতে পারে। টাকার বিকল্প টাকাই। যদি মিনিমাম ৫০০,০০০-১০,০০০০০ টাকা না থাকে ব্যবসা করার কথা ভাবতেই পারবেন না।
অনেকে মনে করেন আমার স্কিল আছে আমি তো ব্যবসা করতেই পারি, কিন্তু ভুল ধারনা। কারন স্কিল দিয়ে ব্যবসা হয় না। ব্যবসায় সার্ভিস বা প্রডাক্ট লাগে তা বিক্রি করতে হবে। যদি ফ্রিলান্সিং চিন্তা করেন সেটা আলাদা।
মার্কেটিং টিম গঠন
মার্কেটিং টিম গঠন ছাড়া ৭০% কোম্পানি শুরু হয়ে থাকে। কিছুদিন যাবার পরে ঐ কোম্পানি আর দাঁড়িয়ে থাকতে পারে না। কারন সেলস যদি না হয় টাকা আসবে কিভাবে তাইনা।
আবার কিছু ব্যবসায় অতিরিক্ত মার্কেটিং টিম বা ম্যান পাওয়ার থাকে যাদের ৪০% লোক আনস্কিল বা প্রপার ভাবে টার্গেট অডিয়েন্স বুঝে কাজ করতে পারছে না। শুধু মাত্র একটা ভাল ডিজিটাল মার্কেটিং স্ট্যাটেজির জন্য।
ডিজিটাল মার্কেটিং স্ট্যাটেজি হলো ব্যবসার প্রধান সূত্র টাকা আয় করার জন্য।
তাই আপনার ব্যবসার বর্তমান অবস্থা তা ভেবে দেখুন কি কারনে সামনের দিকে যাচ্ছে না বা অনেক রেভিনিউ অর্জন করতে পারছেন না।
আমি মধুসুদন ভৌমিক আপনার সমস্যার কথাগুলো বলুন বা মিটিং করুন দ্রুত growbangladesh.com.
বিস্তারিত কথা বলে – দেখুন আপনার মার্কেটিং প্রবলেম গুলো সমাধান এর নতুন কোনো রাস্তা পান কি না।
নতুন নতুন ক্লায়েন্ট
যদি প্রতিনিয়ত নতুন ক্লায়েন্ট আনতে না পারেন তবে আয় বৃদ্ধি হবে না। তার জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং স্ট্যাটেজি আপডেট করতে হয়।
শুধুমাত্র ফেসবুক এড দিয়েই সব দিক হয়ে যায় না। তাই কিছু দিন পর আপনার সেল বন্ধ হয়ে যায়। growbangladesh.com team এর সাথে কথা বলে দেখুন, আপনার কোনো জটিল সমাধান দিতে পারে কিনা। কথা বা আলাপ করতে টাকা লাগবে না, ফ্রি ৩০ মিনিট মিটিং।
শেষ কথা
আপনার ব্যবসায় যদি ডিজিটাল মার্কেটিং কন্সাল্টিং এর দরকার হয়। অবশ্যই আপনি যোগাযোগ করুন – whatsapp-01731840166 or email : info@growbangladesh.com
ডিজিটাল মার্কেটিং কনসালটেন্ট কেন দরকার ?
বর্তমান ডিজিটাল মার্কেটিং এর যুগ বলে থাকি। কারন সব কিছুতেই ডিজিটাল মার্কেটিং ব্যবহার করা হয় । অর্থাৎ আপনার পণ্য বা সার্ভিসকে বিক্রি করতে চাইলে,অবশ্যই আপনি ফেসবুক এ এড দিতে পারেন। খুব অল্পতে বুঝতে পারছেন এর গুরুত্ব। আসলে কেও যদি কোন ব্যবসার কথা চিন্তা করেন, তাহলে সবার আগে আপনাকে অবশ্যই ডিজিটাল মার্কেটিং এর বিষয়টা চিন্তা করলেই আপনার পরিকল্পনাটা আধুনিক থাকবে। নইলে ৫০০ বছর পিছিয়ে থাকবেন বুঝতেও পারবেন না। ব্যবসায় লস খাবেন ১০০% গ্যারান্টি।
কিছু সমস্যা যা আমরা করি।
আসলে ভুল করি ব্যবসা শুরু করার আগে থেকেই। ঐ ভুল গুলোকে আমি সমস্যা সৃষ্টির কথা বলছি। সেই সব সমস্যার কারনে হয়ত ব্যবসা সামনের দিকে এগোই না। আর শুরুটা করাও হয় না।
এর কিছু কারন থাকেঃ
১। ব্যবসা শুরুর আগের পরিকল্পনা ঠিক নাই,
২। ব্যবসা পরিকল্পনার ক্ষেত্রে ডিজিটাল মার্কেটিং এর সঠিক ব্যবহার হয়নি।
৩।যতটুকু স্টাটেজি ছিলো তার ৯০% এক্সিকিশন হয়নি।
৪। সঠিক জ্ঞান না অর্জন না করে ফেসবুক এড পরিচালনা করা।
৫। টেডিশনাল মার্কেটিংএর মধ্যে সীমাবদধ থাকা।
৬। লিডগুলো সঠিক এনালাইছিস না করা।
৭। ব্যবসায়ে রোড ম্যাপ না থাকা।
৮। ব্র্যান্ড ভেলু ক্রিয়েট না করা।
৯। মার্কেটিং টিম সঠিক ভাবে গঠন না করা।
১০। ক্লাইন্ট বা কাস্টমার আনতে ফেইল করা।
ডিজিটাল মার্কেটিং এর বাস্তব রুপ
আসলে আমরা ফেসবুক এড চালানো জানলেই ডিজিটাল মার্কেটিং এক্সপার্ট বলি। এটা ২% জ্ঞান ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রফেশনাল কাজের জন্য, কারন ওটা পুরাটাই সম্মুদ্র, বিশাল গভীরতা। সাধারনত এস, ই,ও , পিপিসি, না জানলে বা কিওয়ার্ড রিসার্চ না জানলে ডিজিটাল মার্কেটিং এর ব্যাসিক টাই বাকী থাকে।
ডিজিটাল মার্কেটিং কেন আপনার প্রয়োজন ?
সবার জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং কনসালটেন্ট দরকার।আপনাকে প্রচার বা আপনার প্রতিষ্ঠানের জন্য ক্লায়েন্ট বা কাস্টমার দরকার হলেই সঠিক পথে কাজ করার পরামর্শ দরকার হবে। এই জন্য আমি মধুসুদন ভৌমিক চয়ন ডিজিটাল মার্কেটিং কনসালটেন্ট করে থাকি, আপনার সেলস বৃদ্ধি করা বা বেশি বেশি নতুন ক্লায়েন্ট আনার জন্য আমি হেল্প করে থাকি।
বিশেষ করে,
ডিজিটাল মার্কেটিং কনসালটেন্ট এসইও কনসালটেন্ট বা ব্যবসার মার্কেটিং স্ট্যাটেজি।
আপনি যেকোন পেশায় থাকুন না কেন? আপনার আমাকে দরকার। আমাকে কল করুন- ০১৭৩১৮৪০১৬৬ বা ইমেইল করুন info@growbangladesh.com
মনে রাখবেন সঠিক ডিজিটাল মার্কেটিং এর অভাবে ৯০% প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যায়।
প্রচার প্রচারণা করাকে ডিজিটাল মার্কেটিং বলে
ডিজিটাল মার্কেটিং হচ্ছে মূলত ডিজিটাল মিডিয়া। এবং ডিজিটাল টেকনোলজি ব্যবহার করে অনলাইনে কোন পণ্য বা সার্ভিস এর মার্কেটিং ক্যাম্পেইন পরিচালনা করা। ইন্টারনেটের উপর ভিত্তি করে কোন পণ্য বা সার্ভিস এর প্রচার প্রচারণা করাকে ডিজিটাল মার্কেটিং বলে।
আর যত ধরনের অনলাইন মার্কেটিং আছে সবগুলোই একসাথে হচ্ছে মূলত ডিজিটাল মার্কেটিং। বর্তমানে কাস্টমাররা ক্লাসিক মার্কেটিং এর চেয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং পণ্য কিনতে বেশি পছন্দ করে। ডিজিটাল মার্কেটিং কে ইন্টারনেট মার্কেটিং বা অনলাইন মার্কেটিং বলা হয়।
ডিজিটাল মার্কেটিং এর বিভিন্ন প্রকার
কোম্পানি বা business owners রা অনেক মাধ্যম বা প্রক্রিয়া ব্যবহার করে নিজের product বা service অনলাইন ইন্টারনেটের দ্বারা মার্কেটিং করতে পারেন। এই উপায় বা প্রকারের মধ্যে এগুলি সেরা –
সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং – আপনারা হয়তো অনেক সময় লক্ষ করেছেন, আমরা যখন Google search এর মাধ্যমে কিছু সার্চ করি, তখন প্রথম ৩ থেকে ৫ টি সমাধান বা সার্চ ইঞ্জিন রেজাল্টের মধ্যে আপনি বিজ্ঞাপন দেখবেন। বিজ্ঞাপন গুলি সাধারণ ভাবেই দেয়া থাকে এবং তার আগে [Ad] বলে লেখা থাকে। বিভিন্ন কোম্পানি বা business owners রা Google Adword দ্বারা গুগল সার্চ ইঞ্জিন বা অন্য অনলাইন সার্চ ইঞ্জিন গুলিতে এভাবে বিজ্ঞাপন দেখিয়ে ব্লগ বা ওয়েবসাইটের দ্বারা নিজের product বা service এর মার্কেটিং, প্রচার বা গ্রাহক খোঁজার চেষ্টা করাকেই search engine marketing বলা হয়।
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং – সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং হলো এমন একটি মার্কেটিং এর উপায় যেখানে বিভিন্ন অনলাইন সোশ্যাল মিডিয়া ওয়েবসাইট যেমন “Facebook“, “Twitter” বা “Instagram” আদি ব্যবহার করে brand, product বা service প্রোমোট করা হয়। আজ সব ধরণের গ্রাহক বা ভোক্তা (consumer) সোশ্যাল মিডিয়ার মাদ্ধমে পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। কারণ, স্কুলে পড়া স্টুডেন্ট থেকে retired হওয়া বয়স্ক লোক অব্দি সবাই social media websites ব্যবহার করেন। এবং, তাই বিভিন কোম্পানিরা social media marketing এর দ্বারা, তাদের পণ্যর (product) ভাগের (category) হিসেবে অনেক সহজে লক্ষবস্ত ভোক্তা বা গ্রাহক পেয়ে যান।
Email মার্কেটিং
Email মার্কেটিং – Email marketing ডিজিটাল মার্কেটিং এর এমন একটি ভাগ বা মাধ্যম, যেখানে কোনো পণ্য, ব্র্যান্ড বা সার্ভিস এর মার্কেটিং বা প্রচার ইমেইল এর মাধ্যমে করা হয়। সাধারনে আমরা যেভাবে ইমেইল করি সেটা ইমেইল মার্কেটিং নয়। এখানে, যেই service বা product বা brand আপনি প্রচার করতে চাচ্ছেন সেটার বিষয়ে আপনার ভালো করে message লিখতে হয়। তার পর, সেই message ইমেইল এর মাধ্যমে হাজার হাজার লোকেদের ইমেইল আইডিতে পাঠিয়ে দিতে হয়।
এতে আপনি যেকোনো জিনিস বা পণ্যর প্রচার বা প্রমোশন হাজার হাজার লোকেদের কাছে এক সাথেই একটি ইমেইল এর মাধ্যমেই করতে পারবেন। আজ বিভিন্ন online marketer রা ইমেইল মার্কেটিং এর প্রচুর ব্যবহার করছেন এবং তাদের service বা product এর প্রমোশন করছেন।
Video দ্বারা marketing
Video দ্বারা marketing – ইউটিউবের চ্যানেল বানিয়ে তাতে নিজের business বা brand এর ব্যাপারে ভিডিও বানিয়ে আজ অনেক কোম্পানি বা business owners রা ভিডিওর মাধ্যমে নিজের ব্যবসার প্রচার বা প্রমোশন করছেন। আপনি YouTube এ গিয়ে যেকোনো কোম্পানির বিষয়ে সার্চ কোরে দেখুন, আপনি তাদের official product বা service এর অনেক ভিডিও পেয়ে যাবেন। ইউটিউব, গুগল সার্চ এর পর দ্বিতীয় সবথেকে বড়ো সার্চ ইঞ্জিন, যেখানে প্রতি দিন লক্ষ লক্ষ লোকেরা ভিডিও দেখতে আসেন। তাই, যেকোনো জিনিসের বা পণ্যর প্রমোশন (promotion) করার জন্য ভিডিও বানিয়ে YouTube এ ছাড়াটা অনেক লাভজনক হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে।
Affiliate marketing
Affiliate marketing – এফিলিয়েট মার্কেটিং ডিজিটাল মার্কেটিং এর এমন একটি মাধ্যম, যেখানে বিভিন্ন কোম্পানিরা কমিশন (commission) এর লোভ দেখিয়ে বিভিন্ন অনলাইন ওয়েবসাইট বা ব্লগে তাদের brand বা product এর মার্কেটিং বা প্রমোশন করেন। আপনার যদি একটি ব্লগ বা ওয়েবসাইট আছে, তাহলে এফিলিয়েট মার্কেটিং কি ? এর দ্বারা টাকা আয় কিভাবে করতে পারবেন, এ বেপারে অবশই জেনেনিন।
Blog বা website দ্বারা মার্কেটিং
Blog বা website দ্বারা মার্কেটিং – আজ আপনি সব ধরণের কোম্পানির একটি ব্লগ ও ওয়েবসাইট অবশই পাবেন। এর কারণ হলো, আজ লোকেরা সব ধরণের ছোট বোরো প্রশ্নোর উত্তর ইন্টারনেটে সার্চ করেন। এখন, আপনি যদি নিজের কোম্পানি, business বা product এর সাথে জড়িত প্রশ্নোর উত্তর বা সমাধান একটি ব্লগ বা ওয়েবসাইট বানিয়ে আর্টিকেল এর মাধ্যমে লোকেদের দেন, তাহলে সেই blog বা ওয়েবসাইটে আশা ভিসিটর বা ট্রাফিক আপনার brand বা product প্রমোশন করার অনেক ভালো মাধ্যম হিসেবে প্রমাটিন হতে পারে।
এর বাইরে, ওয়েবসাইট বা ব্লগের মাধ্যমে যেকোনো জিনিস, product, service বা company র ব্যাপারে লোকেরা ঘরে বসেই ইন্টারনেটের মাধ্যমে জেনেনিতে পারবেন। তাই, এ যেকোনো জিনিস অনলাইন মার্কেটিং করার অনেক গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হিসেবে প্রমাণিত হতে পারে।
ডিজিটাল মার্কেটিং ঘরে বসে শিখুন – একেবারে ফ্রিতে
ডিজিটাল মার্কেটিং ক্যারিয়ার ডিজিটাল মার্কেটিং PDF ডিজিটাল মার্কেটিং করে আয় ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স ডিজিটাল মার্কেটিং এর গুরুত্ব সিপিএ মার্কেটিং এর ভবিষ্যৎ seo কিভাবে কাজ করে?
লাভজনক ব্যবসা: শীর্ষ 20 টি আজ খুলুন
এই ছোট ব্যবসা উদ্যোগগুলির কোনটিই শুরু করার জন্য বিনিয়োগের জন্য খুব বেশি অর্থের প্রয়োজন হয় না। শুরু করার জন্য আপনাকে শুধু সংকল্প, কঠোর পরিশ্রম এবং উদ্যোগের মনোভাব যোগ করতে হবে। উপার্জন, সময়ের সাথে সাথে, আপনাকে কীভাবে খুঁজে পাওয়া যায় তা জানবে।
অবিলম্বে উপার্জন শুরু করতে, এমনকি আপনি যখন আপনার পুরানো কাজ করছেন, আমরা কপি ট্রেডিংয়ের পরামর্শ দিই। এটি পেশাদার ব্যবসায়ীদের দ্বারা করা বিনিয়োগ অনুলিপি করে আর্থিক বাজারে অর্থ বিনিয়োগের সম্ভাবনা।
এটি করার জন্য, আপনার একটি অ্যাকাউন্ট প্রয়োজন এবং লাভযোগ্যতা এবং ঝুঁকির স্তরের উপর ভিত্তি করে উপলব্ধ অনেকগুলির মধ্যে একটি সামাজিক ব্যবসায়ী বেছে নিন। আপনি কতটা বিনিয়োগ করবেন তা স্থির করুন এবং আপনি একটি মোবাইল অ্যাপ থেকেও আপনার সম্পদের বৃদ্ধি পর্যবেক্ষণ করতে পারবেন।
কোভিডের পরে লাভজনক কার্যক্রম
অনলাইন ব্যবসায়ী
একটি ই-কমার্স খুলুন
কম্পিউটার প্রোগ্রামার
গ্রাফিক এবং ওয়েব ডিজাইনার
সামাজিক মাধ্যম ব্যবস্থাপক
কপিরাইটার/যোগাযোগ সংস্থা
সাইবার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ
ব্যক্তিগত প্রশিক্ষক
অনলাইন শিক্ষক
স্যানিটেশন কার্যক্রম
ইভেন্ট পরিকল্পক
আর্থিক উপদেষ্টা
কৃষিতে লাভজনক কার্যক্রম
মৌমাছি পালন
বাড়ির গাড়ির মেকানিক
বাড়িতে গাড়ি ধোয়া
হোম ডেলিভারি ব্যবসা
আপনার নিজের বাড়িতে একটি ব্যবসা খুলুন
কোভিডের পরে লাভজনক কার্যক্রম COVID 19 মহামারীর প্রাদুর্ভাব আমাদের সমাজকে চিহ্নিত করেছে এবং অর্থনীতি ও কাজের ধরণকে বিপর্যস্ত করেছে। এটি প্রযুক্তিকে একটি শক্তিশালী উত্সাহ দিয়েছে, যার কারণে আপনি এই লাভজনক ব্যবসার তালিকায় বেশ কয়েকটি অনলাইন ব্যবসার ধারণা পাবেন।
তবে ভবিষ্যতের সব কাজ কম্পিউটার দিয়ে হবে না। যারা করোনভাইরাস পরে একটি ব্যবসা খুলতে পছন্দ করেন তারা শিক্ষা, স্বাস্থ্য, শিশু যত্ন, ব্যবসা পরিষেবা এবং আরও অনেক কিছুর মতো অন্যান্য প্রতিশ্রুতিশীল খাতেও প্রবেশ করতে পারেন।
এখানে আমরা সবচেয়ে লাভজনক কিছু ক্রিয়াকলাপের পরামর্শ দেব, তবে সেগুলিকে তালিকাভুক্ত করার ভান না করে। অবশ্যই, আপনার যে কোনো ধারণা লাভজনক হতে পারে যদি আপনি জানেন কিভাবে আপনার ব্যবসাকে সবচেয়ে ভালোভাবে চালাতে হয়। তালিকাটি একবার দেখুন এবং আপনার অনুপ্রেরণা খুঁজে বের করার চেষ্টা করুন।
অনলাইন ব্যবসায়ী
স্টক মার্কেটে বিনিয়োগ হল সর্বোচ্চ আয়ের সম্ভাবনা সহ একটি ক্রিয়াকলাপ। অর্থের মহান গুরুরা বড় কোম্পানির শেয়ার ক্রয়-বিক্রয় করে তাদের ভাগ্য গড়েছেন।
আপনার কাছে প্রয়োজনীয় জ্ঞান না থাকলে, আপনি কপি ট্রেডিং করে শুরু করতে পারেন, অর্থাৎ অভিজ্ঞ বিনিয়োগকারীদের আর্থিক পছন্দগুলি অনুলিপি করে যারা তাদের পদক্ষেপগুলি সামাজিক নেটওয়ার্কগুলিতে শেয়ার করেন।
অন্যদিকে, আপনি যদি ফিনান্স নিয়ে অধ্যয়ন করতে চান, তাহলে আপনি অনলাইনে অনেক সংস্থান পাবেন এবং ফিনারিয়াতেও আমাদের কাছে বেশ কয়েকটি নিবন্ধ সহ একটি Ttrading অনলাইন বিভাগ রয়েছে যা আপনাকে সরাসরি বিনিয়োগ করে একজন স্বাধীন ব্যবসায়ী হওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণের ভিত্তি দেবে। বাসা থেকে.
একটি অনুমোদিত ব্রোকারের মাধ্যমে একটি অনলাইন ট্রেডিং অ্যাকাউন্ট খুলুন (এখানে আপনার কাছে এই মুহূর্তের সেরা ব্রোকারদের একটি তালিকা রয়েছে)। কোন সম্পদে ব্যবসা করতে হবে (স্টক, ইটিএফ, কমোডিটি, ক্রিপ্টোকারেন্সি) বেছে নিয়ে আপনার কৌশল নির্ধারণ করুন, বাজারের প্রবণতা অধ্যয়ন করুন এবং আপনার অবস্থান খুলুন।
তাত্ত্বিক লাভ সীমাহীন, তবে আপনার সম্পদের বৃদ্ধি দেখতে আপনাকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হতে হবে।
একটি ই-কমার্স খুলুন
লাভজনক ইকমার্স ড্রপশিপিং ব্যবসা , ই-কমার্স আসল স্টোরের তুলনায় অনেক বেশি আয় করেছে, যার খরচ খুবই কম। জুন মাসে Inditex, জারা এবং পুল অ্যান্ড বিয়ারের মতো ব্র্যান্ডের মালিক, মহামারীর কারণে -44% নেতিবাচক ফলাফল রেকর্ড করেছে, কিন্তু অনলাইন বিক্রয়ের জন্য + 50% (সূত্র: Il Sole 24 Ore)। ফলাফল: এটি বেশ কয়েকটি দোকান বন্ধ করে দেবে এবং অনলাইন কেনাকাটার উপর খুব বেশি মনোযোগ দেবে।
কটি ডিজিটাল স্টোর খোলা খুব সহজ এবং অত্যন্ত লাভজনক হতে পারে। আপনার যদি কম্পিউটার দক্ষতা এবং বিক্রি করার মতো কিছু থাকে তবে আপনি ওয়ার্ডপ্রেস বা অন্যান্য CMS দিয়ে স্ক্র্যাচ থেকে একটি ই-কমার্স তৈরি করতে পারেন। আপনার যদি জ্ঞান না থাকে, কিন্তু আপনার কাছে কিছু পণ্যদ্রব্য থাকে, আপনি শপিফাই, ইবে, অ্যামাজন বা Etsy-এ বিক্রির মতো রেডিমেড প্ল্যাটফর্মের উপর নির্ভর করতে পারেন।
গ্রাফিক এবং ওয়েব ডিজাইনার
লাভজনক ওয়েব ডিজাইনার ব্যবসা , একটি শক্তিশালী ব্র্যান্ড এবং এটি পর্যন্ত একটি ইমেজ নিয়ে অনলাইনে উপস্থিত থাকা আজ অপরিহার্য। গ্রাহকরা আজ তাদের স্মার্টফোনের মাধ্যমে একটি কোম্পানিকে প্রথমে মূল্যায়ন করে।
ভোক্তাদের আঘাত করার জন্য, কোম্পানিগুলি গ্রাফিক এবং সৃজনশীল বিশেষজ্ঞদের সন্ধান করছে যাদের কাছে তারা তাদের ব্যবসা, এমনকি ছোট ব্যবসার চিত্র অর্পণ করতে পারে। আপনি কি মনে করেন আপনি তাদের সাহায্য করতে পারেন?
একটি অনলাইন গ্রাফিক ডিজাইনার বা ওয়েব ডিজাইনার হিসাবে একটি ব্যবসা খুলুন এবং তাদের ওয়েবসাইট, ই-কমার্স, কোম্পানির অ্যাপ বা বিজ্ঞাপন বা সামাজিক প্রচারণার জন্য বিভিন্ন চিত্রের লেআউটের যত্ন নেওয়ার প্রস্তাব করুন।
আপনার ব্র্যান্ড এবং অনলাইন প্ল্যাটফর্ম যাচাই করার জন্য ফটোশপ, ইলাস্ট্রেটর এবং ইনডিজাইনের মতো সরঞ্জাম এবং একটি ভাল গ্রাফিক ডিজাইন বা প্রোগ্রামিং কোর্সের প্রয়োজন হবে। এছাড়াও পণ্যদ্রব্যের জন্য ক্যাটালগ বা ব্রোশিওর অফার করার ধারণাটি বিবেচনা করুন, যা এখনও কিছু বড় কোম্পানির দ্বারা প্রচুর চাহিদা রয়েছে।
সামাজিক মাধ্যম ব্যবস্থাপক
লাভজনক ব্যবসা সামাজিক মিডিয়া ম্যানেজার
আগামীকালের (সহস্রাব্দের) ভোক্তারা সোশ্যাল মিডিয়ায় জন্মগ্রহণ করেছেন এবং বেড়ে উঠেছেন, পুরানো প্রজন্ম আনন্দের সাথে এটিতে অভ্যস্ত হয়ে উঠছে। যে কেউ বিনোদন, কেনাকাটা, অনুপ্রেরণা খোঁজার বা একটি কোম্পানির সাথে যোগাযোগের জন্য সামাজিক নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে।
অন্যদিকে, ব্যবসাগুলি বুঝতে পারছে যে Instagram, Facebook, YouTube বা TikTok-এ উপস্থিতি থাকা অপরিহার্য, তবে সুনির্দিষ্ট দক্ষতা প্রয়োজন। এটা কি সেই জাইগা যেখানে তুমি এসেছিলে।
সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার হিসাবে একটি ব্যবসা শুরু করুন। অনেক তরুণ-তরুণী বেড়ার অন্য দিকে নিজেদের রাখতে এবং সামাজিক নেটওয়ার্কগুলির সাথে কাজ করতে শেখার জন্য পড়াশোনা করছে। আপনার যদি অন্তর্দৃষ্টি, সৃজনশীলতা, বিষয়বস্তু, গ্রাফিক্স, ভিডিও এবং বিশ্লেষণ দক্ষতার সঠিক মিশ্রণ থাকে তবে এটি একটি খুব লাভজনক
ব্যক্তিগত প্রশিক্ষক
লাভজনক ব্যক্তিগত প্রশিক্ষক ব্যবসা
একজন ব্যক্তিগত প্রশিক্ষক হয়ে উঠা আজকে তরুণদের এবং ফিটনেস বিশেষজ্ঞদের জন্য একটি ভাল, লাভজনক ব্যবসা। জিম এবং প্রতিদিনের প্রশিক্ষণের প্রতি আপনার ভালবাসাকে লাভজনক কিছুতে পরিণত করুন। আপনাকে একটি বড় জিমে কাজ করতে হবে না: ব্যক্তিগত, ভাল বেতনের পাঠের জন্য ব্যক্তিগত কোচ হিসাবে কাজ করুন।

অনেকে কোয়ারেন্টাইনের পরেও আবার ঘরে থাকার চেষ্টা করে। আপনি একটি সামাজিক প্রোফাইল খুলতে পারেন এবং নিজেকে অনলাইন ব্যক্তিগত প্রশিক্ষক হিসাবে প্রস্তাব করতে পারেন, আপনার পরামর্শ দিতে পারেন এবং আপনার গ্রাহকদের অনলাইন অনুশীলনগুলি দেখাতে পারেন।
এই উদ্ভাবনী ক্রিয়াকলাপটি শুরু করার জন্য আপনার যা দরকার তা বেশ সহজ: একটি যোগ ম্যাট, কিছু ওজন এবং একটি জিম স্যুট। আপনি বাইরে আপনার কার্যকলাপ চালাতে পারেন, পাবলিক পার্কে উদাহরণস্বরূপ, একটি জিমের ভিতরে কাজ করতে পারেন বা বাড়িতে একজন প্রশিক্ষক হিসাবে নিজেকে অফার করতে পারেন।
আপনার যদি পুষ্টির ক্ষেত্রে বা একজন ফিজিওথেরাপিস্ট হিসাবে কিছু জ্ঞান থাকে তবে আপনার গ্রাহকদের কাছ থেকে আরও অর্থ চাইতে আপনার অবশ্যই একটি প্লাস থাকবে।
ব্যক্তিগত প্রশিক্ষক
লাভজনক ব্যবসা থেরাপিস্ট কোচ , যদি আপনার ব্যক্তিগত সুস্থতার জন্য গভীর আবেগ থাকে তবে আপনি অন্য কাউকে এটি খুঁজে পেতে সাহায্য করতে পারেন এবং উল্লেখযোগ্য পরিমাণও উপার্জন করতে পারেন। লাভজনক ব্যবসা যেমন থেরাপিস্ট, যোগ প্রশিক্ষক, এবং ব্যক্তিগত বৃদ্ধি প্রশিক্ষক দ্রুত আবির্ভূত হয়.
শুরু করার জন্য, আপনার সঠিক দক্ষতার প্রয়োজন (এমনকি একটি গভীর কোর্সও যথেষ্ট) এবং ব্যক্তির কথা শোনা এবং সহায়তা করার প্রবণতা।
সাতটি যোগ্যতা থাকলেই ব্যবসায় কোটিপতি!
সাতটি যোগ্যতা বা কৌশল থাকলেই, আপনি ব্যবসায় কোটিপতি হতে পারেন, আপনাকে কেউ আটকে রাখতে পারবে না। আপনার টাকা থাকুক আর না থাকুক, যদি আপনার এই কৌশল গুলি থাকে অবশ্যই আপনার পথে কেউ বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারবে না। অর্থাৎ, আপনি এক সময় কোটিপতি হবেন, ১০০% কনফার্ম । লেখাটি খুব ভালো করে মন দিয়ে পড়ে দেখুন, আপনার জীবনকে পাল্টে দেবে ।
ব্যবসায় কোটিপতি হওয়ার সহজ পথে, সবার আগে আপনাকে “Close Done” করার পদ্ধতি জানতে হবে। আপনাকে মাস্টার হতে হবে । যখন আপনি কোন ক্লায়েন্ট বা কাস্টমারের কাছে কোন পণ্য বা সার্ভিস বিক্রি করেছেন, তখন “Close Done” শব্দটি ব্যবহার হয়। অর্থাৎ, ক্লায়েন্টের কাছে আপনার কোম্পানির পণ্য বা সার্ভিস বিক্রি করা। এটি আসলে মার্কেটিং এর মধ্যে চলে আসে। ব্যবসা করতে হলে সবার আগে আপনার কোম্পানির জন্য কিভাবে ক্লায়েন্ট আনতে হবে বা কাস্টমারকে কিভাবে পণ্য বা সার্ভিস বিক্রি করতে হবে তা সঠিকভাবে জানতে হবে।
না হলে যত ভালো সহকর্মীই নেন না কেনো কিছুদিন পরে সে ব্যবসা, ১০০% বন্ধ করে দিতে হবে । কেননা যদি সেল না হয়, তাহলে কোন ভাবেই লাভ হবে না। আর লাভ না হলে টাকাও আসবে না। আবার ধরুন অনেক কাস্টমার আসছে আপনার কোম্পানিতে, কিন্তু কেউ পণ্য কেউ কিনতে আগ্রহ বোধ করছে না। আবার ধরুন কাস্টমাররা আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিট করছে, কিন্তু কিনছে না। তাহলেও কিন্তু কোন লাভ হবে না
আপনার টেকনিক ব্যবহার করে সাফল্য আনতে হবে। এরমধ্যে প্রোডাক্ট বা সার্ভিস এর গুণগত মান বা কোয়ালিটি এবং মূল্যনির্ধারণ ঠিক আছে কিনা তা ভালোভাবে বিশ্লেষণ করতে হবে।
আবার ব্র্যান্ডিং -এর দিক দিয়ে কাস্টমার আপনার পণ্য বা সার্ভিসকে ট্রাস্ট করছে কি না তাও খেয়াল রাখতে হবে।
তিনটি বিষয়ে জোর দিলেই আপনি ধনী হতে পারবেন ।
সবার সাথে স্মার্ট ভাবে কথা বলার যোগ্যতাঃ
সবার আগে আপনাকে সবার সঙ্গে স্মার্টলি কথা বলার যোগ্যতা অর্জন করতে হবে। এই যোগ্যতা যদি আপনার না থাকে, তাহলে ব্যবসা করার চিন্তা ভুলেও মাথায় আনবেন না। মনে রাখবেন যতই আপনার টাকা থাকুক, যদি সুন্দরভাবে প্রফেশনাল ভাবে কাস্টমারের সঙ্গে কথা বলতে না পারেন, তবে আপনার ব্যবসায় কোটিপতি হওয়া তো দূরের কথা, কখনো সাফল্যই অর্জন করা যাবে না ।
আমি এখানে বলতে চাচ্ছি, আপনি যে পণ্য বা সার্ভিস বিক্রি করতে চান? সেই পণ্য বা সার্ভিস এর গুণগত মান সুন্দরভাবে আপনার কাস্টমারের কাছে, সুন্দর কথা গুলো পৌঁছে দেওয়ার যোগ্যতা অর্জন করতে হবে।
বিষয়টি খুব সহজভাবে নিলে হবে না । আমি খুব সিরিয়াসলি বলতে চাচ্ছি.। যদি আপনার পণ্য কে আপনি স্মার্টলি মানুষের কাছে উপস্থাপন করতে না পারেন , কেউ কখনো আপনার পণ্য নিবেনা। সেটা হতে পারে লিফলেট এর মাধ্যমে, হতে পারে একটা মেসেজের মাধ্যম, হতে পারে ফেসবুকের মাধ্যমে । হতে পারে আপনার ফেসবুকের পোস্ট এর মাধ্যমে।
চিন্তা করে দেখুন একটা ফেসবুকের পোস্ট হাজার মানুষ কিংবা মিলিয়ন মানুষ দেখবে । তারা যদি আপনার ওয়েবসাইটে এসে, আপনার প্রেজেন্টেশন পছন্দ না করে, তাহলে আপনার পণ্য – সার্ভিস কেউ কখনো কিনবে না।
আপনার কথাকে আপনি বিভিন্নভাবে মানুষের কাছে, স্মার্টলি প্রেজেন্ট করতে পারেন। যে কথা, আজ ডিজিটাল মার্কেটিং-এর ভাষায় কনটেন্ট হিসেবে পরিচিত । যে কনটেন্ট দেখে আপনার ক্রেতা, আকৃষ্ট হয়ে আপনার পণ্য কিনতে বাধ্য হবে ।
স্মার্ট ভাবে কথা বলার মানে এই নয় যে, আপনি সব জায়গায় সাকসেস হবেন। স্মার্ট শব্দটা সেটাই , যেটা খুব সহজে আপনার নির্দিষ্ট টার্গেটেড কাস্টমারের কাছে আপনার সার্ভিস বা প্রোডাক্টকে পৌছে দেবে। আর আপনি আপনার প্রোডাক্ট বা সার্ভিসকে সেল দিয়ে ফেলেছেন বা ফেলবেন, সেটা হচ্ছে আপনার একমাত্র লক্ষ্য।
যদি আপনি এই কাজটি করতে পারেন তাহলে কখনোই আপনার বিজনেসের কেউ পিছনে ফেলে রাখতে পারবে না । এক থেকে তিন বছরের মধ্যে আপনি কোটিপতি হবেন যা আমি আপনাকে শতভাগ গ্যারান্টি সহকারে বলতে পারি।
আরেকটা বিষয় মাথায় রাখবেন, যদি আপনার পণ্যের বা সার্ভিসের কোয়ালিটি মার্কেটপ্লেসের মত না হয় তাহলে কখনোই আপনার পণ্য মানুষ কিনবে না। তাই এই বিষয়টিও আপনি যাচাই-বাছাই করে ভেবে-চিন্তে, তারপর মানুষের কাছে আপনার পণ্য বা সার্ভিসকে উপস্থাপনা করতে হবে।
ইউনিক উপায়ে কমিউনিকেশন গড়ার যোগ্যতাঃ
ডিজিটাল মার্কেটিং এর যুগে, আপনার যদি অনলাইন বিজনেস অথবা ফ্রিল্যান্সার ক্যারিয়ার ঠিক রাখতে হলে, হাজার হাজার মানুষের সাথে কমিউনিকেশন রাখতে হবে।
প্রত্যেকটি কমিউনিকেশন হতে হবে ইউনিক। ইউনিক শব্দটির হাজার হাজার ডেফিনেশন থাকলেও – আমি বলব, যেটা আপনার মেধা শক্তির একেবারে গভীর থেকে বের হয়। যা একদমই নতুন সেটাকেই “ইউনিক” বলে। যার গ্রহণযোগ্যতা সবার কাছে আকাশচুম্বি।
মানুষের কাছে ইউনিক উপায়ে, আপনার পণ্য বা সার্ভিস কে এমনভাবে উপস্থাপন করতে হবে, যাতে তারা এক কথায় আপনার পণ্য বা সার্ভিস দেখে, শুধু এক কথায় “ওয়াও” বলতে বাধ্য হয়।তারা যখনই আপনার পণ্য বা সার্ভিস দেখে ওয়াও বলবে। ধরে রাখবেন, আপনার সেই পণ্যটি তখনই ৮০-৭০% সেল হয়ে গেছে ।
তারপর আসবে আপনার কোম্পানির প্রোডাক্ট বা সার্ভিস এর কোয়ালিটি । কোম্পানির সার্ভিস এর মূল্য নির্ধারণ যদি সঠিকভাবে হয়ে থাকে এবং আপনার স্মার্ট কমিউনিকেশনের কারণে তখনই 90% কাজ হয়ে যাবে। আপনি যাই কমিউনিকেশন করবেন, মনে রাখবে্ আপনার ওই একটা ফেসবুকের মেসেজ বা একটা এড ক্যাম্পেইন হাজার হাজার থেকে কোটি কোটি মানুষ দেখতে পারে। তাই স্মার্টলি প্রেজেন্টেশনের বিষয়টি মাথায় রেখে কমিউনিকেশন করুন, দেখবেন আপনার পণ্য বা সার্ভিসটি বিক্রি হবেই।
মনে রাখবেন ইউনিক কন্টেন্ট দিয়ে কমিউনিকেশন করতে হবে। অবশ্যই সেই কন্টেন্টগুলো গুগল থেকে থেকে রিসার্স করে দিতে হবে। নতুন করে আপনার ভিতর থেকে একটা এমন একটা জিনিস তৈরি করুন যে জিনিসটা মানুষ দেখেই একবার হলেও আপনার কথা বলে।
Leadership স্কিল
যোগ্যতা এমন এক জিনিস যা কখনোই জন্ম থেকে নয়, কর্ম দিয়ে আপনাকে অর্জন করতে হয়। মানুষকে Influence করা হল লিডারশিপের সবচেয়ে প্রথম স্টেপ। আপনার কথা বলা, আপনার স্টাইল, আপনার কাজের দক্ষতা যে কোন সময়, যে কোন মানুষকে Influence করে ফেলবে। এটাই হচ্ছে লিডারশিপের প্রথম ধাপ। যারা সাকসেস হয়েছেন, তারা গ্রুপের সঙ্গে কাজ করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। নিজের জন্য অবশ্যই আপনাকে, স্মার্ট ওয়েতে কমিনিকেশন করতে হবে। আপনার কাছ থেকে যে উদাহরণটি তারা পাবে, তারা যেন সহজেই আপনার ওই উদাহরণটি বুঝতে পারে এবং নিজেদের প্রাণ এর মধ্যে স্থাপন করে পরবর্তী কাজগুলো খুব দ্রুত সঠিকভাবে করতে পারে।
যদি আপনি কখনো মানুষকে সুন্দর ভাবে বুঝাতে না পারেন, তাহলে ধরে রাখবেন ব্যবসায় কোটিপতি হওয়া দূরের কথা লিডারশিপের যোগ্যতাও আপনার নেই। তাহলে আগে নিজের বিষয়টা কি, সেটা বোঝার যোগ্যতা অর্জন করুন। শুনতে খারাপ লাগলেও করার কিছু নেই। কখনোই আপনি বিজনেস করতে পারবেন না।
কারণ বিজনেস কখনো একা করা যায় না। বিশেষ করে Responsibility of group of people. আপনার গ্রুপটি সঠিকভাবে পরিচালনা করার যোগ্যতা, আমি লিডারশিপ এর মধ্যে ধরবো। তাই অনলাইন বিজনেস করার আগে, সাফল্য অর্জন করার আগে অনলাইন বিজনেস বা ডিজিটাল মার্কেটিং টা আপনি জানতে হবে। যাতে কমিউনিকেশন করা আপনার জন্য অনেক সহজ হয়। যদি আপনি মনে করেন যে , আপনার মধ্যে এমন কিছু শক্তি বা পাওয়ার আছে যা দিয়ে আপনি মানুষকে, সুন্দর ভাবে কাজে লাগাতে পারেন তাহলে এখনি আপনার সময় বিজনেস স্টার্ট করার।
গুরুত্বপূর্ণ কাজটি সবার আগে ম্যানেজ করাঃ
প্রতিনিয়ত, ব্যবসাযর মধ্যে অনেক ধরনের সমস্যা আসবে। দেখবেন, প্রতিনিয়ত শত শত সমস্যা আপনার মুখে দাঁড়িয়ে আছে। সেই সব সমস্যা গুলোর মধ্যে, খুব সহজেই আপনাকে বের করতে হবে, কোন সমস্যাটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। কোন সমস্যা টি আপনার এক্ষুনি সমাধান করা উচিত।
সেই সমস্যাটির জন্য সবার আগে খুব দ্রুত টেকনিক্যালি সমাধান দিতে হবে। তাহলে দেখবেন, আপনার বিজনেসের কখনোই বড় ধরনের কোনো ঝামেলার সম্মুখীন হবে না।যদি আপনি বুঝতে না পারেন, কোন কাজটি আপনার কাছে এখন সবচেয়ে বেশী জরুর।
অবশ্যই আপনি বিশ্বাস করুন । তারপর আপনার কোম্পানিতে যারা সিনিয়র পোস্টে আছে তাদের সঙ্গে জরুরী একটা মিটিং করুন। তাদের ওপিনিয়ন নিন। কোন কাজটি ভালো হয়, জানার পর আপনার নিজের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, সুপার একটা ইউনিক সিদ্ধান্ত দিয়ে দিন। মাথায় রাখবেন সিদ্ধান্ত যেন কখনো না বদলায়, সিদ্ধান্ত যেন সঠিক হয়ে থাকে, অর্থাৎ সঠিক সিদ্ধান্ত আপনাকে সামনে এগিয়ে নিবে। যদি আপনি কোন কারণে শুধু ভুল সিদ্ধান্ত দিয়ে ফেলেন, তাহলে ধরে নেবেন,আপনি বড় আকারের বিপদে পড়তে যাচ্ছেন।
কাজের গুরুত্ব প্রজেক্ট অ্যানালাইসিসের জন্য, যদি মনে করেন আপনার কোনো যোগ্যতা দরকা, সেই যোগ্যতা অনলাইন ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে, আপনি অর্জন করে নিতে পারবেন। অথবা সুনামধন্য কোন প্রতিষ্ঠান থেকে এই কোর্সটি করে নিতে পারেন।
যেমন, ইউটিউব / Udemy-তে অনেক ভালো ভালো কোর্স আছে। তা আপনাকে অনেক হেল্প করবে।
যেই স্কিলটা আপনার কাছে দুর্বল মনে হচ্ছে সেটা ১০০% ঝালাই করে নিন। অর্থাৎ যোগ্যতার দিক দিয়ে কখনো যেন আপনাকে পিছিয়ে পড়ে না থাকতে হয়।
সঠিকভাবে টাকা ইনভেস্ট করাঃ
আপনি যত টাকার মালিকই হন না কেনো, যদি আপনি আপনার টাকা সঠিকভাবে ইনভেস্ট করতে না পারেন, তাহলে কখনোই আপনি ব্যাবসায় কোটিপতি বা বড়লোক হতে পারবেন না। আর যদি আপনি এখনই কোটিপতি হয়ে থাকেন, তাহলে ব্যবসা শুরু করলে দেখবেন, কিছু দিনের মধ্যে সমস্ত টাকা শেষ হয়ে গেছে ।
তাই সবার আগে, আপনার বিজনেস কে সঠিকভাবে পরিচালনা করার জন্য, যে যোগ্যতা আপনার আছ্ তা কাজে লাগান। সেই সাথে সঠিক ভাবে টাকা ইনভেস্ট করার জন্য যে যোগ্যতা দরকার। সেই যোগ্যতা আপনার মধ্যে ভালোভাবে আছে কিনা তা বারবার আপনি যাচাই করে দেখুন।
কোন প্রজেক্টে কত টাকা ইনভেস্ট করবেন?
কেন ইনভেস্ট করবেন ?
তার ROI আসছে কিনা, আসবে কিনা ?
সঠিকভাবে আপনাকে এনালাইসিস করে নিতে হবে।
যার রিসার্চ যত ভালো এবং যার এনালাইটিক পাওয়ার যত ভালো দেখবেন, তার সাফল্যের পরিমাণ ভালো।
মার্ক জুকারবাগ থেকে শুরু করে, আইনস্টাইন থেকে, যত বড় বড় বিজনেসম্যান আছে । প্রত্যেক বিজনেসম্যান ইনভেস্টের ক্ষমতা, টাকা ম্যানেজমেন্ট করার ক্ষমতা সবচেয়ে বেশি বলেই তারা জয় লাভ করেছে।
ইভেন সবচেয়ে বড় Example হবে, যদি আমি আজকে কথা বলি, ইলন মাস্ককে নিয়ে। কাল্পনিক Business এর জন্য কিছু প্রজেক্টে এনালাইসিস করে, ইনভেস্ট করে প্রত্যেকটি কাজের জন্য, সে সফলতা অর্জন করেছে।
অর্থাৎ আপনার যত টাকাই থাকুক, যদি তা সঠিকভাবে ইনভেস্ট করতে না পারেন। দেখবেন দিনের-পর-দিন, কোনো-না-কোন ভাবে,আপনার সমস্ত টাকা শেষ হয়ে যাচ্ছে। আপনি নিজেও বুঝতে পারবেন না।
তাই Financially ম্যানেজমেন্ট এবং ইনভেস্ট কে গুরুত্ব দিয়ে সেই যোগ্যতা আপনাকে সঠিকভাবে অর্জন করে, তারপর, বিজনেস শুরু করা উচিৎ। আপনাকে কেউ কোটিপতি হতে আটকে রাখতে পারবে না। আমি আপনাকে শতভাগ গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি
মাইন্ডসেট স্কিল
সবচেয়ে শেষ যে স্কিল নিয়ে আমি কথা বলব সেটি হল মাইন্ডসেট স্কিল। বড় বড় বিজনেসম্যান থেকে শুরু করে যারা সাফল্য অর্জন করেছে, তাদের প্রত্যেকটি মানুষ খুব দ্রুত এবং খুব দৃঢ় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ ছিলেন তাদের কর্মের উপর। যারা যত দৃঢ় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ, তারা তত বেশি, তাদের জীবনে সাফল্য অর্জন করেছে। অর্থাৎ, আপনি যে কাজটি নিয়ে শুরু করেছেন। সেই কাজটি শেষ না করে কখনোই আপনি সেখান থেকে উঠবেন না।
এভাবে একের পর এক, কাজ করতে করতে দেখবেন আপনার Mindset স্কিল আরো প্রখর হয়ে গেছে। যে কাজটি করবেন সেই লক্ষ্যটি আপনার মধ্যে এমনভাবে স্থাপন করতে হবে, যেন সমস্ত দুনিয়া উল্টে গেলেও আপনি আপনার কাছে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ এবং পরিকল্পনা ভাবে আপনি আপনার কাজ করে যাচ্ছেন। বিজনেস এ সাকসেস হতে হলে সবচেয়ে বড় দরকার মনোবল এবং সাহস। যদি আপনার মাইন্ড সেটের স্কিল খুব প্রখর হয়, অর্থাৎ আপনি যদি আপনার কাজের সিদ্ধান্তে অটুট থাকেন, তাহলে কেউ আপনাকে আটকে রাখতে পারবে না। আপনার আশেপাশের মানুষ, আপনার পরিশ্রম এবং মাইন্ডসেট স্কিলে আপনি চালু থাকেন বা সিদ্ধান্ত এক থাকেন তাহলে, কখনই আপনাকে কোন ঝড়-সমস্যা বেঁধে ফেলতে পারবে না।
কারণ কথায় আছে মনের জোরে উপরে, পৃথিবীতে আর কোন জোর নেই বা কোনো শক্তি নেই। আপনার মনোবল বৃদ্ধি করবে আপনার যোগ্যত-মেধা-বুদ্ধি। যদি আপনার কোন সমস্যা থাকে, আপনার মাইন্ডসেট আপনাকে কখনোই আটকে রাখতে পারবে না। সঠিক যোগ্যতা অর্জন করলেই দেখবেন, আপনার মাইন্ডসেট আপনাকে সামনের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। আর এভাবেই সততার সাথে কাজ করলে খুব শিঘ্রই আপনি ব্যবসায় কোটিপতি হয়ে যেতে পারেন।
মাইন্ডসেট কে ধরে রাখার জন্য পজেটিভ এনার্জিকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে।
অর্থাৎ যে কোনো কাজই আপনার সাকসেস কাজ । তা নিয়ে দিনভর কাজের মধ্যে ডুবে থাকুন । আপনি সাকসেস হবেন ।
টাকা ইনকাম করার সহজ পথ – ডিজিটাল মার্কেটিং
টাকা ইনকাম করার সহজ পথ ডিজিটাল মার্কেটিং। এটি এমন একটি প্লাটফর্ম, যেখানে আপনি আপনার যেকোনো পণ্য অথবা সার্ভিসকে মার্কেটপ্লেসে প্রচার করতে পারবেন। এই জন্যই মূলত ডিজিটাল মার্কেটিং এতটা জনপ্রিয়। আমি জানি,আপনারা সবাই ইউটিউব বা ব্লগ থেকে অনেক কিছুই শিখেছেন। কিন্তু আমি ডিজিটাল মার্কেটিং এর এমন কয়েকটা প্লাটফর্ম অথবা চ্যানেল নিয়ে কথা বলব,যেগুলোর মাধ্যমে আসলে ডিজিটাল মার্কেটিং করা হয়।
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (এস ই ও)
ডিজিটাল মার্কেটিং নিয়ে কথা বলতে গেলে প্রথমেই যা আসে তা হলো সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (এস ই ও)আপনারা সবাই জানেন, এটি হলো এমন একটি কৌশল, যার মাধ্যমে আপনি আপনার ওয়েবসাইটের নির্দিষ্ট সার্ভিস রিলেটেড কিওয়ার্ডের মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইটের নির্দিষ্ট পেজকে; গুগলের ফার্স্ট পেজের মধ্যে আনতে পারবেন।
আর গুগলের ফাস্ট পেজের মধ্যে, যখনই আপনার পেজ চলে আসবে অথবা র্যাংকিং -এ চলে আসবে। তখন যেকোন মানুষ, গুগোল সার্চ ইঞ্জিনের মাধ্যমে নির্দিষ্ট কিওয়ার্ড লিখে সার্চ করলে আপনার ওয়েবসাইটের ওই পেজটি প্রথমেই খুঁজে পাবে।
এবার ধরুন আপনার যদি কোন ই-কমার্স, এফিলিয়েট কিংবা সার্ভিস বা ব্যবসা রিলেটেট ওয়েবসাইট থাকে, তাহলে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের মাধ্যমে মানুষ প্রথমেই আপনার ওয়েবসাইট টি খুঁজে পাবে। আর এর মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইটের সেলস বাড়বে।
বিষয়টি কি মজার, তাই না? এবার আপনাদের মনে প্রশ্ন আসতে পারে টাকা ইনকাম করার সহজ পথটা কি এতটাই মসৃণ? উত্তরে বলবো খুব বেশি কঠিনও নয়। এই যে সবাই গুগলের মাধ্যমে আপনাকে খুজে পেলো, বা আপনার কিওয়ার্ডটি গুগলো র্যাংকিং – চলে এসেছে এর জন্য আপনাকে খুবই সাধারণ কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে। সঠিক অধ্যাবসায় এবং সঠিক জ্ঞান থাকলে খুব সহজেই আপনার কিওয়ার্ডটি গুগল র্যাংকে আসা সম্ভব।
বিষয়টি খুব জটিল কিছু নয়। শুধুমাত্র আপনাকে কয়েকটি ধাপ অনুসরন করতে হবে। এর মধ্যে নাম্বার ওয়ান হচ্ছে অনপেজ, এরপর কন্টেন্ট প্লানিং, সর্বশেষ এবং দীর্ঘমেয়াদী ধাপটি হলো অফপেজ । আর এই পুরো বিষয়টি নিয়েই হলো সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা এস ই ও।
অফপেজ এস ই ও -কে অনেকে ব্যাকলিংক বলে আবার কেউ কেউ লিংক বিল্ডিং বলে। যাই হোক, ব্যকলিংক বা লিংক বিল্ডিং হলো আপনার ওয়েবসাইট থেকে নির্দিষ্ট পণ্য বা সার্ভিস রিলেটেড পেজকে কে বিভিন্ন ওয়েবসাইটের সঙ্গে লিংক করা। যেমনঃ প্রফাইল ক্রিয়েশন, ফোরাম পোস্টিং , ইমেজ শেয়ারিং, পিডিএফ সাবমিশন, ডিরেক্টরি ইত্যাদি।
এগুলোর মাধ্যমে অনেক ভিজিটর আপনার পেজে আসবে। যদি আপনার ওয়েব সাইট ফার্স্ট পেজে না আসে, তাহলে মানুষ আপনাকে খুজে পাবে না কারন মানুষ কখনই গুগলের প্রথম পেজের পরের সার্চ রেজাল্ট পেজে ভিজিট করে না।
ফাইবারেও অনেকটা একই রকম টেকনিক ব্যবহার হয়। এখানে মূলত ইমেজ এস ই ও এবং টাইটেলের মধ্যে কিওয়ার্ড দিতে হয়। অবশ্যই ডেস্ক্রিপশনের মধ্যে ৩-৪ বার কিওয়ার্ড ব্যাবহার করতে হয়।
এখানে ইমেজের অল্টার ট্যাগ বা নামে মেইন কিওয়ার্ড দিতে হবে। এটাই হচ্ছে মূলত ফাইবারের মেইন গিগ এস ই ও।
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং
টাকা ইনকাম করার সহজ পথের মধ্যে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং বিজনেস এর জন্য খুবই জরুরী বা গুরুত্বপূর্ণ। সোশ্যাল মিডিয়া সাধারণ মানুষকে ট্রাফিক প্লাস এনে দিতে পারে। সোশাল মিডিয়া বা ফেসবুকের মাধ্যমে আপনি সরাসরি আপনার কাঙ্খিত ক্লাইন্ট পেতে পারেন। আপনাকে একটি ফেসবুক চ্যানেল ওপেনের মাধ্যমে একটি আই ক্যাচি লগো এবং কভার ফটো পাবলিশ করার মাধ্যমে শুরু করতে পারেন। এরপর এড ক্যাম্পেইন রান করে সারা বিশ্বের যে কোন যায়গা থেকে আপনি আপনার ব্যবসার জন্য সঠিক ক্লাইন্ট খুজে পেতে পারেন। পোস্টের ইমেজ গুলো সহজেই ক্যানভা বা যে কোন ইমেজ এডিটিং সফটওয়ারের মাধ্যমে খুব সহজেই তৈরি করে নিতে পারবেন।
আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হলো লিংকডিন। লিংকডিন হচ্ছে একটি জনপ্রিয় প্রফেশনাল প্লাটফর্ম। যেখানে আপনি একটা প্রোফাইল বা বিজনেস পেজ বিভিন্ন ক্লায়েন্টের কাছে পৌঁছে দিতে পারেন। এসব ফ্রি মার্কেটিং করার ক্ষেত্রে সবার আগে আপনার টার্গেটেড অডিয়েন্স কারা তাদেরকে খুজে বের করতে হবে। কারা আপনার প্রোডাক্ট ও সার্ভিস কিনতে পারে, তাদের একটা ক্যাটাগরি লিস্ট আপনাকে সুন্দর ভাবে বের করে রাখতে হবে। যদি আপনি এই জিনিসটা না করেন, সেক্ষেত্রে আপনি অপ্রয়োজনীয় ট্রাফিক এনে আপনার কোন লাভ হবে না। অর্থাৎ ট্রাফিক যদি আপনার সাইটে বেশি আসে তাহলেই তারা আপনার সার্ভিস অথবা প্রডাক্ট কিনবে।
এটি এমন একটি প্লাটফর্ম যেখানে প্রফেশনালরা তাদের পার্সোনাল প্রোফাইল খুলে রাখে। তো আপনি পারেন তাদেরকে টার্গেট করে রিলেভেন্ট পোস্ট আপনার প্রোফাইলে করতে পারবেন। এতে করে আপনার কনটেন্ট গুলো মানুষ করবে লাইক বা শেয়ার করবে। অর্থাৎ কেউ কেউ আপনার বিজনেস পেজে গিয়েও ভিজিট করবে। ওয়েবসাইটে গিয়ে আপনার সার্ভিস অথবা পণ্য কিনবে।
ফেসবুক এবং লিংকডিনের মাধ্যমে সরাসরি প্রচুর পরিমানে ট্রাফিক তথা ক্লাইন্ট পেতে পারেন।
ইউটিউব চ্যানেল
টাকা ইনকাম করার সহজ পথ হিসেবে ইউটিউব চ্যানেল বর্তমানে খুবই জনপ্রিয়। এটি বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম সার্চ ইঞ্জিন।এই প্লাটফর্মটি ভিডিও কেন্দ্রিক। তাই বিশ্বের কোটি কোটি মানুষ এই সার্চ ইঞ্জিনের মাধ্যমে ভিডিও তৈরি করে ইনকাম করছে। বিশ্বে এমনও ভালো ইউটিউবার আছে যারা মাসে কয়েক লক্ষ টাকার বেশি উপার্যন করে প্রতি মাসে । ঘরে বসে ইনকাম করার জন্য ইউটিউব এর কোন বিকল্প নেই। আপনি ঘরে বসে আছেন তো আপনার জন্য একটা চ্যানেল খোলা খুবই সহজ। অবসর সময়ে আপনি মন স্থির করুন কোন কোন বিষয়ের উপরে আপনি কাজ করতে পারবেন আর সে মত একটি চ্যানেল খুলে আপনিও চাইলে বনে যেতে পারেন বিখ্যাত কেউ কিংবা ধনী।
এখানে আমার একটা বিশেষ উপদেশ হলো, যে বিষয়ে আপনি এক্সপার্ট ,যে বিষয়টির উপর আপনার দক্ষতা আছে, সেই বিষয়ের উপর কন্টেন্ট তৈরি করলে, সেই বিষয়ে আগ্রহী অডিয়েন্স আপনার কন্টেন্টটা পড়বে অথবা আপনার ইউটিউবে চ্যানেলটা দেখবে তাতে করে ভিউ বাড়বে। আর টপিক যত ভাইরাল হবে ধরে নেবেন আপনার উপার্জনও তত বাড়বে। .
ইউটিউব চ্যানেলের একটা গোপন ট্রিক্ট আপনার কাছে শেয়ার করছি। প্রতি সপ্তাহে আপনাকে দুই থেকে তিনটা জন্য খুব ভালো মানের কন্টেন্ট দিতে হবে। আর অবশ্যই কন্টেন্ট পাবলিশ করার ক্ষেত্রে আপনাকে অপটিমাইজ করতে হব। একটি সুন্দর থাম্বনেইল ব্যবহার করতে হবে। ইউটিউবের এসইও করার জন্য বিস্তারিত অন্যদিন আমি বলব।
পরিশেষে, যদি আপনি প্রতিনিয়ত কন্টেন্ট আপলোড করে থাকেন ,তাহলে দেখবেন আপনার ভিডিও কিংবা চ্যানেলটি খুব আস্তে আস্তে জনপ্রিয় হয়ে যাচ্ছে। মনে রাখবেন রাতারাতি কখনো চ্যানেল কে রিচ করার চেষ্টা করবেন না। এটা একটা নেচারাল বিষয়। যদি আপনার কনটেন্ট প্রতিনিয়ত আপলোড করে থাকেন এবং কনটেন্ট এর মান যদি ভাল থাকে এবং আপনার কন্টেন্ট যদি দর্শকদের উপকারে আসে, তাহলে গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি অবশ্যই অবশ্যই তারা আপনার সাইটে কিংবা চ্যানেলে ভিজিট করবে।
অনলাইন ব্যবসায়ের ধারণা খুঁজছেন ? ২০ টি প্রমানিত আইডিয়া ২০২১
অনলাইন ব্যবসায়ের ধারণা ,আপনি কি অতিরিক্ত ব্যবসায় উপার্জনের জন্য অনলাইন ব্যবসায়িক ধারণা খুঁজছেন? ইন্টারনেট একটি ব্যবসা শুরু করার বা পরিপূর্ণ কর্মজীবন সন্ধানের জন্য প্রচুর সুযোগ সরবরাহ করে। এই নিবন্ধে, আমরা প্রমাণিত এবং সহজ অনলাইন ব্যবসায়িক আইডিয়াগুলি শুরু করুন যা অর্থ উপার্জন করতে শুরু করে এমন কিছু সহজ দেখাব।
কেন একটি অনলাইন ব্যবসা শুরু করবেন?
প্রযুক্তি প্রায়শই traditional ব্যবসা এবং কাজ এর জন্য দায়ী করা হয়। যাইহোক, একই সময়ে, এই নতুন প্রযুক্তিগুলি যে কেউ গ্রহণের জন্য প্রস্তুত প্রচুর পরিমাণে নতুন চাকরি এবং ব্যবসায়ের সুযোগ তৈরি করছে।
একটি অনলাইন ব্যবসা শুরু করা আগের চেয়ে সহজ। আপনি কেবল একটি কম্পিউটার এবং একটি ইন্টারনেট সংযোগ দিয়ে আপনার বাড়ি থেকে এটি করতে পারেন। শুরু করতে বিপুল পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগের দরকার নেই।
সতর্কতা: যদি কেউ আপনাকে বলে যে আপনি প্রচুর অর্থ বিনিয়োগ করতে পারেন এবং একটি শর্টকাট নিতে / দ্রুত পেতে পারেন, তবে এটি সম্ভবত কোনও কেলেঙ্কারি। এটি থেকে দূরে থাকুন।
আমরা এই নিবন্ধে যেসব ধারণাগুলি ভাগ করছি তা বৈধ অনলাইন ব্যবসা তৈরির বিষয়ে, এবং আপনাকে এখনও সফল হতে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে।
এটিই বলা হচ্ছে, আসুন আমরা সত্যিকার অর্থে অর্থোপার্জন করে এমন অনলাইন ব্যবসায়িক ধারণা শুরু করার জন্য কিছু প্রমাণিত এবং সহজ শুরু করা যাক।
1. একটি ব্লগ শুরু করুন এবং এটি থেকে অর্থোপার্জন করুন
অনলাইন ব্যবসায়ের ধারণা – অনলাইন ব্যবসা শুরু করার অন্যতম সফল উপায় ব্লগ। ড্যারেন রোউস, জন লি ডুমাস এবং প্যাট ফ্লিনের মতো ব্লগাররা ছয় চিত্রের উপার্জন করছেন এবং তারা একা নন। আমাদের প্রতিষ্ঠাতা সৈয়দ বালখি একটি আটটি চিত্রের অনলাইন ব্যবসায় তৈরি করেছেন যা একটি ব্লগ দিয়ে শুরু হয়েছিল। হাজার হাজার ব্লগার তাদের পূর্ণকালীন অনলাইন ব্যবসা হিসাবে খুব সফল ব্লগ চালাচ্ছেন।
এটি একটি ব্লগ শুরু করা খুব সহজ এবং এটি থেকে অর্থোপার্জনের অনেকগুলি উপায় রয়েছে। আপনার ব্লগকে নগদীকরণের অন্যতম জনপ্রিয় উপায় হ’ল গুগল অ্যাডসেন্স ব্যবহার করে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করা।
আপনি 30 মিনিটেরও কম সময়ে একটি ব্লগ শুরু করতে পারবেন, এটি সফল করতে আপনার এটিতে কাজ করা দরকার। আপনাকে নিয়মিতভাবে আপনার শ্রোতাদের জন্য দরকারী, বিনোদনমূলক এবং আকর্ষণীয় সামগ্রী সরবরাহ করতে হবে (ব্লগটি কীভাবে শুরু করবেন সে সম্পর্কে আমাদের ধাপে গাইড দেখুন) see
ভাগ্যক্রমে, এমন অনেকগুলি ব্লগ পোস্ট আইডিয়া রয়েছে যা আপনি ধারাবাহিকভাবে সামগ্রী তৈরি করতে ব্যবহার করতে পারেন। আপনার ব্লগটি বাড়ার সাথে সাথে আপনি অন্যান্য কৌশলগুলি ব্যবহার করে এটি নগদীকরণ করতে সক্ষম হবেন।
আপনি অন্যান্য অনলাইন ব্যবসায় চালু করতে প্ল্যাটফর্ম হিসাবে এটি সক্ষম করতে ও সক্ষম করতে পারবেন।
2. একটি অনুমোদিত বিপণনকারী হন
অনুমোদিত বিপণনকারীরা অন্য ব্যক্তির পণ্য গুলির প্রস্তাব দিয়ে বিক্রয় কমিশন তৈরি করে।
বেশিরভাগ অনুমোদিত বিপণনকারীরা তাদের নিজস্ব ব্লগ, ওয়েবসাইট এবং ইমেল তালিকা চালিয়ে এই পণ্যগুলি এবং পরিষেবাদিগুলির পরামর্শ দেয় recommend দর্শকদের গড়তে তাদের বিভিন্ন অনলাইন বিপণন কৌশল যেমন এসইও এবং সামগ্রী বিপণন শিখতে হবে।
শুরু করতে, নতুনদের জন্য ধাপে ধাপে নির্দেশাবলী সহ আমাদের চূড়ান্ত অনুমোদিত বিপণন গাইড অনুসরণ করুন।
৩. অনলাইন কোর্স তৈরি এবং বিক্রয় করুন
আপনি যদি কোনও বিষয়ে বিশেষত ভাল হন, তবে অন্যকে শেখাবেন না এবং এ থেকে ক্যারিয়ার তৈরি করবেন না কেন? অনলাইন ব্যবসায় শুরু করার জন্য অনলাইনে কোর্সগুলি বিক্রয় করা অন্য একটি জনপ্রিয় উপায় অনলাইন ব্যবসায়ের ধারণা ।
প্রচুর ব্যবহারকারী অনলাইন কোর্সে যোগদান করে দক্ষতা এবং জ্ঞান অর্জন করতে বেশি পছন্দ করেন। এলএমএস সফটওয়্যারটির সাহায্যে একটি অনলাইন কোর্স তৈরি করা অনেক সহজ হয়ে গেছে। এই প্ল্যাটফর্মগুলি আপনাকে ক্লাস, শিক্ষার্থী, কোর্স উপাদান এবং আরও অনেক কিছুর সহজ সরঞ্জামগুলির সাথে ইন্টারেক্টিভ কোর্সগুলি তৈরি করতে দেয়।
সর্বোত্তম অংশটি হ’ল কোনও কোর্স ওয়েবসাইট তৈরি করতে আপনাকে কোডের একটি লাইন লিখতে হবে না।
শুরু করতে, কীভাবে ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে একটি অনলাইন কোর্স তৈরি করবেন সে সম্পর্কে আমাদের গাইড দেখুন।
৪. একটি ইকমার্স স্টোর তৈরি করুন
অনলাইনে জিনিস বিক্রি কখনও সহজ ছিল না। যে কেউ সহজেই মিনিটের মধ্যে একটি অনলাইন স্টোর তৈরি করতে পারেন এবং পণ্য বিক্রয় শুরু করতে পারেন।
এই পণ্যগুলি শারীরিক জিনিস (শিপিংয়ের প্রয়োজনীয় জিনিসগুলি) বা ই-বুকস, সংগীত, সফ্টওয়্যার এবং আরও অনেক কিছু যেমন ডিজিটাল ডাউনলোড হতে পারে।
শুরু করার আগে আপনার গবেষণাটি করা দরকার। বুদ্ধিমান ধারণা আপনাকে সহায়তা করার জন্য এখানে কিছু টিপস রয়েছে:
উচ্চ চাহিদা এবং কম প্রতিযোগিতায় একটি কুলুঙ্গি সন্ধান করুন
অন্যান্য ইকমার্স স্টোরগুলি যে কাজগুলি করছে না সেগুলি করে আপনি কীভাবে আপনার ইকমার্স স্টোরকে স্ট্যান্ডআউট করে তুলবেন সে সম্পর্কে চিন্তাভাবনা করুন।
উত্পাদনকারী থেকে গ্রাহকদের কাছে পণ্য পেতে জড়িত ব্যয়ের কথা ভাবুন। একটি দামের মডেল চয়ন করুন, যাতে আপনার পণ্যগুলি প্রতিযোগিতায় আপনার গ্রাহকদের কাছে দুর্দান্ত মান দেয়। সর্বশেষে, তবে কম নয়, আপনার লাভের মার্জিন অবশ্যই আপনার ব্যবসায় দীর্ঘস্থায়ীভাবে বজায় রাখতে এবং বৃদ্ধি পেতে পারে তা নিশ্চিত করার জন্য যথেষ্ট যুক্তিসঙ্গত হতে হবে।
আপনার ইকমার্স স্টোরের জন্য আপনাকে একটি প্ল্যাটফর্ম চয়ন করতে হবে। শপাইফ বা WooCommerce ব্যবহার করে শুরু করার সহজতম উপায়। তারা উভয়ই দুর্দান্ত প্ল্যাটফর্ম। আমরা তাদের উপকারিতা এবং কনসের সাথে একটি তুলনা তৈরি করেছি (আরও জানার জন্য শপাইফ বনাম WooCommerce দেখুন)।
শুরু করতে, 30 মিনিটেরও কম সময়ে কীভাবে একটি অনলাইন স্টোর তৈরি করতে হয় সে সম্পর্কে আমাদের ধাপে ধাপে গাইড দেখুন।
৫. সদস্যতার ওয়েবসাইট তৈরি করুন
সদস্য ওয়েবসাইটগুলি প্রিমিয়াম সামগ্রী এবং সম্প্রদায় বৈশিষ্ট্যগুলিতে অ্যাক্সেস সহ সাবস্ক্রিপশন বিক্রি করে অর্থোপার্জন করে। বিজ্ঞাপনের আয়ের উপর নির্ভর করার পরিবর্তে, আপনি আপনার ব্যবহারকারীদের অর্থ প্রদানের সদস্যতার সাথে সরাসরি আপনার ওয়েবসাইটকে সমর্থন করার অনুমতি দিতে পারেন।
অনেক ধরণের সদস্যপদ ওয়েবসাইট রয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, কিছু সদস্যপদ ওয়েবসাইট ব্যবহারকারীদের কেবলমাত্র সদস্যদের কেবলমাত্র সামগ্রীতে অ্যাক্সেস দেয়। অন্যরা ফোরাম, ফেসবুক গ্রুপ বা স্ল্যাক গ্রুপের মতো সম্প্রদায় বৈশিষ্ট্যে ব্যবহারকারীদের অ্যাক্সেস দেয়।
আপনার সদস্যপদ ওয়েবসাইটের জন্য আপনাকে উপযুক্ত কুলুঙ্গি খুঁজে বের করতে হবে। এটির জন্য ব্যবহারকারীদের এটির মূল্য দিতে হবে to
প্রচুর সদস্যতার সফ্টওয়্যার রয়েছে যা আপনাকে সহজেই যে কোনও ধরণের অনলাইন সম্প্রদায় তৈরি করতে সহায়তা করতে পারে। আপনি বিভিন্ন সাবস্ক্রিপশন মডেল চয়ন করতে পারেন, ব্যবহারকারীদের পরিচালনা করতে পারেন, অনলাইন অর্থ প্রদান গ্রহণ করতে পারেন এবং আরও অনেক কিছু।
আরও জানতে, নতুনদের জন্য ধাপে ধাপে নির্দেশাবলী সহ সদস্যতার ওয়েবসাইট তৈরির জন্য আমাদের চূড়ান্ত গাইড দেখুন see
৬. একটি ড্রপ শিপিং ওয়েবসাইট তৈরি করুন
অনলাইন ব্যবসায়ের ধারণা , ড্রপ শিপিং অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এবং ইকমার্সের সম্মিলন করে। মূলত, আপনি কমিশনের জন্য অন্য লোকের পণ্য বিক্রয় করার জন্য একটি অনলাইন স্টোর তৈরি করেন। আপনি জায় বা শিপিং পরিচালনা না করে একটি অনলাইন স্টোর চালাবেন।
ড্রপ শিপিং ব্যবসা চালানোর বৃহত্তম সুবিধা হ’ল প্রবেশের ক্ষেত্রে কম বাধা, নূন্যতম বিনিয়োগ এবং কোনও ঝামেলা to তবে, একটি অসুবিধা হ’ল আপনি স্বল্প লাভের ব্যবধানে অন্য লোকের পণ্য বিক্রি করতে কঠোর পরিশ্রম করবেন।
বেশিরভাগ ড্রপ শিপিং ব্যবসায়গুলি তাদের ব্যবসায়ের বৈচিত্র্য আনতে এবং তাদের লাভ বাড়ানোর জন্য তাদের নিজস্ব পণ্য বিক্রয় শুরু করে।
৭.একটি অনলাইন জব বোর্ড তৈরি করুন
অনলাইনে অর্থোপার্জনের আরও একটি উপায় হ’ল একটি চাকরির খোঁজ ওয়েবসাইট তৈরি করা। একটি চাকরি বোর্ডের ওয়েবসাইট চাকরীর সন্ধানকারীদের স্বল্প মূল্যের জন্য নিয়োগকর্তাদের সাথে সংযুক্ত করতে সহায়তা করে।
প্রচুর অনলাইন জব সার্চ ইঞ্জিন রয়েছে, যার অর্থ আপনার জব বোর্ডকে সুস্পষ্ট করতে আপনার একটি বিশেষ কুলুঙ্গি খুঁজে নেওয়া দরকার। উদাহরণস্বরূপ, আপনি ওয়েব বিকাশকারী বা পোষা প্রাণীদের জন্য বিশেষত একটি জব বোর্ড তৈরি করতে পারেন।
আপনি নিয়োগকারীদের দ্বারা পোস্ট প্রতিটি কাজের তালিকার জন্য একটি সামান্য ফি চার্জ করতে পারেন, একাধিক তালিকা পোস্ট করার জন্য সংস্থাগুলি প্যাকেজ সরবরাহ করতে পারেন বা চাকরি প্রত্যাশীদের তাদের জীবনবৃত্তান্তগুলি আপলোড করতে চার্জ করতে পারেন।
ওয়ার্ডপ্রেসের জন্য প্রচুর জব বোর্ড প্লাগইন রয়েছে যা আপনাকে সহজেই নিজের জব বোর্ড ব্যবসা চালানোর অনুমতি দেয় অনলাইন ব্যবসায়ের ধারণা ।
৮. একটি মাইক্রো-জব ওয়েবসাইট তৈরি করুন
একটি মাইক্রো-জব ওয়েবসাইট আপনাকে ফ্রিল্যান্সার এবং ঠিকাদারদের সাথে সংযুক্ত করে অর্থোপার্জনের অনুমতি দেয়। এটি তালিকাভুক্ত কাজের সামগ্রিক মূল্যের উপর ভিত্তি করে আপনাকে অর্থোপার্জন করতে সহায়তা করে। জনপ্রিয় মাইক্রো-জব পোস্টিংয়ের ওয়েবসাইটগুলি যেমন ফাইভার, পিপলপাহার, আপওয়ার্ক এবং অন্যান্যগুলি প্রতি বছর মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার উপার্জন করে।
মূলত, আপনি নিয়োগকারী এবং ফ্রিল্যান্সারদের মধ্যে মধ্যবিত্ত হিসাবে অভিনয় করবেন। প্রতিটি চাকুরীর জন্য আপনাকে নিয়োগকর্তাদের দ্বারা অর্থ প্রদান করা হবে, এবং আপনার কমিশন নেওয়ার পরে, আপনি কাজটি সম্পূর্ণ হওয়ার পরে ফ্রিল্যান্সারদের বাকী অর্থ প্রদান করবেন।
শুরু করতে, ওয়ার্ডপ্রেস সহ ফাইভারের মতো একটি মাইক্রো-জব ওয়েবসাইট কীভাবে শুরু করবেন সে সম্পর্কে আমাদের শিক্ষানবিশটির গাইড দেখুন।
9. একটি এসইও স্পেসিলিস্ট হন
এসইও বা অনুসন্ধান ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন ওয়েবসাইটের মালিকদের অনুসন্ধান ইঞ্জিন থেকে আরও বেশি দর্শক পেতে সহায়তা করে। এটি এমন একটি দক্ষতা যার জন্য অবিচ্ছিন্ন শেখা এবং সর্বশেষ প্রবণতাগুলি বজায় রাখা প্রয়োজন। এসইও বিশেষজ্ঞরা তাদের নিজস্ব সংস্থা পরিচালনা করতে পারেন, ফ্রিল্যান্সার হিসাবে কাজ করতে পারেন বা পুরো-সময়ের কর্মচারী হিসাবে কোনও সংস্থায় যোগদান করতে পারেন।
আপনি নিজের সফল ওয়েবসাইটগুলি চালিয়ে বা অনলাইনে শংসাপত্র পাওয়ার মাধ্যমে এসইও বিশেষজ্ঞ হতে পারেন। আপনি আপ ওয়ার্ক এবং ফ্রিল্যান্সার ডটকমের মতো ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইটগুলিতে ক্লায়েন্টগুলি পেতে পারেন।
এসইও একটি অত্যন্ত প্রতিযোগিতামূলক শিল্প, এবং আপনাকে বাজারে উপলভ্য সেরা এসইও সরঞ্জামগুলির সর্বাধিক ব্যবহার করতে হবে। আপনার প্রাথমিক ওয়ার্ডপ্রেস এসইও কৌশলগুলি, কীওয়ার্ড গবেষণা সরঞ্জাম এবং সামগ্রী-বিপণনের সরঞ্জামগুলি শিখতে হবে।
10. কোনও খাবার বা রেসিপি ব্লগ তৈরি করুন
খাদ্য এবং রেসিপি ব্লগগুলি একটি লাভজনক ব্লগিং কুলুঙ্গি এবং একটি দুর্দান্ত অনলাইন ব্যবসায়ের সুযোগ। খাদ্য এবং রেসিপি ব্লগগুলি গুগল অ্যাডসেন্স ব্যবহার, অনুমোদিত বিপণন, রেসিপি বই বিক্রয়, বা একটি অনলাইন স্টোর চালানোর মতো উপার্জন তৈরি করতে বিভিন্ন কৌশল ব্যবহার করে use
আপনার খাবার এবং রান্না সম্পর্কে উত্সাহী হতে হবে। এটি একটি প্রতিযোগিতামূলক কুলুঙ্গি, তাই আপনার খাদ্য ব্লগটি অনন্য এবং আকর্ষণীয় করার উপায়গুলির জন্য আপনাকে ভাবতে হবে।
শুরু করতে, একটি খাদ্য ব্লগ তৈরি করতে এবং আপনার রেসিপিগুলি থেকে অর্থোপার্জন সম্পর্কে আমাদের ধাপে ধাপে গাইডটি দেখুন।
১১. ওয়ার্ডপ্রেস বিকাশকারী হয়ে উঠুন
ওয়ার্ডপ্রেস হ’ল বিশ্বের জনপ্রিয় ওয়েবসাইট নির্মাতা। এটি ইন্টারনেটে সমস্ত ওয়েবসাইটের 30% এরও বেশি শক্তি দেয়। এর অর্থ প্ল্যাটফর্মটি ব্যবহার করে বিশ্বজুড়ে কয়েক মিলিয়ন ব্যবসা রয়েছে businesses
এই বিশাল ব্যবহারের অর্থ বাজারে ওয়ার্ডপ্রেস বিকাশকারীদের একটি বিশাল চাহিদা রয়েছে। ওয়ার্ডপ্রেস একটি ওপেন সোর্স সফ্টওয়্যার, যার অর্থ যে কেউ এর জন্য কোড লিখতে, থিম তৈরি করতে এবং ওয়ার্ডপ্রেস প্লাগইন তৈরি করতে পারে।
ওয়ার্ডপ্রেস বিকাশকারী হিসাবে, আপনি শীর্ষস্থানীয় ওয়ার্ডপ্রেস সংস্থাগুলিতে, ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার করে বড় নাম ব্র্যান্ডে যোগদান করতে পারেন, বা আপনার নিজস্ব ওয়ার্ডপ্রেস বিকাশ এজেন্সি চালাতে পারেন।
আপনাকে পিএইচপি, জাভাস্ক্রিপ্ট, সিএসএস এবং এইচটিএমএল শিখতে হবে। অনেক বই, ওয়ার্ডপ্রেস ভিডিও টিউটোরিয়াল, অনলাইন কোর্স এবং ওয়ার্ডপ্রেস টিউটোরিয়াল রয়েছে যা আপনাকে শুরু করতে সহায়তা করবে।
12. একটি অনলাইন মার্কেটপ্লেস তৈরি করুন
আর একটি প্রমাণিত এবং সহজেই ব্যবসায়ের ধারণাটি একটি অনলাইন মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইট তৈরি করা। এই ওয়েবসাইটগুলি ব্যবহারকারীদের নিজস্ব মিনি-স্টোর তৈরি করতে এবং পণ্য বিক্রয় করার অনুমতি দিয়ে অর্থোপার্জন করে।
বিক্রেতাদের আকর্ষণ করতে, আপনি নিম্ন প্রতিযোগিতায় একটি উচ্চ-চাহিদা কুলুঙ্গি চয়ন করতে পারেন। আরও ভাল ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা এবং সমর্থন সরবরাহ করে আপনার প্ল্যাটফর্মটি বিক্রেতাদের এবং গ্রাহকদের উভয়ের কাছেই অনন্য এবং আকর্ষণীয় করে তুলুন।
শুরু করতে, ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার করে কীভাবে একটি অনলাইন মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইট তৈরি করতে হয় সে সম্পর্কে আমাদের ধাপে ধাপে টিউটোরিয়াল দেখুন।
13. গ্রাফিক ডিজাইনার হয়ে উঠুন
গ্রাফিক ডিজাইনাররা চিত্র, ব্যবসায়িক লোগো, ওয়েবসাইট ডিজাইন, বিক্রয় পৃষ্ঠাগুলি এবং আরও অনেক কিছু তৈরি করে অর্থ উপার্জন করে। এটি প্রচুর ব্যবসায় এবং ক্যারিয়ারের সুযোগ সহ একটি বিশাল শিল্প।
গ্রাফিক ডিজাইনার হওয়ার জন্য আপনাকে কীভাবে পেশাদার নকশা সরঞ্জামগুলি অ্যাডোব ইলাস্ট্রেটর, ফটোশপ ইত্যাদি ব্যবহার করতে হবে তা শিখতে হবে আপনার শুরুর জন্য সহায়তার জন্য প্রচুর ভোকেশনাল ট্রেনিং স্কুল, কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে।
আপনার গ্রাফিক ডিজাইনের কেরিয়ার প্রচার করার জন্য আপনাকে আপনার কাজ এবং দক্ষতা প্রদর্শনের জন্য একটি পোর্টফোলিও তৈরি করতে হবে।
14. একটি ফ্যাশন ব্লগ শুরু করুন

আপনার কি সর্বশেষতম ফ্যাশন প্রবণতা এবং খবরের আগ্রহ আছে? কেন এটি কোনও ফ্যাশন ব্লগ তৈরি করতে এবং এ থেকে অর্থ উপার্জনের জন্য ব্যবহার করবেন না।
ফ্যাশন ব্লগগুলি প্রচুর বিজ্ঞাপনদাতা, শীর্ষ ব্র্যান্ড এবং প্রচারকারীদের আকর্ষণ করে। এগুলি আপনাকে কেবল অর্থোপার্জনের অনুমতি দেয় না, আপনি একজন প্রভাবশালী হয়ে উঠতে পারেন এবং বিনামূল্যে পোশাকের মতো অন্যান্য পার্স / সুবিধা পেতে পারেন, একচেটিয়া শোতে আমন্ত্রণ জানাতে পারেন এবং আরও অনেক কিছু।
শুরু করতে, কীভাবে কোনও ফ্যাশন ব্লগ শুরু করতে হয় এবং এ থেকে অর্থোপার্জন করতে আমাদের সম্পূর্ণ ধাপে গাইড দেখুন guide
15. একটি সামগ্রীর বিপণনকারী হন
সামগ্রী বিপণনকারীগণ ব্যবসায়িকদের দরকারী এবং অত্যন্ত আকর্ষক সামগ্রী তৈরি করে তাদের পণ্য এবং পরিষেবাদি প্রচারে সহায়তা করে। সমস্ত ব্যবসায়ের গ্রাহকদের আকর্ষণ করার জন্য সামগ্রী প্রয়োজন। কন্টেন্ট বিপণনকারীদের জন্য ক্রমবর্ধমান চাহিদা রয়েছে যা শীঘ্রই যে কোনও সময় হ্রাস পাবে বলে আশা করা যায় না।
সামগ্রী বিপণনকারীরা লিখিত সামগ্রীগুলিতে ভাল তবে তারা কেবল ব্লগার নয়। তারা কন্টেন্ট আইডিয়াগুলি সন্ধানে বিশেষী যা কোনও ওয়েবসাইটে আরও বেশি দর্শক এবং সম্ভাব্য গ্রাহকদের নিয়ে আসবে।
- ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে ঘরে বসে আয় করুন
- কিভাবে ব্যবসা করার জন্য টাকা জমাবেন
- ঘরে বসে আয় করবেন কিভাবে ?
আরও শিখতে, শুরু করার জন্য ধাপে ধাপে নির্দেশাবলী সহ এই চূড়ান্ত সামগ্রী বিপণন গাইডটি দেখুন।
16. একটি পিপিসি বিশেষজ্ঞ হন
পিপিসি প্রতি-ক্লিক বিজ্ঞাপনের জন্য সংক্ষিপ্ত, যেখানে ব্যবহারকারীরা যখন তাদের ক্লিক করেন তখন বিজ্ঞাপনদাতারা তাদের বিজ্ঞাপনের জন্য অর্থ প্রদান করে। তবে, সর্বাধিক সুবিধা পেতে কীভাবে কার্যকরভাবে এই প্রচারগুলি চালানো যায় তা সমস্ত ব্যবসায়িক মালিকরা জানেন না।
পিপিসি বিশেষজ্ঞরা ব্যবসায়িকদের গুগল অ্যাডওয়ার্ডসের মতো প্ল্যাটফর্মগুলিতে প্রতি-ক্লিকের বিজ্ঞাপন প্রচার চালাতে সহায়তা করে। বিজ্ঞাপনগুলিতে আরওআই সর্বাধিকীকরণের জন্য তারা সঠিক কীওয়ার্ড এবং বৈশিষ্ট্যগুলি খুঁজে পেতে সহায়তা করে।
আপনি নিজের বিজ্ঞাপন প্রচার চালিয়ে এবং ইন্টারনেটে উপলব্ধ উপাদানগুলি পড়ে পিপিসি শিখতে পারেন। অনলাইনে শংসাপত্রের প্রোগ্রাম রয়েছে যা আপনি আপনার দক্ষতা প্রদর্শনের জন্য নিতে পারেন।
পিপিসি চাকরিগুলি সন্ধানের জন্য, আপনি জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইটগুলি ব্যবহার করতে পারেন যেখানে ব্যবসায়ীরা সক্রিয়ভাবে পিপিসি বিশেষজ্ঞদের সন্ধান করছে।
17. একটি পডকাস্ট শুরু করুন
একটি পডকাস্ট হ’ল অডিও ফাইলগুলির একটি এপিসোডিক সিরিজ যা ব্যবহারকারীরা ডাউনলোড এবং শুনতে সাবস্ক্রাইব করতে পারবেন। পডকাস্টগুলি হ’ল বৃদ্ধির অনেক সুযোগ সহ একটি সফল অনলাইন ব্যবসা করার এক দুর্দান্ত উপায়।
পডকাস্ট বিজ্ঞাপন, স্পনসরশিপ, অংশীদারিত্ব এবং অনুমোদিত বিপণনের মাধ্যমে অর্থোপার্জন করে। আপনার পডকাস্টের জন্য আপনাকে এমন একটি বিষয় সন্ধান করতে হবে যা আকর্ষণীয় এবং আকর্ষক, যাতে আপনি নিজের পডকাস্টটিকে অনন্য করতে পারেন।
ধাপে ধাপে নির্দেশাবলী দিয়ে একটি পডকাস্ট শুরু করার জন্য আমরা একটি সম্পূর্ণ শিক্ষানবিশ গাইড তৈরি করেছি।
18. একটি পর্যালোচনা ওয়েবসাইট করুন
একটি পর্যালোচনা ওয়েবসাইট করা আরও ভাল অনলাইন ব্যবসায়ের সুযোগ। সর্বাধিক জনপ্রিয় পর্যালোচনা সাইটগুলির একটি, ট্রিপএডভাইজার, এর মূল্য 12 বিলিয়ন ডলারের বেশি বলে মনে করা হয় অনলাইন ব্যবসায়ের ধারণা ।
তবে এটি একটি অত্যন্ত প্রতিযোগিতামূলক শিল্প যার অর্থ আপনার কম প্রতিযোগিতার সাথে একটি বিশেষ কুলুঙ্গি খুঁজে নেওয়া দরকার। আপনি অনুমোদিত বিপণন, বিজ্ঞাপন প্রদর্শন, বা অর্থ প্রদানের পর্যালোচনা প্রকাশের মাধ্যমে অর্থোপার্জন করতে পারেন।
শুরু করতে, কীভাবে কুলুঙ্গি পর্যালোচনা ওয়েবসাইট তৈরি করতে হয় তা সম্পর্কে আমাদের শিক্ষানবিশ এর গাইড দেখুন।
19. ডোমেন নাম কিনুন এবং বিক্রয় করুন
একটি ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য ডোমেন নামগুলি প্রয়োজন। যাইহোক, আপনি একবার কোনও ডোমেন নাম নিবন্ধভুক্ত করার পরে, আপনি যতক্ষণ চাইছেন এটির জন্য অনুমোদিত। রিয়েল এস্টেটের মতো অনেক বেশি উদ্যোক্তারা এগুলি আরও বেশি দামে বিক্রয় করার আশায় ডোমেন নাম নিবন্ধন করে।
এই অনলাইন ব্যবসায়ের জন্য বিনিয়োগ এবং প্রচুর ধৈর্য প্রয়োজন কারণ আপনি অফারের জন্য অপেক্ষা করার সময় আপনি সেই ডোমেন নামগুলি ধরে রাখবেন। এটি একটি অত্যন্ত প্রতিযোগিতামূলক ব্যবসা, এবং আপনাকে প্রবেশের আগে এটি সম্পর্কে যতটা পড়তে হবে আপনার এটি পড়তে হবে।
20. ওয়েবসাইটগুলি কিনুন এবং বিক্রয় করুন অনলাইন ব্যবসায়ের ধারণা
ওয়েবসাইট তৈরি করা এবং সেগুলি নগদীকরণ করা অনেক সহজ হয়ে গেছে। এটি বিশ্বব্যাপী প্রচুর উদ্যোক্তাকে সফল ওয়েবসাইট তৈরি করতে এবং সেগুলি বিক্রি করতে সক্ষম করেছে যাতে আপনি অন্য কোনও ব্যবসা বিক্রি করতে পারেন অনলাইন ব্যবসায়ের ধারণা ।
ফ্লিপ্পার মতো ওয়েবসাইটগুলি প্রতিষ্ঠিত ওয়েবসাইটগুলি ক্রয় ও বিক্রয় করার দুর্দান্ত উত্স। কোনও বিনিয়োগ করার আগে আপনার গবেষণাটি নিশ্চিত করে নিন। বেসিকগুলি শিখতে আপনাকে সহায়তা করতে আপনি ফ্লিপ্পায় প্রচুর সংস্থান খুঁজে পাবেন।
একটি স্বল্পমূল্যে ওয়েবসাইট কেনার, এর আয় / বৃদ্ধি অনুকূলিতকরণ এবং তারপরে উচ্চতর একাধিকের জন্য এটি পুনরায় বিক্রয় করার অনেক সুযোগ রয়েছে
ফ্রীলাঞ্চিং করে ঘরে বসে আয় করুন
ঘরে বসে আয় ফ্রিল্যান্সিং এখন একটি খুব সহজ ও জনপ্রিয় পেশা যার মাধ্যমে চাকরি হতে অব্যাহতি পেয়ে আপনি ঘরে বসে আপনার জীবনটাকে সুন্দর ভাবে সাজাতে পারবেন যদি সেই বিষয়ে আপনার সঠিক ধারণা থাকে। যেখানে গুগোল ব্লগ থেকে আপনাকে জ্ঞান অর্জন করতে হবে, এক্সপার্ট লেভেল এ পৌঁছানোর জন্য আপনি ঘরে বসে নিজেই গুগল থেকে টিউটোরিয়াল দেখে নিজেকে নিজে ট্রেনআপ করে নিতে পারেন। সঠিক কিওয়ার্ড দিয়ে আপনাকে সার্চ করে প্রপারলি কাজ করতে হবে। ফাইবারে অথবা ফ্রিল্যান্সিং হতে মিনিমাম ১০ থেকে ১২ ঘণ্টা কাজ করতে হয় ।
আপনি একটা ল্যাপটপ কম্পিউটার মোবাইল নিয়ে কাজ করে আপনার সাকসেস আপনি নিজেই করবেন আর আপনার ব্যাংক এ জমবে আপনার আয় করা টাকা।
চাকরিতে যেভাবে আপনি মাসে ২০/৫০ হাজার টাকা ইনকাম করছেন সে ভাবে তাদের কাজ করবেন অনলাইনে ঘরে বসে অথবা নিজে একটা পারসোনাল অফিস থাকবে সেখানে বসে কাজ করবেন স্বাধীন মত । কাজ করে আপনার ফ্যামিলিকে পর্যন্ত আপনি চালাতে পারবেন যদি আপনি স্কিলফুল হতে পারেন এই বিষয়ে ।
আপনি এখন মার্কেটে কাজের জন্য কাজ পাওয়ার জন্য শুরু করেন ছয় মাস সাত মাস আট মাস এক বছর কাজ করলে দেখতে পারবেন কিন্তু অনেকে আছে 2 লাখ টাকা তিন লাখ টাকা মাসে ইনকাম করে ১৪/১৫/১৬ ঘন্টা পরিশ্রম করতে পারলে আপনি এই লাইনে সাকসেস হবেন।
এই করোনা এর কারণে প্রায় বাংলাদেশের অনেকে মানুষ চাকরি হারিয়েছেন, তবে এটাই সুযোগ আপনার ঘরে বসে নিজের দক্ষতা কে কাজে লাগিয়ে টাকা আয় করার।
ঘরে বসে আয় জব / ফ্রীলাঞ্চিং এ দুটির মধ্যে স্বাধীন পেশা হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং আর অবশ্যই পরাধীন জীবনযাপন হচ্ছে জব । যারা ফ্রিল্যান্সিং করতে চান যারা জব নেই আজকের মার্কেটে তারা চাকরির জন্য চেষ্টা না করে আমার একটা সাজেশন হবে আপনারা ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার গড়ে তোলার চেষ্টা করুন।
একমাস পর যদি আপনি কাজ না করেন দুই মাসে আপনাকে না খেয়ে থাকতে হবে যদি আপনি কঠিন কাজ না করেন।
আপনি ফ্রীল্যান্সিং জগতে ভালো করতে পারবেন নাম্বার ওয়ান হচ্ছে আপনাকে একটি হতে পারে SEO নিয়ে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজ সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজ কি জিনিস গুগল এ সার্চ দিবেন কনসেপ্ট হাউ টু আর্ন মানি ফ্রম অনলাইন দুইটা একটা একটা একটা ওয়েবসাইটের ইনসাইড টাইটেল এগুলো ঠিক করতে হয় আরো কিছু থাকছে টি-শর্ট স্পেলিং বিভিন্ন মাধ্যমে হাজার হাজার টাকার মধ্যে একমাত্র মানুষের ওয়েবসাইট সার্চ করলেই নির্দিষ্ট পরিমান টাকা চলে আসবে ।
টাকা আয় করার জন্য একটা বড় ইম্পরট্যান্ট কাজ করবে ঘরে বসে কিন্তু অনলাইন থেকে আপনি করতে পারবেন না তার জন্য এডভান্স লেভেলের গুগল কোম্পানির মাধ্যমে শিখতে হবে ঘরে বসে আয়।
জব হারিয়েছেন বিকল্প হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং বিজনেস
যারা জব হারিয়েছেন বা ভাবছেন টাকা নেই,
মাসে চলার মত ব্যবস্থা করে আপনারা ঘরে বসে ইনকাম করতে পারেন,
আপনিও করতে পারবেন যদি আপনার থাকে সেই দক্ষতা!
আপনার স্কিল হতে পারে এইচআর ডিপার্টমেন্ট, হতে পারে অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ, হতে পারে লোগো ডিজাইন, গ্রাফিক ডিজাইন, হতে পারে যেকোনো ধরনের ওয়েব রিসার্চ I
হতে পারে আপনার জীবনের একমাত্র পথ ইউটিউব থেকে কিভাবে কাজ করতে হয় I
তবে তার আগে বুঝতে হবে যে আপনি কোন বিষয়ে কাজ করতে চাচ্ছেন I
সেই বিষয়টি সুন্দরভাবে সাজাতে টানা ১৫ থেকে ২০ দিন আপনাকে করতে হবে কাজ I
জেনে নিন অনলাইনে কিভাবে কাজ করতে হয়;
আপনার মাধ্যমে আপনি নিজেই কাজ করতে পারবেন, এভাবে করে আপনি ভালো টাকা আয় করতে পারবেন I
Europe, America যাদের সঙ্গে আপনি কাজ করবেন, তাদের সাথে কমিউনিকেশন করার জন্য আপনি যে কোন স্কিল দ্বারা অনলাইন থেকে যে স্কিল আপনার থাকুক সেই স্পিচে অনলাইন সেল দেয়ার মত কিছু টিউটোরিয়াল দেখতে হবে ইউটিউব থাকে I
আপনি দেখবেন যে কিছু কিছু কাজ পেয়ে যাচ্ছেন কিন্তু ১৫ দিন ১ মাস পর যদি দেখতে পান যে কোন কাজ আসছে না
- ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে ঘরে বসে আয় করুন
- কিভাবে ব্যবসা করার জন্য টাকা জমাবেন
- ঘরে বসে আয় করবেন কিভাবে ?
আপনি ১০ থেকে ১২ ঘণ্টা কাজ পাওয়ার জন্য কাজ করেন বা বিভিন্ন ধরনের প্রমোশন করে সেগুলো যদি আপনি করতে পারেন ১০০ ভাগ গ্যারান্টি দিয়ে বলবো মিনিমাম ৪০ থেকে ৫০ টাকা আপনি ফাইবার থেকে আয় করতে পারবেন আপনি I
যা যা লাগবে: আপনার প্রয়োজন হবে
- ল্যাপটপ
- ইন্টারনেট
- ওয়াইফাই কানেকশন
আপনার যদি সঠিক স্কিল্ না থাকে আপনি কখনোই আর্নিং করতে পারবেন না I কারণ যে স্কিল আপনি বেবহার করবেন সেটা সম্পূর্ণ রূপে আপনার জানা থাকতে হবে I
এ ছাড়া ইমেইল করে বিভিন্নভাবে অনলাইনের মাধ্যমে নির্দিষ্ট ক্লায়েন্টদের ইমেইল করে ২,০০০ থেকে ৫,০০০ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন আপনি I
করোনাভাইরাস A to Z update?
করোনাভাইরাস ভাইরাসগুলির একটি বৃহত পরিবার যা প্রাণী বা মানুষের মধ্যে অসুস্থতার কারণ হতে পারে। মানুষের মধ্যে, বেশ কয়েকটি করোনভাইরাসগুলি সাধারণ শৈত্য থেকে মধ্য প্রাচ্যের রেসপিরেটরি সিন্ড্রোম (এমআরএস) এবং গুরুতর তীব্র শ্বাসতন্ত্র সিন্ড্রোম (এসএআরএস) এর মতো আরও মারাত্মক রোগ থেকে শুরু করে শ্বাস প্রশ্বাসের সংক্রমণ ঘটায় বলে জানা যায়। সর্বাধিক সন্ধান পাওয়া করোনাভাইরাস করোনভাইরাস রোগ সিওভিড -১৯ এর কারণ।
মহামারীটির অর্থনৈতিক প্রভাব এবং আইএমএফ দেশ ও বৈশ্বিক অর্থনীতিকে সমর্থন করতে কী করছে সে সম্পর্কে কয়েক মিনিটের মধ্যে ক্রিস্টালিনা আরও কিছু বলবেন।
COVID-19 এর সর্বাধিক সাধারণ লক্ষণগুলি হ’ল জ্বর, ক্লান্তি এবং শুকনো কাশি। কিছু রোগীর ব্যথা এবং ব্যথা, অনুনাসিক ভিড়, সর্দি নাক, গলা ব্যথা বা ডায়রিয়া হতে পারে। এই লক্ষণগুলি সাধারণত হালকা হয় এবং ধীরে ধীরে শুরু হয়। কিছু লোক সংক্রামিত হয় তবে কোনও লক্ষণ বিকাশ করে না এবং অসুস্থ বোধ করে না। বেশিরভাগ লোক (প্রায় 80%) বিশেষ চিকিত্সার প্রয়োজন ছাড়াই রোগ থেকে সেরে ওঠে। COVID-19 প্রাপ্ত প্রতি 6 জনের মধ্যে 1 জন গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়ে এবং শ্বাস নিতে অসুবিধা বোধ করে। বয়স্ক ব্যক্তিরা এবং উচ্চ রক্তচাপ, হার্টের সমস্যা বা ডায়াবেটিসের মতো অন্তর্নিহিত চিকিত্সা সমস্যায় গুরুতর অসুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। জ্বর, কাশি এবং শ্বাস নিতে সমস্যাযুক্ত ব্যক্তিদের চিকিত্সার পরামর্শ নেওয়া উচিত।
নিজেকে রক্ষা করতে এবং রোগের বিস্তার রোধ করতে আমি কী করতে পারি?
প্রত্যেকের জন্য সুরক্ষা ব্যবস্থা
COVID-19 প্রাদুর্ভাবের সর্বশেষ তথ্য সম্পর্কে সচেতন থাকুন, ডাব্লুএইচও ওয়েবসাইটে এবং আপনার জাতীয় এবং স্থানীয় জনস্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে উপলব্ধ। বিশ্বজুড়ে অনেক দেশ COVID-19 এর কেস দেখেছিল এবং বেশিরভাগই এর প্রাদুর্ভাব দেখেছিল। চীন এবং অন্যান্য কয়েকটি দেশের কর্তৃপক্ষগুলি তাদের প্রাদুর্ভাবগুলি ধীরগতিতে বা বন্ধ করতে সফল হয়েছে। যাইহোক, পরিস্থিতিটি অনাকাঙ্ক্ষিত তাই সর্বশেষ খবরের জন্য নিয়মিত পরীক্ষা করুন।
আপনি কিছু সাধারণ সতর্কতা অবলম্বন করে সংক্রামিত হওয়া বা COVID-19 ছড়িয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা হ্রাস করতে পারেন:
অ্যালকোহল ভিত্তিক হাত ঘষে আপনার হাত নিয়মিত এবং পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে পরিষ্কার করুন বা সাবান এবং জলে ধুয়ে ফেলুন।
কেন? সাবান ও জল দিয়ে আপনার হাত ধোয়া বা অ্যালকোহল-ভিত্তিক হাত ঘষা ব্যবহার আপনার হাতের ভাইরাসকে মেরে ফেলে।
নিজের এবং কাশি বা হাঁচি হয় এমন কারও মধ্যে কমপক্ষে 1 মিটার (3 ফুট) দূরত্ব বজায় রাখুন।
কেন? যখন কেউ কাশি বা হাঁচি দেয় তখন তারা তাদের নাক বা মুখ থেকে ছোট তরল ফোঁটা স্প্রে করে যার মধ্যে ভাইরাস থাকতে পারে। যদি আপনি খুব কাছাকাছি থাকেন, তবে কাশি ব্যক্তির যদি এই রোগ হয় তবে আপনি সিভিভিড -১৯ ভাইরাস সহ ফোঁটাগুলিতে শ্বাস নিতে পারেন।
চোখ, নাক এবং মুখ স্পর্শ করা এড়িয়ে চলুন।
কেন? হাতগুলি অনেকগুলি পৃষ্ঠকে স্পর্শ করে এবং ভাইরাস তুলতে পারে। দূষিত হয়ে গেলে, হাতগুলি আপনার চোখ, নাক বা মুখে ভাইরাস স্থানান্তর করতে পারে। সেখান থেকে ভাইরাসটি আপনার দেহে প্রবেশ করতে পারে এবং আপনাকে অসুস্থ করতে পারে।
নিশ্চিত হোন যে আপনি এবং আপনার চারপাশের লোকেরা ভাল শ্বাস প্রশ্বাসের হাইজিন অনুসরণ করেন। এর অর্থ আপনি যখন কাশি বা হাঁচি পান তখন আপনার বাঁকানো কনুই বা টিস্যু দিয়ে আপনার মুখ এবং নাকটি coveringেকে রাখুন। তারপরে অবিলম্বে ব্যবহৃত টিস্যুগুলি নিষ্পত্তি করুন।
কেন? ফোঁটা ভাইরাস ছড়ায়। ভাল শ্বাস প্রশ্বাসের হাইজিন অনুসরণ করে আপনি আপনার চারপাশের লোকজনকে যেমন ঠান্ডা, ফ্লু এবং COVID-19 এর ভাইরাস থেকে রক্ষা করেন।
আপনি অসুস্থ বোধ করলে বাড়িতেই থাকুন। আপনার যদি জ্বর, কাশি এবং শ্বাস নিতে সমস্যা হয় তবে চিকিত্সার পরামর্শ নিন এবং আগে থেকেই কল করুন। আপনার স্থানীয় স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষের নির্দেশাবলী অনুসরণ করুন।
কেন? জাতীয় ও স্থানীয় কর্তৃপক্ষের কাছে আপনার অঞ্চলের পরিস্থিতি সম্পর্কে সর্বাধিক যুগোপযোগী তথ্য থাকবে। আগে থেকে কল করা আপনার স্বাস্থ্যসেবা সরবরাহকারীকে দ্রুত আপনাকে সঠিক স্বাস্থ্য সুবিধার দিকে পরিচালিত করার অনুমতি দেবে। এটি আপনাকে রক্ষা করবে এবং ভাইরাস এবং অন্যান্য সংক্রমণের বিস্তার রোধ করতে সহায়তা করবে।
সর্বশেষতম COVID-19 হটস্পটগুলিতে আপডেট করুন (শহর বা স্থানীয় অঞ্চল যেখানে COVID-19 ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে)। যদি সম্ভব হয় তবে জায়গাগুলি ভ্রমণ এড়িয়ে চলুন – বিশেষত আপনি যদি বয়স্ক ব্যক্তি হন বা ডায়াবেটিস, হার্ট বা ফুসফুসের রোগ থাকে।
কেন? এই অঞ্চলের একটিতে আপনার কাছে COVID-19 ধরার সম্ভাবনা বেশি।
COVID-19-র 1 মিলিয়নেরও বেশি নিশ্চিত ঘটনা এখন ডাব্লুএইচও-তে রিপোর্ট করা হয়েছে, যার মধ্যে 50,000 এরও বেশি মারা গেছে।
তবে আমরা জানি যে এটি স্বাস্থ্য সংকটের চেয়ে অনেক বেশি। মহামারীটির গভীর সামাজিক এবং অর্থনৈতিক পরিণতি সম্পর্কে আমরা সকলেই অবগত।
স্বাস্থ্য রক্ষার জন্য অনেক দেশ যে বিধিনিষেধ রেখেছিল তা ব্যক্তি ও পরিবার এবং সম্প্রদায় এবং জাতিগুলির অর্থনীতিতে প্রচুর ক্ষতি করে চলেছে।
জীবন ও জীবিকা উভয়ই রক্ষার জন্য আমরা একটি যৌথ সংগ্রামে রয়েছি।
কিছু দেশের ক্ষেত্রে theirণ ত্রাণ তাদের জনগণের যত্ন নিতে এবং অর্থনৈতিক পতন এড়াতে সক্ষম করার জন্য প্রয়োজনীয়। এটি ডব্লুএইচও, আইএমএফ এবং বিশ্বব্যাংকের মধ্যে সহযোগিতার ক্ষেত্র।
তবে শেষ পর্যন্ত, দেশগুলির পক্ষে বিধিনিষেধের অবসান ঘটাতে এবং তাদের অর্থনৈতিক প্রভাবগুলি সহজ করার সর্বোত্তম উপায় হ’ল ভাইরাস আক্রমণ করা, আমরা আগেও বহুবার বলেছি যে আক্রমণাত্মক এবং ব্যাপক প্যাকেজ: প্রতিটি ক্ষেত্রে সন্ধান, পরীক্ষা, বিচ্ছিন্ন এবং চিকিত্সা করা, এবং প্রতিটি পরিচিতি ট্রেস।
দেশগুলি যদি খুব দ্রুত নিষেধাজ্ঞাগুলি তুলতে ছুটে যায় তবে ভাইরাসটি পুনরুত্থিত হতে পারে এবং অর্থনৈতিক প্রভাব আরও মারাত্মক ও দীর্ঘায়িত হতে পারে।
দেশগুলিতে ফোকাস করার জন্য তিনটি প্রধান ক্ষেত্র রয়েছে।
প্রথমত, আমরা কেস-ফাইন্ডিং, টেস্টিং, যোগাযোগের সন্ধান, ডেটা সংগ্রহ এবং যোগাযোগ ও তথ্য প্রচার প্রচার সহ জনস্বাস্থ্যের মূল পদক্ষেপগুলি সম্পূর্ণ অর্থায়িত হয় তা নিশ্চিত করার জন্য আমরা সমস্ত দেশকে আহ্বান জানাই।
দ্বিতীয়ত, আমরা স্বাস্থ্য ব্যবস্থার ভিত্তি শক্তিশালী করার জন্য দেশ এবং অংশীদারদেরও আহ্বান জানাই। এর অর্থ হ’ল স্বাস্থ্যকর্মীদের অবশ্যই তাদের বেতন প্রদান করতে হবে, এবং স্বাস্থ্যসেবাগুলির জন্য প্রয়োজনীয় চিকিত্সা সরবরাহ ক্রয়ের জন্য তহবিলের একটি নির্ভরযোগ্য সরবরাহ প্রয়োজন।
তৃতীয়ত, আমরা সমস্ত দেশকে যত্নের আর্থিক বাধাগুলি অপসারণের আহ্বান জানাই।
লোকেরা যদি সামর্থ্য না করায় বিলম্ব করে বা অগ্রিম যত্ন গ্রহণ করে তবে তারা কেবল নিজের ক্ষতিই করে না, তারা মহামারীটিকে নিয়ন্ত্রণ করতে আরও শক্ত করে তোলে এবং সমাজকে ঝুঁকিতে ফেলে দেয়।
বেশ কয়েকটি দেশ ব্যবহারকারীর ফি স্থগিত করছে এবং কোনও ব্যক্তির বীমা, নাগরিকত্ব বা আবাসিক স্থিতি নির্বিশেষে COVID-19 এর জন্য নিখরচায় পরীক্ষা এবং যত্ন প্রদান করছে।
আমরা এই ব্যবস্থা উত্সাহিত করি। এটি একটি অভূতপূর্ব সংকট, যা অভূতপূর্ব প্রতিক্রিয়া দাবি করে।
স্থগিতকারী ব্যবহারকারী ফিগুলি রাজস্বের ক্ষতির জন্য সরবরাহকারীদের ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা সহ সমর্থন করা উচিত।
অ্যাক্সেসের প্রতিবন্ধকতাগুলি কাটিয়ে উঠতে সরকারকে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ পরিবারগুলিতে নগদ স্থানান্তর ব্যবহারের কথাও বিবেচনা করা উচিত।
এটি শরণার্থী, অভ্যন্তরীণ বাস্তুচ্যুত ব্যক্তি, অভিবাসী এবং গৃহহীনদের জন্য বিশেষত গুরুত্বপূর্ণ।
আপনারা জানেন যে সাম্প্রতিক বছরগুলিতে আমরা পোলিওকে নির্মূলের দ্বারপ্রান্তে চালিত করেছি। এটি রোটারি দ্বারা পরিচালিত, বহু অন্যান্য অংশীদারদের দ্বারা সমর্থিত এবং হাজার হাজার স্বাস্থ্যকর্মীর নেতৃত্বে, বেশ কয়েকটি কঠিন এবং বিপজ্জনক অঞ্চলে শিশুদের টিকা দেওয়ার এক বিশাল বিশ্বব্যাপী প্রচেষ্টা হয়েছে।
সেই স্বাস্থ্যকর্মীদের মধ্যে অনেকেই এখন COVID-19 প্রতিক্রিয়া সমর্থন করছেন।
তারা যোগাযোগগুলির সন্ধান করছে, কেসগুলি সন্ধান করছে এবং সম্প্রদায়গুলিকে জনস্বাস্থ্যের তথ্য সরবরাহ করছে।
কোভিড -১৯ সংক্রমণ বাড়ার ঝুঁকি হ্রাস করার জন্য, পোলিও পর্যবেক্ষণ বোর্ড ঘরে ঘরে টিকা দেওয়ার প্রচারণা স্থগিত করার জন্য কঠোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে, এটা জেনেও যে এটি পোলিওর ক্ষেত্রে বৃদ্ধি পেতে পারে।
এই ঝুঁকি হ্রাস করার জন্য, আমরা দেশগুলিকে সমস্ত ভ্যাকসিন প্রতিরোধযোগ্য রোগের জন্য প্রয়োজনীয় টিকা রক্ষা করতে সহায়তা করব।
এই সংকটের প্রতিক্রিয়া জানালেও কীভাবে প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যসেবা বজায় রাখা যায় সে সম্পর্কে দেশগুলির জন্য WHO দেশগুলির জন্য গাইডেন্স প্রকাশ করেছে।
গ্লোবাল পোলিও নির্মূল উদ্যোগটি তা নিশ্চিত করার জন্য কাজ করছে যে এটি একবার নিরাপদ হয়ে গেলে দেশগুলিকে দ্রুত পোলিও টিকা দেওয়ার প্রচারণা পুনরায় চালু করতে সহায়তা করা যেতে পারে।
যদিও এখন আমাদের সমস্ত শক্তি COVID-19-তে নিবদ্ধ থাকতে পারে, পোলিও নির্মূলে আমাদের প্রতিশ্রুতি অপ্রতিরোধ্য।
দুঃখের বিষয়, কওভিড -১৯ এর প্রাদুর্ভাব শুরু হওয়ার পর থেকে কিছু দেশ থেকে গৃহকর্মী সহিংসতা বাড়ার খবর পাওয়া গেছে।
লোকেরা বাড়িতে থাকতে বলার সাথে সাথে অন্তরঙ্গ অংশীদার সহিংসতার ঝুঁকি বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
পরিবারের সদস্যরা ঘনিষ্ঠ সংস্পর্শে বেশি সময় ব্যয় করে এবং পরিবারগুলি অতিরিক্ত চাপ এবং সম্ভাব্য অর্থনৈতিক বা চাকরির ক্ষতির মুখোমুখি হওয়ায় তাদের আপত্তিজনক সম্পর্কের মহিলারাও সহিংসতার শিকার হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
সহিংসতা থেকে সহায়তা এবং সুরক্ষা দিতে পারে এমন পরিবার এবং বন্ধুদের সাথে মহিলাদের কম যোগাযোগ থাকতে পারে।
আমরা দেশগুলিকে ঘরোয়া সহিংসতার সমাধানের জন্য পরিষেবাগুলি একটি প্রয়োজনীয় পরিষেবা হিসাবে অন্তর্ভুক্ত করার আহ্বান জানাই যা COVID-19 প্রতিক্রিয়া চলাকালীন অব্যাহত রাখতে হবে।
আপনি যদি ঘরোয়া সহিংসতার সম্মুখীন হন বা ঝুঁকিতে থাকেন তবে সহায়ক পরিবার এবং বন্ধুবান্ধবদের সাথে কথা বলুন, হটলাইনের কাছ থেকে সহায়তা চাইতে পারেন, বা বেঁচে যাওয়া লোকদের জন্য স্থানীয় পরিষেবাগুলি সন্ধান করুন।
নিজেকে এবং আপনার বাচ্চাদের যেকোন উপায়ে রক্ষা করার পরিকল্পনা করুন। এর মধ্যে আপনার প্রতিবেশী, বন্ধু, আত্মীয়স্বজন বা আশ্রয়স্থলটির পরিচয় শোধ করতে হবে যাতে আপনাকে অবিলম্বে বাড়ি ছেড়ে চলে যেতে হবে।
সহিংসতার কোনও অজুহাত কখনও পাওয়া যায় না। আমরা সব সময়, সমস্ত সময়ে সমস্ত হিংসাকে ঘৃণা করি।
অবশেষে, COVID-19 এ বিশ্বব্যাপী প্রতিক্রিয়া দেশ এবং অংশীদারদের উদারতা ছাড়া সম্ভব হবে না।
দুই মাস আগে, ডাব্লুএইচও তার কৌশলগত প্রস্তুতি এবং প্রতিক্রিয়া পরিকল্পনা জারি করেছিল, প্রাথমিকভাবে সাড়া দেওয়ার জন্য $ 7575৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার চেয়েছিল।
আমি আনন্দের সাথে বলতে পারি যে এখন প্রায় মার্কিন $ 690 মিলিয়ন প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বা প্রাপ্ত হয়েছে। এই পরিমাণের মধ্যে, ডাব্লুএইচওর কাজকে সমর্থন করার জন্য $ 300 মিলিয়ন মার্কিন ডলার দেওয়া হয়েছে, এবং বাকিগুলি দ্বিপাক্ষিক ভিত্তিতে, বা প্রতিক্রিয়ার সাথে জড়িত অন্যান্য সংস্থাগুলিকে দেওয়া হয়েছে।
আমি কুয়েত রাজ্যকে ধন্যবাদ জানাতে চাই, যা আজ মোট $ 60 মিলিয়ন মার্কিন ডলার দিয়ে অন্যতম বৃহত্তম দাতা হয়ে উঠছে।
ডাব্লুএইচওর সংহতি প্রতিক্রিয়া তহবিল এখন 219,000 এরও বেশি ব্যক্তি এবং সংস্থার কাছ থেকে 127 মিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও বেশি সংগ্রহ করেছে। আমি 10 মিলিয়ন মার্কিন ডলার অবদানের জন্য টেনসেন্টকে ধন্যবাদ জানাতে চাই।
আমি ঘোষনা করেও সন্তুষ্ট যে আমি ইউনিসেফকে সংহতি প্রতিক্রিয়া তহবিলে যোগদানের জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছি। ইউনিসেফের তহবিল সংগ্রহ এবং বাস্তবায়ন কর্মসূচী উভয় ক্ষেত্রেই বিস্তৃত অভিজ্ঞতা রয়েছে এবং আমাদের অংশীদারিত্ব আমাদের জীবন বাঁচাতে একত্রে কাজ করতে সহায়তা করবে। আমার আমন্ত্রণটি গ্রহণ করার জন্য আমার বোন হেনরিটা আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
আমাদের এখনও এই লড়াইয়ে যেতে অনেক দীর্ঘ পথ রয়েছে। ডাব্লুএইচও প্রতিদিন সমস্ত দেশ এবং অংশীদারদের সাথে জীবন বাঁচাতে এবং মহামারীটির সামাজিক ও অর্থনৈতিক প্রভাব প্রশমিত করতে কাজ করে যাচ্ছে।
আইএমএফ একটি মূল অংশীদার, এবং আমি এখন কয়েকটি মন্তব্য করতে আমার বোন ক্রিস্টালিনার হাতে মেঝেটি তুলে দিতে চাই। আমাদের সাথে ক্রিস্টালিনা যোগদানের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
নতুন করোনভাইরাস বিরুদ্ধে প্রাথমিক সুরক্ষা ব্যবস্থা
COVID-19 প্রাদুর্ভাবের সর্বশেষ তথ্য
COVID-19 প্রাদুর্ভাবের সর্বশেষ তথ্য সম্পর্কে সচেতন থাকুন, ডাব্লুএইচও ওয়েবসাইটে এবং আপনার জাতীয় এবং স্থানীয় জনস্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে উপলব্ধ। সংক্রামিত বেশিরভাগ লোকেরা হালকা অসুস্থতার অভিজ্ঞতা পান এবং পুনরুদ্ধার করেন তবে এটি অন্যদের জন্য আরও গুরুতর হতে পারে। আপনার স্বাস্থ্যের যত্ন নিন এবং নিম্নলিখিতগুলি করে অন্যকে সুরক্ষা দিন:
ঘন ঘন আপনার হাত ধুয়ে নিন
অ্যালকোহল ভিত্তিক হাত ঘষে আপনার হাত নিয়মিত এবং পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে পরিষ্কার করুন বা সাবান এবং জলে ধুয়ে ফেলুন।
কেন? সাবান ও জল দিয়ে আপনার হাত ধোয়া বা অ্যালকোহল-ভিত্তিক হাত ঘষা ব্যবহার আপনার হাতের ভাইরাসকে মেরে ফেলে।
সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখুন
নিজের এবং কাশি বা হাঁচি হয় এমন কারও মধ্যে কমপক্ষে 1 মিটার (3 ফুট) দূরত্ব বজায় রাখুন।
কেন? যখন কেউ কাশি বা হাঁচি দেয় তখন তারা তাদের নাক বা মুখ থেকে ছোট তরল ফোঁটা স্প্রে করে যার মধ্যে ভাইরাস থাকতে পারে। যদি আপনি খুব কাছাকাছি থাকেন, তবে কাশি ব্যক্তির যদি এই রোগ হয় তবে আপনি সিভিভিড -১৯ ভাইরাস সহ ফোঁটাগুলিতে শ্বাস নিতে পারেন।
চোখ, নাক এবং মুখ স্পর্শ করা এড়িয়ে চলুন
কেন? হাতগুলি অনেকগুলি পৃষ্ঠকে স্পর্শ করে এবং ভাইরাস তুলতে পারে। দূষিত হয়ে গেলে, হাতগুলি আপনার চোখ, নাক বা মুখে ভাইরাস স্থানান্তর করতে পারে। সেখান থেকে ভাইরাসটি আপনার দেহে প্রবেশ করতে পারে এবং আপনাকে অসুস্থ করতে পারে।
শ্বাস প্রশ্বাসের হাইজিন অনুশীলন করুন
নিশ্চিত হোন যে আপনি এবং আপনার চারপাশের লোকেরা ভাল শ্বাস প্রশ্বাসের হাইজিন অনুসরণ করেন। এর অর্থ আপনি যখন কাশি বা হাঁচি পান তখন আপনার বাঁকানো কনুই বা টিস্যু দিয়ে আপনার মুখ এবং নাকটি coveringেকে রাখুন। তারপরে অবিলম্বে ব্যবহৃত টিস্যুগুলি নিষ্পত্তি করুন।
কেন? ফোঁটা ভাইরাস ছড়ায়। ভাল শ্বাস প্রশ্বাসের হাইজিন অনুসরণ করে আপনি আপনার চারপাশের লোকজনকে যেমন ঠান্ডা, ফ্লু এবং COVID-19 এর ভাইরাস থেকে রক্ষা করেন।
আপনার যদি জ্বর, কাশি এবং শ্বাস নিতে সমস্যা হয় তবে তাড়াতাড়ি চিকিত্সা যত্ন নিন
আপনি অসুস্থ বোধ করলে বাড়িতেই থাকুন। আপনার যদি জ্বর, কাশি এবং শ্বাস নিতে সমস্যা হয় তবে চিকিত্সার পরামর্শ নিন এবং আগে থেকেই কল করুন। আপনার স্থানীয় স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষের নির্দেশাবলী অনুসরণ করুন।
কেন? জাতীয় ও স্থানীয় কর্তৃপক্ষের কাছে আপনার অঞ্চলের পরিস্থিতি সম্পর্কে সর্বাধিক যুগোপযোগী তথ্য থাকবে। আগে থেকে কল করা আপনার স্বাস্থ্যসেবা সরবরাহকারীকে দ্রুত আপনাকে সঠিক স্বাস্থ্য সুবিধার দিকে পরিচালিত করার অনুমতি দেবে। এটি আপনাকে রক্ষা করবে এবং ভাইরাস এবং অন্যান্য সংক্রমণের বিস্তার রোধ করতে সহায়তা করবে।
অবহিত থাকুন এবং আপনার স্বাস্থ্যসেবা সরবরাহকারীর দেওয়া পরামর্শ অনুসরণ করুন
COVID-19 সম্পর্কে সর্বশেষতম বিকাশ সম্পর্কে অবহিত থাকুন। কীভাবে নিজেকে এবং অন্যদের COVID-19 থেকে রক্ষা করবেন সে সম্পর্কে আপনার স্বাস্থ্যসেবা সরবরাহকারী, আপনার জাতীয় এবং স্থানীয় জনস্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ বা আপনার নিয়োগকর্তার দেওয়া পরামর্শ অনুসরণ করুন।
কেন? জাতীয় ও স্থানীয় কর্তৃপক্ষের কাছে আপনার অঞ্চলে সিভিডি -১৯ ছড়িয়ে পড়ছে কিনা সে সম্পর্কে সর্বাধিক যুগোপযোগী তথ্য থাকবে। আপনার অঞ্চলের লোকেরা তাদের সুরক্ষার জন্য কী করা উচিত সে বিষয়ে পরামর্শ দেওয়ার জন্য এগুলি সর্বোত্তমভাবে স্থাপন করা হয়েছে।
যেসব ব্যক্তি COVID-19 ছড়িয়ে পড়ছে সেখানে সম্প্রতি বা গত 14 দিন পরিদর্শন করেছেন এমন ব্যক্তিদের সুরক্ষা ব্যবস্থা
উপরে বর্ণিত গাইডেন্স অনুসরণ করুন।
আপনি সুস্থ না হওয়া অবধি যদি আপনি অসুস্থ বোধ শুরু করেন, এমনকি মাথা ব্যথা এবং হালকা নাক দিয়ে নাকের মতো হালকা লক্ষণ রয়েছে। কেন? অন্যের সাথে যোগাযোগ এড়ানো এবং চিকিত্সা সুবিধাগুলি পরিদর্শন করা এই সুবিধাগুলি আরও কার্যকরভাবে পরিচালিত করতে এবং আপনাকে এবং অন্যদেরকে সম্ভাব্য COVID-19 এবং অন্যান্য ভাইরাস থেকে রক্ষা করতে সহায়তা করবে।
যদি আপনার জ্বর, কাশি এবং শ্বাসকষ্ট হয় তবে অবিলম্বে চিকিত্সার পরামর্শ নিন কারণ এটি শ্বাস প্রশ্বাসের সংক্রমণ বা অন্যান্য গুরুতর অবস্থার কারণে হতে পারে। আগে থেকেই কল করুন এবং আপনার সরবরাহকারীর সাথে সাম্প্রতিক যাতায়াত বা যাত্রীদের সাথে যোগাযোগের কথা বলুন। কেন? আগে থেকে কল করা আপনার স্বাস্থ্যসেবা সরবরাহকারীকে দ্রুত আপনাকে সঠিক স্বাস্থ্য সুবিধার দিকে পরিচালিত করার অনুমতি দেবে। এটি COVID-19 এবং অন্যান্য ভাইরাসগুলির সম্ভাব্য বিস্তার রোধ করতেও সহায়তা করবে।
ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে ঘরে বসে আয় করুন
ঘরে বসে আয় করতে হলে ডিজিটাল মার্কেটিং কি জানতে হবে । ডিজিটাল মার্কেটিং হলো অনলাইনে পন্য বা সার্ভিস এর প্রচারনা করা। আরও সহজে করে বলতে আগে প্রত্রিকায় ad , TV ad, Printing etc করে মানুষকে পন্য বা সার্ভিস মার্কেটিং করা হতো। সেই বিষয়গুলি এখন ডিজিটাল ad দিয়ে মানুষের কাছে সহজে cost কমিয়ে প্রচার করা যায়। কারন প্রতিটি মানুষের কাছেই mobile আছে। অনলাইনের মাধ্যমে আপনার ব্যবসাকে online মার্কেট প্লেস এ কাজ করতে পারেন। এটা Internate এর বিশেষ আবিস্কার যার জন্য Facebook, Amazon, Ebay, Google বিখ্যাত। আশা করি ডিজিটাল মার্কেটিং নিয়ে basic ধারনা clear।। এই ডিজিটাল মার্কেটিং কয়েকটি channel এর মাধ্যমে কাজ করে তা দেয়া হলো:-
Content:
1. পেইড মার্কেটিং
2. ওরগানিক সার্চ (SEO)
3. ইমেইল মার্কেটিং
4. সোসেল মিডিয়া মার্কেটিং
5. ইউটিউব মার্কেটিং
আপনি কোন Channel এর মাধ্যমে বিজ্ঞাপন দিবেন। সবার আগে Google paid Ads এর কথা না বললেই নয়। পৃথিবী জুরে যারাই বড় বড় কোম্পানী হয়েছে, সবাই Google ads এ বিজ্ঞাপন দিয়েছে। আরও আছে Facebook জনপ্রিয় প্রচার মাধ্যম Facebook advertising. পন্য বা Service Locally Sales এর জন্য ফেসবুক advertising. এর বিকল্প নেই। নিচেই যত ধরনের ডিজিটাল মার্কেটিং হয় তুলে ধরার চেষ্টা।
- গুগল এ্যড: গুগল এ্যড পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সার্চ মাধ্যম। সবার মায়ের চেয়ে একজন মানুষকে নিয়ে গুগল বেশী কিছু জানে। গুগল এ্যড এ কয়েক ধরনের এ্যড দেয়া হয়, এর মধ্যে সার্চ এ্যড বেশী জনপ্রিয়। তারপর Youtube টাও জনপ্রিয়। এটাতে সাধারনত সার্চ বেশী হয়, সেলস ভাল হয়। গুগল এ্যড দেওয়ার জন্য সবার আগে আপনাকে keyword search করতে হয়। অর্থাৎ কম্পিটিটির ad বা যে ধরনের keywords দিচ্ছে সেই ধরনের keywords আপনাকে দিতে হবে। অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে একটি ভালো keyword একটি company কে কোটি টাকা আয় করে দিতে পারে।
- Facebook Ad: Facebook Ad গুলো খুব জনোপ্রিয় যারা পন্যকে facebook page এর মাধ্যমে ad দেয়। বিশেষ করে Alibaba, Amazon সবাই সবসময় তাদের পন্যকে facebook ad দিয়ে থাকে. এই facebook ad দিতে হলে কোন location বা zone আপনার পন্য বা সার্ভিস sell হতে পারে সেটি খুব উল্লেখ্যযোগ্য। কারন facebook আপনার পন্যকে sell করে দিবে না সে শুধু মানুষের মধ্যে নিয়ে দিবে। মিনিমাম ৩ ডলার প্রতিদিন দিয়ে facebook ad শুরু করতে পারেন। এখানে ad content ও image অবশ্যই সবচেয়ে ভালোমানের হওয়া দরকার। ভালো যা সহজেই বুঝতে পারে। তাহলেই আপনার ROI থাকবে।
- Pinterest ad: অনেকটা Google search ad এর মত কাজ করে। বেশী এডভাঞ্চ জানতে চাইলে youtube থেকে জেনে নিন।
- ঘরে বসে আয় Facebook ad আসলে সেল হবেই। আসলে অত সহজ না এই Facebook ad কারন অনেকেই আছে লক্ষ লক্ষ টাকা ব্যয় করছে প্রতিদিন sales পাচ্ছে না। আবার ভালো communicate করলে অল্প টাকাতেই বেশী sales করা যায়। Facebook ad সাধারনত Boosting বলা হয়। আমার বেসিক কারনটা দেওয়াটাই হলো । কারন এটা অনেক বিশাল advance level গুলো নিয়ে অন্য Blog এর মধ্যে বিস্তারিত বলা হবে।
- টুইটার এ্যড: টুইটারের জন্য বিদেশীদের জন্য অনেক ভালো। সেলিভের্টিরা বা বড় বড় রাজনীতিবীদ থেকে শুরু করে নায়ক নায়িকাদের কাছে পপুলার। অনেক সময় একটি text message নিয়ে অনলাইনে বের হয়। আর এই টুইটারে ad দিয়ে আপনার পন্যকে প্রচার করতে পারেন।বাংলাদেশের জন্য এটি বেশী জনপ্রিয় না। কারন টুইটার ad থেকে ফেসবুক এ্যড বেশী ভালো।
ওরগানিক সার্চ (SEO)
ঘরে বসে আয় করতে আগে জানতে হবে। SEO কি? একটি ওয়েব সাইট কে গুগল এর প্রথম ১০ এর ভিতরে আনার জন্য যে পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়, সে টাকে SEO ।
Google ১-১০ এর মধ্য আনতে পারলেই বাজিমাত। কিন্তু এর সাথে ভালো Title না হলে visitor আপনার page এ আসবে না। তার জন্য উন্নতমানের Title, Meta Description লাগবে।
প্রথমমত আপনার website content সব ঠিকঠাক হলে এখন Google কে জানতে হবে। সেই জন্য আপনার page টাকে google search console a index করতে হবে।
- Google search console : সব ধরনের ওয়েব সাইট কে গুগলে আনার জন্য গুগল সার্চ কঞ্চল ব্যবহার হয়।
- টাইটেল : আপনার ওয়েব সাইট গুগল এ যখন দেখবেন URL এর পরে একটা লাইন থাকে ওটাই হল টাইটেল । এটা ভাল না হলে কেউ সাইট এ আসবে না ।
- Meta Description : এবার সুন্দর ভাবে Meta description গুলো দিবেন, যাতে মানুষ সহজেই আপনার website এ আসতে interest feel হয়।
- Content Optimise: পুরো web সাইটের মধ্যে যত ধরনের seo Technic আছে, সব চেয়ে ভালো হল Content । যার যত ভাল Content সে SEO te দ্রুত ভাল করতে পারে। Content হল কিং। content এর মধ্যে যে ধরনের ইমেজ আছে, তা অত ভালো করে optimise করলে তা হালকা হয়।
- Keyword Research: Keyword Research এ সবচেয়ে গুরুত্তপূর্ণ হলো সেলস keyword । অর্থাৎ একটি ভালো মানের Keyword দিয়ে কোটি কোটি টাকা এনে দিতে পারে। অতএব keyword বিষয়টি অনেক দরকার। ভালো করে keyword research এর জন্য পেইড টুলস ব্যবহার করতে হবে।
- Yoast SEO Set Up: ওয়ার্ডপ্রেস সাইটের জন্য সার্চ করুন ও ইন্সটল করুন। । আমি recomad করব প্রথমে free ব্যবহার করতে তারপর কাজের চাহিদা অনুযায়ী পেইড টা ব্যবহার করতে।
Off Page SEO কি: on page seo তে ইন্টারনাল বিষয় গুলি নিয়ে কাজ করা হয়। আর অফ পেইজ এস ই ও হল লিঙ্ক নিয়ে কাজ। আরও সহজ করে বললে – বিভিন্ন জায়গাতে লিঙ্ক দিয়ে আসতে পারলে ও কীওয়াড গুল সহজে রেঙ্ক করবে। ভিজিটর কিভাবে আসবে একটি ওয়েব সাইটে এটা ওফ পেজ এস ই ও এর উপর নির্ভর করে।
- ব্লগ – web page এর মধ্যে বেশী গুরুত্তপূর্ণ Blog অর্থ্যাৎ একটি web সাইটে blog থাকা দরকার। সেই blog টিতে ৩/৫টি content ব্যবহার করতে হবে। তা আবার minimum ১৫০০-২৫০০ words এর মধ্যে must থাকতে হবে। বেশী গ্রহণ যোগ্য হতে ২০২০ details content লাগে । অর্থাৎ ভালো content এর বিকল্প নেই।Digital এর যুগে অবশ্যই content কে সবার মধ্যে প্রকাশ করার জন্য blog best.
- ফোরাম পোস্ট: বিভিন্ন মাধ্যমে আপনি ফোরাম পোস্ট করতে পারেন। এই ফোরাম পোস্ট এর আটিকেল গুল আকর্ষণ করতে পারে আমন হতে হবে।
- আর্টিকেল: আর্টিকেল হলো ২য় আরেকটি ড়ভভ off page বা Ranking এর মধ্যে সেরা পদ্ধতি। বিভিন্ন জায়গায় আর্টিকেল সাবমিশণ করলে ২০২০ তে ভাল কাজ করে অফ পেজ এস ই ও তে। । আর্টিকেল যেনো ইউনিক হয়। যদি আটিকেল গুল খুব ডিটেইলস থাকে খুব সহজে রেঙ্ক হয়।
- সোসাল মিডিয়া- বিভিন্ন সোসাল মিডিয়াতে facebook, Twitter, Linkedin, instagram etc, profile বা পেজ তৈরীর মাধ্যমে ব্রান্ডডিং করতে পারেন।
- গেস্ট পোস্টঃ গেস্ট পোস্ট সব চেয়ে জনপ্রিয়। বিভিন্ন সাইট যা আপনার ওয়েব পেজ এর সাথে মিলে যায়। সেই সব ওয়েব পাইজ এ আপনি content দিয়ে একটি লিঙ্ক নিতে পারেন এটাই হল গেস্ট পোস্ট।
- Social Bookmarking: Social Bookmarking এর জন্য প্রচুর DA/PA ভালো সাইটে কাজ করতে পারেন।
- ডিরেকটরী সাবমিশন : ডিরেকটরী সাবমিশন করলে আপনার ওয়েব লিঙ্ক বারবে । ওনেকেই ঠিকানা খুজে আপনার ওয়েব সাইতে আসবে।
ইমেইল মার্কেটিং
ঘরে বসে আয় করতে ইমেইল মার্কেটিং হল ডিজিটাল মার্কেটিং এর আর একটি জনপ্রিয় মাধ্যম । বর্তমান ওয়ার্ল্ড এ ইমেইল ব্যবহার করেনা আমন মানুষ নেই। আর যারা এখনও ইমেইল অ্যাকাউন্ট করেন নাই তারা ইন্টারনেট থেকে দূরে আছেন। ডিজিটাল মার্কেটিং ত অনেক দুরের কথা।
কার ইমেইল আছে কমেন্স করে বলুন।
ইউটিউব চ্যানেল মার্কেটিং
ঘরে বসে আয় সব চেয়ে সারা জাগান ইউটিউবার বাংলাদেশ এ অনেক আছে। কিন্তু আমি ইউটিউব দিয়ে মার্কেটিং কি ভাবে করা যায় তার প্লানিং টা বলছি। যে কোন থিমে কাজ করতে পারেন । সপ্তাহে ৩/৪ টি ভিডিও আপ করতে হবে। যদি এটা পারেন তো ইউটিউব তা আপনার জন্য। ভাল করতে পারলে অনেক টাকা ঘরে বসে আয় করতে পারবেন ।
ঘরে বসে আয় করবেন কিভাবে ?
আপনি নিজের যোগ্যতা দিয়ে ঘরে বসে টাকা আয় করতে পারবেন। ক্রেডিট কার্ডে পরিশোধ করতে পারবেন , শপিং করতে পারবেন । আপনার স্বপ্নের ফ্রীলাঞ্চ ডুবে জেতে কঠিন পরিশ্রম করতে হবে – নিজেকে প্রশ্ন করুন পারবেন কিনা । যদি মনের মাঝে উত্তর পেয়ে যান তো চমৎকার ।
আমি বলছি পারবেন ঘরে বসে আয় করতে।
কেন, পারেন না, নগদ টাকা নিয়ে ইচ্ছেমত শপিং করতে পারেন না । টাকা নেই তাই
কিছুই বলার নেই , তাই ভাবছেন ?
আছে । কারণ আপনি মানুষ আর দশ জনের মত। অন্যরা যদি অনলাইনে আয় করতে পারে।
তো আপনি না কেন?
স্টুডেন্ট বা হাউস ওয়াইফ, বেকার – এই তো। না । আমি মানিনা। কারন খুজতে নিজের দোষ দিন। লাভ হবে । আপনার জানার অভাব ছিলো । কি মানতে ওবাক লাগছে। তার মানে সঠিক গাইড লাইন পান নি – এবার ঠিক আছে তো ।
অবশ্য, আপনার পূর্ণ-সময় চাকরি তে প্রতি সপ্তাহ ৫ বা ৬ দিন কাজ করাতে হয়। এখনও পুরো সময় কাজ করার পর ও সময় আছে। যে সময়টুকু আপনাকে অতিরিক্ত ঘরে বসে আয় করার উপায় রয়েছে। শুধু ২০,০০০/- টাকা নয় । আপনি আরও ১০০,০০০/- উপার্জন করতে পারবেন।
উপার্জনের জন্য এখানে কিছু পরামর্শ দেওয়া হল
একটি ব্লগ চালু করুন: আপনার আগ্রহ বা প্রতিভা যাই হোক না কেন, আপনি নিজের ব্লগে এটি লিখতে এবং বিজ্ঞাপন বিক্রি করে অর্থোপার্জন করতে পারেন।
ই-বুক প্রকাশনা: আপনার লেখার মাধ্যমে অতিরিক্ত টাকা ঘরে বসে আয়ের আরেকটি উপায় হ’ল আপনার দক্ষতার উপায়। আপনার সম্পর্কে উত্সাহী কোনও বিষয়তে ইবুকগুলি প্রকাশ করতে পারেন । যে জিনিস ভাল লাগে তাই নিয়ে লিখুন পি ডি এফ করে বিক্রি করতে পারেন।
প্রশিক্ষণ বা পরামর্শ: অনলাইনে প্রশিক্ষন দিতে পারেন । তার জন্য যে বিষয় গুলতে ভালো অভিজ্ঞতা আছে । ট্রেনিং করতে তেমন কিছু লাগে না শুধু অনলাইনে মারকেটিং করলেই ক্লাইন্ট পেয়ে যাবেন।
জনসাধারণের বক্তব্য: আপনার যদি জ্ঞান ভাগ করে নেওয়ার সময় আপনার কাছে অনুপ্রেরণা থাকে বা অন্যকে অনুপ্রাণিত করা যায় তবে জনসাধারণের বক্তৃতা একটি লাভজনক দিকের ব্যবসা । যেখানে আপনি প্রতি গিগে কয়েকশো থেকে কয়েক হাজার ডলার পর্যন্ত যে কোনও জায়গা তৈরি করতে পারেন।
ফটোগ্রাফি: মুহুর্তগুলি ক্যাপচার করার জন্য আপনার কি নজর আছে? ফটোগ্রাফার হিসাবে সেই দক্ষতাগুলিকে রেখে পার্শ্ব গিগ শুরু করুন।
ছবি বিক্রয় করুন: ফটোগ্রাফি থেকে নগদ অর্থ উপার্জনের আর একটি উপায় হ’ল শাটার স্টকের মতো সাইটে আপনার চিত্র বিক্রি করা।
সেশন মিউজিশিয়ান হন: প্রতিভাবান সংগীত শিল্পীরা কনসার্ট বা রেকর্ডিং সেশনের সময় বসে থাকতে পারেন এবং তাদের প্রতিভাটির জন্য আসলে অর্থ প্রদান করতে পারেন।
সংগীত লিখুন: আপনি ফাইভার এবং ক্রেগলিস্টের মতো সাইটে লিখিত এবং রেকর্ড করার প্রস্তাব দিতে পারেন।
ইউটিউব দেখুন: আপনি যদি এমন কোনও টিভি জাঙ্কি হন যিনি তাদের পছন্দসই টিভি শো দেখেন, তবে আপনি কিছু অতিরিক্ত অর্থ উপার্জন শুরু করতে পারবেন। আপনি একটি পুরষ্কারজনক ওয়েব ব্রাউজারটি ডাউনলোড করতে এবং দেখে, স্ক্র্যাচ করে, গেম খেলে এবং আরও অনেক কিছু উপার্জন করতে পারেন।
ভিডিও এডিটিং : আপনার যদি প্রতিভা এবং সরঞ্জাম থাকে তবে আপনি নিজের ইউটিউব ভিডিও তৈরি করতে বা অন্যদের জন্য এডিট করতে শুরু করতে পারেন।
ওয়েবসাইট তৈরি করুন: আপনাকে ব্যক্তিগতভাবে এবং ছোট ব্যবসায়ের জন্য সহজ ওয়েবসাইট তৈরি করতে আপনাকে ওয়েব ডিজাইন বা বিশেষজ্ঞ হতে হবে না। আপনি প্রতি সাইটের জন্য 100 ডলার আনতে সক্ষম হতে পারেন। ইউটিউব থাকে শিখে নিতে পারেন।
অ্যাপ তৈরি করুন: আপনি যদি কোডটি পছন্দ করেন এবং কোনও অ্যাপ্লিকেশনটির জন্য দুর্দান্ত ধারণা পান তবে আপনি নিজের অ্যাপটিতে একেবারে নগদ-ইন করতে পারেন।
সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার: আপনি যদি সোশ্যাল মিডিয়া উইজ হন, তবে ব্যক্তি এবং ছোট ব্যবসায় তাদের সামাজিক মিডিয়া অ্যাকাউন্টগুলি পরিচালনা করতে চার্জ করা শুরু করুন।
গৃহশিক্ষক: আপনি যদি গণিত, বিজ্ঞান, ইংরেজি, ইতিহাস, বা অন্য যে কোনও বিষয়ে দক্ষ হন তবে কাজের পরে বা সাপ্তাহিক ছুটিতে টিউটরিং শুরু করুন।
ইংরেজি পড়ান: বিশ্বজুড়ে প্রচুর লোক রয়েছে দ্বিতীয় ভাষা হিসাবে ইংরেজি শিখতে। আপনি একটি আংশিক সময় ভিত্তিতে তাদের সাহায্য।
ফ্রিল্যান্স: আক্ষরিক অর্থে শত শত ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে ফ্রিল্যান্সাররা জিগগুলি খুঁজে পেতে পারে যা লেখার থেকে শুরু করে ওয়েব ডেভলপমেন্ট পর্যন্ত অনুবাদক হয়ে উঠতে পারে। আপনি যে সুযোগগুলি উপভোগ করছেন সেগুলি জন্য কেবল এই সাইটগুলি অনুসন্ধান করুন।
ভার্চুয়াল সহকারী: আপনি যদি কোনও সংগঠিত এবং নির্ভরযোগ্য ব্যক্তি হন তবে আপনি সেই ওয়েবসাইটগুলি ভার্চুয়াল সহকারী কাজগুলি সনাক্ত করতেও করতে পারেন।
আইটি সাপোর্ট: আপনার যদি ল্যান্ডলাইন এবং ইন্টারনেট পরিষেবা থাকে এবং গ্রাহকদের সাথে আচরণে কিছু মনে করেন না, তবে আপনি রাত এবং সাপ্তাহিক ছুটিতে প্রযুক্তি সহায়তা সরবরাহ করতে পারেন।
ফর্ম পুরন: আপনি অনলাইন জরিপ গ্রহণের জন্য ভাগ্য তৈরি করবেন না, তবে আপনি যত বেশি গ্রহণ করেন, জরিপ বানর, ক্লাইকসনেস, গ্লোবালস্টেস্ট মার্কেট ইত্যাদির মতো সাইটগুলিতে তত বেশি উপার্জন করতে পারবেন … কিছু জরিপ সাইটের বিশদ পর্যালোচনার জন্য সেরা অর্থ প্রদানের জরিপ সাইটগুলি কী কী?
স্মার্টফোন অ্যাপস ডাউনলোড করুন: প্রতি ইনস্টল প্রতিদানযোগ্য, চেকপয়েন্টস এবং আইওএস এবং অ্যান্ড্রয়েড পেয়ের মতো অ্যাপ্লিকেশনগুলি অতিরিক্ত বাছাইয়ের জন্য অনলাইনে বা অফলাইনে আপনাকে কার্যগুলি অর্পণ করবে
অ্যাফিলিয়েট বিপণন: আপনি যদি নিজের ওয়েবসাইট বা ব্লগে কোনও ব্যবসায় প্লাগ করেন তবে আপনি তাদের জন্য অনুমোদিত হতে পারেন এবং যখনই কেউ আপনার সাইটটি ক্রয় করার জন্য ছেড়ে যায় তখন আপনি কমিশন অর্জন করতে পারেন। যদি সঠিকভাবে সম্পন্ন করা হয় তবে আপনার একটি দুর্দান্ত সামান্য ব্যবসা হতে পারে।
ফেসবুক এবং টুইটার ম্যানেজ : কিছু লোক সহজেই অন্য কারও ফেসবুক এবং টুইটার পৃষ্ঠাগুলির ম্যানেজ করে সহজেই প্রতি সপ্তাহে ঘরে বসে আয় করতে পারেন।
ইউটিউব ব্যক্তিত্ব: ইউটিউব ব্যক্তিত্ব তাদের চ্যানেল স্থাপন করা বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করতে পারে।
অনলাইন ক্লাস তৈরি করুন: নির্দিষ্ট বিষয়ে আপনার যদি জ্ঞান থাকে তবে আপনি উডেমির মতো সাইটে একটি অনলাইন ক্লাস তৈরি করতে পারেন।
ইবেতে আইটেমগুলি বিক্রয় করুন: এই সাইটের কোনও পরিচয় প্রয়োজন। 1995 এর পরে আপনার ব্যবহৃত আইটেম বিক্রি করার জন্য এটি অন্যতম সেরা জায়গা।
আমাজনে আইটেমগুলি বিক্রয় করুন: ইবেয়ের মতোই আপনি একটি আমাজন
ব্যবসার মালিক হতে পারেন এবং ব্যবহৃত এবং নতুন আইটেম উভয়ই বিক্রয় করতে পারেন।
অতিরিক্ত অর্থ উপার্জনের জন্য আপনার কি কোনও ধারণা আছে? আমি সমস্ত সম্ভাবনাগুলি অন্বেষণ করতে আগ্রহী এবং এটিকে একটি বিশাল সংস্থান হিসাবে বৃদ্ধি করতে পছন্দ করব। নীচের মন্তব্যে আপনার ঘরে বসে আয় করতে পারবেন।