করোনা ভাইরাস থেকে বাঁচতে
করোনা ভাইরাস থেকে বাঁচতে আপনাকে সতর্ক থাকতে হবে । সরকারের নির্দেশ অনুযায়ী ঘরে থাকা টা একমাত্র লক্ষ্য । করোনাভাইরাস একটা ছোঁয়াচে রোগ । সে ক্ষেত্রে মানুষের সংস্পর্শে না যাওয়াটাই বুদ্ধিমানের কাজ। তাই সারা বিশ্ব এখন লোকজন এর মনে হচ্ছে । যে যেখানে আছেন সেই অবস্থায় থাকতে হবে।
এটা হচ্ছে প্রাথমিক ট্রিটমেন্ট অর্থাৎ সুস্থ থাকতে গেলে আপনাকে ঘরে থাকতে হবে । আর ঘরে না থাকলে এই করোনা ভাইরাস কিভাবে আপনার মধ্যে যাবে তার কিছু উপকরণ আমি বলছি ।
- সেটা হল কোন ব্যক্তির যদি করোনাভাইরাস থাকে সে ব্যক্তির সামনে দাঁড়িয়ে যদি আপনি কথা বলেন তো এক মিটারের মধ্যে থাকলে হাসির মাধ্যমে বা কথা বলার মাধ্যমে আপনার শরীরে প্রবেশ করতে পারে
- তারপর যদি আপনার হাত স্পর্শ করেন নাক মুখে হাত দিলে
- তার মাধ্যমে করোনাভাইরাস শরীরের মধ্যে আস্তে আস্তে ডুকবে
তাই নাক মুখ স্পর্শ না করাটাই ভালো আর এর জন্য একটা সলিউশন সেটা হলো যে হ্যান্ডওয়াশ দিয়ে বারবার হাত ধোয়া । যদি আপনি ঘরে থাকেন তাহলে লোকসভার হওয়ার কোন উপায় আসলে নাই ।বিদেশ থেকে যারা আসছেন তাদের ঘরে থাকা টা আসলে অনেক জরুরী এবং গুরুত্বপূর্ণ । যদি আপনার শরীরে করোনা ভাইরাস থাকে তাহলে সবার মধ্যে যাবে।
এর জন্য যদি আপনি জানেন যে করোনা আছে, তাহলে অবশ্যই আপনাকে আলাদা থাকতে হবে । এবং হসপিটালে থেকে হেল্প নিতে পারেন। আপনি কারো সঙ্গে স্পর্শ যাবেন না।
সবচেয়ে বড় জিনিস হল বাংলাদেশে এখন যে অবস্থা সেটা হলো যে খুব মানুষ আতঙ্কের মধ্যে আছে ।
থাকাটা স্বাভাবিক কারণ কখন কিভাবে এটা আক্রান্ত হয় । সবচেয়ে ভয়াবহ অবস্থা হচ্ছে এখন বর্তমানে দেশের যে অবস্থা প্রতিদিন করোনা আক্রান্তা হচ্ছে । আমি জানি না অফিস-আদালত যে এখন সব বন্ধ সে ক্ষেত্রে ঘরে থেকে মানুষ কাজ করতে পারে ডিজিটাল মার্কেটিং। অনলাইন বা বিভিন্ন ধরনের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এর মাধ্যমে ঘরে বসে মানুষ কাজ করতে পারে ।
আর সবচেয়ে দেশের মানুষ ভালো থাকাটা দরকার। ভালো থাকার জন্য কিছু উপকরণ আছে । আপনি ইউটিউবে আরো কিছু ভিডিও দেখতে পারেন । আমাদের বাংলাদেশে যেহেতু গরিব কান্ট্রি । তো এটার জন্য ইমারজেন্সি কোন কারণে না থাকলে বাইরে আমরা যাব না । ভাইরাস থেকে বাঁচতে গেলে আপনাকে সতর্ক থাকতে হবে। সতর্কতার মাধ্যম সর্তকতা অবলম্বন করলেই সাধারণত করোনা ভাইরাস থেকে আপনি ভালো থাকতে পারবেন । ঘরে থাকার বিকল্প নেই অর্থাৎ আপনাকে ঘরে থাকতে হবে । বাইরে বের হবেন না।
বাইরে বেরোলে মানুষের সাথে কথা বলবেন , খাবেন, কেনাকাটা করবেন । এভাবেই সাধারণত এই করোনা ভাইরাস এক থেকে অনেক হয়। আপনি ঘরে থাকলেই দেখবেন যে এই রোগের সমাধান আপনি নিজেই পেয়ে গেছেন।
সারা বিশ্বে এখন খুব আতঙ্কের মধ্যে আছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ আজকে করনা কে নিয়ে যুদ্ধ করতেছে । নিজেকে সেভ রাখার জন্য করোনা ভাইরাস থেকে দূরে থাকুন রিকোয়েস্ট সবার প্রতি। করোনাভাইরাস সত্যিই একটা মারাত্মক রোগ । এই করোনাভাইরাস দেশের সবাইকে আতঙ্ক সৃষ্টি করে ফেলেছে।
এজন্য আপনাদের সবাই আপনাদের সবাইকে সচেতন ও তার সাথে ঘরে থাকতে হবে । যতদিন পর্যন্ত ঘরে ইমারজেন্সি কোন কাজ না থাকে । বিকল্প নাই কারণ যতক্ষণ ঘরে থাকবেন আপনার সেভ থাকবেন । বয়স্ক মানুষ শুধুই করোনা ভাইরাস আক্রান্ত হয়। আসলে তা না । এটা সবার হতে পারে।
করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে যা করতেই হবে আমাদের , যার কোন দ্বিতীয় উপায় নেই- ( ইতালি যা ভুল করেছে , আমরা যেন ভুলেও না করি ) লেখাটা শুরুর আগে একটা ছোট তথ্য দিয়ে শুরু করি ইতালিতে ১ মাস আগে ২২ ফেব্রুয়ারি তারিখে রোগী ছিল ৮ জন। আজ ২২ মার্চ ইতালির রোগী ৫৩৫৭৮ জন।শুধু আজকেই মারা গেছেন ৭৯৩ জন।মোট মারা গেছেন ৪৮২৫ জন। আরেকটি উদাহরণ স্পেনে ১ মাস আগে ২১ ফেব্রুয়ারি তারিখে রোগী ছিল 0 ( শূন্য )জন। মার্চের ২১ তারিখ স্পেনের রোগী ২৫৪৯৬ জন।শুধু আজকেই মারা গেছেন ২৮৫ জন। মোট মারা গেছেন ১৩৭৮ জন। প্রশ্ন হচ্ছে এক মাস পরে বাংলাদেশে কত জন?!!!
আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন ইতালির অবস্থা খুব খারাপ। কবর দেওয়ার লোক পর্যন্ত পাওয়া যাচ্ছে না। গতকাল ইতালিতে একদিনে আটশোর কাছাকাছি লোক মারা গেছে । ইরানে গণকবর খোঁড়া হচ্ছে। যতদিন চীনে এরকম হচ্ছিল, খবর পাচ্ছিলাম উহান প্রদেশ উজাড় হয়ে যাচ্ছে ততদিন আমরা সবাই সারাবিশ্ব বসে সমবেদনা জানানো ছাড়া আর কিছুই করিনি। তাই আজ ইউরোপ সহ সারাবিশ্বের এই অবস্থা। মাত্র একমাসের ব্যবধানে। এখন আমাদের দরজার দাঁড়িয়ে আছে মরণ রোগ। মানুষ বিষাক্ত, বাতাস বিষাক্ত, হয়তো বা শরীরও বিষাক্ত হয়ে গেছে এতক্ষণে। জানতে না দিয়েই। না আতঙ্ক ছাড়ানোর জন্য লিখছি না। ইতালি যে ভুল করেছিল আমরা সে ভুল যেন না করি । শুধু টিভি বা খবরের দর্শক হয়ে নয়, কিছু করার আবেদন এটা। হোয়াটঅ্যাপ বা ফেসবুকের ভুয়ো খবর নয়, বরং সচেতনতা ছড়ান। পরিসংখ্যান বলছে, বাংলাদেশ সহ এই উপমহাদেশে মাত্র দুই সপ্তাহ যদি আমরা ঘরবন্দি হয়ে থাকি তাহলে আমাদের অবস্থা ইতালি বা ফ্রান্সের মত হবে না।
ইতালি ইরান ফ্রান্স অনেক দেরিতে করেছে, আমাদের হাতে এখনো কিছুটা সময় আছে। দুই সপ্তাহ ঘুরে -বেড়ানো বা অপ্রয়োজনীয় কাজগুলোকে মুলতুবি রাখুন। একসপ্তাহ ছুটি কাটান ঘরে বসে, অযথা দোকান বাজার ছোটাছুটি করে নিজের বিপদ ডেকে আনবেন না। এই এক দু সপ্তাহ খুব গুরুত্বপূর্ণ।
দুসপ্তাহ পর হয়ত সেলফ কোয়ারেন্টাইনের আর কোনো প্রয়োজনীয়তাই থাকবে না। প্রকোপ একেবারে কমে যেতে পারে, নইলে হয়ত ঘরে বসে বসেও আক্রান্ত হতে পারেন। আসুন, আমরা আগামী দু-সপ্তাহ মাত্র তিনটে কাজ করি। বেশি না, তিনটে কাজ- #এক, বাইরে বেরোনো বন্ধ করে দিই।
বন্ধ মানে বন্ধ। পাড়ার দোকানটুকুও নয়। আত্মীয় বন্ধু প্রতিবেশী কারোর বাড়ি যাবেন না, তাদেরও নিজের বাড়িতে ডাকবেন না। যেখানে ভিড় বেশি, কুড়ি জনের বেশি লোক জমায়েত হয়েছে সে জায়গা এড়িয়ে চলুন, সে শপিং মল হোক কি ধর্মীয় স্থান। দুসপ্তাহ সেদ্ধ ভাত খেয়েই চালিয়ে নিই।
চাল-ডাল-আলু-পেঁয়াজ মজুত আছে এতদিনে। বিরিয়ানি মশলা কিনতে না বেরোনোর প্রতিজ্ঞা করি। #দুই, সাধারণ হাইজিন মেনে চলি। খাবার আগে বা এবং ঘণ্টায় অন্তত একবার করে সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে ফেলি। নাকে-মুখে হাত যথাসম্ভব কম দিই। #তিন, “আমি একা কি করব? সবাই তো মানছে না” – এই মানসিকতা থেকে বেরিয়ে আসুন। আপনার মাধ্যমে যদি একজনও ক্ষতিগ্রস্ত হয় সে হল আপনার প্রিয়জন। বাবা-মা-স্বামী-স্ত্রী-সন্তান। যার সঙ্গে আপনি দিনের বেশিরভাগ সময় কাটাচ্ছেন তাকে আপনিই মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিচ্ছেন না তো? বয়স্ক মানুষ ছাড়াও যাদের হাইপ্রেসার, সুগার, হার্টের অসুখ, কিডনি, ক্যান্সার বা অন্য কোনো সাধারণ ক্রনিক রোগ আছে, করোনাভাইরাসের সংস্পর্শে এলে তাঁদেরও মৃত্যুর হার কয়েকগুণ বেড়ে যায়। তিনটে বিষয়, যার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল বাইরে না বেরোনো।
কতদিন না বেরিয়ে সম্ভব? ঠিক দু-সপ্তাহ। আপনি হয়ত স্ট্রং, সাধারণ ফ্লুয়ের উপসর্গও নেই। করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হলেও আপনি ঠিক সুস্থ হয়ে যাবেন। কিন্তু ১৪ ( চোদ্দ ) দিনের মধ্যে আপনি যদি কোন অন্য মানুষের সংস্পর্শে আসেন তাহলে তাঁর জীবন বিপন্ন হতে পারে। এটা ভেবে শিক্ষিত শুভ-বুদ্ধিসম্পন্ন মানুষ যদি এটুকু মেনে চলে তাহলেই আমরা নিরাপদ থাকব। আসুন দেখিয়ে দিই, উন্নত বিশ্বও যেটা পারেনি, আমাদের গরীব দেশ সেটা করে দেখিয়েছে। #বিঃদ্রঃ : ভাইরাল করে বিখ্যাত হবার কোনো ইচ্ছেই নেই। কিন্তু একসাথে অনেক মানুষের কাছে পৌঁছনোর জন্য লেখাটা সার্কুলেট হওয়া জরুরি। প্রয়োজনে কপি পেস্ট করে ছড়িয়ে দিন।
সরকারি খুব ভালো একটা উদ্যোগ নিচ্ছে। সেটা হল বেশি টেস্ট বেশী ভাইরাস । টেস্টের জন্য হসপিটালে আছে কারো যদি কোন সন্দেহ মনে হয় সেই জায়গায় গিয়ে আপনার টেস্ট করতে পারেন । আমাদের মহামারী আকারে বালাদেশে ধরবে না এটা বুঝা যাচ্ছে । এখন কোন দিক থেকে আমরা এবং সতর্কতার কারণে এটা আসলে অন্যান্য দেশের মতো আমাদের দেশেও আসবে না । খুব সম্ভবত স্বাভাবিক ভাবে জীবন যাপন আমরা করতে পারবো খুব তারাতারি।
Student রা ব্যবসা শুরু করতে পারছেন না যে ৪টি কারনে।
বাংলাদেশের এমন কিছু মেধাবী আছে যারা পড়াশোনার পাশাপাশি কিছু একটি কাজ করতে চান কিন্তু সাগরে ভেসে বেড়াচ্ছেন আইডিয়া নিয়ে | কিন্তু শুরুটাই হচ্ছে না। আমাদের অধিকাংশ মানুষের শুরু করাটাই সমস্যা | তার পর যার যে সমস্যা আসবে সমাধান ও হবে। কিন্তু শুরু না করে ঘরে বসে কোটি কোটি লক্ষ লক্ষ টাকার দিবা dream দেখাটা বোকামী ছাড়া আর কিছু না। পানিতে না নামলে বুঝতে পারবেন ্না গভীরতা। ব্যবসা কঠিন শুরু করা, কারন মাথার মধ্যে ডুকে আছে ব্যবসা করতে পুজি/টাকা লাগে। টাকা লাগে যেটুকু সেইটুকু আপনার আছে। চলুন আগে জেনে নিই সমস্যা। অর্থ্যৎ কি কারনে ব্যবসা শুরু করতে পারছেন না।
প্লান এর অভাবঃ
অর্থ্যাৎ মাথার মধ্যে যার বা শত শত ব্যবসা আইডিয়া |কোনটা আপনার জন্য পারফেক্ট বুঝে উঠতে পারছেন না। অর্থ্যাৎ প্লান বলতে এল মেলো আইডিয়ার মধ্যে আছেন। কি কি করতে হয় সেটাই আগে খুজে বের করতে পারছেন না। আপনার সাথে মিলে গেলে অবশ্যই নোটবুক নিয়ে লিখতে থাকুন – এ আপনার সমস্যা কি কি। অর্থ্যাৎ সুন্দর প্লান্নিং করতে হয় কিভাবে। সবার আগে সমস্যার বের করুন দেখবেন, নিজেই সমাধান দিয়ে ফেলেছেন। অর্থ্যাৎ ঠান্ডা মাথায় সমস্যা গুলো খুজতে থাকুন।
আছে পাশের লোকদের যন্ত্রনাঃ
কোননা কোন ভাবে কোন বন্ধু/বান্ধবী জেনেছে যে আপনি স্টুডেন্ট অবস্থার ব্যবসা করতে চাচ্ছেন তো শুরু হবে ঐ যে ………. । মালিক কোটিপতি ……। আবার কেউ বলবে আমাদের কোটিপতি। তোর দিয়ে আবার ব্যবসা । টাকা পয়সা নষ্ট করিস না। বাস্তবের কথা শুনতে খারাপ লাগলেও সত্যিটা এমনি।
তাই আশে পাশের কিছু ভালো উৎসাহ পাবেন যদি কোন বা ভালো মনের কাছে যেতে পারেন পরামর্শ পেতে। আর আমি বলব, আপনি তার কাছে পরে থাকুন, পড়াশোনার পাশাপাশি কাজ করতে থাকেন অবসরে।
অর্থ্যাৎ ইউটিউব আপনাকে সেখাবে যা আপনি চান। তাই পাবেন। ব্লগ গুলো পড়লে কিছু জিনিস পাবেন। একটি কথা আবার বলি ভালো থিম থাকলে এই সামান্য নিন্দার জন্য ভিতরে জেদ বা আত্মবিশ্বাস নিয়ে এগিয়ে যান, কিছু করার জন্য কঠর শ্রম করতে গিয়ে পড়াশোনা যেনো নষ্ট না হয়। খুব করে সাবধান থাকতে হবে।
পকেটে টাকা নাই ব্যবসা করব কি দিয়েঃ
অনলাইনের যুগে আজ এই কথা একেবারে মানায় না। কারন টাকা লাগেনা লাগে যোগ্যতা। টাকা ছাড়া ব্যবসা করা যায় এই বষিয়টা জানাও যোগ্যতার বিষয়। যারা কাজ করছে রানিং তাদের কাছে যান এক কাপ চা খাইয়ে ভালো করে দেখে নিন সঠিক রাস্তা। যার সাফল্য হয়েছে তাদের কাছে যান। যারা ব্যর্থ হয়েছে তাদের কাছে যান বিশ্বাস করেন আগ্রহ জাগবে আর ইউটিউব থেকে জেনে নিন কি কি যোগ্যতা লাগে।
আমার অন্য … দেখুন পেয়ে যাবেন। আসলে চেষ্টা হলো সমাধান বা সাফল্য। সাফল্য কেউ এনে দিবে না | আপনাকেই তৈরী করতে হবে। একদিনে গাছ লাগিয়ে ফল খাবার চেষ্টা করবেন না। যোগ্যতা তৈরী করুন। টাকা আপনার পকেটে এমনিতেই আসবে।
Skill এর অভাবঃ
বড় ধরনের ব্যবসা আপনাদের জন্য দরকার নেই। যারা মনে করছে আর কয়েকদিন পর -কাজ শুরু করি বা এক্সাম এর মধ্যে কিছু করব না পরে শুরু করব আবার । তাই যদিমনে করুন | বিজনেস পাটনার বা অন্যকারও লাগবে, তো মনের মত লোক ছাড়া অংশিদার নিলে ফল ভালো হবে না। কারন অসৎ লোকের অভাব নেই।
আমি বলি কি। তুমি একাই আগে শুরু করো। দেখবা কত লোক তোমার সাথে কাজ করার জন্য গুর গুর করছে। বসে না থেকে বল কে কি করতে চাও বলো কারও কোন সমস্যা থাকলে সমাধান দেওয়ার চেষ্টা করব।
৮ টি টিপস – How to Make Online বিজনেস প্লান – নইলে ধরা
৮ টি টিপস – How to Make Online বিজনেস প্লান – নইলে ধরা
বিজনেস শুরু করার আগে আপনাকে এই বিষয় গুলি নিয়ে ছিন্তা করতে হবে। how to মেক মানি ফ্রম অনলাইন । সত্যি অনেক কটিন আবার শহজ । জানতে হবে বিজনেস প্লান্নিং মেকিং ফরমুলা। আর না জানলে পুরাটাই লস সব কিছু হারাবেন । টাকা হারালেউ পাবেন কিন্তু টাইম যা আর আসবে না আপনার লাইফে।
How to Make Online বিজনেস প্লান
1. একটি ব্যবসায়িক সংক্ষিপ্তসার
2. লক্ষ্য সেট
৩.বাজার বিশ্লেষণ
৪. পরিচালনা কাঠামো
৫ সারভিস / পণ্য
৬. Marketing & Salesকৌশল
৭. বাজেট (মাসিক এবং বার্ষিক)
৮ বাস্তবায়ন-Execution
একটি ব্যবসায়িক সংক্ষিপ্তসার
সবার প্রথম ব্যবসা শুরু করতে গেলেই সবার আগে যে কাজটি করতে হয় । সেটা হলো একটি ব্যবসায় সংক্ষিপ্তসার আপনাকে লিখে ফেলতে হবে । যদি আপনি সুন্দর সুপার কোয়ালিটির একটা বিজনেস প্লান করতে চান । আপনি এই বিজনেসটা আসলে – আপনি প্লান অনুযায়ী কিভাবে বিজনেস করতে চাচ্ছেন।
তার একটা সংক্ষিপ্ত বিবরণ সামারি । আপনি বলতে পারেন , আপনাকে সুন্দরভাবে শট সামারি করতে হবে । আমার এটা দেখে বুঝা যায় আপনি বিজনেস কিভাবে করবেন । বিস্তারিত জাস্ট একটা কত টাকা বাজেট সবকিছু মিলে একটা সময় তৈরি করতে হবে। যা দেখলেই পুরা বিজনেস আইডিয়াটা পাওয়া যায়।
লক্ষ্য সেট
লক্ষ্য সেট বিজনেসে আরেকটি ইম্পর্টেন্ট । কারণ হচ্ছে বিজনেস এর কাজই হলো টাকা ইনকাম করা । অনলাইএ টাকা ইনকাম করতে গেলে আপনাকে লক্ষ সেট করতে হবে অর্থাৎ গুগোল সের্চ এরকম হতে পারে আপনার প্রাইভেসি নিয়ে পরে আপনি কোম্পানি থেকে আপনি কত টাকা ইনকাম করতে চান আপনার কোম্পানিতে আপনি কোথায় দেখতে চান কতজন কোথায় দিতে চান তবে আপনাকে পৌঁছাতে হবে তার জন্য সেটা পরিবর্তন হতে পারে আপনার উপরে সবকিছুর উপরে কিন্তু শুরুতেই আপনাকে একটা গোলাপ করে রাখতে হবে যদি আপনি না করেন তাহলে আপনি আপনি গন্তব্য স্থানে আপনার মেইন জায়গায় আপনি কখনোই পৌছাতে পারবেন না .
সেজন্য আপনি কোন জায়গায় পৌঁছাবে তার একটা অনুযায়ী পরবর্তীতে বাস্তবায়ন এবং চেষ্টা চেষ্টা কারণে আপনি ওই জায়গায় পৌঁছাতে পারবেন মনে রাখবেন যদি কোন ঠিক না থাকে এবং কোন জায়গায় গিয়ে থামবে তা কখনোই ওই নির্দিষ্ট জায়গায় পৌঁছাতে পারে না সেরকম আপনি চলে আসবেন
মার্কেট এনালাইসিস
আপনাকে সুন্দর মতন জানতে হবে যত ভালো করে Maket analysis করতে পারবেন , ততই আপনার চলার পথ আরো সহজ হয়ে যাবে। অতএব Competitor মার্কেট বাজার বিশ্লেষণ ইম্পর্টেন্ট বিজনেসের জন্য ।
পরিচালনা কাঠামো
পরিকল্পনা এখানে আপনি পেয়ে যাবেন এ দিয়ে আপনি অবশ্যই বিজনেসে অনেক হেল্প করবে । বিশেষ প্ল্যানিং করার ক্ষেত্রে ম্যানেজারিয়াল ইম্পোর্টেন্ট জিনিস আপনি একা পরিচালনা করবেন না আর ম্যানেজমেন্ট বিজনেস ।
আপনি কন প্রোডাক্ট বা সার্ভিস নিয়ে কাজ করবেন তা আপনি ভাল বুজবেন আপ্নের অভিগতার আলকে। আমার জানা মতে যে প্রোডাক্ট বা সার্ভিস মাকেটিং করে বেশি সেল করা যায় সেই ধরনের প্রোডাক্ট বা সার্ভিস নিয়ে বিজনেস শুরু করলেই লাভ অর লস লস আর লস । তিন মাস বিজনেস করার পর বুসজবেন বিজনেস আ তাকা আশে না শুধু টাকা চলে যায়।
সেই জন্য আপনাকে জানতে হবে
- কেন এই সার্ভিস বিজনেস শুরু করবেন
- কারা এটি কিনবে
- কেন কিনবে
- আর কারা এই বিজনেস করে
- কিভাবে করে
- প্রোডাক্ট কিভাবে তেরি করে
এক কথায় বাজারে যার চাহিদা নেই – তার জন্য নতুন করে বিজনেস করে লাভ নাই। অতএব আপনাকে এমন একটি প্রোডাক্ট বা সার্ভিস নিয়ে শুরু করুন যা ্সবার লাগে সব সময়।
বাজেট
আপনি আস্তে আস্তে বিজনেসটা আরো অনেক ভালো করতে পারবেন এক্সপেন্স করবেন । বাজেট পেশ করবেন এবং সীমান্ত সেই ক্ষেত্রে আমি আগেই বলে মস্টার প্লানিং এর মধ্যে আপনাকে বাজেট তৈরি করুন যে আমি এটা কাজ করবে ।
এক্সিকিউশন অথবা বাস্তবায়ন
ভাল কিছু পেতে গেলে আপনাকে বাস্তবায়ন করতে হবে যা আপনের মাথাতে আছে । তা সতিক পাবে কাজে লাগাতে হবে। তা না হলে পুরাটাই লস।
শেয়ার করো লাইক করো এবং তো ফ্রেন্ডদেরকে মেসেজ করো হোয়াটসঅ্যাপে পাঠাও। তাদের উপকার হবে আর এই বিয়ের উদ্দেশ্য হল ব্লগ পড়ার পরে যদি বাংলাদেশের মধ্যে যদি কিছু পরিবর্তন আসে। ভালো কাজ করে এবং অনলাইন বিজনেস করে । সারা বাংলাদেশে তাদের ফ্যামিলি ভালো থাকবে । এই উদ্দেশ্য নিয়ে রাত জেগে জেগে কাজ করা শুধু তোমাদের জন্য।