ঘরে বসে টাকা ছাড়াই ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সি
ঘরে বসে ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সি তৈরি করা খুব সহজ । তবে, এটি যেভাবে শুরু হতে পারে, সেটি স্বল্প টাকা দিয়ে শুরু করা সম্ভব আবার টাকা ছাড়া ও শুরু করতে পারবেন গড়ে বসে । তবে, কিছু প্রস্তুতি ও পদক্ষেপের মাধ্যমে আপনি আপনার ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সি শুরু করতে পারেন: সব থেকে আগে যা জানতে তবে তা হলো আপনাকে ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে হবে। যে কাজ আপনি পারেন না তা বিসনেস করার জন্য ভালো হবে না। তাই সঠিক ভাবে আপনি আপনাকে জানুন আপনি কি ভালো পারেন। ঘরে বসে আর মতো সহজ বিসনেস আর পৃথিবীতে নাই একটিও। দেরি না করে এখনই শুরু করে দিন।
ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে হবে
প্রথমে নিজেকে যাচাই করুন কতটুকু কাজ করতে পারবেন । ডিজিটাল মার্কেটিং জগতে দক্ষতা অর্জন করতে বিভিন্ন অনলাইন সোর্স, কোর্স , এবং টিউটোরিয়াল ব্যবহার করুন, যেমন Google Digital Garage, HubSpot Academy, এবং Skillshare। এটি সম্ভাবনা যায় নিজেকে সঠিক দিকে নেওয়ার জন্য দিকের দিকে নেতিবাচক প্রদান করতে পারে। সব চেয়ে ভালো হবে যদি গ্রো বাংলাদেশ থেকে অনলাইন এ ডিজিটাল মর্কেটিং শিখতে পারেন। খুব ভালো করতে পারবেন।
একটি পোর্টফোলিও তৈরি করুন:
আপনার দক্ষতা দেখানোর জন্য একটি পোর্টফোলিও তৈরি করুন। এটি আপনার কাজের উদাহরণ এবং প্রজেক্টগুলির জন্য একটি আকর্ষণীয় স্থান হতে পারে। এটি আপনার ক্যারিয়ারের সাথে যোগাযোগ করতে সাহায্য করতে পারে। পোর্টফোলিও ভালো ভাবে দেখবে কাস্টমার তার পর আপনাকে কাজ দিবে। কাজেই এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ যা ওয়েবসাইটে থাকে।
বিনামূল্যে সরঞ্জাম ব্যবহার করুন:
এটি আপনার ব্যবসার মৌলিক খরচ কমাতে সাহায্য করতে পারে। Canva, Buffer, এবং অন্যান্য বিনামূল্যে ব্যবহারযোগ্য টুলগুলি ব্যবহার করতে পারেন ভিডিও সম্পাদনা থেকে ছবি ডিজাইন এবং সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টিং প্রস্তুতির জন্য।ঘরে বসে টাকা ছাড়াই ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সি ।
ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম:
আপনি নিজের দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা বাড়ানোর জন্য ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মগুলি ব্যবহার করতে পারেন, যেমন Upwork, Fiverr এবং Freelancer। এগুলি আপনাকে আপনার ক্যারিয়ার শুরু করতে এবং নতুন ক্রেতাদের জন্য অভিযোজন ঘরে বসে টাকা ছাড়াই ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সি সৃষ্টি করতে সাহায্য করতে পারে।
নেটওয়ার্কিং:
স্থানীয় ব্যবসায়ী ইভেন্ট, মিটআপ, এবং ওয়ার্কশপে অংশগ্রহণ করুন এবং আপনার সাথে যোগাযোগ করতে আগ্রহী হওয়া সম্ভাবনা থাকতে পারে। এটি আপনার ব্যবসার জন্য ভাল সম্ভাবনা তৈরি করতে সাহায্য করতে পারে এবং স্থানীয় ক্যারিয়ার সংক্রান্ত অভিজ্ঞতা অর্জন করতে সাহায্য করতে পারে।
বিষয়বস্ত কন্টেন্ট তৈরি করুন:
আপনার দক্ষতা দেখানোর জন্য ব্লগ লেখা শুরু করুন অথবা সোশ্যাল মিডিয়ায় কন্টেন্ট শেয়ার করুন। এটি আপনার মার্কেটিং দক্ষতা দেখাতে সাহায্য করতে পারে এবং আপনি কেমন একটি ব্র্যান্ড হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে সাহায্য করতে পারে।
পার্টনারশিপ:
অন্যান্য ফ্রিল্যান্সার বা ছোট ব্যবসা দের সাথে সহযোগিতা করুন। এটি আপনার পেশাদার নেটওয়ার্ক বা সম্ভাব্য প্রকল্পের জন্য নতুন সুযোগ তৈরি করতে সাহায্য করতে পারে।ঘরে বসে টাকা ছাড়াই ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সি
এসইও:
আপনার অনলাইন উপস্থিতি সৃষ্টি করতে স্থানীয় এসইও তৈরি করুন। এটি আপনার ঘরে বসে টাকা ছাড়াই ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সি কে স্থানীয় বাজারে সৃষ্টি করতে সাহায্য করতে পারে।
সময় দিতে হবে
যে কোন ব্যবসা যাতে সাফল্য অর্জন করতে সময় প্রয়োজন হয়। সময় এবং শ্রম দেওয়ার মাধ্যমে, আপনি তাত্ক্ষণিক লাভ করার পরিসীমা সেট করতে হবে এবং আপনার উদ্যোগে সাফল্য অর্জন করতে পারেন।
মনে রাখবেন, ঘরে বসে টাকা ছাড়াই ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সি শুরু করা অনেক সহজ । এটি আপনার ক্যারিয়ারে উচ্চতম স্থানে উঠাতে সাহায্য করতে পারে, তবে এটি আপনার উদ্যোগশীলতা এবং পরিশ্রমের জন্য সম্পূর্ণ প্রবর্তন প্রয়োজন।
নতুন ব্যবসার কথা ভাবছেন?
ব্যবসা ছাড়া অনেক টাকা গাড়ি, বাড়ী করাটা সত্যিই কঠিন। আর ব্যক্তিগত জীবনের স্বাধীনতা আনতে অবশ্যই ব্যবসার বিকল্প নেই। তাই যারা ব্যবসা করতে চান, ব্যবসা করার আগে মার্কেটিং কনসালটেন্ট লাগবে যেভাবে ক্লায়েন্ট বা কাস্টমার পাবেন মূলত এরাই ব্যবসায়ের টাকা দিয়ে থাকে।
যার দ্বারা লাভ হয়। অর্থাৎ সেলস টা কিভাবে পাবেন সেটা প্রথম জানতে হবে সঠিক ভাবে। কেন বার বার সেলস এর কথা বলছি, আসলে এটাই ব্যবসার মূলমন্ত্র । কোন দিক বিক্রির কৌশল না জানলে ব্যবসাটা শুরু করার দরকার নেই।
টাকা ছাড়া ব্যবসার আইডিয়া
যারা চাকরি করেন বা ব্যবসা করার জন্য পূজি নেই , কিন্তু মনে সাহস আছে আসলে তার ধারনাটাই ভূল। টাকার কাজ টাকাই করতে পারে। টাকার বিকল্প টাকাই। যদি মিনিমাম ৫০০,০০০-১০,০০০০০ টাকা না থাকে ব্যবসা করার কথা ভাবতেই পারবেন না।
অনেকে মনে করেন আমার স্কিল আছে আমি তো ব্যবসা করতেই পারি, কিন্তু ভুল ধারনা। কারন স্কিল দিয়ে ব্যবসা হয় না। ব্যবসায় সার্ভিস বা প্রডাক্ট লাগে তা বিক্রি করতে হবে। যদি ফ্রিলান্সিং চিন্তা করেন সেটা আলাদা।
মার্কেটিং টিম গঠন
মার্কেটিং টিম গঠন ছাড়া ৭০% কোম্পানি শুরু হয়ে থাকে। কিছুদিন যাবার পরে ঐ কোম্পানি আর দাঁড়িয়ে থাকতে পারে না। কারন সেলস যদি না হয় টাকা আসবে কিভাবে তাইনা।
আবার কিছু ব্যবসায় অতিরিক্ত মার্কেটিং টিম বা ম্যান পাওয়ার থাকে যাদের ৪০% লোক আনস্কিল বা প্রপার ভাবে টার্গেট অডিয়েন্স বুঝে কাজ করতে পারছে না। শুধু মাত্র একটা ভাল ডিজিটাল মার্কেটিং স্ট্যাটেজির জন্য।
ডিজিটাল মার্কেটিং স্ট্যাটেজি হলো ব্যবসার প্রধান সূত্র টাকা আয় করার জন্য।
তাই আপনার ব্যবসার বর্তমান অবস্থা তা ভেবে দেখুন কি কারনে সামনের দিকে যাচ্ছে না বা অনেক রেভিনিউ অর্জন করতে পারছেন না।
আমি মধুসুদন ভৌমিক আপনার সমস্যার কথাগুলো বলুন বা মিটিং করুন দ্রুত growbangladesh.com.
বিস্তারিত কথা বলে – দেখুন আপনার মার্কেটিং প্রবলেম গুলো সমাধান এর নতুন কোনো রাস্তা পান কি না।
নতুন নতুন ক্লায়েন্ট
যদি প্রতিনিয়ত নতুন ক্লায়েন্ট আনতে না পারেন তবে আয় বৃদ্ধি হবে না। তার জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং স্ট্যাটেজি আপডেট করতে হয়।
শুধুমাত্র ফেসবুক এড দিয়েই সব দিক হয়ে যায় না। তাই কিছু দিন পর আপনার সেল বন্ধ হয়ে যায়। growbangladesh.com team এর সাথে কথা বলে দেখুন, আপনার কোনো জটিল সমাধান দিতে পারে কিনা। কথা বা আলাপ করতে টাকা লাগবে না, ফ্রি ৩০ মিনিট মিটিং।
শেষ কথা
আপনার ব্যবসায় যদি ডিজিটাল মার্কেটিং কন্সাল্টিং এর দরকার হয়। অবশ্যই আপনি যোগাযোগ করুন – whatsapp-01731840166 or email : info@growbangladesh.com
ডিজিটাল মার্কেটিং কনসালটেন্ট কেন দরকার ?
বর্তমান ডিজিটাল মার্কেটিং এর যুগ বলে থাকি। কারন সব কিছুতেই ডিজিটাল মার্কেটিং ব্যবহার করা হয় । অর্থাৎ আপনার পণ্য বা সার্ভিসকে বিক্রি করতে চাইলে,অবশ্যই আপনি ফেসবুক এ এড দিতে পারেন। খুব অল্পতে বুঝতে পারছেন এর গুরুত্ব। আসলে কেও যদি কোন ব্যবসার কথা চিন্তা করেন, তাহলে সবার আগে আপনাকে অবশ্যই ডিজিটাল মার্কেটিং এর বিষয়টা চিন্তা করলেই আপনার পরিকল্পনাটা আধুনিক থাকবে। নইলে ৫০০ বছর পিছিয়ে থাকবেন বুঝতেও পারবেন না। ব্যবসায় লস খাবেন ১০০% গ্যারান্টি।
কিছু সমস্যা যা আমরা করি।
আসলে ভুল করি ব্যবসা শুরু করার আগে থেকেই। ঐ ভুল গুলোকে আমি সমস্যা সৃষ্টির কথা বলছি। সেই সব সমস্যার কারনে হয়ত ব্যবসা সামনের দিকে এগোই না। আর শুরুটা করাও হয় না।
এর কিছু কারন থাকেঃ
১। ব্যবসা শুরুর আগের পরিকল্পনা ঠিক নাই,
২। ব্যবসা পরিকল্পনার ক্ষেত্রে ডিজিটাল মার্কেটিং এর সঠিক ব্যবহার হয়নি।
৩।যতটুকু স্টাটেজি ছিলো তার ৯০% এক্সিকিশন হয়নি।
৪। সঠিক জ্ঞান না অর্জন না করে ফেসবুক এড পরিচালনা করা।
৫। টেডিশনাল মার্কেটিংএর মধ্যে সীমাবদধ থাকা।
৬। লিডগুলো সঠিক এনালাইছিস না করা।
৭। ব্যবসায়ে রোড ম্যাপ না থাকা।
৮। ব্র্যান্ড ভেলু ক্রিয়েট না করা।
৯। মার্কেটিং টিম সঠিক ভাবে গঠন না করা।
১০। ক্লাইন্ট বা কাস্টমার আনতে ফেইল করা।
ডিজিটাল মার্কেটিং এর বাস্তব রুপ
আসলে আমরা ফেসবুক এড চালানো জানলেই ডিজিটাল মার্কেটিং এক্সপার্ট বলি। এটা ২% জ্ঞান ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রফেশনাল কাজের জন্য, কারন ওটা পুরাটাই সম্মুদ্র, বিশাল গভীরতা। সাধারনত এস, ই,ও , পিপিসি, না জানলে বা কিওয়ার্ড রিসার্চ না জানলে ডিজিটাল মার্কেটিং এর ব্যাসিক টাই বাকী থাকে।
ডিজিটাল মার্কেটিং কেন আপনার প্রয়োজন ?
সবার জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং কনসালটেন্ট দরকার।আপনাকে প্রচার বা আপনার প্রতিষ্ঠানের জন্য ক্লায়েন্ট বা কাস্টমার দরকার হলেই সঠিক পথে কাজ করার পরামর্শ দরকার হবে। এই জন্য আমি মধুসুদন ভৌমিক চয়ন ডিজিটাল মার্কেটিং কনসালটেন্ট করে থাকি, আপনার সেলস বৃদ্ধি করা বা বেশি বেশি নতুন ক্লায়েন্ট আনার জন্য আমি হেল্প করে থাকি।
বিশেষ করে,
ডিজিটাল মার্কেটিং কনসালটেন্ট এসইও কনসালটেন্ট বা ব্যবসার মার্কেটিং স্ট্যাটেজি।
আপনি যেকোন পেশায় থাকুন না কেন? আপনার আমাকে দরকার। আমাকে কল করুন- ০১৭৩১৮৪০১৬৬ বা ইমেইল করুন info@growbangladesh.com
মনে রাখবেন সঠিক ডিজিটাল মার্কেটিং এর অভাবে ৯০% প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যায়।
প্রচার প্রচারণা করাকে ডিজিটাল মার্কেটিং বলে
ডিজিটাল মার্কেটিং হচ্ছে মূলত ডিজিটাল মিডিয়া। এবং ডিজিটাল টেকনোলজি ব্যবহার করে অনলাইনে কোন পণ্য বা সার্ভিস এর মার্কেটিং ক্যাম্পেইন পরিচালনা করা। ইন্টারনেটের উপর ভিত্তি করে কোন পণ্য বা সার্ভিস এর প্রচার প্রচারণা করাকে ডিজিটাল মার্কেটিং বলে।
আর যত ধরনের অনলাইন মার্কেটিং আছে সবগুলোই একসাথে হচ্ছে মূলত ডিজিটাল মার্কেটিং। বর্তমানে কাস্টমাররা ক্লাসিক মার্কেটিং এর চেয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং পণ্য কিনতে বেশি পছন্দ করে। ডিজিটাল মার্কেটিং কে ইন্টারনেট মার্কেটিং বা অনলাইন মার্কেটিং বলা হয়।
ডিজিটাল মার্কেটিং এর বিভিন্ন প্রকার
কোম্পানি বা business owners রা অনেক মাধ্যম বা প্রক্রিয়া ব্যবহার করে নিজের product বা service অনলাইন ইন্টারনেটের দ্বারা মার্কেটিং করতে পারেন। এই উপায় বা প্রকারের মধ্যে এগুলি সেরা –
সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং – আপনারা হয়তো অনেক সময় লক্ষ করেছেন, আমরা যখন Google search এর মাধ্যমে কিছু সার্চ করি, তখন প্রথম ৩ থেকে ৫ টি সমাধান বা সার্চ ইঞ্জিন রেজাল্টের মধ্যে আপনি বিজ্ঞাপন দেখবেন। বিজ্ঞাপন গুলি সাধারণ ভাবেই দেয়া থাকে এবং তার আগে [Ad] বলে লেখা থাকে। বিভিন্ন কোম্পানি বা business owners রা Google Adword দ্বারা গুগল সার্চ ইঞ্জিন বা অন্য অনলাইন সার্চ ইঞ্জিন গুলিতে এভাবে বিজ্ঞাপন দেখিয়ে ব্লগ বা ওয়েবসাইটের দ্বারা নিজের product বা service এর মার্কেটিং, প্রচার বা গ্রাহক খোঁজার চেষ্টা করাকেই search engine marketing বলা হয়।
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং – সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং হলো এমন একটি মার্কেটিং এর উপায় যেখানে বিভিন্ন অনলাইন সোশ্যাল মিডিয়া ওয়েবসাইট যেমন “Facebook“, “Twitter” বা “Instagram” আদি ব্যবহার করে brand, product বা service প্রোমোট করা হয়। আজ সব ধরণের গ্রাহক বা ভোক্তা (consumer) সোশ্যাল মিডিয়ার মাদ্ধমে পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। কারণ, স্কুলে পড়া স্টুডেন্ট থেকে retired হওয়া বয়স্ক লোক অব্দি সবাই social media websites ব্যবহার করেন। এবং, তাই বিভিন কোম্পানিরা social media marketing এর দ্বারা, তাদের পণ্যর (product) ভাগের (category) হিসেবে অনেক সহজে লক্ষবস্ত ভোক্তা বা গ্রাহক পেয়ে যান।
Email মার্কেটিং
Email মার্কেটিং – Email marketing ডিজিটাল মার্কেটিং এর এমন একটি ভাগ বা মাধ্যম, যেখানে কোনো পণ্য, ব্র্যান্ড বা সার্ভিস এর মার্কেটিং বা প্রচার ইমেইল এর মাধ্যমে করা হয়। সাধারনে আমরা যেভাবে ইমেইল করি সেটা ইমেইল মার্কেটিং নয়। এখানে, যেই service বা product বা brand আপনি প্রচার করতে চাচ্ছেন সেটার বিষয়ে আপনার ভালো করে message লিখতে হয়। তার পর, সেই message ইমেইল এর মাধ্যমে হাজার হাজার লোকেদের ইমেইল আইডিতে পাঠিয়ে দিতে হয়।
এতে আপনি যেকোনো জিনিস বা পণ্যর প্রচার বা প্রমোশন হাজার হাজার লোকেদের কাছে এক সাথেই একটি ইমেইল এর মাধ্যমেই করতে পারবেন। আজ বিভিন্ন online marketer রা ইমেইল মার্কেটিং এর প্রচুর ব্যবহার করছেন এবং তাদের service বা product এর প্রমোশন করছেন।
Video দ্বারা marketing
Video দ্বারা marketing – ইউটিউবের চ্যানেল বানিয়ে তাতে নিজের business বা brand এর ব্যাপারে ভিডিও বানিয়ে আজ অনেক কোম্পানি বা business owners রা ভিডিওর মাধ্যমে নিজের ব্যবসার প্রচার বা প্রমোশন করছেন। আপনি YouTube এ গিয়ে যেকোনো কোম্পানির বিষয়ে সার্চ কোরে দেখুন, আপনি তাদের official product বা service এর অনেক ভিডিও পেয়ে যাবেন। ইউটিউব, গুগল সার্চ এর পর দ্বিতীয় সবথেকে বড়ো সার্চ ইঞ্জিন, যেখানে প্রতি দিন লক্ষ লক্ষ লোকেরা ভিডিও দেখতে আসেন। তাই, যেকোনো জিনিসের বা পণ্যর প্রমোশন (promotion) করার জন্য ভিডিও বানিয়ে YouTube এ ছাড়াটা অনেক লাভজনক হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে।
Affiliate marketing
Affiliate marketing – এফিলিয়েট মার্কেটিং ডিজিটাল মার্কেটিং এর এমন একটি মাধ্যম, যেখানে বিভিন্ন কোম্পানিরা কমিশন (commission) এর লোভ দেখিয়ে বিভিন্ন অনলাইন ওয়েবসাইট বা ব্লগে তাদের brand বা product এর মার্কেটিং বা প্রমোশন করেন। আপনার যদি একটি ব্লগ বা ওয়েবসাইট আছে, তাহলে এফিলিয়েট মার্কেটিং কি ? এর দ্বারা টাকা আয় কিভাবে করতে পারবেন, এ বেপারে অবশই জেনেনিন।
Blog বা website দ্বারা মার্কেটিং
Blog বা website দ্বারা মার্কেটিং – আজ আপনি সব ধরণের কোম্পানির একটি ব্লগ ও ওয়েবসাইট অবশই পাবেন। এর কারণ হলো, আজ লোকেরা সব ধরণের ছোট বোরো প্রশ্নোর উত্তর ইন্টারনেটে সার্চ করেন। এখন, আপনি যদি নিজের কোম্পানি, business বা product এর সাথে জড়িত প্রশ্নোর উত্তর বা সমাধান একটি ব্লগ বা ওয়েবসাইট বানিয়ে আর্টিকেল এর মাধ্যমে লোকেদের দেন, তাহলে সেই blog বা ওয়েবসাইটে আশা ভিসিটর বা ট্রাফিক আপনার brand বা product প্রমোশন করার অনেক ভালো মাধ্যম হিসেবে প্রমাটিন হতে পারে।
এর বাইরে, ওয়েবসাইট বা ব্লগের মাধ্যমে যেকোনো জিনিস, product, service বা company র ব্যাপারে লোকেরা ঘরে বসেই ইন্টারনেটের মাধ্যমে জেনেনিতে পারবেন। তাই, এ যেকোনো জিনিস অনলাইন মার্কেটিং করার অনেক গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হিসেবে প্রমাণিত হতে পারে।
ডিজিটাল মার্কেটিং ঘরে বসে শিখুন – একেবারে ফ্রিতে
ডিজিটাল মার্কেটিং ক্যারিয়ার ডিজিটাল মার্কেটিং PDF ডিজিটাল মার্কেটিং করে আয় ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স ডিজিটাল মার্কেটিং এর গুরুত্ব সিপিএ মার্কেটিং এর ভবিষ্যৎ seo কিভাবে কাজ করে?
টাকা ইনকাম করার সহজ পথ – ডিজিটাল মার্কেটিং
টাকা ইনকাম করার সহজ পথ ডিজিটাল মার্কেটিং। এটি এমন একটি প্লাটফর্ম, যেখানে আপনি আপনার যেকোনো পণ্য অথবা সার্ভিসকে মার্কেটপ্লেসে প্রচার করতে পারবেন। এই জন্যই মূলত ডিজিটাল মার্কেটিং এতটা জনপ্রিয়। আমি জানি,আপনারা সবাই ইউটিউব বা ব্লগ থেকে অনেক কিছুই শিখেছেন। কিন্তু আমি ডিজিটাল মার্কেটিং এর এমন কয়েকটা প্লাটফর্ম অথবা চ্যানেল নিয়ে কথা বলব,যেগুলোর মাধ্যমে আসলে ডিজিটাল মার্কেটিং করা হয়।
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (এস ই ও)
ডিজিটাল মার্কেটিং নিয়ে কথা বলতে গেলে প্রথমেই যা আসে তা হলো সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (এস ই ও)আপনারা সবাই জানেন, এটি হলো এমন একটি কৌশল, যার মাধ্যমে আপনি আপনার ওয়েবসাইটের নির্দিষ্ট সার্ভিস রিলেটেড কিওয়ার্ডের মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইটের নির্দিষ্ট পেজকে; গুগলের ফার্স্ট পেজের মধ্যে আনতে পারবেন।
আর গুগলের ফাস্ট পেজের মধ্যে, যখনই আপনার পেজ চলে আসবে অথবা র্যাংকিং -এ চলে আসবে। তখন যেকোন মানুষ, গুগোল সার্চ ইঞ্জিনের মাধ্যমে নির্দিষ্ট কিওয়ার্ড লিখে সার্চ করলে আপনার ওয়েবসাইটের ওই পেজটি প্রথমেই খুঁজে পাবে।
এবার ধরুন আপনার যদি কোন ই-কমার্স, এফিলিয়েট কিংবা সার্ভিস বা ব্যবসা রিলেটেট ওয়েবসাইট থাকে, তাহলে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের মাধ্যমে মানুষ প্রথমেই আপনার ওয়েবসাইট টি খুঁজে পাবে। আর এর মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইটের সেলস বাড়বে।
বিষয়টি কি মজার, তাই না? এবার আপনাদের মনে প্রশ্ন আসতে পারে টাকা ইনকাম করার সহজ পথটা কি এতটাই মসৃণ? উত্তরে বলবো খুব বেশি কঠিনও নয়। এই যে সবাই গুগলের মাধ্যমে আপনাকে খুজে পেলো, বা আপনার কিওয়ার্ডটি গুগলো র্যাংকিং – চলে এসেছে এর জন্য আপনাকে খুবই সাধারণ কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে। সঠিক অধ্যাবসায় এবং সঠিক জ্ঞান থাকলে খুব সহজেই আপনার কিওয়ার্ডটি গুগল র্যাংকে আসা সম্ভব।
বিষয়টি খুব জটিল কিছু নয়। শুধুমাত্র আপনাকে কয়েকটি ধাপ অনুসরন করতে হবে। এর মধ্যে নাম্বার ওয়ান হচ্ছে অনপেজ, এরপর কন্টেন্ট প্লানিং, সর্বশেষ এবং দীর্ঘমেয়াদী ধাপটি হলো অফপেজ । আর এই পুরো বিষয়টি নিয়েই হলো সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা এস ই ও।
অফপেজ এস ই ও -কে অনেকে ব্যাকলিংক বলে আবার কেউ কেউ লিংক বিল্ডিং বলে। যাই হোক, ব্যকলিংক বা লিংক বিল্ডিং হলো আপনার ওয়েবসাইট থেকে নির্দিষ্ট পণ্য বা সার্ভিস রিলেটেড পেজকে কে বিভিন্ন ওয়েবসাইটের সঙ্গে লিংক করা। যেমনঃ প্রফাইল ক্রিয়েশন, ফোরাম পোস্টিং , ইমেজ শেয়ারিং, পিডিএফ সাবমিশন, ডিরেক্টরি ইত্যাদি।
এগুলোর মাধ্যমে অনেক ভিজিটর আপনার পেজে আসবে। যদি আপনার ওয়েব সাইট ফার্স্ট পেজে না আসে, তাহলে মানুষ আপনাকে খুজে পাবে না কারন মানুষ কখনই গুগলের প্রথম পেজের পরের সার্চ রেজাল্ট পেজে ভিজিট করে না।
ফাইবারেও অনেকটা একই রকম টেকনিক ব্যবহার হয়। এখানে মূলত ইমেজ এস ই ও এবং টাইটেলের মধ্যে কিওয়ার্ড দিতে হয়। অবশ্যই ডেস্ক্রিপশনের মধ্যে ৩-৪ বার কিওয়ার্ড ব্যাবহার করতে হয়।
এখানে ইমেজের অল্টার ট্যাগ বা নামে মেইন কিওয়ার্ড দিতে হবে। এটাই হচ্ছে মূলত ফাইবারের মেইন গিগ এস ই ও।
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং
টাকা ইনকাম করার সহজ পথের মধ্যে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং বিজনেস এর জন্য খুবই জরুরী বা গুরুত্বপূর্ণ। সোশ্যাল মিডিয়া সাধারণ মানুষকে ট্রাফিক প্লাস এনে দিতে পারে। সোশাল মিডিয়া বা ফেসবুকের মাধ্যমে আপনি সরাসরি আপনার কাঙ্খিত ক্লাইন্ট পেতে পারেন। আপনাকে একটি ফেসবুক চ্যানেল ওপেনের মাধ্যমে একটি আই ক্যাচি লগো এবং কভার ফটো পাবলিশ করার মাধ্যমে শুরু করতে পারেন। এরপর এড ক্যাম্পেইন রান করে সারা বিশ্বের যে কোন যায়গা থেকে আপনি আপনার ব্যবসার জন্য সঠিক ক্লাইন্ট খুজে পেতে পারেন। পোস্টের ইমেজ গুলো সহজেই ক্যানভা বা যে কোন ইমেজ এডিটিং সফটওয়ারের মাধ্যমে খুব সহজেই তৈরি করে নিতে পারবেন।
আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হলো লিংকডিন। লিংকডিন হচ্ছে একটি জনপ্রিয় প্রফেশনাল প্লাটফর্ম। যেখানে আপনি একটা প্রোফাইল বা বিজনেস পেজ বিভিন্ন ক্লায়েন্টের কাছে পৌঁছে দিতে পারেন। এসব ফ্রি মার্কেটিং করার ক্ষেত্রে সবার আগে আপনার টার্গেটেড অডিয়েন্স কারা তাদেরকে খুজে বের করতে হবে। কারা আপনার প্রোডাক্ট ও সার্ভিস কিনতে পারে, তাদের একটা ক্যাটাগরি লিস্ট আপনাকে সুন্দর ভাবে বের করে রাখতে হবে। যদি আপনি এই জিনিসটা না করেন, সেক্ষেত্রে আপনি অপ্রয়োজনীয় ট্রাফিক এনে আপনার কোন লাভ হবে না। অর্থাৎ ট্রাফিক যদি আপনার সাইটে বেশি আসে তাহলেই তারা আপনার সার্ভিস অথবা প্রডাক্ট কিনবে।
এটি এমন একটি প্লাটফর্ম যেখানে প্রফেশনালরা তাদের পার্সোনাল প্রোফাইল খুলে রাখে। তো আপনি পারেন তাদেরকে টার্গেট করে রিলেভেন্ট পোস্ট আপনার প্রোফাইলে করতে পারবেন। এতে করে আপনার কনটেন্ট গুলো মানুষ করবে লাইক বা শেয়ার করবে। অর্থাৎ কেউ কেউ আপনার বিজনেস পেজে গিয়েও ভিজিট করবে। ওয়েবসাইটে গিয়ে আপনার সার্ভিস অথবা পণ্য কিনবে।
ফেসবুক এবং লিংকডিনের মাধ্যমে সরাসরি প্রচুর পরিমানে ট্রাফিক তথা ক্লাইন্ট পেতে পারেন।
ইউটিউব চ্যানেল
টাকা ইনকাম করার সহজ পথ হিসেবে ইউটিউব চ্যানেল বর্তমানে খুবই জনপ্রিয়। এটি বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম সার্চ ইঞ্জিন।এই প্লাটফর্মটি ভিডিও কেন্দ্রিক। তাই বিশ্বের কোটি কোটি মানুষ এই সার্চ ইঞ্জিনের মাধ্যমে ভিডিও তৈরি করে ইনকাম করছে। বিশ্বে এমনও ভালো ইউটিউবার আছে যারা মাসে কয়েক লক্ষ টাকার বেশি উপার্যন করে প্রতি মাসে । ঘরে বসে ইনকাম করার জন্য ইউটিউব এর কোন বিকল্প নেই। আপনি ঘরে বসে আছেন তো আপনার জন্য একটা চ্যানেল খোলা খুবই সহজ। অবসর সময়ে আপনি মন স্থির করুন কোন কোন বিষয়ের উপরে আপনি কাজ করতে পারবেন আর সে মত একটি চ্যানেল খুলে আপনিও চাইলে বনে যেতে পারেন বিখ্যাত কেউ কিংবা ধনী।
এখানে আমার একটা বিশেষ উপদেশ হলো, যে বিষয়ে আপনি এক্সপার্ট ,যে বিষয়টির উপর আপনার দক্ষতা আছে, সেই বিষয়ের উপর কন্টেন্ট তৈরি করলে, সেই বিষয়ে আগ্রহী অডিয়েন্স আপনার কন্টেন্টটা পড়বে অথবা আপনার ইউটিউবে চ্যানেলটা দেখবে তাতে করে ভিউ বাড়বে। আর টপিক যত ভাইরাল হবে ধরে নেবেন আপনার উপার্জনও তত বাড়বে। .
ইউটিউব চ্যানেলের একটা গোপন ট্রিক্ট আপনার কাছে শেয়ার করছি। প্রতি সপ্তাহে আপনাকে দুই থেকে তিনটা জন্য খুব ভালো মানের কন্টেন্ট দিতে হবে। আর অবশ্যই কন্টেন্ট পাবলিশ করার ক্ষেত্রে আপনাকে অপটিমাইজ করতে হব। একটি সুন্দর থাম্বনেইল ব্যবহার করতে হবে। ইউটিউবের এসইও করার জন্য বিস্তারিত অন্যদিন আমি বলব।
পরিশেষে, যদি আপনি প্রতিনিয়ত কন্টেন্ট আপলোড করে থাকেন ,তাহলে দেখবেন আপনার ভিডিও কিংবা চ্যানেলটি খুব আস্তে আস্তে জনপ্রিয় হয়ে যাচ্ছে। মনে রাখবেন রাতারাতি কখনো চ্যানেল কে রিচ করার চেষ্টা করবেন না। এটা একটা নেচারাল বিষয়। যদি আপনার কনটেন্ট প্রতিনিয়ত আপলোড করে থাকেন এবং কনটেন্ট এর মান যদি ভাল থাকে এবং আপনার কন্টেন্ট যদি দর্শকদের উপকারে আসে, তাহলে গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি অবশ্যই অবশ্যই তারা আপনার সাইটে কিংবা চ্যানেলে ভিজিট করবে।
ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে ঘরে বসে আয় করুন
ঘরে বসে আয় করতে হলে ডিজিটাল মার্কেটিং কি জানতে হবে । ডিজিটাল মার্কেটিং হলো অনলাইনে পন্য বা সার্ভিস এর প্রচারনা করা। আরও সহজে করে বলতে আগে প্রত্রিকায় ad , TV ad, Printing etc করে মানুষকে পন্য বা সার্ভিস মার্কেটিং করা হতো। সেই বিষয়গুলি এখন ডিজিটাল ad দিয়ে মানুষের কাছে সহজে cost কমিয়ে প্রচার করা যায়। কারন প্রতিটি মানুষের কাছেই mobile আছে। অনলাইনের মাধ্যমে আপনার ব্যবসাকে online মার্কেট প্লেস এ কাজ করতে পারেন। এটা Internate এর বিশেষ আবিস্কার যার জন্য Facebook, Amazon, Ebay, Google বিখ্যাত। আশা করি ডিজিটাল মার্কেটিং নিয়ে basic ধারনা clear।। এই ডিজিটাল মার্কেটিং কয়েকটি channel এর মাধ্যমে কাজ করে তা দেয়া হলো:-
Content:
1. পেইড মার্কেটিং
2. ওরগানিক সার্চ (SEO)
3. ইমেইল মার্কেটিং
4. সোসেল মিডিয়া মার্কেটিং
5. ইউটিউব মার্কেটিং
আপনি কোন Channel এর মাধ্যমে বিজ্ঞাপন দিবেন। সবার আগে Google paid Ads এর কথা না বললেই নয়। পৃথিবী জুরে যারাই বড় বড় কোম্পানী হয়েছে, সবাই Google ads এ বিজ্ঞাপন দিয়েছে। আরও আছে Facebook জনপ্রিয় প্রচার মাধ্যম Facebook advertising. পন্য বা Service Locally Sales এর জন্য ফেসবুক advertising. এর বিকল্প নেই। নিচেই যত ধরনের ডিজিটাল মার্কেটিং হয় তুলে ধরার চেষ্টা।
- গুগল এ্যড: গুগল এ্যড পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সার্চ মাধ্যম। সবার মায়ের চেয়ে একজন মানুষকে নিয়ে গুগল বেশী কিছু জানে। গুগল এ্যড এ কয়েক ধরনের এ্যড দেয়া হয়, এর মধ্যে সার্চ এ্যড বেশী জনপ্রিয়। তারপর Youtube টাও জনপ্রিয়। এটাতে সাধারনত সার্চ বেশী হয়, সেলস ভাল হয়। গুগল এ্যড দেওয়ার জন্য সবার আগে আপনাকে keyword search করতে হয়। অর্থাৎ কম্পিটিটির ad বা যে ধরনের keywords দিচ্ছে সেই ধরনের keywords আপনাকে দিতে হবে। অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে একটি ভালো keyword একটি company কে কোটি টাকা আয় করে দিতে পারে।
- Facebook Ad: Facebook Ad গুলো খুব জনোপ্রিয় যারা পন্যকে facebook page এর মাধ্যমে ad দেয়। বিশেষ করে Alibaba, Amazon সবাই সবসময় তাদের পন্যকে facebook ad দিয়ে থাকে. এই facebook ad দিতে হলে কোন location বা zone আপনার পন্য বা সার্ভিস sell হতে পারে সেটি খুব উল্লেখ্যযোগ্য। কারন facebook আপনার পন্যকে sell করে দিবে না সে শুধু মানুষের মধ্যে নিয়ে দিবে। মিনিমাম ৩ ডলার প্রতিদিন দিয়ে facebook ad শুরু করতে পারেন। এখানে ad content ও image অবশ্যই সবচেয়ে ভালোমানের হওয়া দরকার। ভালো যা সহজেই বুঝতে পারে। তাহলেই আপনার ROI থাকবে।
- Pinterest ad: অনেকটা Google search ad এর মত কাজ করে। বেশী এডভাঞ্চ জানতে চাইলে youtube থেকে জেনে নিন।
- ঘরে বসে আয় Facebook ad আসলে সেল হবেই। আসলে অত সহজ না এই Facebook ad কারন অনেকেই আছে লক্ষ লক্ষ টাকা ব্যয় করছে প্রতিদিন sales পাচ্ছে না। আবার ভালো communicate করলে অল্প টাকাতেই বেশী sales করা যায়। Facebook ad সাধারনত Boosting বলা হয়। আমার বেসিক কারনটা দেওয়াটাই হলো । কারন এটা অনেক বিশাল advance level গুলো নিয়ে অন্য Blog এর মধ্যে বিস্তারিত বলা হবে।
- টুইটার এ্যড: টুইটারের জন্য বিদেশীদের জন্য অনেক ভালো। সেলিভের্টিরা বা বড় বড় রাজনীতিবীদ থেকে শুরু করে নায়ক নায়িকাদের কাছে পপুলার। অনেক সময় একটি text message নিয়ে অনলাইনে বের হয়। আর এই টুইটারে ad দিয়ে আপনার পন্যকে প্রচার করতে পারেন।বাংলাদেশের জন্য এটি বেশী জনপ্রিয় না। কারন টুইটার ad থেকে ফেসবুক এ্যড বেশী ভালো।
ওরগানিক সার্চ (SEO)
ঘরে বসে আয় করতে আগে জানতে হবে। SEO কি? একটি ওয়েব সাইট কে গুগল এর প্রথম ১০ এর ভিতরে আনার জন্য যে পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়, সে টাকে SEO ।
Google ১-১০ এর মধ্য আনতে পারলেই বাজিমাত। কিন্তু এর সাথে ভালো Title না হলে visitor আপনার page এ আসবে না। তার জন্য উন্নতমানের Title, Meta Description লাগবে।
প্রথমমত আপনার website content সব ঠিকঠাক হলে এখন Google কে জানতে হবে। সেই জন্য আপনার page টাকে google search console a index করতে হবে।
- Google search console : সব ধরনের ওয়েব সাইট কে গুগলে আনার জন্য গুগল সার্চ কঞ্চল ব্যবহার হয়।
- টাইটেল : আপনার ওয়েব সাইট গুগল এ যখন দেখবেন URL এর পরে একটা লাইন থাকে ওটাই হল টাইটেল । এটা ভাল না হলে কেউ সাইট এ আসবে না ।
- Meta Description : এবার সুন্দর ভাবে Meta description গুলো দিবেন, যাতে মানুষ সহজেই আপনার website এ আসতে interest feel হয়।
- Content Optimise: পুরো web সাইটের মধ্যে যত ধরনের seo Technic আছে, সব চেয়ে ভালো হল Content । যার যত ভাল Content সে SEO te দ্রুত ভাল করতে পারে। Content হল কিং। content এর মধ্যে যে ধরনের ইমেজ আছে, তা অত ভালো করে optimise করলে তা হালকা হয়।
- Keyword Research: Keyword Research এ সবচেয়ে গুরুত্তপূর্ণ হলো সেলস keyword । অর্থাৎ একটি ভালো মানের Keyword দিয়ে কোটি কোটি টাকা এনে দিতে পারে। অতএব keyword বিষয়টি অনেক দরকার। ভালো করে keyword research এর জন্য পেইড টুলস ব্যবহার করতে হবে।
- Yoast SEO Set Up: ওয়ার্ডপ্রেস সাইটের জন্য সার্চ করুন ও ইন্সটল করুন। । আমি recomad করব প্রথমে free ব্যবহার করতে তারপর কাজের চাহিদা অনুযায়ী পেইড টা ব্যবহার করতে।
Off Page SEO কি: on page seo তে ইন্টারনাল বিষয় গুলি নিয়ে কাজ করা হয়। আর অফ পেইজ এস ই ও হল লিঙ্ক নিয়ে কাজ। আরও সহজ করে বললে – বিভিন্ন জায়গাতে লিঙ্ক দিয়ে আসতে পারলে ও কীওয়াড গুল সহজে রেঙ্ক করবে। ভিজিটর কিভাবে আসবে একটি ওয়েব সাইটে এটা ওফ পেজ এস ই ও এর উপর নির্ভর করে।
- ব্লগ – web page এর মধ্যে বেশী গুরুত্তপূর্ণ Blog অর্থ্যাৎ একটি web সাইটে blog থাকা দরকার। সেই blog টিতে ৩/৫টি content ব্যবহার করতে হবে। তা আবার minimum ১৫০০-২৫০০ words এর মধ্যে must থাকতে হবে। বেশী গ্রহণ যোগ্য হতে ২০২০ details content লাগে । অর্থাৎ ভালো content এর বিকল্প নেই।Digital এর যুগে অবশ্যই content কে সবার মধ্যে প্রকাশ করার জন্য blog best.
- ফোরাম পোস্ট: বিভিন্ন মাধ্যমে আপনি ফোরাম পোস্ট করতে পারেন। এই ফোরাম পোস্ট এর আটিকেল গুল আকর্ষণ করতে পারে আমন হতে হবে।
- আর্টিকেল: আর্টিকেল হলো ২য় আরেকটি ড়ভভ off page বা Ranking এর মধ্যে সেরা পদ্ধতি। বিভিন্ন জায়গায় আর্টিকেল সাবমিশণ করলে ২০২০ তে ভাল কাজ করে অফ পেজ এস ই ও তে। । আর্টিকেল যেনো ইউনিক হয়। যদি আটিকেল গুল খুব ডিটেইলস থাকে খুব সহজে রেঙ্ক হয়।
- সোসাল মিডিয়া- বিভিন্ন সোসাল মিডিয়াতে facebook, Twitter, Linkedin, instagram etc, profile বা পেজ তৈরীর মাধ্যমে ব্রান্ডডিং করতে পারেন।
- গেস্ট পোস্টঃ গেস্ট পোস্ট সব চেয়ে জনপ্রিয়। বিভিন্ন সাইট যা আপনার ওয়েব পেজ এর সাথে মিলে যায়। সেই সব ওয়েব পাইজ এ আপনি content দিয়ে একটি লিঙ্ক নিতে পারেন এটাই হল গেস্ট পোস্ট।
- Social Bookmarking: Social Bookmarking এর জন্য প্রচুর DA/PA ভালো সাইটে কাজ করতে পারেন।
- ডিরেকটরী সাবমিশন : ডিরেকটরী সাবমিশন করলে আপনার ওয়েব লিঙ্ক বারবে । ওনেকেই ঠিকানা খুজে আপনার ওয়েব সাইতে আসবে।
ইমেইল মার্কেটিং
ঘরে বসে আয় করতে ইমেইল মার্কেটিং হল ডিজিটাল মার্কেটিং এর আর একটি জনপ্রিয় মাধ্যম । বর্তমান ওয়ার্ল্ড এ ইমেইল ব্যবহার করেনা আমন মানুষ নেই। আর যারা এখনও ইমেইল অ্যাকাউন্ট করেন নাই তারা ইন্টারনেট থেকে দূরে আছেন। ডিজিটাল মার্কেটিং ত অনেক দুরের কথা।
কার ইমেইল আছে কমেন্স করে বলুন।
ইউটিউব চ্যানেল মার্কেটিং
ঘরে বসে আয় সব চেয়ে সারা জাগান ইউটিউবার বাংলাদেশ এ অনেক আছে। কিন্তু আমি ইউটিউব দিয়ে মার্কেটিং কি ভাবে করা যায় তার প্লানিং টা বলছি। যে কোন থিমে কাজ করতে পারেন । সপ্তাহে ৩/৪ টি ভিডিও আপ করতে হবে। যদি এটা পারেন তো ইউটিউব তা আপনার জন্য। ভাল করতে পারলে অনেক টাকা ঘরে বসে আয় করতে পারবেন ।
Student রা ব্যবসা শুরু করতে পারছেন না যে ৪টি কারনে।
বাংলাদেশের এমন কিছু মেধাবী আছে যারা পড়াশোনার পাশাপাশি কিছু একটি কাজ করতে চান কিন্তু সাগরে ভেসে বেড়াচ্ছেন আইডিয়া নিয়ে | কিন্তু শুরুটাই হচ্ছে না। আমাদের অধিকাংশ মানুষের শুরু করাটাই সমস্যা | তার পর যার যে সমস্যা আসবে সমাধান ও হবে। কিন্তু শুরু না করে ঘরে বসে কোটি কোটি লক্ষ লক্ষ টাকার দিবা dream দেখাটা বোকামী ছাড়া আর কিছু না। পানিতে না নামলে বুঝতে পারবেন ্না গভীরতা। ব্যবসা কঠিন শুরু করা, কারন মাথার মধ্যে ডুকে আছে ব্যবসা করতে পুজি/টাকা লাগে। টাকা লাগে যেটুকু সেইটুকু আপনার আছে। চলুন আগে জেনে নিই সমস্যা। অর্থ্যৎ কি কারনে ব্যবসা শুরু করতে পারছেন না।
প্লান এর অভাবঃ
অর্থ্যাৎ মাথার মধ্যে যার বা শত শত ব্যবসা আইডিয়া |কোনটা আপনার জন্য পারফেক্ট বুঝে উঠতে পারছেন না। অর্থ্যাৎ প্লান বলতে এল মেলো আইডিয়ার মধ্যে আছেন। কি কি করতে হয় সেটাই আগে খুজে বের করতে পারছেন না। আপনার সাথে মিলে গেলে অবশ্যই নোটবুক নিয়ে লিখতে থাকুন – এ আপনার সমস্যা কি কি। অর্থ্যাৎ সুন্দর প্লান্নিং করতে হয় কিভাবে। সবার আগে সমস্যার বের করুন দেখবেন, নিজেই সমাধান দিয়ে ফেলেছেন। অর্থ্যাৎ ঠান্ডা মাথায় সমস্যা গুলো খুজতে থাকুন।
আছে পাশের লোকদের যন্ত্রনাঃ
কোননা কোন ভাবে কোন বন্ধু/বান্ধবী জেনেছে যে আপনি স্টুডেন্ট অবস্থার ব্যবসা করতে চাচ্ছেন তো শুরু হবে ঐ যে ………. । মালিক কোটিপতি ……। আবার কেউ বলবে আমাদের কোটিপতি। তোর দিয়ে আবার ব্যবসা । টাকা পয়সা নষ্ট করিস না। বাস্তবের কথা শুনতে খারাপ লাগলেও সত্যিটা এমনি।
তাই আশে পাশের কিছু ভালো উৎসাহ পাবেন যদি কোন বা ভালো মনের কাছে যেতে পারেন পরামর্শ পেতে। আর আমি বলব, আপনি তার কাছে পরে থাকুন, পড়াশোনার পাশাপাশি কাজ করতে থাকেন অবসরে।
অর্থ্যাৎ ইউটিউব আপনাকে সেখাবে যা আপনি চান। তাই পাবেন। ব্লগ গুলো পড়লে কিছু জিনিস পাবেন। একটি কথা আবার বলি ভালো থিম থাকলে এই সামান্য নিন্দার জন্য ভিতরে জেদ বা আত্মবিশ্বাস নিয়ে এগিয়ে যান, কিছু করার জন্য কঠর শ্রম করতে গিয়ে পড়াশোনা যেনো নষ্ট না হয়। খুব করে সাবধান থাকতে হবে।
পকেটে টাকা নাই ব্যবসা করব কি দিয়েঃ
অনলাইনের যুগে আজ এই কথা একেবারে মানায় না। কারন টাকা লাগেনা লাগে যোগ্যতা। টাকা ছাড়া ব্যবসা করা যায় এই বষিয়টা জানাও যোগ্যতার বিষয়। যারা কাজ করছে রানিং তাদের কাছে যান এক কাপ চা খাইয়ে ভালো করে দেখে নিন সঠিক রাস্তা। যার সাফল্য হয়েছে তাদের কাছে যান। যারা ব্যর্থ হয়েছে তাদের কাছে যান বিশ্বাস করেন আগ্রহ জাগবে আর ইউটিউব থেকে জেনে নিন কি কি যোগ্যতা লাগে।
আমার অন্য … দেখুন পেয়ে যাবেন। আসলে চেষ্টা হলো সমাধান বা সাফল্য। সাফল্য কেউ এনে দিবে না | আপনাকেই তৈরী করতে হবে। একদিনে গাছ লাগিয়ে ফল খাবার চেষ্টা করবেন না। যোগ্যতা তৈরী করুন। টাকা আপনার পকেটে এমনিতেই আসবে।
Skill এর অভাবঃ
বড় ধরনের ব্যবসা আপনাদের জন্য দরকার নেই। যারা মনে করছে আর কয়েকদিন পর -কাজ শুরু করি বা এক্সাম এর মধ্যে কিছু করব না পরে শুরু করব আবার । তাই যদিমনে করুন | বিজনেস পাটনার বা অন্যকারও লাগবে, তো মনের মত লোক ছাড়া অংশিদার নিলে ফল ভালো হবে না। কারন অসৎ লোকের অভাব নেই।
আমি বলি কি। তুমি একাই আগে শুরু করো। দেখবা কত লোক তোমার সাথে কাজ করার জন্য গুর গুর করছে। বসে না থেকে বল কে কি করতে চাও বলো কারও কোন সমস্যা থাকলে সমাধান দেওয়ার চেষ্টা করব।
সোনার হরিণ ধরতে গিয়ে – বিয়ে করতে পারছি না 2020 ! Grow Bangladesh
সোনার হরিণ ধরতে গিয়ে – বিয়ে করতে পারছি না !
আজকে বলবো হাই জব করব না ব্যবসা করব or অনলাইনে আয় । এই নিয়ে আমরা প্রায় সবাই চিন্তা করতে থাকি এবং ভাবতে থাকি আসলে আমরা কি করব | কারণ কিছু সময় ধরে চিন্তা করে সমাধান পাওয়া যায় না যখন চাকরির বাজারের মাথা নত করতে হয় |
চাকরি করা কতটা কঠিন
আমরা জানি চাকরি করা কতটা কঠিন আর এই চাকরির জন্য আমাদের সবচেয়ে বড় যে জিনিসটা দরকার সেটা হলো আমাদের যোগ্যতা, যোগ্যতা যার যত বেশি সে ততো বেশি বেতনের চাকরি করে |
সকাল 9 টা থেকে 5 টা
আচ্ছা এবার চাকরির কথা বললাম, চাকরি পরিনাম আসলে এরকমই আমরা 8 থেকে 10 ঘন্টা সময় বিক্রি করে দিই এই সময়টা আমার একটা এমাউন্ট এর মাধ্যমে ব্যক্তি টাকার পরিমান উপর নির্ভর করে আমরা বিক্রি করে দিই।
ফর এক্সাম্পল , আমরা সকাল 9 টা থেকে 5 টা যদি কোন অফিসে জব করি তাহলে মাস শেষে আমরা চাই এমন পায়ে 10000-20000 50000 বা এরকম কিন্তু এই টাকা দিয়ে যদি 10 বা 20 বছর ধরে কাজ করা যায় জব করা যায় তাহলে আসলে যে জিনিসটা অন্যরা করতে পারছে ব্যবসা করে | সেটা আসলে কখনোই করা সম্ভব না |
ডিজিটাল মার্কেট এর যুগে
আজকের ডিজিটাল যুগে ডিজিটাল মার্কেট এর যুগে ডিজিটাল যুগে ডেফিনিটলি আমাদের ফ্রীলান্স বিজনেস অথবা অনলাইনে আয় বিজনেস অথবা অনলাইন বিজনেস করা উচিত |
মাথা থেকে সরাতে হবে অনলাইন বিজনেস করতে গেলে যে টাকা লাগে আসলে বিষয়টা ওরকম না | তারপর ফ্রিল্যান্সিং বিজনেস আসলে অনেক কঠিন| বাংলাদেশের অলরেডি 5 হাজারের মতো ফ্রিল্যান্সার এরা আসলে কাজ পায় না, মরার মত অবস্থা কিন্তু একাউন্ট করে রাখছে, যোগ্যতা টা আসলে কারো থাকে না যোগ্যতা অর্জন করে নিতে হয় |
ইউটিউব
কারন তার জন্য রয়েছে অনলাইনে আয় ইউটিউব, ইউটিউব থেকে আপনি প্রতিদিন দুই থেকে তিন ঘণ্টা করে যদি প্র্যাকটিস করেন | অবশ্যই আপনি এক্সপার্ট লেভেলে পৌঁছে যাবেন এর জন্য আপনাকে নিয়মিত অধ্যাবসায় করতে হবে নিয়মিত প্র্যাকটিস করতে হবে নিয়মিত চেষ্টা করতে হবে চেষ্টা চেষ্টার চেষ্টার মাধ্যমে একমাত্র আপনার যোগ্য, একজন ফ্রিল্যান্সার হতে পারবেন |
তার জন্য আপনাকে আর কোথাও যেতে হবে না , কারো কাছে যাইতে হবে না , ঘরে বসে ছোট অফিস নিয়ে কম্পিউটার ইন্টারনেট দিয়েই সারা বিশ্বের কাজ আপনি এক জায়গায় বসে করতে পারবেন| যখন দেখবেন আপনার কাজের পরিমাণ অনেক বেশি ঠিক তখন আপনি হেল্প নিবেন সহযোগী নিবেন ফিন্যান্সে করার মাধ্যমে নিবেন, আপনি কাজ প্রজেক্ট উঠিয়ে দিবেন প্রজেক্ট থেকে প্রজেক্ট থেকে একসময় দেখবেন যে বড় বড় প্রজেক্ট পেয়ে গেছেন 10 জন 15 জন 20 জন 100 জন, আপনি কাজ করে শেষ করতে পারবেন না |
কঠোর পরিশ্রম
যদি আপনি কঠোর পরিশ্রম করেন তাই বাংলাদেশের ইয়াং জেনারেশন যারা আছে এঁরা দিনের-পর-দিন তাই নষ্ট করতেছে- অনলাইনে আয়
মূল কথা বলতে, ফেসবুকে কথা বলতেছে, এই সময় থাকে আসলে সঠিক ক্লিক ইউটিউব থেকে শিখতে হবে শিখতে পারলে দেখবেন যে আপনার এখানে চলে আসবে আর যদি আপনি শিখতে না পারেন মাথা ঘুরছে মরে গেলেও একটা ডলার , আর কেউ আপনাকে দিবে না, আপনাকে দিবে না মানুষ আপনাকে দিয়েছে কাজে বিনিময়ে আপনাকে যে কাজটি করিয়ে নেবে তার বিনিময়ে যে কে আপনাকে দিবে সে ওই কাজটি দিয়ে সেল করে বেশি ইনকাম করবে |
এটা আসলে বিজনেসের দিনের পর দিন কঠোর পরিশ্রম করো | অনলাইনে আয় আগে তোমরা যোগ্যতা ইউটিউব থেকে যেকোনো একটা চ্যানেল যে বিষয়টা ভালো লাগে ও বিষয়টা নিয়ে কঠিন কঠিন ভাবে তুমি লেগে থাকো আজকে না হলে কালকে না হলে 5 দিন যদি নাও পারো কোন হেল্প লাইনের কাজ করতেছে তাদের কাছে যাও তাদের কাছে পরামর্শ নাও | চেষ্টা করো আবার কিন্তু হাল ছেড়ে দিলে তুমি পরাজিত |
সাকসেস হতে পারবা না , দিনের পর দিন কঠোর পরিশ্রমের সাফল্য ধরে রাখতে পারলেই অতএব রিকোয়েষ্ট করবো তোমাদের জন্য ইয়াং জেনারেশন স্টুডেন্ট ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ছাত্রদের জন্য বেশি করে এত চাকরি পাবানা ক্লিয়ার |
জ্যাকমার ১০ টি সূত্র ব্যবহার করুন আপনার ব্যবসায়
ঘর বাঁধতে না বাঁধতে যে কারণে ভেঙে যায় – Grow Bangladesh
Grow Bangladesh, একমাত্র কারণ হল আমাদের সমাজের যে সকল মানুষ আছে তাদের জন্য আমরা কিছু করি আর না করি সেটা বড় কথা নয় , কিন্তু মানুষ মানুষকে আসলে সাহায্য করতে চায়, কখনো কখনো দেখা যায় যে মানুষ মানুষকে সাহায্য করতে চায় না
হীন মানসিকতা
এই হীন মানসিকতা মানুষকে অনেক সমস্যায় ফেলে দেয় I সে রকম ব্যবসা করার আগে যে পৃষ্ঠা রয়েছে সেগুলোতে অবশ্যই, অবশ্যই মানুষ তার বন্ধু বান্ধব দের সাহায্য, না বন্ধু বান্ধবরা অনেকে অনেক কথা বলে I তারপর হলো কিছু সময় দেখা যায় যে ওই মানুষ গুলো কখনো কখনো তার যে জমানো টাকা ব্যয় হিসাব ক্যালকুলেশন গুলো অন্যের সাথে শেয়ার করে I অনেকেই টাকা গুলো নষ্ট করে ফেলে, ভেঙে ফেলে অন্যান্য কাজের সাথে জড়িত I শেষ করা হয় না I তারপর বলব যে, আসলে তারপর একটা বড় সমস্যা হল যে ফ্যামিলিগত সমস্যা
ফ্রিল্যান্সিং করতে সাহায্য করতে চায় না
নিশ্চয়ই কখনো কোন ফ্যামিলি ব্যবসা করতে সাহায্য করে না, ফ্রিল্যান্সিং করতে সাহায্য করতে চায় না বলে পড়াশোনা করো মামা বা বলে, পেরা থাকে মাথার মধ্যে ছেলে বড় হবে , চাকরি করবে, টাকা আয় করবে, তারপর বৃদ্ধ বয়সে আমাদের হেল্প করবে অথবা না করুক আর না করুক চাকরি করে বিয়ে করে সংসার করবে । সামান্য সামান্য চিন্তা-চেতনা মধ্যে আজকালকার অভিবাবকরা ম্যাক্সিমামই এভাবেই থাকে । চাকরি করবে, চাকরি করবে , চাকরি করে চলবে , ভালো চলবে । মানুষ করবে আসলে এই সামান্য পরাধীন জীবনে মধ্যে ফেলে দেয়া উচিত না তাকে উৎসাহ করা অথবা নিজে ইনভেস্ট করা থেকে চাকরি কআর না হলে আপনার ছেলের ভবিষ্যৎ এজন্যই উৎসাহদায়ক ।
অনলাইনে সারাদিন
আমার দেশের মানুষ উন্নতি হবে । আপনার উন্নতি হবে অতএব আমি চাই প্রত্যেকটি মানুষ সারা বিশ্বে বিজনেস করবে । অনলাইনে সারাদিন সারাদেশের Dollar আমাদের দেশে আনবে । মন প্রাণ দিয়ে তারা আপ্রাণ চেষ্টা করবে কারণ অনলাইনে জায়গায় বসে ঘরে বসে। অফিস নিয়ে সারা বিশ্বের সাথে কাজ করে এখান থেকে টাকা কামানো সম্ভব । এটা ধরে রাখতে গেলে যে, মা বাবাকে উৎসর্গ করতে হবে । সময় নষ্ট না করে ওই সময়ে দিনভর কাজ করে টাকা আয় করতে হবে।
টাকা আয় এত সহজ নয়
টাকা আয় এত সহজ নয় কারণ মানুষের কাজ করে দেয়ার পরেই ও আপনি ওই সময়ের মূল্য শুধু আপনাকে দিবে । আমাদের দেশের মানুষের কাজের যোগ্যতা, বিদেশিরা আমাদেরকে ভালো চোখে দেখে না বলেই তারা অনেক কম রেট , কম দাম দিয়ে আমাদেরকে কাজ করে নিচ্ছে । তাই কাজের জন্য ভালো হয় তবে দেখবেন যে প্রচুর কাজ পাবেন প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারবেন ।
এরপরেও যদি আপনাদের কারো কোন কিছু অভিযোগ থাকে বা মনের মধ্যে কোন প্রশ্ন থাকে কমেন্টস করে পোস্টগুলো শেয়ার করতে পারেন । প্রশ্ন গুলো সঙ্গে উত্তর দেয়ার চেষ্টা করব । তার পাশাপাশি কখনো যদি কোনদিন কখনো চিন্তা করো তোমাদের কোন প্রবলেম হয়েছে বা প্রবলেম ফেস করতে পারছ না । ফ্রি কনসাল্টেশন দিব, তোমরা আমার কাছ থেকে কনসালটেন্সি ফ্রি পাবে, যদি তোমার মনের মধ্যে কোন কনফিউশন থাকলে আমাকে মেইল করে জানাও । যদি না হয় তুমি আমাকে মেইল করো । তোমাদের সমস্যাকে সমাধান করার চেষ্টা করব ।