ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে ঘরে বসে আয় করুন
ঘরে বসে আয় করতে হলে ডিজিটাল মার্কেটিং কি জানতে হবে । ডিজিটাল মার্কেটিং হলো অনলাইনে পন্য বা সার্ভিস এর প্রচারনা করা। আরও সহজে করে বলতে আগে প্রত্রিকায় ad , TV ad, Printing etc করে মানুষকে পন্য বা সার্ভিস মার্কেটিং করা হতো। সেই বিষয়গুলি এখন ডিজিটাল ad দিয়ে মানুষের কাছে সহজে cost কমিয়ে প্রচার করা যায়। কারন প্রতিটি মানুষের কাছেই mobile আছে। অনলাইনের মাধ্যমে আপনার ব্যবসাকে online মার্কেট প্লেস এ কাজ করতে পারেন। এটা Internate এর বিশেষ আবিস্কার যার জন্য Facebook, Amazon, Ebay, Google বিখ্যাত। আশা করি ডিজিটাল মার্কেটিং নিয়ে basic ধারনা clear।। এই ডিজিটাল মার্কেটিং কয়েকটি channel এর মাধ্যমে কাজ করে তা দেয়া হলো:-
Content:
1. পেইড মার্কেটিং
2. ওরগানিক সার্চ (SEO)
3. ইমেইল মার্কেটিং
4. সোসেল মিডিয়া মার্কেটিং
5. ইউটিউব মার্কেটিং
আপনি কোন Channel এর মাধ্যমে বিজ্ঞাপন দিবেন। সবার আগে Google paid Ads এর কথা না বললেই নয়। পৃথিবী জুরে যারাই বড় বড় কোম্পানী হয়েছে, সবাই Google ads এ বিজ্ঞাপন দিয়েছে। আরও আছে Facebook জনপ্রিয় প্রচার মাধ্যম Facebook advertising. পন্য বা Service Locally Sales এর জন্য ফেসবুক advertising. এর বিকল্প নেই। নিচেই যত ধরনের ডিজিটাল মার্কেটিং হয় তুলে ধরার চেষ্টা।
- গুগল এ্যড: গুগল এ্যড পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সার্চ মাধ্যম। সবার মায়ের চেয়ে একজন মানুষকে নিয়ে গুগল বেশী কিছু জানে। গুগল এ্যড এ কয়েক ধরনের এ্যড দেয়া হয়, এর মধ্যে সার্চ এ্যড বেশী জনপ্রিয়। তারপর Youtube টাও জনপ্রিয়। এটাতে সাধারনত সার্চ বেশী হয়, সেলস ভাল হয়। গুগল এ্যড দেওয়ার জন্য সবার আগে আপনাকে keyword search করতে হয়। অর্থাৎ কম্পিটিটির ad বা যে ধরনের keywords দিচ্ছে সেই ধরনের keywords আপনাকে দিতে হবে। অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে একটি ভালো keyword একটি company কে কোটি টাকা আয় করে দিতে পারে।
- Facebook Ad: Facebook Ad গুলো খুব জনোপ্রিয় যারা পন্যকে facebook page এর মাধ্যমে ad দেয়। বিশেষ করে Alibaba, Amazon সবাই সবসময় তাদের পন্যকে facebook ad দিয়ে থাকে. এই facebook ad দিতে হলে কোন location বা zone আপনার পন্য বা সার্ভিস sell হতে পারে সেটি খুব উল্লেখ্যযোগ্য। কারন facebook আপনার পন্যকে sell করে দিবে না সে শুধু মানুষের মধ্যে নিয়ে দিবে। মিনিমাম ৩ ডলার প্রতিদিন দিয়ে facebook ad শুরু করতে পারেন। এখানে ad content ও image অবশ্যই সবচেয়ে ভালোমানের হওয়া দরকার। ভালো যা সহজেই বুঝতে পারে। তাহলেই আপনার ROI থাকবে।
- Pinterest ad: অনেকটা Google search ad এর মত কাজ করে। বেশী এডভাঞ্চ জানতে চাইলে youtube থেকে জেনে নিন।
- ঘরে বসে আয় Facebook ad আসলে সেল হবেই। আসলে অত সহজ না এই Facebook ad কারন অনেকেই আছে লক্ষ লক্ষ টাকা ব্যয় করছে প্রতিদিন sales পাচ্ছে না। আবার ভালো communicate করলে অল্প টাকাতেই বেশী sales করা যায়। Facebook ad সাধারনত Boosting বলা হয়। আমার বেসিক কারনটা দেওয়াটাই হলো । কারন এটা অনেক বিশাল advance level গুলো নিয়ে অন্য Blog এর মধ্যে বিস্তারিত বলা হবে।
- টুইটার এ্যড: টুইটারের জন্য বিদেশীদের জন্য অনেক ভালো। সেলিভের্টিরা বা বড় বড় রাজনীতিবীদ থেকে শুরু করে নায়ক নায়িকাদের কাছে পপুলার। অনেক সময় একটি text message নিয়ে অনলাইনে বের হয়। আর এই টুইটারে ad দিয়ে আপনার পন্যকে প্রচার করতে পারেন।বাংলাদেশের জন্য এটি বেশী জনপ্রিয় না। কারন টুইটার ad থেকে ফেসবুক এ্যড বেশী ভালো।
ওরগানিক সার্চ (SEO)
ঘরে বসে আয় করতে আগে জানতে হবে। SEO কি? একটি ওয়েব সাইট কে গুগল এর প্রথম ১০ এর ভিতরে আনার জন্য যে পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়, সে টাকে SEO ।
Google ১-১০ এর মধ্য আনতে পারলেই বাজিমাত। কিন্তু এর সাথে ভালো Title না হলে visitor আপনার page এ আসবে না। তার জন্য উন্নতমানের Title, Meta Description লাগবে।
প্রথমমত আপনার website content সব ঠিকঠাক হলে এখন Google কে জানতে হবে। সেই জন্য আপনার page টাকে google search console a index করতে হবে।
- Google search console : সব ধরনের ওয়েব সাইট কে গুগলে আনার জন্য গুগল সার্চ কঞ্চল ব্যবহার হয়।
- টাইটেল : আপনার ওয়েব সাইট গুগল এ যখন দেখবেন URL এর পরে একটা লাইন থাকে ওটাই হল টাইটেল । এটা ভাল না হলে কেউ সাইট এ আসবে না ।
- Meta Description : এবার সুন্দর ভাবে Meta description গুলো দিবেন, যাতে মানুষ সহজেই আপনার website এ আসতে interest feel হয়।
- Content Optimise: পুরো web সাইটের মধ্যে যত ধরনের seo Technic আছে, সব চেয়ে ভালো হল Content । যার যত ভাল Content সে SEO te দ্রুত ভাল করতে পারে। Content হল কিং। content এর মধ্যে যে ধরনের ইমেজ আছে, তা অত ভালো করে optimise করলে তা হালকা হয়।
- Keyword Research: Keyword Research এ সবচেয়ে গুরুত্তপূর্ণ হলো সেলস keyword । অর্থাৎ একটি ভালো মানের Keyword দিয়ে কোটি কোটি টাকা এনে দিতে পারে। অতএব keyword বিষয়টি অনেক দরকার। ভালো করে keyword research এর জন্য পেইড টুলস ব্যবহার করতে হবে।
- Yoast SEO Set Up: ওয়ার্ডপ্রেস সাইটের জন্য সার্চ করুন ও ইন্সটল করুন। । আমি recomad করব প্রথমে free ব্যবহার করতে তারপর কাজের চাহিদা অনুযায়ী পেইড টা ব্যবহার করতে।
Off Page SEO কি: on page seo তে ইন্টারনাল বিষয় গুলি নিয়ে কাজ করা হয়। আর অফ পেইজ এস ই ও হল লিঙ্ক নিয়ে কাজ। আরও সহজ করে বললে – বিভিন্ন জায়গাতে লিঙ্ক দিয়ে আসতে পারলে ও কীওয়াড গুল সহজে রেঙ্ক করবে। ভিজিটর কিভাবে আসবে একটি ওয়েব সাইটে এটা ওফ পেজ এস ই ও এর উপর নির্ভর করে।
- ব্লগ – web page এর মধ্যে বেশী গুরুত্তপূর্ণ Blog অর্থ্যাৎ একটি web সাইটে blog থাকা দরকার। সেই blog টিতে ৩/৫টি content ব্যবহার করতে হবে। তা আবার minimum ১৫০০-২৫০০ words এর মধ্যে must থাকতে হবে। বেশী গ্রহণ যোগ্য হতে ২০২০ details content লাগে । অর্থাৎ ভালো content এর বিকল্প নেই।Digital এর যুগে অবশ্যই content কে সবার মধ্যে প্রকাশ করার জন্য blog best.
- ফোরাম পোস্ট: বিভিন্ন মাধ্যমে আপনি ফোরাম পোস্ট করতে পারেন। এই ফোরাম পোস্ট এর আটিকেল গুল আকর্ষণ করতে পারে আমন হতে হবে।
- আর্টিকেল: আর্টিকেল হলো ২য় আরেকটি ড়ভভ off page বা Ranking এর মধ্যে সেরা পদ্ধতি। বিভিন্ন জায়গায় আর্টিকেল সাবমিশণ করলে ২০২০ তে ভাল কাজ করে অফ পেজ এস ই ও তে। । আর্টিকেল যেনো ইউনিক হয়। যদি আটিকেল গুল খুব ডিটেইলস থাকে খুব সহজে রেঙ্ক হয়।
- সোসাল মিডিয়া- বিভিন্ন সোসাল মিডিয়াতে facebook, Twitter, Linkedin, instagram etc, profile বা পেজ তৈরীর মাধ্যমে ব্রান্ডডিং করতে পারেন।
- গেস্ট পোস্টঃ গেস্ট পোস্ট সব চেয়ে জনপ্রিয়। বিভিন্ন সাইট যা আপনার ওয়েব পেজ এর সাথে মিলে যায়। সেই সব ওয়েব পাইজ এ আপনি content দিয়ে একটি লিঙ্ক নিতে পারেন এটাই হল গেস্ট পোস্ট।
- Social Bookmarking: Social Bookmarking এর জন্য প্রচুর DA/PA ভালো সাইটে কাজ করতে পারেন।
- ডিরেকটরী সাবমিশন : ডিরেকটরী সাবমিশন করলে আপনার ওয়েব লিঙ্ক বারবে । ওনেকেই ঠিকানা খুজে আপনার ওয়েব সাইতে আসবে।
ইমেইল মার্কেটিং
ঘরে বসে আয় করতে ইমেইল মার্কেটিং হল ডিজিটাল মার্কেটিং এর আর একটি জনপ্রিয় মাধ্যম । বর্তমান ওয়ার্ল্ড এ ইমেইল ব্যবহার করেনা আমন মানুষ নেই। আর যারা এখনও ইমেইল অ্যাকাউন্ট করেন নাই তারা ইন্টারনেট থেকে দূরে আছেন। ডিজিটাল মার্কেটিং ত অনেক দুরের কথা।
কার ইমেইল আছে কমেন্স করে বলুন।
ইউটিউব চ্যানেল মার্কেটিং
ঘরে বসে আয় সব চেয়ে সারা জাগান ইউটিউবার বাংলাদেশ এ অনেক আছে। কিন্তু আমি ইউটিউব দিয়ে মার্কেটিং কি ভাবে করা যায় তার প্লানিং টা বলছি। যে কোন থিমে কাজ করতে পারেন । সপ্তাহে ৩/৪ টি ভিডিও আপ করতে হবে। যদি এটা পারেন তো ইউটিউব তা আপনার জন্য। ভাল করতে পারলে অনেক টাকা ঘরে বসে আয় করতে পারবেন ।
ঘরে বসে আয় করবেন কিভাবে ?
আপনি নিজের যোগ্যতা দিয়ে ঘরে বসে টাকা আয় করতে পারবেন। ক্রেডিট কার্ডে পরিশোধ করতে পারবেন , শপিং করতে পারবেন । আপনার স্বপ্নের ফ্রীলাঞ্চ ডুবে জেতে কঠিন পরিশ্রম করতে হবে – নিজেকে প্রশ্ন করুন পারবেন কিনা । যদি মনের মাঝে উত্তর পেয়ে যান তো চমৎকার ।
আমি বলছি পারবেন ঘরে বসে আয় করতে।
কেন, পারেন না, নগদ টাকা নিয়ে ইচ্ছেমত শপিং করতে পারেন না । টাকা নেই তাই
কিছুই বলার নেই , তাই ভাবছেন ?
আছে । কারণ আপনি মানুষ আর দশ জনের মত। অন্যরা যদি অনলাইনে আয় করতে পারে।
তো আপনি না কেন?
স্টুডেন্ট বা হাউস ওয়াইফ, বেকার – এই তো। না । আমি মানিনা। কারন খুজতে নিজের দোষ দিন। লাভ হবে । আপনার জানার অভাব ছিলো । কি মানতে ওবাক লাগছে। তার মানে সঠিক গাইড লাইন পান নি – এবার ঠিক আছে তো ।
অবশ্য, আপনার পূর্ণ-সময় চাকরি তে প্রতি সপ্তাহ ৫ বা ৬ দিন কাজ করাতে হয়। এখনও পুরো সময় কাজ করার পর ও সময় আছে। যে সময়টুকু আপনাকে অতিরিক্ত ঘরে বসে আয় করার উপায় রয়েছে। শুধু ২০,০০০/- টাকা নয় । আপনি আরও ১০০,০০০/- উপার্জন করতে পারবেন।
উপার্জনের জন্য এখানে কিছু পরামর্শ দেওয়া হল
একটি ব্লগ চালু করুন: আপনার আগ্রহ বা প্রতিভা যাই হোক না কেন, আপনি নিজের ব্লগে এটি লিখতে এবং বিজ্ঞাপন বিক্রি করে অর্থোপার্জন করতে পারেন।
ই-বুক প্রকাশনা: আপনার লেখার মাধ্যমে অতিরিক্ত টাকা ঘরে বসে আয়ের আরেকটি উপায় হ’ল আপনার দক্ষতার উপায়। আপনার সম্পর্কে উত্সাহী কোনও বিষয়তে ইবুকগুলি প্রকাশ করতে পারেন । যে জিনিস ভাল লাগে তাই নিয়ে লিখুন পি ডি এফ করে বিক্রি করতে পারেন।
প্রশিক্ষণ বা পরামর্শ: অনলাইনে প্রশিক্ষন দিতে পারেন । তার জন্য যে বিষয় গুলতে ভালো অভিজ্ঞতা আছে । ট্রেনিং করতে তেমন কিছু লাগে না শুধু অনলাইনে মারকেটিং করলেই ক্লাইন্ট পেয়ে যাবেন।
জনসাধারণের বক্তব্য: আপনার যদি জ্ঞান ভাগ করে নেওয়ার সময় আপনার কাছে অনুপ্রেরণা থাকে বা অন্যকে অনুপ্রাণিত করা যায় তবে জনসাধারণের বক্তৃতা একটি লাভজনক দিকের ব্যবসা । যেখানে আপনি প্রতি গিগে কয়েকশো থেকে কয়েক হাজার ডলার পর্যন্ত যে কোনও জায়গা তৈরি করতে পারেন।
ফটোগ্রাফি: মুহুর্তগুলি ক্যাপচার করার জন্য আপনার কি নজর আছে? ফটোগ্রাফার হিসাবে সেই দক্ষতাগুলিকে রেখে পার্শ্ব গিগ শুরু করুন।
ছবি বিক্রয় করুন: ফটোগ্রাফি থেকে নগদ অর্থ উপার্জনের আর একটি উপায় হ’ল শাটার স্টকের মতো সাইটে আপনার চিত্র বিক্রি করা।
সেশন মিউজিশিয়ান হন: প্রতিভাবান সংগীত শিল্পীরা কনসার্ট বা রেকর্ডিং সেশনের সময় বসে থাকতে পারেন এবং তাদের প্রতিভাটির জন্য আসলে অর্থ প্রদান করতে পারেন।
সংগীত লিখুন: আপনি ফাইভার এবং ক্রেগলিস্টের মতো সাইটে লিখিত এবং রেকর্ড করার প্রস্তাব দিতে পারেন।
ইউটিউব দেখুন: আপনি যদি এমন কোনও টিভি জাঙ্কি হন যিনি তাদের পছন্দসই টিভি শো দেখেন, তবে আপনি কিছু অতিরিক্ত অর্থ উপার্জন শুরু করতে পারবেন। আপনি একটি পুরষ্কারজনক ওয়েব ব্রাউজারটি ডাউনলোড করতে এবং দেখে, স্ক্র্যাচ করে, গেম খেলে এবং আরও অনেক কিছু উপার্জন করতে পারেন।
ভিডিও এডিটিং : আপনার যদি প্রতিভা এবং সরঞ্জাম থাকে তবে আপনি নিজের ইউটিউব ভিডিও তৈরি করতে বা অন্যদের জন্য এডিট করতে শুরু করতে পারেন।
ওয়েবসাইট তৈরি করুন: আপনাকে ব্যক্তিগতভাবে এবং ছোট ব্যবসায়ের জন্য সহজ ওয়েবসাইট তৈরি করতে আপনাকে ওয়েব ডিজাইন বা বিশেষজ্ঞ হতে হবে না। আপনি প্রতি সাইটের জন্য 100 ডলার আনতে সক্ষম হতে পারেন। ইউটিউব থাকে শিখে নিতে পারেন।
অ্যাপ তৈরি করুন: আপনি যদি কোডটি পছন্দ করেন এবং কোনও অ্যাপ্লিকেশনটির জন্য দুর্দান্ত ধারণা পান তবে আপনি নিজের অ্যাপটিতে একেবারে নগদ-ইন করতে পারেন।
সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার: আপনি যদি সোশ্যাল মিডিয়া উইজ হন, তবে ব্যক্তি এবং ছোট ব্যবসায় তাদের সামাজিক মিডিয়া অ্যাকাউন্টগুলি পরিচালনা করতে চার্জ করা শুরু করুন।
গৃহশিক্ষক: আপনি যদি গণিত, বিজ্ঞান, ইংরেজি, ইতিহাস, বা অন্য যে কোনও বিষয়ে দক্ষ হন তবে কাজের পরে বা সাপ্তাহিক ছুটিতে টিউটরিং শুরু করুন।
ইংরেজি পড়ান: বিশ্বজুড়ে প্রচুর লোক রয়েছে দ্বিতীয় ভাষা হিসাবে ইংরেজি শিখতে। আপনি একটি আংশিক সময় ভিত্তিতে তাদের সাহায্য।
ফ্রিল্যান্স: আক্ষরিক অর্থে শত শত ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে ফ্রিল্যান্সাররা জিগগুলি খুঁজে পেতে পারে যা লেখার থেকে শুরু করে ওয়েব ডেভলপমেন্ট পর্যন্ত অনুবাদক হয়ে উঠতে পারে। আপনি যে সুযোগগুলি উপভোগ করছেন সেগুলি জন্য কেবল এই সাইটগুলি অনুসন্ধান করুন।
ভার্চুয়াল সহকারী: আপনি যদি কোনও সংগঠিত এবং নির্ভরযোগ্য ব্যক্তি হন তবে আপনি সেই ওয়েবসাইটগুলি ভার্চুয়াল সহকারী কাজগুলি সনাক্ত করতেও করতে পারেন।
আইটি সাপোর্ট: আপনার যদি ল্যান্ডলাইন এবং ইন্টারনেট পরিষেবা থাকে এবং গ্রাহকদের সাথে আচরণে কিছু মনে করেন না, তবে আপনি রাত এবং সাপ্তাহিক ছুটিতে প্রযুক্তি সহায়তা সরবরাহ করতে পারেন।
ফর্ম পুরন: আপনি অনলাইন জরিপ গ্রহণের জন্য ভাগ্য তৈরি করবেন না, তবে আপনি যত বেশি গ্রহণ করেন, জরিপ বানর, ক্লাইকসনেস, গ্লোবালস্টেস্ট মার্কেট ইত্যাদির মতো সাইটগুলিতে তত বেশি উপার্জন করতে পারবেন … কিছু জরিপ সাইটের বিশদ পর্যালোচনার জন্য সেরা অর্থ প্রদানের জরিপ সাইটগুলি কী কী?
স্মার্টফোন অ্যাপস ডাউনলোড করুন: প্রতি ইনস্টল প্রতিদানযোগ্য, চেকপয়েন্টস এবং আইওএস এবং অ্যান্ড্রয়েড পেয়ের মতো অ্যাপ্লিকেশনগুলি অতিরিক্ত বাছাইয়ের জন্য অনলাইনে বা অফলাইনে আপনাকে কার্যগুলি অর্পণ করবে
অ্যাফিলিয়েট বিপণন: আপনি যদি নিজের ওয়েবসাইট বা ব্লগে কোনও ব্যবসায় প্লাগ করেন তবে আপনি তাদের জন্য অনুমোদিত হতে পারেন এবং যখনই কেউ আপনার সাইটটি ক্রয় করার জন্য ছেড়ে যায় তখন আপনি কমিশন অর্জন করতে পারেন। যদি সঠিকভাবে সম্পন্ন করা হয় তবে আপনার একটি দুর্দান্ত সামান্য ব্যবসা হতে পারে।
ফেসবুক এবং টুইটার ম্যানেজ : কিছু লোক সহজেই অন্য কারও ফেসবুক এবং টুইটার পৃষ্ঠাগুলির ম্যানেজ করে সহজেই প্রতি সপ্তাহে ঘরে বসে আয় করতে পারেন।
ইউটিউব ব্যক্তিত্ব: ইউটিউব ব্যক্তিত্ব তাদের চ্যানেল স্থাপন করা বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করতে পারে।
অনলাইন ক্লাস তৈরি করুন: নির্দিষ্ট বিষয়ে আপনার যদি জ্ঞান থাকে তবে আপনি উডেমির মতো সাইটে একটি অনলাইন ক্লাস তৈরি করতে পারেন।
ইবেতে আইটেমগুলি বিক্রয় করুন: এই সাইটের কোনও পরিচয় প্রয়োজন। 1995 এর পরে আপনার ব্যবহৃত আইটেম বিক্রি করার জন্য এটি অন্যতম সেরা জায়গা।
আমাজনে আইটেমগুলি বিক্রয় করুন: ইবেয়ের মতোই আপনি একটি আমাজন
ব্যবসার মালিক হতে পারেন এবং ব্যবহৃত এবং নতুন আইটেম উভয়ই বিক্রয় করতে পারেন।
অতিরিক্ত অর্থ উপার্জনের জন্য আপনার কি কোনও ধারণা আছে? আমি সমস্ত সম্ভাবনাগুলি অন্বেষণ করতে আগ্রহী এবং এটিকে একটি বিশাল সংস্থান হিসাবে বৃদ্ধি করতে পছন্দ করব। নীচের মন্তব্যে আপনার ঘরে বসে আয় করতে পারবেন।
টাকা ছাড়া ব্যবসা করতে চান 2020 !!!
হ্যাঁ। সম্ভব। টাকা নাই কিন্তু আমরা টাকা ছাড়া ব্যবসা করব। এই কথা টি মনে মনে পাঁচবার বলুন। কাজ করব। আমি আপনাকে টাকা দিয়ে সাহায্য করব না। বুদ্ধি দিয়ে সাহায্য করব। যাতে সত্যি বাস্তবতার মধ্যে আপনি ম্যানেজ করতে পারেন। পাগলেও জানে টাকা না হলে দুনিয়ার কিছুই সম্ভব না। সত্যি বলতে চিরন্তন বাস্তবতা। টাকা ছাড়া পৃথিবীর কোন ব্যবসায় করা সম্ভব নয়। তাই শূন্য থেকে ৭ টি ধাপ মেইন্টেন করে আপনিও ব্যবসার মালিক হতে পারবেন। ব্যবসা আমি করবই এই কথাটি মনের মধ্যে আবার একটু বলুন।
১. প্রথমে চাকুরী শুরু করুন
২. আশে পাশের সমস্যা সমাধান
৩. আয়ের জন্য বেশি যোগ্যতা অর্জন
৪. ম্যানেজমেন্ট লেভেল যোগ্যতা অর্জন
৫. ব্যবসা করার জন্য নিজেকে তৈরি
৬. ভালো অবস্থান তৈরি
৭. ব্যবসা শুরু করুন
১. প্রথমে চাকুরী শুরু করুনঃ
টাকা ছাড়া ব্যবসা – টাকা নাই তাতে কি হয়েছে, যোগ্যতা তো আছে। সবার আগে চাকরী করুন। চাকুরী করে আসবেন, না করে কিভাবে Skill Develop করা যায় সেটা নিয়ে অফিসে মনোযোগ সহকারে কাজের মধ্যে থাকুন। বসের মন মত কাজ ক্রুন Promotion আপনার হবে। চাকুরীতে ফাকি দিলে জীবনটাকে ফাকি দেয়া হবে। জীবনে কিছুই করতে পারবেন না। অর্থাৎ কাজকে ভালবাসতে হবে। দিন রাত কাজ করতে হবে। অফিস থেকে যে গুলি আপনার কঠিন মনে হয়, সেগুলি নিয়ে Study করুন।
Google Search করে জেনে নিন।
আপনার সুন্দর জীবন কেবল মাত্র শুরু হয়েছে।
একটি বিষয় মাথায় রাখবেন যোগ্যতা যদি আপনার থাকে, কেউ আপনাকে আটকে রাখতে পারবে না। সব জায়গায় ভালো কাজের মূল্যায়ন পাবেন। এমনকি অফিসেও আপনাকে মাথায় করে রাখবে।
একটি জিনিস মনে আছে তো, আপনি এক সময় ব্যবসা করবেন। তার জন্য অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্যই চাকুরী করছেন । তাই যে টাকা বেতন পান তার থেকে কিছু জমানোর অভ্যাস করুন। এই জমানো টাকা দিয়ে আপনাকে এক সময় ব্যবসা শুরু করতে হবে। লক্ষ লক্ষ কোটি টাকার স্বপ্ন দেখে লাভ নাই। আপনাকে ছোট থেকে বড় হতে হবে।
২. আশে পাশের সমস্যা সমাধানঃ
এখন হয়তো আপনি প্রথম ধাপ পার করছেন। দীর্ঘ দিন চাকরী করেছেন।
টাকাও Balanced করেছেন।
এবার আপনার পরিবারকে সহযোগিতা করার মত যোগ্যতা আছে সে গুলি পূরণ করুন। হয়তো বা ইতি মধ্যে বিষয় টা করেছেন, Family আছে আপনার । ফ্যামিলির বাহিরে কিছুই নেই। যাই করুন জীবনে ফ্যামিলিকে সময় দিতেই হবে। ভালো ভালো খাবার খান। জীবন সুন্দর করে নিন।
এর মধ্যে মাথায় ঢুকে আছে ব্যবসা তার পরিকল্পনা করতে থাকুন। কিভাবে করা যায়। যতটুকু যোগ্যতা দরকার ।
কি ধরনের Online Business এখন লাভ জনক তা নিয়ে ভাবতে থাকুন। টাকা ছাড়া ব্যবসা হয় না সেটা এত দিনে বুঝে গেছেন। এইবার কিভাবে জীবনটা আরও গুছিয়ে সামনের দিকে নিয়ে যাওয়া যায় সেইটা দিন রাত ধরে ভাবুন।
৩. আয়ের জন্য বেশি যোগ্যতা তৈরি করুনঃ
অবশ্যই আপনার নিজের কাজের প্রতি বিশ্বাস আছে। High Skill দিয়ে টাকা আরও বেশি আয় করতে পারবেন। যদি কোন Training লাগে সে গুলো করুন। কাজে আরও মনোযোগ হোন। বেশি Skill মানেই বেশি টাকা। অর্থাৎ এখনো আপনি Job করছেন। তাই Job থেকে ভালো ভাবে বেশি বেশি Skill তৈরি করুন। এর জন্য অবশ্যই আপনার যে Boss তার থেকেই আপনাকে শিখতে হবে অর্থাৎ তাকে আপনার সম্মান করতে হবে। এবং কাজ শেখার জন্য বিভিন্ন প্রশ্ন করুন। অবশ্যই কোম্পানির স্বার্থে আপনাকে সামনের দিকে নিয়ে যাওয়ার জন্য সেও আপানকে যথেষ্ট সহযোগিতা করছে। এর পরেও যদি মনে মনে ভাবেন যথেষ্ট না আরও জানতে হবে। YouTube থেকে জেনে নিন।
Space for you – start business
এখন YouTube এমন একতা মিডিয়া যেখান থেকে অনেক বড় বড় মানুষ তাদের অভিজ্ঞতা শেয়ার করছে । সেখান থেকে মনোযোগ সহকারে শিখে নিন।
পরবর্তীতে যে আপনি টাকা ছাড়া ব্যবসা করবেন তার যোগ্যতার প্রস্তুতি।
৪. ম্যানেজমেন্ট লেভেল যোগ্যতা অর্জনঃ
ব্যবসা শুরু করার জন্য আর বেশি সময় নেই। এখন আপনাকে ম্যানেজমেন্ট Level এর কাজ করার Skill জানতে হবে। অর্থাৎ আপনাকে ম্যানেজার Post কে অর্জন করতে হবে। কোম্পানির ম্যানেজিরিয়াল Job গুলিতে সাধারণত Problem এর সমাধান দিতে হয়। এত দিন ধরে আপনি শিখেছেন। এবার মানুষকে গাইড করতে হবে, পরিচালনা করতে হবে। মানুষকে দিয়ে কিভাবে কাজ করতে হয় সেই যোগ্যতা বা Skill অর্জন করতে হবে।
এইখানে Leadership বিষয়টা খুব জরুরী। লিডার হতে হলে কি কি Point লাগে সে গুলো YouTube এ পেয়ে যাবেন। Leadership এর গুন গুলি না থাকলে ব্যবসায় ভালো করতে পারবেন না। কারন Employee দের মধ্যে Motivation দিয়ে কাজ করিয়ে নেয়ার যোগ্যতা অর্জন। টাকা ছাড়া ব্যবসা আসলেই কঠিন ছিলো এখন আরও Practical বুঝতে পারবেন।
কারন কেউ টাকা ছাড়া কাজ করে না। টাকা ছাড়া ব্যবসা যেমন হয় না তার মূল কারন মানুষকে দিয়ে কাজ করিয়ে আপনি একটি Profit বের করবেন। ব্যবসায়ের মূল উদ্দেশ্য টাকা Income করা। কিছু টিপস সাহায্য করবে আপনাকে।
৫. ব্যবসা করার জন্য নিজেকে তৈরিঃ
আশা করি উপরের Step গুলো আপনার আয়ো ও চলে আসছে। এখন আপনাকে ব্যবসা শুরু করতে হবে। অনলাইনে টাকা আয় শুনেছেন দেখেছেন। বাস্তবে যতটা কঠিন তা না করলে বুঝবেন না। আর ব্যবসা তার চেয়েও কত গুনে কঠিন।
যে টাকা গুলো জমিয়েছেন। সেই টাকা থেকে কিছু পরিমান নির্ধারণ করেন যা ব্যবসায়ে Invest করবেন। তার আগে হয়তো বুঝেছেন কি ধরনের ব্যবসা করতে চান।
লাভজনক বর্তমান কোনটি নিয়ে কাজ করতে পারবেন। আর কোন কাজ টি আপনার খুব ভালো লাগে।
যে কাজ আপনার পছন্দ না তা পরে কাজ করে দিতে হবে।
টাকা ছাড়া ব্যবসা করার জন্য কয়কটি ভালো ক্যাটাগরির নাম বলছি একটু ঘুরে দেখে আসতে পারেন।
এবার আপনার দরকার ব্যবসা করতে কি কি জিনিস। বা ডকুমেন্ট দরকার। মোট কথা কি কি লাগে। আপনকে সাহায্য করবে।
- ব্যবসা শুরু করতে কি কি
- ১২ টি উপায়ে : অনলাইনে আয় করতে পারবেন
- ৮ টি টিপস – How to Make Online বিজনেস প্লান – নইলে ধরা
ব্যবসার জন্য অবশ্যই টাকা লাগে। টাকা ছাড়া ব্যবসা হয় না। সেই টাকা না অবস্থান থেকে যখন আপনার টাকা আছে Invest করার মত । তখন আর ভয় কি? ভালো মত প্ল্যানিং করে Strategy করে শুরু করে দিন। যতো তাড়াতাড়ি শুরু করবেন ততটাই এগিয়ে যাবেন। কারন শুরুটা কঠিন।
৬. ভালো অবস্থান তৈরিঃ
সমাজের কাছে মূল্যায়নকৃত সেই বেক্তি যার অনেক টাকা আছে। তাই নিজেকে ভালো অবস্থান নিতে কঠোর পরিশ্রমের কোন বিকল্প নাই।
সমাজের দিক তাকিয়ে দেখেন যারা অনেক বড় ব্যবসার মালিক কঠিন পরিশ্রম করেই ঐ অবস্থানে পৌঁছে গেছে। বেশি বেশি টাকা থাকলেই মানুষ আপনাকে চিনবে। জানবে। আপনার চারপাশে মানুষ ঘুর ঘুর করবে। ভালো অবস্থানের তৈরির জন্য অবশ্যই ভালো Skill তৈরি করতে হবে।
৭. ব্যবসা শুরু করুনঃ
পূর্বে যে পস্তুরী পরিকল্পনা নিয়ে ছিলেন। নিশ্চয়ই কাজ শুরু করেছেন, Document এ। কিন্তু বাস্তবে টাকা ছাড়া ব্যবসা শুরু করতে পারেন নি। কারন 95% মানুষ শুরু কথা ভাবতে ভাবতেই ৬ মাস ১ বছর লাগিয়ে দেয়। আর যদি শুরু করেই থাকেন। তো আপনার দ্বারা সম্ভব। পরিকল্পনা টা আরেক বার রিভিউ করে। বাস্তবে অফিস Employee নিয়ে শুরু করে দিন। যে ব্যবসা টি করতে চাচ্ছেন তা যেনো ঐ ব্যবসার Zone- এ করতেন ভালো হয়।
১২ টি উপায়ে : অনলাইনে আয় করতে পারবেন
অনেক লোকের জন্য, অনলাইনে আয় একটি সম্পূর্ণ স্বপ্ন । যদি তারা কোনও ওয়েবসাইট বা অন্য কোনও অনলাইন উদ্যোগে অর্থোপার্জনের কোনও উপায় খুঁজে পেতে পারে । তবে তারা উদ্যোগের দিকে মনোনিবেশ করতে, পরিবারের সাথে আরও বেশি সময় কাটাতে এবং অবশেষে তাদের সময় এবং জীবনের নিয়ন্ত্রণ ফিরে নিতে পারে।
বিষয়টি হ’ল, অনলাইনে আয় করা কোন স্বপ্ন নয় । আমি অন্যান্য হাজার হাজার লোককেও জানি যারা ওয়েবসাইট, কোর্স বা অনন্য বিপণন কৌশলগুলির সাহায্যে অনলাইনে নিজেরাই উপার্জন করছেন।
এখন, এখানে ভাল খবর হল । বেশিরভাগ অনলাইন আয়ের কৌশলগুলি জটিল নয়। যে কোনও ব্যবসায় উদ্যোগের মতো, আপনার অনলাইন আয় বাড়তে সময় লাগে।
গুগল অ্যাডসেন্স
আপনি যদি কোনও ওয়েবসাইট পরিদর্শন করেছেন, আপনি গুগল বিজ্ঞাপন দেখেছেন অনলাইনে আয় করেছেন । এই বিজ্ঞাপনগুলি সর্বত্র রয়েছে । কেবলমাত্র কোনও বেসিক ওয়েবসাইটে সেট আপ করা সহজ নয়, আপনার ওয়েবসাইট অনেক ট্র্যাফিক আনতে শুরু করলে তারা টাকা দিবে ।
গুগল অ্যাডসেন্স সম্পর্কে একটি দুর্দান্ত জিনিস এটি সেট আপ করা এত সহজ। আপনার যদি কোনও ব্লগ বা ওয়েবসাইট থাকে তবে আপনি গুগল অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্টে সাইন আপ করতে পারেন। সেখান থেকে গুগল আপনাকে একটি অনন্য কোড দেবে যা আপনি আপনার ওয়েবসাইটে পেস্ট করবেন। আপনার পৃষ্ঠাগুলির দর্শন, ট্র্যাফিক এবং আপনার পক্ষে উপার্জনগুলি ট্র্যাক করে গুগল সেখান থেকে নিয়ে যায়। এই জিনিসটি চালানোর জন্য কোনও রক্ষণাবেক্ষণ বা রক্ষণাবেক্ষণ নেই, এটি যদি আপনার ইতিমধ্যে কোনও ওয়েবসাইট থাকে তবেই হবে।
Affiliate Marketing
আপনার কোনও ওয়েবসাইট রয়েছে বা এখনও কোনও ব্লগের জন্য স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন রয়েছে। আপনি অনুমোদিত বিপণনেও সন্ধান করতে পারেন। অনুমোদিত বিপণনের সাথে, আপনি আপনার ওয়েবসাইটের সামগ্রীর মধ্যে ব্র্যান্ড এবং ব্যবসায়গুলির সাথে অংশীদার হন। আপনি যদি কোনও পণ্য বা পরিষেবা উল্লেখ করেন, আপনি সেই নির্দিষ্ট অনুমোদিত প্রোগ্রামের জন্য সাইন আপ করার সময় আপনি যে অনন্য এফিলিয়েট কোড পেয়েছিলেন তা ব্যবহার করে সাথে লিঙ্ক করুন। সেখান থেকে, আপনার লিঙ্কের মাধ্যমে কেউ যে কোনও পণ্য বা পরিষেবা কিনে যে কোনও সময় অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।
সাধারণভাবে বলতে গেলে, আপনি আপনার ব্লগ ধারণার সাথে সম্পর্কিত অধিভুক্তদের সাথে অংশীদার হতে চাইবেন। যেহেতু আমি একজন আর্থিক উপদেষ্টা, আমি আমার অনেক অনুমোদিত শক্তি সঞ্চয় হিসাবে আর্থিক পণ্য যেমন ক্রেডিট কার্ড, এবং বিনিয়োগের অ্যাকাউন্টগুলিতে মনোনিবেশ করেছি।
পরামর্শদাতা – Consulting
অনলাইনে আয় আরও একটি উপায় হ’ল পরামর্শ দিয়ে। আপনি যদি কোনও ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞ হন তবে আপনি তাদের ব্যক্তিগত বা ব্যবসায়ের লক্ষ্যে পরামর্শ দেওয়ার জন্য লোকেরা আপনাকে অর্থ দিবে। আপনার মনে হতে পারে যে বড় সংস্থাগুলির জন্য পরামর্শের জন্য আপনি যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ নন, তবে লোকেরা যে ধরণের বিশেষজ্ঞের জন্য অর্থ প্রদান করবে সে সম্পর্কে আপনি অবাক হতে পারেন।
দ্য কলেজ ইনভেস্টর এর আমার সহকর্মী রবার্ট ফারিংটন এমন একজনের পক্ষে একটি ভাল উদাহরণ, যিনি সম্ভাব্য শিল্পে অনলাইনে পরামর্শ করেছিলেন। রবার্ট আমাকে বলেছিলেন যে, কয়েক বছর ধরে তিনি ব্লগিংয়ের পরে, বেশ কয়েকটি ব্র্যান্ড তাঁর কাছে সোশ্যাল মিডিয়া এবং অনলাইন বিপণনে সহায়তা চেয়েছিল।
রবার্ট বলেছিলেন যে তিনি তার সময়সূচী এবং এর সাথে জড়িত কাজের উপর নির্ভর করে কিছুটা সময় । প্রতি বছর এই জিগগুলির 4-6 গড়ে করেছিলেন , সর্বোত্তম অংশটি হ’ল, তিনি একটি ফ্ল্যাট রেট চার্জ করেছিলেন যা সাধারণত প্রতি ঘন্টা প্রায় 100 ডলার করে ফেলে worked এবং মনে রাখবেন, এটি তার ব্র্যান্ড বৃদ্ধি করার জন্য ফেসবুক এবং পিন্টেরেস্টের মতো সামাজিক মিডিয়া সরঞ্জামগুলি ব্যবহার করার সর্বোত্তম উপায় সম্পর্কে লোকদের পরামর্শ দেওয়ার জন্য উপার্জন করছিল।
আপনি যদি পরামর্শ শুরু করতে চান তবে পরবর্তী পদক্ষেপগুলি কী তা নিশ্চিত না হন তবে আপনি ক্লারিটি.এফএম এর মাধ্যমে একটি নিখরচায় অ্যাকাউন্টও সেটআপ করতে পারেন। এই ওয়েবসাইটটি পরামর্শের প্রস্তাব দিতে চায় এমন একটি নিখরচায় প্রোফাইল সেট আপ করতে দেয়। আপনার প্রোফাইলটি সেট আপ হয়ে গেলে লোকেরা আপনাকে খুঁজে বের করবে এবং একটি সেশন বুক করবে যেটির জন্য আপনাকে অর্থ প্রদান করা হবে।
অনলাইন কোর্স
গত বছর, আমি আমার বন্ধু জোসেফ মাইকেলকে ইজি কোর্স ক্রিয়েশন এর প্রোফাইল দিলাম। মাইকেল বিভিন্ন লেখার সফটওয়্যার সহ কোর্স সহ বিভিন্ন স্ক্রোল অফার করে যার নাম “স্ক্রাইভেনার”। কয়েক বছর ধরে মাইকেল ছয়টি বা তার থেকে বেশি বার্ষিক বিক্রয় কোর্স অর্জন করেছে যা লোকেরা তার সাফল্যের ধরণ অর্জনে সহায়তা করে।
অনলাইনে আয় টিচ্যাবল ডটকমের মতো প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে বেশিরভাগ লোকেরা তাদের অনলাইন কোর্সটি সেটআপ করে। শিক্ষণযোগ্য, আপনি আপনার কোর্স উপকরণ আপলোড করতে পারেন এবং গ্রাহকদের পরিচালনা করতে এবং প্রদানগুলি গ্রহণ করতে প্ল্যাটফর্মটি ব্যবহার করতে পারেন।
পডকাস্ট
অনলাইনে অর্থোপার্জনের আরও একটি উপায় হ’ল একটি অনলাইন পডকাস্টকে হোস্ট করা। আমার ব্লগের সাথে যাওয়ার জন্য আমার কাছে গুড ফিনান্সিয়াল সেন্টস পডকাস্ট রয়েছে এবং আমি সর্বদা নতুন স্পনসর এবং বিজ্ঞাপনদাতাদের সন্ধানে সেই প্ল্যাটফর্মটি ব্যবহার করি।
আমার এখনও পডকাস্টে আমার প্রথম পৃষ্ঠপোষক পাওয়া এবং তারা খুঁজে পেতে আমার 90 দিনের জন্য প্রতিটি পডকাস্টের শুরুতে একটি সংক্ষিপ্ত ক্লিপ অন্তর্ভুক্ত করার জন্য $ 8,000 প্রদান করতে ইচ্ছুক ছিল তা মনে আছে। সেই সময়টি আমার কাছে অত্যন্ত উদ্বেগজনক ছিল যেহেতু আমি নিশ্চিত ছিলাম না যে আমি প্রথমে আমার পডকাস্টটি নগদীকরণ করতে সক্ষম হব।
তবে, তাদের পডকাস্টগুলিতে আমার চেয়ে অনেক বেশি লোক উপার্জন করছে। জন লি ডুমাস দ্বারা পরিচালিত অ্যান্টিপ্রেনিয়র অন ফায়ার পডকাস্ট নিন। শোয়ের সাম্প্রতিক আয়ের প্রতিবেদন অনুসারে, এই পডকাস্টটি মার্চ 2018 সালে নিট আয় করেছে 400,000 ডলারেরও বেশি Now এখন, এটি পাগল।
অনলাইনে বই বিক্রয়
প্রকাশনার শিল্পটি মুদ্রণের ক্ষেত্রে , আপনি আজকাল অনলাইনে একটি বই লেখার, প্রকাশনা এবং বিপণনের পুরো প্রক্রিয়াটি সম্পূর্ণ করতে পারেন। স্পেস তৈরির মতো ওয়েবসাইটগুলি আপনাকে আপলোড করতে এবং আনুষ্ঠানিক প্রকাশককে জড়িত না করে আপনার বইটি মুদ্রণ করতে দেয় এবং আপনি এমনকি আপনার বইটি অ্যামাজন ডটকম এ পেতে পারেন যাতে লোকেরা এটি কিনতে পারে।
জোসেফ হগ নামে পরিচিত একজন ব্লগারটির একটি সফল ব্লগ (হোম ওয়ার্ড থেকে আমার কাজ) এবং একটি সমৃদ্ধ বইয়ের প্রকাশনা ব্যবসা রয়েছে। প্যাসিভ আয়ের একটি চলমান উত্স তৈরি করতে হগ অনলাইনে প্রকাশিত বেশ কয়েকটি বই লিখেছেন। তিনি বলেন যে তিনি গড়ে মাসে $৮৮85 ডলার আয় করতে মাসে মাসে প্রায় 68 68৫ টি বই বিক্রি করেন। খারাপ না, হাহ?
লিড বিক্রয়
অনলাইনে আয় আরেকটি উপায় হ’ল লিড সংগ্রহ করা। শীর্ষস্থানীয় বিক্রয় কাজ করার জন্য আপনার যে প্রধান পদক্ষেপগুলি শেষ করতে হবে তা হ’ল একটি ওয়েবসাইট সেট আপ করা, সেই ওয়েবসাইটটিতে ট্র্যাফিক পাওয়া এবং আপনি সংগ্রহ করছেন তা নিশ্চিত করে নেওয়া যে কেউ আসলে ক্ষতিগ্রস্থ হবে।
এখানে লিড বিক্রয় কীভাবে বাস্তব জীবনে কাজ করতে পারে তার একটি উত্তম উদাহরণ: আমার দ্বিতীয় ওয়েবসাইট, লাইফ ইন্স্যুরেন্স বাই জেফ, জীবন বীমা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে ওয়েব অনুসন্ধান করছে এমন লোকদের কাছ থেকে প্রচুর ট্র্যাফিক নিয়ে আসে। যদিও আমি ওয়েবসাইটটি সেট আপ করতাম যাতে আমি এই লোকদের জীবন বীমা নিজে বিক্রি করতে পারি, বিভিন্ন অনুরোধ এবং ক্লায়েন্টদের প্রক্রিয়াজাতকরণ করা অনেক কাজ ছিল। ফলস্বরূপ, আমি পরিবর্তে জড়িত সরি বিক্রি করতে শুরু করি।
লিড ক্রেতা-রা আমার ওয়েবসাইটে যে সমস্ত লোকেরা আমার কাছে ভিড় করেন । তাদের কাছ থেকে আমি যে ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ করি । তার জন্য অর্থ দিতে আগ্রহী। যেহেতু আমি সীসাগুলির জন্য অর্থ প্রদান করি এবং আমার ওয়েবসাইট দর্শকদের এমন কাউকে সাথে যুক্ত করা হয়েছে যারা তাদের সহায়তা করতে পারে।
ফ্রিল্যান্স রাইটিং
আপনার যদি লেখার দক্ষতা এবং সৃজনশীল প্রতিভা থাকে তবে অনলাইন সামগ্রী তৈরি করার জন্য অর্থ প্রদান করাও সম্ভব। আমি আগের মতো এটি করি না, তবে এই আয়ের প্রবাহটি কতটা কার্যকরী তা সম্পর্কে আমি খুব সচেতন।
আমি জানি যে একজন ব্লগার, হোলি জনসন, অন্য ওয়েবসাইটগুলির জন্য সামগ্রী তৈরি করতে প্রতি বছরে 200,000 ডলারের বেশি আয় করেন। এবং প্রকৃতপক্ষে, এটি তার ব্লগ, ক্লাব ত্রিফটি দিয়ে যে ছয়টি চিত্র উপার্জন করেছে তার শীর্ষে।
হলি আমাকে জানিয়েছিল যে তিনি ২০১১ সালে সামগ্রী লিখতে শুরু করেছিলেন the সেই সময়ে তিনি এখনও একটি পূর্ণ-কালীন কাজ করেছেন কিন্তু তার আয়ের পরিপূরক জন্য অনলাইনে খণ্ডকালীন সামগ্রী তৈরি করেছেন। সময়ের সাথে সাথে, লেখার জন্য তার পূর্ণ-সময় চাকরি ছেড়ে না দেওয়া পর্যন্ত তিনি তার হার দ্বিগুণ এবং তিনগুণ করতে সক্ষম হয়েছিলেন। আজকাল, সে একজন ফ্রিল্যান্স লেখক হিসাবে ব্যাংক তৈরি করে এবং অন্যকে তার অনলাইন কোর্স, আর্ন মোর রাইটিংয়ের মাধ্যমেও একই কাজ করতে শেখায়।
স্পনসরড পোস্ট
আপনার যদি কোনও ওয়েবসাইট বা একটি বৃহত সামাজিক মিডিয়া অনুসরণ করে থাকে তবে আপনি স্পনসরড পোস্ট এবং বিজ্ঞাপনগুলি অনুসরণ করে অর্থোপার্জনও করতে পারেন। কিন্তু কিভাবে এই কাজ করে? মূলত, সংস্থাগুলি তাদের পণ্য এবং পরিষেবাদি প্রচারের জন্য ব্লগার এবং সোশ্যাল মিডিয়া প্রভাবকারদের অর্থ প্রদান করতে ইচ্ছুক। আপনার যদি প্ল্যাটফর্ম থাকে তবে এটি কোনও ব্লগ বা একটি বিশাল ইনস্টাগ্রাম অনুসরণ করুন, আপনি নগদ করতে পারেন।
গুড ফিনান্সিয়াল সেন্টারগুলির জন্য প্রথমবার স্পনসর করা পোস্ট পেয়ে আমি পুরোপুরি উড়ে গেলাম। আমি মনে করি আমাকে কেবল 100 ডলার দেওয়া হয়েছিল, তবে আমার কাছে এ সময় প্রচুর অর্থ ছিল। পরে, তবে, আমি বুঝতে পেরেছিলাম যে সংস্থাগুলি একটি স্পনসরড পোস্ট চেয়েছিল তারা সত্যিই আমার ওয়েবসাইট থেকে তাদের নিজস্ব সাইটের সাথে একটি লিঙ্ক চেয়েছিল। যে কারণে, আমি আমার হারগুলি বাড়ানো শুরু করি।
আজকাল, আমি স্পনসর করা পোস্টের জন্য প্রায় 4,500 ডলার চার্জ করি। এছাড়াও, আমি Google এর শর্তাদি এবং শর্তাবলী মেনে চলার জন্য সমস্ত স্পনসরিত সামগ্রীকে স্পষ্টভাবে একটি # বিজ্ঞাপন হিসাবে চিহ্নিত করব। আমি কেবলমাত্র আমি ব্যবহার করি বা বিশ্বাস করি এমন সংস্থাগুলি প্রচার করি।
তবে, আমি এমন ব্লগারদেরও জানি যারা স্পনসরিত পোস্টের জন্য 20,000 ডলার পান। এটি দুর্দান্ত পাগল, তবে এটি কী সম্ভব তা দেখাতে চলেছে।
ওয়েবিনার
অনলাইনে কীভাবে অনলাইনে আয় করা যায় সে সম্পর্কে আরও ধারণা প্রয়োজন? অন্য কৌশলটি আপনার পণ্য, পরিষেবা বা কোর্স বিপণনে ওয়েবিনার ব্যবহার করছে। আমি আমার আর্থিক পরিকল্পনা অনুশীলন প্রচার করতে এবং আর্থিক পরামর্শদাতাদের জন্য আমার অনলাইন কোর্সে আগ্রহী হওয়ার জন্য ওয়েবিনার তৈরি করেছি done ওয়েবিনারের সাহায্যে আপনি সাধারণত প্রচুর টিপস এবং পরামর্শ নিখরচায় দিচ্ছেন – সাধারণত লাইভ ফর্ম্যাটে। যদিও শেষে, আপনি কয়েকটি শুল্ক সুরক্ষার লক্ষ্যে আপনার প্রদত্ত পণ্য বা পরিষেবাটি পিচ করছেন।
পেশাদার স্পিকার গ্রান্ট বাল্ডউইন গেট বুকড এবং পেইড টু স্পিক সহ জনসাধারণের কাছে তাঁর কোর্সগুলি বাজারজাত করার জন্য ওয়েবিনারদের ব্যবহার করে। বাল্ডউইন তার ওয়েবিনারের সময় প্রচুর ফ্রি টিপস সরবরাহ করার পরে, যারা আরও শিখার জন্য অর্থ দিতে চান তাদের জন্য তিনি শেষে তাঁর কোর্সটি সরবরাহ করেন। এবং, অনেক সময়, তার বিক্রয় পিচ কাজ করে।
ইউটিউব
ইউটিউব এমন একটি অন্য প্ল্যাটফর্ম যা লোকেরা অনলাইনে আয় সম্ভব করেছে। আপনি যদি ভাবতে পারেন তবে এখানে বেশ কয়েকটি সংখ্যক ইউটিউব চ্যানেল রয়েছে এবং বড় ফলোওয়ালা বেশিরভাগ লোকেরা তাদের ভিডিও এবং সময়ের বিনিময়ে কিছু অর্থ উপার্জন করছেন।
মেরিন অফিসার পুরুষদের ফ্যাশন বিশেষজ্ঞ হিসাবে পরিণত হয়েছে, আন্তোনিও সেন্টেনো তার ইউটিউব চ্যানেল রিয়েল মেন রিয়েল স্টাইল থেকে এক মিলিয়ন ডলারের ব্যবসা তৈরি করেছে।
ইউটিউব এমন একটি অন্য প্ল্যাটফর্ম যা লোকেরা অনলাইনে অর্থ উপার্জনকে সম্ভব করেছে। আপনি যদি ভাবতে পারেন তবে এখানে বেশ কয়েকটি সংখ্যক ইউটিউব চ্যানেল রয়েছে এবং বড় ফলোওয়ালা বেশিরভাগ লোকেরা তাদের ভিডিও এবং সময়ের বিনিময়ে কিছু অর্থ উপার্জন করছেন।
মেরিন অফিসার পুরুষদের ফ্যাশন বিশেষজ্ঞ হিসাবে পরিণত হয়েছে, আন্তোনিও সেন্টেনো তার ইউটিউব চ্যানেল রিয়েল মেন রিয়েল স্টাইল থেকে এক মিলিয়ন ডলারের ব্যবসা তৈরি করেছে।
একটি অনলাইন সম্প্রদায় তৈরি করুন- Build an Online Community
সর্বশেষে তবে অন্তত নয়, আপনি একটি অনলাইন সম্প্রদায় তৈরি করে অনলাইনে অর্থ উপার্জনও করতে পারেন, যদিও আপনি যে নগদীকরণ কৌশলগুলি অনুসরণ করতে পারেন তা আপনার লক্ষ্যগুলির উপর নির্ভর করে অনেক পরিবর্তিত হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ আপনি একটি ব্লগ দিয়ে একটি সম্প্রদায় তৈরি করতে পারেন। আপনি একটি অনলাইন ফোরামও তৈরি করতে এবং সদস্যতার জন্য লোকদের চার্জ করতে পারেন। এমনকি আপনি একটি ফেসবুক গ্রুপ তৈরি করতে এবং পণ্য বিক্রয় এবং প্রচার করতে সেখানে আপনার প্রভাব ব্যবহার করতে পারেন।
আমার ভাল বন্ধু শেন এবং জোসলিন স্যামস অনলাইন সম্প্রদায় তৈরিতে বিশেষজ্ঞ হয়েছেন। তাদের এখনই তাদের ওয়েবসাইটটির জন্য রয়েছে – ফ্লিপড লাইফস্টাইল। এই সম্প্রদায়টি কীভাবে একটি অনলাইন ব্যবসা তৈরি করতে পারে তা দেখায় এবং অনুরূপ স্বপ্নগুলি অনুসরণকারী উদ্যোক্তাদের সংযুক্ত করে।
এই গোষ্ঠীর আগে, শিক্ষকদের পাঠ্যক্রমের সন্ধানের জন্য তাদের একটি অনলাইন সম্প্রদায় ছিল। এটি সম্ভবত বেশ এলোমেলো মনে হচ্ছে তবে আপনি যে সম্প্রদায়গুলিকে তৈরি করতে এবং চারপাশের লোকদের সমাবেশ করতে পারেন সে ধরণের উন্মাদ। যদি এটি এমন কিছু হয় যা আপনি নিজের সম্পর্কে উত্সাহী হন এবং আপনি অন্যের সাথে যোগাযোগ করতে চান যার একই আবেগ থাকে, তবে একটি অনলাইন সম্প্রদায় এমন কিছু যা আপনার অবশ্যই বিবেচনা করা উচিত।
অনলাইনে অর্থোপার্জন করার বেশ কয়েকটি উপায় রয়েছে এবং আমি যেগুলি এখানে আচ্ছাদিত তা হ’ল আইসবার্গের কেবলমাত্র টিপস। আপনার যদি সময় থাকে তবে প্রায় কোনও কিছুর প্রতি আবেগ এবং কমপক্ষে কিছু সৃজনশীল দক্ষতা থাকলে আপনি একটি অনলাইন আয়ের প্রবাহ তৈরি করতে সক্ষম হতে পারেন – বা বেশ কয়েকটি – আপনি যদি পর্যাপ্ত সময় দেন তবে। কেবল এটির জন্য আমার শব্দটি গ্রহণ করবেন না। আপনি যদি অনলাইনে সন্ধান করেন তবে অনুপ্রেরণার জন্য আপনি হাজার হাজার সাফল্যের গল্প ব্যবহার করতে পারেন।
সোনার হরিণ ধরতে গিয়ে – বিয়ে করতে পারছি না 2020 ! Grow Bangladesh
সোনার হরিণ ধরতে গিয়ে – বিয়ে করতে পারছি না !
আজকে বলবো হাই জব করব না ব্যবসা করব or অনলাইনে আয় । এই নিয়ে আমরা প্রায় সবাই চিন্তা করতে থাকি এবং ভাবতে থাকি আসলে আমরা কি করব | কারণ কিছু সময় ধরে চিন্তা করে সমাধান পাওয়া যায় না যখন চাকরির বাজারের মাথা নত করতে হয় |
চাকরি করা কতটা কঠিন
আমরা জানি চাকরি করা কতটা কঠিন আর এই চাকরির জন্য আমাদের সবচেয়ে বড় যে জিনিসটা দরকার সেটা হলো আমাদের যোগ্যতা, যোগ্যতা যার যত বেশি সে ততো বেশি বেতনের চাকরি করে |
সকাল 9 টা থেকে 5 টা
আচ্ছা এবার চাকরির কথা বললাম, চাকরি পরিনাম আসলে এরকমই আমরা 8 থেকে 10 ঘন্টা সময় বিক্রি করে দিই এই সময়টা আমার একটা এমাউন্ট এর মাধ্যমে ব্যক্তি টাকার পরিমান উপর নির্ভর করে আমরা বিক্রি করে দিই।
ফর এক্সাম্পল , আমরা সকাল 9 টা থেকে 5 টা যদি কোন অফিসে জব করি তাহলে মাস শেষে আমরা চাই এমন পায়ে 10000-20000 50000 বা এরকম কিন্তু এই টাকা দিয়ে যদি 10 বা 20 বছর ধরে কাজ করা যায় জব করা যায় তাহলে আসলে যে জিনিসটা অন্যরা করতে পারছে ব্যবসা করে | সেটা আসলে কখনোই করা সম্ভব না |
ডিজিটাল মার্কেট এর যুগে
আজকের ডিজিটাল যুগে ডিজিটাল মার্কেট এর যুগে ডিজিটাল যুগে ডেফিনিটলি আমাদের ফ্রীলান্স বিজনেস অথবা অনলাইনে আয় বিজনেস অথবা অনলাইন বিজনেস করা উচিত |
মাথা থেকে সরাতে হবে অনলাইন বিজনেস করতে গেলে যে টাকা লাগে আসলে বিষয়টা ওরকম না | তারপর ফ্রিল্যান্সিং বিজনেস আসলে অনেক কঠিন| বাংলাদেশের অলরেডি 5 হাজারের মতো ফ্রিল্যান্সার এরা আসলে কাজ পায় না, মরার মত অবস্থা কিন্তু একাউন্ট করে রাখছে, যোগ্যতা টা আসলে কারো থাকে না যোগ্যতা অর্জন করে নিতে হয় |
ইউটিউব
কারন তার জন্য রয়েছে অনলাইনে আয় ইউটিউব, ইউটিউব থেকে আপনি প্রতিদিন দুই থেকে তিন ঘণ্টা করে যদি প্র্যাকটিস করেন | অবশ্যই আপনি এক্সপার্ট লেভেলে পৌঁছে যাবেন এর জন্য আপনাকে নিয়মিত অধ্যাবসায় করতে হবে নিয়মিত প্র্যাকটিস করতে হবে নিয়মিত চেষ্টা করতে হবে চেষ্টা চেষ্টার চেষ্টার মাধ্যমে একমাত্র আপনার যোগ্য, একজন ফ্রিল্যান্সার হতে পারবেন |
তার জন্য আপনাকে আর কোথাও যেতে হবে না , কারো কাছে যাইতে হবে না , ঘরে বসে ছোট অফিস নিয়ে কম্পিউটার ইন্টারনেট দিয়েই সারা বিশ্বের কাজ আপনি এক জায়গায় বসে করতে পারবেন| যখন দেখবেন আপনার কাজের পরিমাণ অনেক বেশি ঠিক তখন আপনি হেল্প নিবেন সহযোগী নিবেন ফিন্যান্সে করার মাধ্যমে নিবেন, আপনি কাজ প্রজেক্ট উঠিয়ে দিবেন প্রজেক্ট থেকে প্রজেক্ট থেকে একসময় দেখবেন যে বড় বড় প্রজেক্ট পেয়ে গেছেন 10 জন 15 জন 20 জন 100 জন, আপনি কাজ করে শেষ করতে পারবেন না |
কঠোর পরিশ্রম
যদি আপনি কঠোর পরিশ্রম করেন তাই বাংলাদেশের ইয়াং জেনারেশন যারা আছে এঁরা দিনের-পর-দিন তাই নষ্ট করতেছে- অনলাইনে আয়
মূল কথা বলতে, ফেসবুকে কথা বলতেছে, এই সময় থাকে আসলে সঠিক ক্লিক ইউটিউব থেকে শিখতে হবে শিখতে পারলে দেখবেন যে আপনার এখানে চলে আসবে আর যদি আপনি শিখতে না পারেন মাথা ঘুরছে মরে গেলেও একটা ডলার , আর কেউ আপনাকে দিবে না, আপনাকে দিবে না মানুষ আপনাকে দিয়েছে কাজে বিনিময়ে আপনাকে যে কাজটি করিয়ে নেবে তার বিনিময়ে যে কে আপনাকে দিবে সে ওই কাজটি দিয়ে সেল করে বেশি ইনকাম করবে |
এটা আসলে বিজনেসের দিনের পর দিন কঠোর পরিশ্রম করো | অনলাইনে আয় আগে তোমরা যোগ্যতা ইউটিউব থেকে যেকোনো একটা চ্যানেল যে বিষয়টা ভালো লাগে ও বিষয়টা নিয়ে কঠিন কঠিন ভাবে তুমি লেগে থাকো আজকে না হলে কালকে না হলে 5 দিন যদি নাও পারো কোন হেল্প লাইনের কাজ করতেছে তাদের কাছে যাও তাদের কাছে পরামর্শ নাও | চেষ্টা করো আবার কিন্তু হাল ছেড়ে দিলে তুমি পরাজিত |
সাকসেস হতে পারবা না , দিনের পর দিন কঠোর পরিশ্রমের সাফল্য ধরে রাখতে পারলেই অতএব রিকোয়েষ্ট করবো তোমাদের জন্য ইয়াং জেনারেশন স্টুডেন্ট ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ছাত্রদের জন্য বেশি করে এত চাকরি পাবানা ক্লিয়ার |
জ্যাকমার ১০ টি সূত্র ব্যবহার করুন আপনার ব্যবসায়
ঘর বাঁধতে না বাঁধতে যে কারণে ভেঙে যায় – Grow Bangladesh
Grow Bangladesh, একমাত্র কারণ হল আমাদের সমাজের যে সকল মানুষ আছে তাদের জন্য আমরা কিছু করি আর না করি সেটা বড় কথা নয় , কিন্তু মানুষ মানুষকে আসলে সাহায্য করতে চায়, কখনো কখনো দেখা যায় যে মানুষ মানুষকে সাহায্য করতে চায় না
হীন মানসিকতা
এই হীন মানসিকতা মানুষকে অনেক সমস্যায় ফেলে দেয় I সে রকম ব্যবসা করার আগে যে পৃষ্ঠা রয়েছে সেগুলোতে অবশ্যই, অবশ্যই মানুষ তার বন্ধু বান্ধব দের সাহায্য, না বন্ধু বান্ধবরা অনেকে অনেক কথা বলে I তারপর হলো কিছু সময় দেখা যায় যে ওই মানুষ গুলো কখনো কখনো তার যে জমানো টাকা ব্যয় হিসাব ক্যালকুলেশন গুলো অন্যের সাথে শেয়ার করে I অনেকেই টাকা গুলো নষ্ট করে ফেলে, ভেঙে ফেলে অন্যান্য কাজের সাথে জড়িত I শেষ করা হয় না I তারপর বলব যে, আসলে তারপর একটা বড় সমস্যা হল যে ফ্যামিলিগত সমস্যা
ফ্রিল্যান্সিং করতে সাহায্য করতে চায় না
নিশ্চয়ই কখনো কোন ফ্যামিলি ব্যবসা করতে সাহায্য করে না, ফ্রিল্যান্সিং করতে সাহায্য করতে চায় না বলে পড়াশোনা করো মামা বা বলে, পেরা থাকে মাথার মধ্যে ছেলে বড় হবে , চাকরি করবে, টাকা আয় করবে, তারপর বৃদ্ধ বয়সে আমাদের হেল্প করবে অথবা না করুক আর না করুক চাকরি করে বিয়ে করে সংসার করবে । সামান্য সামান্য চিন্তা-চেতনা মধ্যে আজকালকার অভিবাবকরা ম্যাক্সিমামই এভাবেই থাকে । চাকরি করবে, চাকরি করবে , চাকরি করে চলবে , ভালো চলবে । মানুষ করবে আসলে এই সামান্য পরাধীন জীবনে মধ্যে ফেলে দেয়া উচিত না তাকে উৎসাহ করা অথবা নিজে ইনভেস্ট করা থেকে চাকরি কআর না হলে আপনার ছেলের ভবিষ্যৎ এজন্যই উৎসাহদায়ক ।
অনলাইনে সারাদিন
আমার দেশের মানুষ উন্নতি হবে । আপনার উন্নতি হবে অতএব আমি চাই প্রত্যেকটি মানুষ সারা বিশ্বে বিজনেস করবে । অনলাইনে সারাদিন সারাদেশের Dollar আমাদের দেশে আনবে । মন প্রাণ দিয়ে তারা আপ্রাণ চেষ্টা করবে কারণ অনলাইনে জায়গায় বসে ঘরে বসে। অফিস নিয়ে সারা বিশ্বের সাথে কাজ করে এখান থেকে টাকা কামানো সম্ভব । এটা ধরে রাখতে গেলে যে, মা বাবাকে উৎসর্গ করতে হবে । সময় নষ্ট না করে ওই সময়ে দিনভর কাজ করে টাকা আয় করতে হবে।
টাকা আয় এত সহজ নয়
টাকা আয় এত সহজ নয় কারণ মানুষের কাজ করে দেয়ার পরেই ও আপনি ওই সময়ের মূল্য শুধু আপনাকে দিবে । আমাদের দেশের মানুষের কাজের যোগ্যতা, বিদেশিরা আমাদেরকে ভালো চোখে দেখে না বলেই তারা অনেক কম রেট , কম দাম দিয়ে আমাদেরকে কাজ করে নিচ্ছে । তাই কাজের জন্য ভালো হয় তবে দেখবেন যে প্রচুর কাজ পাবেন প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারবেন ।
এরপরেও যদি আপনাদের কারো কোন কিছু অভিযোগ থাকে বা মনের মধ্যে কোন প্রশ্ন থাকে কমেন্টস করে পোস্টগুলো শেয়ার করতে পারেন । প্রশ্ন গুলো সঙ্গে উত্তর দেয়ার চেষ্টা করব । তার পাশাপাশি কখনো যদি কোনদিন কখনো চিন্তা করো তোমাদের কোন প্রবলেম হয়েছে বা প্রবলেম ফেস করতে পারছ না । ফ্রি কনসাল্টেশন দিব, তোমরা আমার কাছ থেকে কনসালটেন্সি ফ্রি পাবে, যদি তোমার মনের মধ্যে কোন কনফিউশন থাকলে আমাকে মেইল করে জানাও । যদি না হয় তুমি আমাকে মেইল করো । তোমাদের সমস্যাকে সমাধান করার চেষ্টা করব ।
গ্রাফিক ডিজাইন শিখে, Income করুন per month 100,000/-
গ্রাফিক ডিজাইন হলো আমাদের, এই যে গ্রাফিক ডিজাইন, গ্রাফিক ডিজাইন হলো মানুষের একমাত্র মাধ্যম হবে, যে মাধ্যমে সারা বিশ্বের, সারা বিশ্ব থেকে অবশ্যই গ্রাফিক ডিজাইন এর মাধ্যমে ডলার বাংলাদেশে আনা সম্ভব । তার জন্য অবশ্যই অবশ্যই সেরা মাধ্যম এর একটির জন্য যেহেতু আপনাকে অনেক, অনেক করে, আপনাকে অনেক অনেক করে স্টাডি করতে আহবে । বিশেষ করে গুগল এবং ইউটিউব থেকে আপনাকে অনেক অনেক জানতে হবে।
বিশেষ করে ইউটিউব চ্যানেল থেকে ভালো যে চ্যানেলগুলো সে চ্যানেলগুলো থেকে আপনি আগে প্রথমে ইলাস্ট্রেটর বা জানতে হবে কিভাবে ফটোশপ এবং ইলাস্ট্রেটর অপারেট করা যায়। ফার্স্ট অফ অল অপারেটর সঙ্গে সঙ্গে আপনাকে অবশ্যই অবশ্যই কিছু কিছু টুলস দিয়ে কিভাবে শুরু করা যায় ।
লোগো ডিজাইন
যদি আমি আপনাকে সঠিক এক্সাম্পল বলি সেটা হল, ফার্স্ট অফ অল আপনাকে লোগো ডিজাইন এর একটা কনসেপ্ট ডেভেলপ করুন । ধরুন বাংলাদেশ বাংলাদেশকে নিয়ে একটা লোগো ডিজাইন করবেন আপনার নিজের একটা ইউটিউব চ্যানেল লোগো ডিজাইন করবেন। আপনার নাম হচ্ছে টিউটোরিয়াল টিউটোরিয়াল নিয়ে । আপনাকে দুই ধরনের লোগো তৈরি করা যেতে পারে । আর তা যদি হয় তাহলে আপনি এখানে দিতে পারেন আর যেমন একটি Creative icon or text based style কাজ করতে পারেন। আর যদি গ্রাফিক্স না দিয়ে আপনি টেক্সট ব্যবহার করতে চান তাহলে সেই টা অবশ্যই আপনাকে হাতে লিখে করতে পারেন । পরে ইলাস্ট্রেটর দিয়ে করতে পারেন ।
এই বিষয়গুলা লোগো তৈরি বিষয় অসংখ্য অসংখ্য tips পাবেন সেখান থেকে একটা idea যদি আপনি কনসেপচুয়াল ভাবে তৈরি করতে পারেন . আমি শিওর যে আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইনের এক তৃতীয়াংশ concept মাথায় ঢুকলো
প্রচুর প্র্যাকটিস
আপনাকে প্রচুর প্র্যাকটিস এর জন্য চেষ্টা করতে হবে অর্থাৎ ফটোসফ, কম্পিউটার/ল্যাপটপ, খাতা কলম -এটা হচ্ছে আপনার দিন রাতের পাটনার , ননস্টপ 3 থেকে 6 মাস যদি আপনাকে প্রশ্ন করতে পারবেন। দেখবেন আপনার হাত চালু হয়ে গেছে। । কনসেপ্ট এর জন্য গুগোলে এমন কিছু নাই পৃথিবীতে যা আসলে নাই তাইলে আপনি দ্বিতীয়টা হল রিসার্চ করা । বেশি পরিমাণে মানুষের কাজ দেখবেন কোথায় কোথায় কে কিভাবে কাজ করে রাখছে।
তার কাছে ভালো কিছু কিছু ভালো কাজ করার চেষ্টা করবেন । এ ভালো কাজগুলো চেষ্টা করতে পারলে দেখবেন আপনার ইস্কিল অনেক হাই হয়ে গেছে । মনে রাখবেন সারা বিশ্বের কাজ , সারা বিশ্বের যে ভালো ভালো কাজ করতে গেলে ভালো ভালো কাজ গুলো দেখতে হবে । ওই কাজগুলো দু’একটা অনুকরণ করে আপনি করার চেষ্টা করবেন । এই দ্বিতীয় প্দক্ষেপ যদি সম্পূর্ণ করতে পারেন। মনে রাখবেন আরও একধাপ এগিয়ে গেলেন ।
কাজ কিভাবে পাবেন
প্রথম এবং দ্বিতীয় ধাপ মিলেই তৃতীয় ধাপে , আপনি নিজস্ব করে একটা গ্রাফিক ডিজাইন কাজের জন্য অবশ্যই ফিট করাতে হবে, ফাস্ট আপনি আপনার একটা লোগো তৈরি করবেন। চার-পাঁচটা লোগো তৈরি করেন, তারপর কিছু ভিজিটিং কার্ড ডিজাইন করেন । তারপর আপনি কিছু ফ্লায়ার ডিজাইন করেন । তারপর আপনি কিছু লিফলেট ডিজাইন করুন । তারপর আপনি কিছু ফেসবুক, লিংকদিন, টুইটারে কিছু Design তৈরি করুন । তারপর কিছু ফেসবুকে কিছু পোস্ট এর জন্য কিছু সাইজ দেখে আপনি কোন ডিজাইন করুন।
সেটার মাধ্যমে আপনি দেখবেন অনেক ডিজাইনের কাজ ইকেব থেকে পাওয়া যায় । এখন আপনি সুন্দর করে আপনি নিজে মার্কেটপ্লেসে কাজ পাওয়ার জন্য, আপনি কাজের সন্ধান করুন, আপনি খুঁজবেন কাজ কিভাবে । আপনি পাবেন 100%
আপনি সুন্দর একটা পোস্ট করুন facebook group এ Graphic design or freelance group গুলতে কাজের জন্য । এখন যদি আপনাকে জানতে চাই আপনি কি কাজ পারেন । আপনিও তাদের যে কাজের স্যাম্পেল নমুনা । ইমেইল করে অথবা পাঠিয়ে দিবেন । আপনি কিভাবে কাজ করেন ।অনেকে নিজে করতে পারে না, তখন সে পোস্টগুলোতে দিয়ে দেয্ তবে ঐ কাজ করে দিতে পারবেনঅই। বিনিময়ে টাকা পাবেন ।
Earn money পর্ব
যে কাজ পারেন , ভালো লাগে তা দিয়ে পোর্টফোলিও সেটাপ করতে হবে । তা কিভাবে একটি ফাইবারে একাউন্ট খুলতে হয় এটা আমার একটি পোস্ট থেকে ভালো করে জেনে নিন । অথবা ইউটিউব এর যে কোন একটা চ্যানেল থেকে ফাইবারে কিভাবে একাউন্ট করতে হয় মার্কেটিং ম্যানেজমেন্ট করতে হয় , ভালো করে জানুন। আমি হান্ডেট পার্সেন্ট বলেতে পারি – যদি আপনি আপনার কাজের পিছনে লেগে থাকেন । যদি আপনি কন্টিনুওসলি ওয়ান ইয়ার্স এই কাজের পিছনে লেগে থাকেন ।
ফাইবার বা others মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং হোক, Freelancer হিসেবে সফল একজন ডিজাইনার হতে পারবেন এবং ডলার ইনকাম করতে পারবেন । কিন্তু ছয় মাস তিন মাসের মধ্যে যদি আপনি stop koren বা হাল ছেরে দেন। ত আপনার সম্পূর্ণ সময় এবং অর্থ মাটি হয়ে যাবে । তাই আদা- জল খাওয়ার মতন যদি আপনি প্রচুর আত্মবিশ্বাস নিয়ে কাজে লেগে থাকতে পারেন । এক বছর পরে আপনি এসে আমার এখানে আবার একটা কমেন্ট করে দেখুন আপনি কতটুকু উন্নতি হয়েছে । কঠিন পরিশ্রম মেধা দিয়ে আপনি পথে লেগে থাকতে পারেন। অবশ্যই আপনার উন্নতি হবে আপনার দেখে আর দশজন এই লাইনে আমাদের বাংলাদেশের মানুষের কাজ করা শুরু করবে। তাই কঠিন তপস্যা যদি আপনার করতে পারেন গ্রাফিক্স ডিজাইন এ হাজার হাজার কোটি কোটি লাখ লাখ – কাজ আজকের যুগে কাজের অন্ত নাই । থ্যাংক ইউ ভেরি মাচ – সাথে থাকার জন্য।
১২ টি উপায়ে : অনলাইনে আয় করতে পারবেন
৮ টি টিপস – How to Make Online বিজনেস প্লান – নইলে ধরা
কিভাবে ব্যবসা করার জন্য টাকা জমাবেন
ব্যবসা করতে টাকা লাগে কিন্তু টাকা জমানো টা আর হয় না। তাই ব্যবসা শুরু করাও হয় না। এই Blog টি অবশ্যই আপনাদের অনেক Help করবে যারা চাকরী করছেন। চাকরী করে দেখা যায় প্রায়ই মাস শেষে আর টাকা থাকে না। বিশেষ করে টাকা জমানোর কিছু নিয়ম বা টেকনিক ব্যাবহার না করার জন্য। আমি গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি। আমার নিচের কয়েটি ফর্মুলা ব্যাবহার করলে কিছুদিন পর ব্যবসা শুরু করতে পারবেন।
১. বক্স No 1: 60 % খরচ
২. বক্স No 2: 20% Save
৩. বক্স No 3: 10% Invest
৪. বক্স No 4: 5% ঘুরা ঘুরি
৫. বক্স No 5: 5% Learning
বক্স No 1: 60 % খরচ
অর্থাৎ জীবন চলতে খরচ করতেই হবে। আপনার Salary টাকা পাওয়ার সাথে সাথেই ৫টি বক্স এ টাকা ভাগ করে নিন । বক্স এ ৬০% টাকা ফেলুন অর্থাৎ যদি আপনি ৩০,০০০ টাকা Income করেন। তার ১৮,০০০ টাকা ৬০% আপনি খরচ বক্সে ফেলুন। এই টাকা টা আপনার দৈনন্দিন জীবনে চলার জন্য। একটি Ensure আমাকে করতে হবে। তা হলো ৬০% এর বেশি খরচ করা যাবে না। অর্থাৎ অন্য বক্স থেকে টাকা এই খরচের মধ্যে আনা যাবে না। এই টুকু যদি করতে পারেন ১০০% বলতে পারি ।জীবনে অনেক বড় কিছু করতে পারবেন ও ব্যবসা শুরু করার ১০০% আপনার জন্য সহজ হয়ে যাবে।
বক্স No 2: 20% Save
এবার আসল % টি হলো ২০% Save. এই বক্সটি সবচেয়ে Important কারন এই টাকা দিয়ে শুরু হবে আপনার ব্যবসায় জগতে পা রাখা। আপনি চাইলে Percentage বেশি করে রাখতে পারেন। আপনার উপর। কিন্তু System টা ধরে রাখতে হবে। তাই আপনাকে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে। যেনো কোনভাবে এই জমানো বক্স খালি না হয়। এইটা একেবারে নিয়ত করে রাখতে হবে।
বক্স No 3: 10% Invest
আপনার ৩য় বক্স অনেকটা ২য় বক্স এর মত Investing। যদি পারেন কোন না কোন কাজে Invest আর না হলে save বক্সে দেখে রাখুন। Invest হতে পারে। একটি Domain বা Investing বা ব্যবসা শুরু করবেন কোন কোন মূল্যবান জিনিস প্রয়োজনীয় টা আগেই কিনে রাখতে পারেন। অর্থাৎ ব্যবসায়ের আগেই কিছু জিনিস প্রয়োজন যা না হলে ব্যবসা শুরু করা যায় না। সেই সব জিনিস গুলোতে টুকটাক Invest করতে পারেন।
বক্স No 4: 5% ঘুরা ঘুরি
৫% ঘুরাঘুরি বা বিনোদন মূলক কাজে বা মজা করার জন্য বিশেষ করে বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে ঘুরে আসুন। এতে করে আপনার মন আরও কাজের প্রতি বেশি মনোযোগ দিবে। কিন্তু সবসময় আপনার মাথায় রাখতে হবে। একসময় আপনি ব্যবসা করবেন।
কোন সময় যদি মনে করেন ৫% এ মাসে ঘুরাঘুরিতে অল্প টাকা মনে হয়। তাহলে আপনি অবশ্যই ২/৩ মাসের টাকা বক্স থেকে নিয়ে দূরে ঘুরে আসতে পারেন। Depend আপনার যাত্রা টা কোথায় হবে।
বক্স No 5: 5% learning
ব্যবসা করার জন্য learning দরকার। এর জন্য আপনি ছোট ছোট Course করে রাখতে পারেন। Marketing Training. বা Business Developing Training এ রকম আরও আছে অল্প টাকার Course করা যায়। যেমন Digital Marketing। যে গুলো জানাটা আপনার দরকার। অর্থাৎ Boss হতে হলে কি কি লাগে Weak Point গুলো বের করে। যে গুলো YouTube থেকে বা Online Paid থেকেও কিছু Course করতে পারেন। যা আপনাকে সাহায্য করবে।
শিখলে কোনোদিনও Lost হবে না। কোন না কোন ক্ষেত্রে আপনার কাজে লাগবেই।
অনলাইনে টাকা ছাড়া ব্যবসা শুরু করতে চান ? ৪২ টি ব্যবসা নিয়ে ভাবুন – Grow Bangladesh
টাকা ছাড়া ব্যবসা ৫ টি যোগ্যতা না থাকলে ধরা
টাকা ছাড়া ব্যবসা শুরু করতে কি যোগ্যতা লাগে তার চেয়ে বেশি দরকার হলো আপনার মনস্থির করা। যত কঠিনই হোক না ব্যবসা Continuous চালিয়ে যাবেন। অনেকেই না বুঝে আবেগের বসে ব্যবসা শুরু করেন। কয়দিন পর আর ভালো লাগে না। কারন দিনের পর দিন লোকসান হচ্ছে। আসলে ব্যবসা শুরু করার আগে বুঝে নিন ব্যবসা করার জন্য আপনি প্রস্তুত কিনা।
১. বুদ্ধি বা টাকা না থাকলে।
২. নিদিষ্ট ব্যবসার বাস্তব অভিজ্ঞতা না থাকলে।
৩. আকাশ সমান স্বপ্ন আর পাতাল সমান ধৈর্য
৪. ২৪ ঘণ্টা কাজ।
৫. ১ মিনিটেই বন্ধু বানানোর যোগ্যতা।
বুদ্ধি বা টাকা না থাকলেঃ
টাকা ছাড়া ব্যবসা শুরু করতে প্রথমে লাগে বুদ্ধি। আর ২য় টি টাকা। দুটির সমন্বয়ে সঠিক ব্যবসা করতে পারবেন। এতে করে হেরে যাবার সম্ভাবনা একেবারেই থাকবে না। কিন্তু টাকা গুলোকে সঠিক ভাবে ব্যাবহার বা Invest করার ROI আসতে আসতে আপনার কঠিন দিন গুলোকে পরীক্ষার মধ্যে থাকতে হবে। তাই মন মানসিকতা তৈরি করে তারপর ব্যবসা করুন। আমি ব্যাক্তিগত ভাবে Young দের Online বা E-Commerce ব্যবসা করতে স্বাগত জানাই। কারন এই ব্যবসায় Trends দিন দিন বাড়ছে। তা জগত জুরে ব্যবসা করার মাধ্যম Online । যে ব্যবসায় করুন টাকা না থাকলে চাকরি করুন তার পর কিছু কিছু টাকা জমানো শুরু করুন। দেখবেন ব্যবসা করার জন্য পর্যাপ্ত টাকা হয়ে গেছে। এবার ব্যবসা শুরু করুন।
নিদিষ্ট ব্যবসার বাস্তব অভিজ্ঞতা না থাকলেঃ
টাকা ছাড়া ব্যবসা করার যোগ্যতা অর্জন করতে আপনাকে অবশ্যই ৪/৫ বছর JOB করতে হবে। যে JOB আপনি করছেন। সেই অভিজ্ঞতার আলোকেই একই ব্যবসা আপনি করতে পারেন। নইলে হেরে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে ১০০ ভাগ। বাস্তব অভিজ্ঞতা না থাকলে ব্যবসা শুরু করে লাভ নাই। দিনের পর দিন টাকা নষ্ট হবে শুধু। বাস্তব জ্ঞান পেতে হলে সেই ব্যাবসায় কোন না কোন ভাবে আপনাকে কাজ করতে হবে। কাজ করার সময়ই মাথায় রাখতে হবে, এই বাস্তব অভিজ্ঞতা দিয়ে একসময় আপনি ব্যাবসা করবেন এবং টাকা income করবেন।
আকাশ ছোঁয়া সপ্ন ও পাতাল সমান ধৈর্যঃ
ব্যাবসা শুরু করার আগেই বিশাল লক্ষ্য বা অন্যদের মত বড় কিছু হওয়ার জন্য আপনাকে অনেক বড় বড় সপ্ন থাকতে হবে। সেই সাথে বিশাল ধৈর্য রাখতে হবে। চিন্তার ধৈর্য আপনাকে দীর্ঘ পথ অতিক্রম করার সাহস যোগাবে। যেমন ধরুন পাহাড়ের চুড়ায় যেতে অনেকবার হোঁচট খেতে হয়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত টিকে থাকলে হলে ধৈর্য ধরে থাতে হয়। তবেই নির্দিষ্ট পাহাড়ের মাথায় উঠতে পারবেন। যার দ্রুত চিন্তা করার ক্ষমতা আছে ব্যাবসা আসলে তারই জন্য। কারন শুরু করলে খুব দ্রুত অনেক সমস্যার সমাধান করতে হয়।
২৪ ঘণ্টা কাজঃ
মনে রাখবেন জীবনে কিছুতা সময় কোন ছুটি বা এলোমেলো দিন বা কাজ ছাড়া থাকতে পারবেন না। অর্থাৎ ব্যাবসাকে profitable position এ নেয়ার পূর্ব পর্যন্ত আপনাকে ২৪ ঘণ্টা কাজ করতে হবে।
অর্থাৎ ঘুমের মধ্যেও সপ্নে কাজ করতে হবে। সপ্নের মধ্যেও দেখবেন কাজ করতেছেন। অবশ্যই ঘুমাতে হবে হয়ত ৪/৫ ঘণ্টা। তারপর একসময় যখন কোটি কোটি তাকা Bank balance হয়ে গেছে আর কোন কথা নাই Relax করুন। অর্থাৎ মন যা চাইছে তাই করতে পারবেন।
মিনিটেই বন্ধু বানানোর যোগ্যতা
এই কথাটির main focus point হলো আপনার client কে কাকু বানানোর যোগ্যতা। অর্থাৎ customer কে চখের পলকে sales generate করে ফেলতে হবে। sales close deal না আনতে পারলে ব্যাবসা দ্রুত বড় হওয়া সম্ভব না। যদি আপনি introvert বা মানুষের সাথে মিশতে না পারেন তবে ব্যাবসা আপনার জন্য নয়। ব্যাবসায়ের main part হলো sales করা আপনার product বা service তা যেভাবেই করেন। সেই বিষয়ে পারদর্শিতা থাকতে হবে। না থাকলেও সমস্যা নাই Marketing Sales আনতে নিচের link click করুন।
টাকা ছাড়া ব্যবসা যদি কোন কারনেও এই ৫ টি যোগ্যতা আপনার না থাকে তবে please ব্যাবসা শুরু করবেন না। এই যোগ্যতা গুলি অর্জন করতে আপনার study করতে হবে বা YouTube থেকে খুব সহজেই জানতে পারবেন।
নিচের comment গিয়ে বলুন কার কার এই যোগ্যতা আছে আর কার নাই।
জ্যাকমার ১০ টি সূত্র ব্যবহার করুন আপনার ব্যবসায়
জ্যাকমা হলো আলিবাবা প্রতিষ্ঠাতা। আলিবাবা একটি বিমান E-Commerce বা Online Sales Business জ্যাকমা পৃথিবীর শীর্ষ ধনির মধ্যে একজন। তাঁরই জীবন থেকে নেয়া কয়েকটি মূল্যবান কথা শেয়ার করছি। যা আপনার ও আপনার ব্যবসায়কে আরও সাফল্যের দিক নিয়ে যাবে, যদি আপনি এই 10 টি বিষয়ে কাজে লাগাতে পারেন। আর না পারলে কিছুই হবে না। ফলাফল শূন্য । কথায় আছে না, মহাজন মহাজ্ঞানী যে পথে যায়, তুমিও হও অগ্রগামী অথবা সেই পথে যাও।
১. কোনো কিছুকে মূল্যবোধ দেয়া।
২. একটি বিষয়কে সাফল্যের জন্য গ্রূপ তৈরি।
৩. স্বপ্নকল্পনা ঃ
৪. আপনার চাইতে বেশি জানা মানুষকে নিয়োগ দিন;
৫. নতুন কিছু করুন
৬. ভুল থেকে শিখুন।
৭. নিজের কাজকে ভালবাসতে হবে।
৮. অন্যকে বন্ধু ভাবুন।
৯. নিজের প্রতি সাহস রাখতে হবে।
১০. কখনই হাল ছারবেন না।
· কোনো কিছুকে মূল্যবোধ দেয়াঃ
আপনি যখন ব্যবসায় শুরু করছেন, তখন থেকেই ০২ টি জিনিসকে মূল্যবোধ দিতে হবে। প্রথমটি হলো Customer। অর্থাৎ যার কাজ করে আপনি টাকা ইনকাম করবেন। অথবা যার কাছ থেকে প্রোডাক বিক্রি করে আপনি চলবেন। তাই সবার আগে তাদেরকে মূল্যবোধ দিতে হবে।২য় টি হলো আপনার অফিসে যারা চাকরি করে। আপনার কর্মচারীবৃন্দ। সেই কর্মচারীদের মূল্যবোধ আপনি যতোটা দিবেন ঐ চাকরীজীবী আপনার প্রতিষ্ঠানকে ততই ভালবাসবে। এক আপনার কোম্পানি অবশ্যই দ্রুত বড় হতে থাকবে। মানুষ পেটের জন্য চাকরী করে ঠিকই কিন্তু সম্মান মানুষকে সাহস যোগায় সামনের দিকে এগিয়ে যেতে।
· একটি বিষয়কে সাফল্যের জন্য গ্রপ তৈরিঃ
কোনো প্রতিষ্ঠানকে বড় করতে চাইলে অবশ্যই লোক বলের প্রয়োজন। বরং যে কোম্পানিতে ২০,০০০ লোক কাজ করে। গড়ে প্রতিটি লোকের থেকে যদি ১,০০,০০০ টাকা আয় করে তাহলে ২০,০০০*১,০০,০০০= ২০০,০০০,০০০০/- কোটি টাকা মাসে আয় করে, তাহলে সহজেই বুঝতে পারছেন গ্রপ ওয়ার্ক কিভাবে আপনাকে সামনের দিকে নিয়ে যেতে পারে। অবশ্যই জ্যাকমার কথা মনে রাখবেন। আমি সব সময় আমার চাইতে স্মার্ট পিপল কে নিয়োগ দিতাম। অর্থাৎ ট্যালেন্ট ছাড়া কোন ভাবেই ভালো কিছু হতে পারে না।
· স্বপ্ন কল্পনাঃ
ব্যবসায় করুন অথবা Freelancer ব্যবসায় করুন। আকাশ সমান স্বপ্ন না দেখলে বাস্তবে কিছুই করা সম্ভব না। আপনার পরিকল্পনা অনেক বড় না হলে কোনোদিনই বড় কিছু হতে পারবেন না । কারন আপনি তো মানুষ , মানুষের অসাধ্য বলে কিছু নাই। বিখ্যাত কিছু মহামানবদের ভিডিও দেখুন, আপনাকে অবশই অনুপ্রানিত করবে। কারন মানুষের স্বভাব হলো মানুষের থেকে দেখে শেখা বা অনুপ্রানিত হওয়া। এইটা মানুষের ন্যাচারাল স্বভাব। এই Link থেকে কিছু ভিডিও দেখলে লাভ হবে। The Lion Attitude (HEART OF A LION) Motivational Video
· আপনার চাইতে বেশি জানা লোক নিয়োগ দিনঃ
জ্যাকমার এই বিস্ময়কর কথাটি আমাকে অনুপ্রানিত করে। বিষয়টি এই যে আপনি প্রতিনিয়ত তাদের থেকে জানতে পারবেন। মনে রাখবেন তাই বলে ওভার স্মার্ট লোক কোনদিনও আপনার প্রতিষ্ঠানকে কিছুই দিতে পারবে না। কারন আপনি BOSS আপনার উপর খবরদারি বা ভাব নিলেই দেখবেন সে স্মার্ট না । প্রতিটি স্থান, কাল, পাত্র বুঝে সঠিক কাজ করে মুলত তারাই স্মার্ট আমার দৃষ্টিতে। আপনার দৃষ্টিতে আরও অন্যরকম হতে পারে। যাইহোক মূল কথা হলো যে বেক্তি দিয়ে বা Employee দিয়ে আপনার কোম্পানি তে ইনকাম হবে সেই মূলত আপনার যোগ্য। এতে অতি অল্প সময়ে অনেক বড় জায়গায় গিয়ে যেতে পারবেন।
· সব সময় নতুন কিছু করুনঃ
যেহেতু আপনি কোন ব্যবসায়ের মালিক বা ব্যবসা করবেন ভাবছেন। অবশ্যই সবসময় নতুন কিছু অর্থাৎ unique কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকুন। unique মানে এমন কিছু যা অন্যটি নেই। আপনার OWN সৃষ্টি একে বারেই নুতন আইডিয়া। এতে যথা সময় আপনি মার্কেটে এগিয়ে থাকবেন। মনে রাখবেন Copy Paste নিয়ে কাজ করলে বেশি দিন টিকে থাকা যায় না। কারন মানুষ আইটি যুগে ডিজিটাল যুগে সবাই যেকোনো Information বের করতে google search এ হেল্প নেই। সুতরাং Copy Paste বা নকল করে বেশি দূর যাওয়া যায় না। কিন্তু বিদেশী আইডিয়া বা concept থাকে অনুপ্রানিত হয়ে নিজে কিছু করেন, তাকে অবশ্যই আপনি সাপোর্ট করবেন।
· ভুল থেকে শিখুনঃ
জ্যাকমার একটি ভালো লাগা কথা বা অনুভতি। ভুল থেকে শিখুন। অর্থাৎ ছোট বেলা থেকে যা শিখেছি ভুল থেকেই শিখেছি। এখন হাঁটতে শিখেছি, হাঁটতে পারিনি চেষ্টা করে করে শিখেছি, লিখিতে গিয়ে পারিনি ভুল লিখেছি, লিখিতে লিখিতে শিখেছি। সেইরুপ ব্যবসা করতে গেলে অবশ্যই আপনি ভুল বা Experiment করতে হবে। তাই মনে রাখতে হবে। যা দিয়ে ভালো কিছু হয় না , তা করা যাবে না, অর্থাৎ টাকা ইনকাম হয় না, যেভাবে সেইটাই ব্যবসায়ের ভুল হয়, বার বার হচট খাবেন তারপর নিজেই কিনবেন। তাই হচট খেতে খেতে আপনাকে বড় হতে হবে। পৃথিবীর বড় যতো কোম্পানির মালিক রয়েছে- প্রথম দিকের সময়ে কে দেখেন কত ভুল, কত Loss দিয়ে তা অনেক বড় হয়ে গেছে। তাই ভুল কে মেনে নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার নামই ব্যবসায়।
নিজের কাজকে ভালবাসতে হবে।
আপনার চাইতে বেশি জানে এমন লোককে আপনার প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ দিবেন। ঠিক আছে, তারপর নিজের কাজকে ভালবাসতে হবে। কাজকে ভালবাসতে হবে নিজের কাজকে ভালবাসলে ।যে কাজের প্রতি আপনি মনোযোগ বেড়ে গেছে কাজের প্রতি। আপনার কাজ করতে পারতেছেন সেজন্য ভালোবাসতে গেলে , জীবনে যারা বিখ্যাত কাজ করেছে যদি আমি বলি তারা পাগলের মত কাজ করত এবং এর বিখ্যাত কাজের প্রতি আপনার ভালোবাসা থেকে অনেক অনেক টাকা আসবে ।
· অন্যকে বন্ধু ভাবুনঃ
যখন মানুষকে বন্ধুর মত ভাববেন, তখন বন্ধুর মতো সহযোগিতা পাবেন। ধরুন আপনার পাশাপাশি আয়ও অনেকে ব্যবসায় করছে, একই ধরেনের ব্যবসায়। তাই বলে তাকে শত্রু ভাবার দরকার নাই। Online এর যুগে হাজার হাজার একই ব্যবসায় থাকবে পৃথিবী জুড়ে। এরই মধ্যে সবাইকে বন্ধু ভেবে তাদের থেকে শিখার চেষ্টা করুন। তাদের অভিজ্ঞতা থেকে জানুন। অবশ্যই আপনার ব্যবসায়কে দ্রুত বড় করতে পারবেন।
· নিজের প্রতি সাহসঃ
ব্যবসায় করতে কিছুই লাগে না। লাগে মনের সাহস। যাদের এই মনোবল বা সাহস নেই তারা ব্যবসায় শুরুই করেতে পারে না। শুরুটা করুন সাহস করে দেখবেন- এক বছর পর আপনার নিজের অবস্থান। পরের চাকরী করে নিজের মেধাকে বিক্রি করে ভালো থাকুন। দেশ ও সমাজের উন্নতি করে বিখ্যাত হন।
· কখনই হাল ছারবেন নাঃ
একটি গুরুত্বপূর্ণ কথা ৫% মানুষ ব্যবসায়ে সফল হয়। বাকিরা বার্থ। এর একটি কারন তা হলো হাল ছেড়ে দেয়া। মানুষ কিছু দিন পরে ব্যবসায় Loss খেয়ে বন্ধ করে দেয়। কিছু কারন আছে তার মধ্যে অন্যতম হলো Planning ও Goal setup. তার মধ্যে ব্যবসায়কে কোন স্থানে নিয়ে যাবো তার সঠিক মাপকাঠি থাকে না। তাই সাফল্য লাভ করতে পারে না।
ফ্রিল্যান্সারদের জন্য ৪ টি গুরুত্তপূর্ণ সুবিধা
ব্যবসা শুরু করতে কতটুক ইংলিশ দরকার
ব্যবসা শুরু করতে কতটুক ইংলিশ দরকার
আসলে ব্যবসা শুরু করতে অথবা পরিচালনা করতে কতটুক ইংলিশ দরকার । এটা আসলে বলা সম্ভব নয়। কারণ ব্যবসার ধরন অনুযায়ী আপনাকে বুঝতে হবে। ইংলিশকতটুকু দরকার । যেহেতু আমার ম্যাক্সিমামই- কমার্স এবং অনলাইন কে ঘিরে বা অনলাইন কে নিয়ে ব্লগ লেখা । তো সেই ক্ষেত্রে কিছু-না-কিছু ইংলিশ অবশ্যই অবশ্যই আপনাকে জানতে হবে ।
কতটুকু ইংলিশ জানতে হবে
ইমেইল কিভাবে লিখতে হয় কমিউনিকেশন কিছু ল্যাঙ্গুয়েজ করবেন দেখবেন যে আপনার অনেক বেড়ে যাবে তখন যে আপনি এমনিতে এমনিতে যোগাযোগ নিজেকে মনে করবেন না তাহলে যেকোনো একটা জায়গা থেকে একটা কমিউনিকেশন ইংলিশ এর উপর ধারনা ।করে নেন ইমেইল থেকে শুরু করে কিভাবে ইংলিশে কথা বলতে হয়। কিভাবে মনে রাখবেন যোগ্যতা ছাড়া কখনোই আপনার সাথে কখনো করতে পারবেন না । অবশ্যই আপনি তৈরি করতে না পারলেও আপনার ইনকাম করতে পারবেন না । কিন্তু আপনার মনের কথা বলেছেন বাংলা তা ইংলিশ করে ইংলিশে প্রকাশ করতে পারলে – আপনার কাছে কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা আছে। তাই আবার নিজাই ভেবে দেখুন কি দরকার দরকার, কতটকু দরকার ?
ইমেইল কিভাবে লিখতে হয়
কারণ ইন্টারনেট ইউজ করতে গেলে আপনাকে ইংলিশ জানতে হবে আজকালকার এমন কোন বিজনেস রিলেটেড অপশন নাই বা বিজনেস নেই। যেখানে ইংলিশ ছাড়া ওয়েবসাইট ছাড়া বিজনেস হতে পারে। বাংলাদেশর ভিতরে হলে বাংলা দরকার । বাট যদি আমরা চিন্তা করি তাহলে অবশ্যই অবশ্যই ইংলিশ জানতে হবে। কতটুকু ইংলিশ জানতে হবে সেটাই হচ্ছে একটা বিষয় । জানতে হবে কমিউনিকেশন । ইংলিশ ল্যাংগুয়েজ। ভাষা আমরা সচরাচর ফ্যামিলিতে, বন্ধু-বান্ধবীর মাধ্যমে যেসব কথা আমরা বলি। এগুলো একটা ভাষা অর্থাৎ একজনের অনুভূতি আরেকজনকে বুঝার জন্য আমরা মুখে যে ভাষা বা আমরা কথা বলি সেটা কমিউনিকেশন । এর জন্য এক পক্ষের মধ্যে যোগাযোগ হয়।
যোগাযোগের মাধ্যমটা ইংলিশ
সে ক্ষেত্রে অবশ্যই অবশ্যই আপনার ইংলিশে ধারনা ও কেননা ইমেইলে যোগাযোগ মাধ্যম ইমপোর্ট এক্সপোর্ট বিজনেস অথবা ফ্রিল্যান্সিং কোন বিজনেস সব ক্ষেত্রে বিজনেস এর ক্ষেত্রে যোগাযোগের মাধ্যম আসলে একটাই সেটা হলো ইমেইল ।
ইমেইল আরেকটা যোগাযোগ হচ্ছে ডিরেক্টলি ফোনে কথা বলা . অথবা শেয়ার করা মেসেঞ্জারে অথবা হোয়াটসঅ্যাপে চ্যাট করা। টুইটারে টুইট করা । যে মাধ্যমে কমিউনিকেশন করেন ক্লায়েন্টের সাথে কাস্টমারের সাথে বিজনেস পার্টনার এর সাথে যোগাযোগের মাধ্যমটা ইংলিশ ।
আপনার ইংলিশটা জানা খুবই জরুরী
ইংলিশ ইন্টারন্যাশনাল কথা বলতে গেলে, যোগাযোগ করতে গেল,। ডলার ইনকাম করতে গেলে। অবশ্যই অবশ্যই আপনার ইংলিশটা জানা খুবই জরু… যদি আপনি ফ্রিল্যান্সিং করেন সেক্ষেত্রেও বায়ারদের সাথে ইংলিশে কথা বলতে পারেন। এখন কথা হল কি পরিমান কতটুকু ইংলিশ দরকার। আপনার কি আদৌ ইংলিশে অনার্স মাস্টার্স করা দরকার ।
ইমেইল করার দরকার হয়
সেই ক্ষেত্রে আমি বলবো না । আপনার আসলেই ইংলিশ দরকার নাই । আপনি যদি স্টুডেন্ট অবস্থাইয় থাকেন অথবা অনার্স কমপ্লিট করে নিজের অবস্থানে । সে অবস্থান থেকেই আপনার যদি কোন দকমিউনিকেশন ইংলিশ রকার হয়। অর্থাৎ ইমেইল করার দরকার হয় । সুন্দর সুন্দর ইউটিউব চ্যানেলে ইংলিশ ইমেইল করার জন্য অনেক টিউটোরিয়াল দিয়ে দিছে । কেমন করে ইংলিশে কথা বলতে হয়।
ভালোবাসার মানুষের সাথে গল্প ও টাকা ইনকাম
ভালোবাসার মানুষের সাথে গল্প ও টাকা ইনকাম
সেটা হচ্ছে কিভাবে আসলে ভালোবাসার মানুষের সাথে টাকা ইনকাম করা যায় । তাও আবার একসঙ্গে একই জায়গায় বসে অথবা গল্প করে কিভাবে? কি রহস্যময় ক্রিয়েটিভ আইডিয়া। তা হচ্ছে আমাদের বাংলাদেশের ছেলে মেয়েরা সবাই প্রায় প্রেম করে । এই প্রেম থেকে যে অনেক টাইম নষ্ট হয়। টাইম কে নতুন করে কাজে লাগিয়ে কিভাবে অনলাইন থেকে ইনকাম করা যায়। সেটা ক্রিয়েটিভ আইডিয়া । সেটা কিভাবে? চলুন দেখে নেই—–
এই কনটেন্ট টা মুলত – যারা স্কুল কলেজ ভার্সিটিতে পড়া লেখায় ডুবে আছো । অনেক কাজে দিবে যদি পুরাটা মন দিয়ে পড়…।
কঠিন ভাবে ভালবাসতে হবেঃ
সবার আগে -ভালবাসতে হলে, কি করতে হবে, কাকে ভালবাসতে হবে। এই ভালবাসতে বাসতে যেন টাকা ইনকাম হয় । সে দিকেও খেয়াল রাখতে হবে । তো ভালবাসতে হবে আপনার প্রেমিকাকে।
সত্যিকারের ভালোবাসার কথা বলছি – পবিত্র ভালোবাসা, সত্যিকারের ভালোবাসার মধ্যে যেখানে একসময় সংসার করা যায়।এমন কাউকে ভালোবাসতে হবে । কঠিন ভালোবাসা ভালোবাসা ভালোবাসা ভালোবাসা ভালোবাসা ভালোবাসা ভালোবাসা থাকে। সেই ভালোবাসার মধ্যে সব কিছুই পাবে – যেমন করে রাধা ভালোবেসেছিল । যে ভালোবাসতে পারে, সে যদি আপনাকে ভালবাসে দুনিয়ার সমস্ত বাধা বিপত্তি পেরিয়ে ।
নতুনলোকেশন
অর্থাৎআগে তোমরা যেখানে যেখানে প্রেম করতে ফর এক্সাম্পল সংসদ ভবন,ধানমন্ডি লেক, আরো অনেক জায়গা, ঠিক আছে। তোমাদের পছন্দের জায়গায় থেকে এবার নতুন জায়গাতে যেতে হবে। তা হবে fast food বা Restaurant এর মত জায়গায়। যেখানে অনেক সময় কথা বা কাজ করতে পারবে – আলাপ করতে পারবে।
নতুন টপিক
নতুন টপিক টা সবার আগে ঠিক করতে হবে – কি নিয়ে কাজ করবে দুই জনে । এক্টু ভেবে নেওয়া দরকার। রেস্টুরেন্ট অথবা টি স্টল এমন জায়গায় আসা হল । যেখানে বসে আমরা গার্ল ফ্রেন্ড – বয় ফ্রেন্ড এর মধ্যে কথা বলতে পারা যায়। কিন্তু কথা হবে কাজের প্লান্নিং – যে কাজ থেকে টাকা আয় হবে তা নিয়ে আলাপ করতে হবে।
তারপর তোমরা একটা খাবার আইটেমঅর্ডার করলে। অর্ডার করার সাথে সাথেই তোমাদের একটা প্লান সেট থাকবে । আমি কয় টাকা আজকে খরচ করছি দুজনে মিলে । একজন 200 বা 500 টাকার চিন্তা করবে। এই লোকেশন থেকে তুমি এমন কিছু করবে । যাতে তোমার এই তিন পাঁচ গুণ টাকা তুমি আয় করে নিতে পারো । তুমি 500 টাকা খরচ যদি করো । তাহলে মনে করতে হবে তোমার একবার কাজটা কর । তোমাদের মিনিমাম এখান থেকে পাঁচ হাজার টাকা্র একটা কাজ তোমাকে বের করতে হবে । হতে পারে আর্টিকেল বা যে কন কিছু। কিন্তু মাথায় রাখতে হবে – সে কাজের যেন মার্কেট এ চাহিদা থাকে।
আউট পুট
সেজন্য আসলে এই নতুন টপিক সিলেকশন করা । তোমাদের যদি কোন আইডিয়া থাকে । তোমাদের যদি কোন ইউটিউব চ্যানেল থাকে বা ওয়েব সাইট ব্লগ থাকে। তার জন্য কাজ করতে থাক দিনের পর দিন।
শেষ কথায় বলব আমার আজকের প্ল্যানটা তোমরা কাজে লাগিয়ে দেখো । তোমাদের কাজে আসবে- যদি তোমরা প্রিয় মানুষ কে নিয়ে -যদি দুইটা তিনটা চ্যাটিং করো দেখো তোমাদের ইনকাম হবে যদি করা যায় এক হাজার টাকা করে৩দিন 15000 টাকা ।ত মাসে ৬০০০০ টাকা আয় করা যাবে।
ফ্রিল্যান্সারদের জন্য ৪ টি গুরুত্তপূর্ণ সুবিধা
আসলে স্বাধীন পেশা প্লান অনুযায়ি ফ্রিল্যান্সার বিজনেস। অবশ্যই স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারা যায়। ঘরে – বাইরে -অফিসে অথবা মোবাইলে যে কোন জায়গায় স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে। তো এই স্বাধীনতা সেটা এখন একটু বলবো ফ্রিল্যান্সার, লেন্স ক্যামেরা ,লেন্স দিয়ে দূরে জিনিস কে কাছে নিয়ে আসা যায়। তার মানে হল কাস্টমারকে যখন কাজ দিবে বাংলাদেশের লোক দিয়ে কাজ করাতে পারে, তাদের মাধ্যমে দিয়ে কাজ করাতে পারে এজন্যই ফ্রীলাঞ্চ। সুবিধ গুলি হলঃ
স্বাধীনতা
স্বাধীনতা হচ্ছে মানুষের একটা বিষয় প্রত্যেকটি মানুষ কখনোই পরাধীন ভাবে থাকতে চায়না । মানুষ স্বাধীনভাবে থাকতে চায়। তাই উপার্জন করে মানুষ স্বাধীনভাবে থাকতে চাওয়ার নামটাই হচ্ছে ফ্রিল্যান্স বিজনেস । অথবা ফ্রিল্যান্সাররা ঘরে বসে কাজ করতে পারে। তার শরীর ভালো না লাগলে সে কাজ করবে না । সে প্রজেক্ট এর কাজ পেল সে সময় নিল এই সময়ের মধ্যে আমি কাজ করে দিব।সময় মত দেশে বসে কাজ করে দিতে পারবে অর্থাৎ কারো আন্ডারে কাজ করা বা কারো কথা শুনে খারাপ গালি গালাজ শুনতে বাপেরা থেকে মুক্তি পেতে পারেন স্বাধীনভাবে চলাফেরা করবে। স্বাধীনভাবে কাজ করবে ।তার জন্য প্রযোজ্য স্বাধীনভাবে চলার জন্য নিজেকে তৈরি করা।কোন অপশন নাই ফ্রীলেঞ্চে কাজ করা ছাড়া।
স্কিল
অর্থাৎ বাংলাদেশ একটা বড় সমস্যা হল স্কিল অনুযায়ী কাজ বা জব পাওয়া যায় না। এর কারণে অনেকহতাশ। এ গুলো থেকে সে ব্যর্থ হয়ে যায়। কিন্তু হুমায়ূন আহমেদের কথা বললে হবে না । তিনি কেমিস্ট্রি তে পড়াশোনা করে রাইটার । বাংলায় পড়াশোনা করছো । তুমি তোমার বাংলার কে নিয়ে টাকার জন্য করতে পারবা । ফিনান্স এর মাধ্যমে যে কন স্কিল্ল থাকলেই বিজনেস বা কাজ করে আয় করা যায় ।
ফ্রীলান্স থেকেবিজনেস
এবার বলবোবিজনেস এর কথা,ফ্রীলান্স করতে করতে তুমি কিছু টাকা জমাবে । অথবা কিছু লোক ম্যানেজ করবে বড় কাজ করবে।তখন তুমি একটা অফিস নিয়ে । তুমি ফ্রিল্যান্সার থেকে বিজনেস করতে পারবা । তার আগে একটুখানি বলি, টাকা উপার্জন করতে হলে কাজ করতে হবে । কাজকরতে করতেদেখবে তোমার অনেক অভিজ্ঞতাহয়ে গেছে । কাজ পাচ্ছ তাহলে তুমি দেখবা যে নিজে কাজ করতে পারছ না । নিজেকে কাজ করেশেষ করতে পারছ না । তখনই তোমার যোগ্যতা অনুযায়ি যার দরকার।ইচ্ছা করলে তুমি ভার্চুয়াল নিতে পারবে। যে কোন জায়গা থেকে হায়ার করে লোক নিয়ে তুমি কাজ করে দিতে পারবা । যদি মনে করো যে অফিস নেওয়ার পর ওই অফিসগুলোতে তুমি তোমার যোগ্য অনুযায়ী প্রজেক্ট নিয়ে কাজ করতে চাও।লোক নিয়ে কাজ কর।
ইনভেস্ট ছাড়া টাকা উপার্জন
একমাত্র ফ্রিল্যান্সার পেশায় আছে।যে পেশা দিয়ে ইনভেস্ট ছাড়াই,টাকা আয় করা যায়।এ ছাড়া তুমি যোগ্যতা দিয়ে দিনের পর দিন শ্রম কঠিন পরিশ্রম করে টাকা উপার্জন করতে পারবা। আসলে চাকরির ক্ষেত্রে ইনভেস্টে আছে । তোমার ফ্রীলান্সের বিজনেস এর ক্ষেত্রে হল তোমার পড়াশোনা । শেষ অথবা বসেথাকা অবস্থায় তোমার যোগ্যতা অর্জন করলে । তুমি টাকা অর্জন করতে পারবা । পৃথিবীর সবচেয়ে কঠিন কাজ। টাকা আয় করা। কাজকরতে পারবা যদি তুমি কাজ করো এবং ফ্রি ভাবে নিজেকে কাজে মনোযোগী করতে পার, আমি বলতে পারি লেগে থাকলে – তুমি পারবা।
দিনের পর দিন কঠোর পরিশ্রম করলে তুমি কোন ইনভেস্ট ছাড়াই টাকা পয়সা ইনভেস্ট ছাড়াই টাকা ইনকাম করতে পারবা। এর জন্য একটা বড় মাধ্যম লাগে তা হল জানতে হবে কাজ। কাজ ছাড়া কন গতি নাই । কাজ করতে পারলে টাকা এমনিতেই আসবে । তবে সঠিকভাবে কাজে লাগাও তোমার জীবনের পরিবর্তন চলে আসবেই।
তবে একটা জিনিস আবার বলি- টাকা ইনকাম করা অনেক কঠিন।অনলাইন থেকে হাজার হাজার মানুষ এই পথে আছে।টাকা ইনকাম করার – তোমার স্কিল্ল যদি না হয় – তুমি একটা ডলার ইনকাম করতে পারব না । তাই সবার আগেই স্কিল তৈরি কর ।
বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সারদের তিনটি মার্কেটপ্লেস
যে মার্কেটগুলো বাংলাদেশের অনেক মানুষ কাজ করতেছে । সেই মার্কেট গুলোকে নিয়ে আমি কথা বলব – এর মধ্যে তিনটি বিশেষ উল্লেখযোগ্য মার্কেটপ্লেস এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে আপওয়ার্ক কিন্তু বাংলাদেশের জন্য ভয়ঙ্কর অবস্থা এবং কঠিন এবং কঠিন থেকে কঠিন একটা মারকেটপ্লেস বর্তমান সময় অনেকেই এই মার্কেটপ্লেসে একাউন্ট খুলে বসে আছে। বলে কাজ পায় না । মনে করে এখন আসলে খুব হার্ড হয়ে গেছে । একাউন্ট খোলা টা কঠিন হয়ে গেছে। তাই বলে ভয় পাবার কিছু নেই কিছু না কিছু পদ্ধতি বা অবশ্যই আছে যেগুলো আমি দেখাবো । আপনারা এই সবগুলো মারকেটপ্লেস থেকেই স্কিল থাকলে অবশ্যই অবশ্যই কাজ পাবেন ।
বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রথম জনপ্রিয় সাইট Upwork । এমন কিছু নাই যে কাজ করতে পারবেন না । প্রথমত গ্রাফিক্স ডিজাইন দিয়ে যদি বলি, গ্রাফিক্স ডিজাইনের জন্য আরেকটি মার্কেটপ্লেসে লোগো ডিজাই্ন , ব্যানার ডিজাইন থেকে শুরু করে এমন কিছু কাজ পাবেন যে কাজগুলো দিয়ে আপনি এক লাখ থেকে দু লাখ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তারও বেশি এবং অনেক অনেকে রয়েছে ।
কোন Subject গুলো নিয়ে কাজ করা যায় । ওকে কিছু কঠিন কঠিন কথা গুলো আপনাদের কে বলি। বর্তমানে.৫০০০ ইউজার সাইন ইন করা হয়েছে। বাংলাদেশের জন্য তারপরও যদি বলি যে সব সাইট গুলো রয়েছে এর মধ্যে কিছু কিছু আছে আপনার জন্য খুব সহজে ওয়েব ডিজাইন এবং সবচেয়ে tough কি হবে ? যদি আপনি ভালো skill থাকে, এতে আপনার মনে রাখতে হবে, মিনিমাম ননস্টপ work করে যেতে হবে, এর পিছনে একটা ভালো পয়েন্ট আপনাকে বলি ।
সেটি হল সুন্দর করে সাজানোর জিনিস নিয়ে যে আপনি কাজ করতে চাচ্ছেন ওই রিলেটেড ওই পোর্টফোলিও সুন্দরভাবে সাজাবেন । ওই সাজানো পোর্টফোলিও দিয়ে আপনি কাজ পাবেন । মনে রাখবেন , আপনার বায়ার যখন আপনার এই কাভার লেটার দেখবে তার সঙ্গে সে জব দেয়া আছে। আপনার পোর্টফলিওতে ঢুকবে তার চোখে যদি দেখে আপনার সঙ্গে কোন কাজের মিল নাই । অবশ্যই অবশ্যই আপনাকে কাজ দিবে না । অতএব আপনার লেখা সুন্দর করে 10 থেকে 20, 50 টা লেটার আপনাকে তৈরি করে রাখতে হবে । কাস্টমাইজ করে যখন যেটা দরকার সেইটা ব্যবহার করতে হবে।
কাস্টমাইজ করবেন কখনোই কপি পেস্ট করে কাউকে দিবেন না । এবং কাউকে সেন্ড করার সময় আপনাকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট মনে রাখতে হবে । অনেক কিছু কোড দিয়ে দেয় , তা দিয়ে শুরু করবেন। সেগুলো মেনে চলতে হবে । লিখতে হবে যাতে খুব সহজে পড়তে পারে । বুঝতে পারে যে আপনি কাছে অনেক স্কিল আছে ।
পরে ওই কাজের মারকেটপ্লেস টা ভালো করে যাচাই করে দেখবেন । আপনি তার কাছে গুড স্কিল্ল মনে না হলে , আপনাকে কাজ দিবে না ।
এরকম করে যত ধরনের ক্যাটাগরি আছে সবগুলি যে যার মত ইউটিউব চ্যানেল থেকে দিনের পর দিন ধরে শিখতে হবে। চেষ্টা করতে পারলে একটা ভালো রিভিউ চলে আসবে, যখন 100 – 200 রিভিউ চলে
আসবে , তখন আরে পিছনে ঘুরতে হবেনা । বায়ার পিছনে ঘুরবে , এর মূল বৈশিষ্ট্য হল স্কিল।
ফাইবারের কথা। আসলে এটি অনেক জনপ্রিয় হয়ে গেছে। এটারএকটা সুবিধা হচ্ছে । আপনাকে বিট দিতে হবেনা । সুন্দর করে যে বিষয়ে কাজ করতে চান। তার এক্সাম্পল ওয়েব ডিজাইন । ওয়েব ডিজাইনের কাজ করতে পারলে । ওয়েব সাইট অথবা ভাল করে পয়েন্ট দিয়ে রাখতে হবে গীগ এ , যে পয়েন্টগুলো এর সাথে মিলে যায় । সেই পয়েন্ট গুলো যখন client এর সাথে মিলে যাবে তখন সে রিকোয়েস্ট করবে।
তারপর প্রায় সব কিছু – টুমি করে বলি- সে যদি তোমার প্যাকেজ টা কিনতে চায়। তাহলে সে তোমাকে তোমাকে Request send করবে।
2-3 মাস তুমি এখানে ট্রাই করলে অবশ্যই অবশ্যই তুমি ভাল করতে পারবে । এখান থেকে তুমি ছিটকে পড়লে চলবে না ।
তোমাকে ননস্টপ এখানে ট্রাই করে যেতে হবে । কোথায় কোথায় তোমার উইকনেস সেগুলো চাই করতে হবে বেশি বেশি করে বানাতে হবে এগুলোর মার্কেটিং করতে হবে কেউ বাইরে আসল কিনা সেটাই করতে হবে অর্থাৎ কঠিন ভাবে তোমাকে পরিশ্রম করতে কি রকম তোমাকে একবার 100 বা 200 রিভিউ যখন চলে আসবে । তখন দেখবা তোমার ইচ্ছে করলেই সবাই follow করবে ।
তখন তোমাকে আর কাজ খুঁজতে হবে না। বিষয়টা যদি আরো জানতে চাও ইউটিউব চ্যানেল আছে মানুষের বিদেশ থেকে টাকা ইনকাম করা । কোন ভাবেই সম্ভব কিন্তু এখানে থেকে শুরু করে অনেক কাজ আছে এবং এখানেও হচ্ছে এখানে যেকোন একটাতে যদি তুমি ভালো করে মনোযোগ সহকারে কাজ করো এবং ইনকম হবে।
Freelancer.com ওই একই রকম freelancer web site । আর যদি ভালো স্কিল থাকে । ফর এক্সাম্পল তুমি গ্রাফিক ডিজাইন নিয়ে কাজ করতে চাচ্ছ কোন কোন গ্রাফিক ডিজাইন – লোগো ডিজাইন করবা । ভাল স্কিল্ল মার্কেটিং এর ডিজাইন করার জন্য মিনিমাম তৈরি করতে হবে । তুমি এমন ভাবে নিজেকে স্কিল্ দেখাতে হবে – যেন client ফিরে না যায়। সেই স্কিল তোমাকে শো করতে হবে তোমার স্কিল যদি কখনো রিপ্লেস না করতে পারো সুপার স্কিল তুমি জীবনেও 100 বছর কাজ করলেও তুমি কখনোই কাজ পাবে না । এটা আমার লাইফ থেকে এবং আশেপাশের মানুষদের থেকে তোমাকে বলছি । হাজার হাজার মানুষ টাকা ইনকাম করতেছে । আবার লক্ষ লক্ষ মানুষ টাকা ইনকাম করতেছে না । ছাগলের তিন নাম্বার বাচ্চার মতো করতেছে । আসলে সেটা না only skill লাগে । টাকা ইনকাম করা এত সহজ না । থ্যাংক ইউ ভেরি মাচ।