বেকারত্ব অভিশাপ থেকে মুক্তির উপায়- কিভাবে?
বেকারত্ব অভিশাপ থেকে মুক্তির উপায়- কিভাবে?
আসলে একটা কঠিন জিনিস এই কঠিন অভিশপ্ত জীবন থেকে বাংলাদেশের পক্ষে মুক্তি খুবই অসম্ভব কিন্তু অসম্ভব বলে কিছু নেই। জেমস বন্ড, একটা কথা আছে, Under the Sun , everything is possible । তাই যদি হয় তাহলে আমরা বাঙালি আমরা পারি না এমন কিছু নাই । আমাদের মাথায় অনেক বুদ্ধি এই ডুবলিকেট বুদ্ধিগুলোকে সঠিক পথে কাজে লাগাতে পারলেই। সারা বিশ্বের কাজ করে আমরা ডলার আমাদের দেশে আনতে পারি। কিন্তু এত সহজ না, কারন মানুষ সহজেই তার পকেট থেকে টাকা দেয় না ।
তো তুমি চিন্তা করো । আমি অল ডে অফিস করার পর, আমার বাসায় এসে ,আমার স্টুডিও থেকে আমি আবার রেকর্ডিং করতেছি, হার্ডওয়ার্ক আমি তোমাদের উপকারের জন্য। তোমার আমার এই স্কিলস থেকে যদি তোমার উপকার হয় । তখন আমার ভালো লাগবে প্লাস আমার দেশের উন্নতি হবে ।
আর তোমরা উন্নতি হলে আমি সারা বিশ্বের কাছে আমার বাংলা ভাষাকে নিয়ে যেতে পারবো। এটা আমার একমাত্র উদ্দেশ্য আছে ওকে। এবার বলি কিভাবে কিভাবে অর্জন করবে । অনেক গুলো ভিডিও আছে অনেক গুলো ও মনোযোগ সহকারে একটা একটা করে পড়তে পড়তে দেখবা তোমাদের মাথার মধ্যে কিছু স্কিল ঢুকবে। প্রসেসিং ঢুকবে সেগুলো মনে রাখবা আমার এই ব্লগের সঙ্গে, থাকতে গেলে ব্লক এর সঙ্গে থাকতে ডেফিনিটলি তোমাকে কাজ করতে হবে। যদি না তুমি হার্ড জব না পার, তুমি আমার এই পেজ পড়বানা । আমার এই পোস্ট পড়ে তোমার বিন্দুমাত্র উপকারে আসবে না । তুমি আমার থেকে যে বলতে পারবা তোমার উন্নতি হবে । তাহলে আমার ফিউচারে বাংলাদেশের ফিউচার বাংলাদেশকে চেঞ্জ করা যায় । সারা বিদেশ থেকে ডলার আনতে পারবা । আর যদি কাজ না কর, হাজার হাজার চিল্লাচিল্লি করলেও তোমার থেকে কোন টাকা তোমার কখনই কোনভাবে টাকা ইনকাম হবে না। আমি গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি । তোমারা যদি সেই স্কিল দিয়ে অবশ্যই অবশ্যই মানুষ তোমাকে কাজের জন্য পাগলের মতন তোমার পিছনে পিছনে ঘুরবে যদি তুমি জব পাও তাহলে এবার আমার মনে হয় , প্রত্যেকটি মানুষের মধ্যেই মনে হয়। আমার মনে হয় এই ব্লগ টি পড়ার পর প্রত্যেকটি মানুষের মধ্যে একটা খুব কাজ করবে আশা জাগবে মটিভেশন পাবে যদি উৎসাহ তোমরা পাও তবে উৎসা অনুযায়ী কাজ শুরু। করে দেখাও ইস্কিল মেকিং প্রসেস গুলো দেখো । যদি তোমার ভালো লাগে কমেন্টস করো , শেয়ার করো ডেফিনেটলি বাংলাদেশে বেকারত্ব থেকে মুক্তির একটাই পথ ফ্রিল্যান্সিং বিজনেস । যার যোগ্যতা আছে সেই যোগ্যতা দিয়ে শুরু করো । তার আগে মিনিমাম তৈরির প্রসেস তৈরি করা যায় 100 তে 100 । 100 তে 100 তৈরি করে তুমি আমার সঙ্গে যোগাযোগ করো আমাকে মেইল কর। আমি তোমাকে দেখাবো ফ্রিল্যান্সার থেকে কিভাবে টাকা আয় করে। কিভাবে তুমি করতে চাও কাজ শুরু করে দাও।Freelancer দের বর্তমান, অতীত ও ভবিষ্যৎ 2020 !!
বাংলাদেশি Freelancer দের বর্তমান, অতীত ও ভবিষ্যৎ !!
Freelancer এই বিষয় নিয়ে কথা বলতে গেলে প্রথমেই বলতে হবে বাংলাদেশে মোট পাঁচ হাজারের মধ্যে ফ্রিল্যান্সার আছে । আর লাখ লাখ ফ্রিল্যান্সার আছে যারা একাউন্ট খুলে বসে আছে কাজের জন্য চেষ্টা করতেছে কিন্তু তারা কাঙ্খিত চেষ্টা অনুযায়ী ফল পাচ্ছে না । অধিকাংশ মানুষের মাথায় আছে হাউ টু আর্ন মানি অনলাইন । কিভাবে অনলাইনে টাকা ইনকাম করা যায় ।
এই বিষয় নিয়ে মানুষের মাথার মধ্যে থাকে কিন্তু ব্যর্থ চেষ্টার পরে ফিরে ফিরে যাচ্ছেন অসংখ্য মানুষ। সকল মানুষকে লাইনে আনা টাকা ইনকাম করতে পারে সেজন্য Grow Bangladesh । আমার একটি কথা , সারা বিশ্বের থেকে বাংলাদেশে টাকা ঢুকেছে ।
আমার প্রত্যাশা অতীতের কথা
বাংলাদেশের যারা Freelancer শুরু করেছিল ইউটিউব চ্যানেল, পরে তারা অনেকে আছে গাড়ি বাড়ি । কিন্তু বর্তমানে যারা ফ্রিল্যান্সিং করতে চাচ্ছে আসলে অনেক কঠিন আবার অনেক সহজ । এটাই তাদের কাছে অন্ধকারের মত যারা আছে তাদের কাছে অনেক সহজ কিন্তু লেগে থাকতে হয় ।একটুখানি টাকা আসলে তখন দেখবেন আপনার । আপনার কোন মূল্য নেই বিদেশিদের কাছে।
বর্তমান অবস্থান
বর্তমান অবস্থা খুব ভয়ঙ্কর । এক্সাম্পল গ্রাফিক্স ডিজাইনের জন্য বাংলাদেশ থেকে কি কোন একাউন্ট খোলা যায় না । বিকজ হাজার হাজার লাখ লাখ মানুষ কাজের জন্য গ্রাফিক ডিজাইন থেকে Upeork Account করে রাখছে । না পড়ে দেখেছেন যে মানুষ বাংলাদেশি অ্যাকাউণ্ট খুলে রেখেছে কিন্তু তারা কোন কাজ পাচ্ছে না ।
ভবিষ্যতের কথা
বাংলাদেশের অবস্থান এবং গ্লোবাল মার্কেট থেকে চিন্তা করলে আমরা আছি অনেক শীর্ষে । যে যেমন, এক্সাম্প্লে ক্লিপিং পাথ ইন্ডাস্ট্রি তে বা ফটো এডিটিংয়ে কথা বলতে গেলে এক নম্বর শীর্ষে বাংলাদেশ। ইন্ডিয়া আছে আমাদের সঙ্গে যেমন করে ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি অবস্থা । খুব খারাপ তেমনি করে পোশাক শিল্পে গার্মেন্টস শিল্পে বাংলাদেশ জুড়ে আছে । তেমনি করে আমাদের বাংলাদেশে আউটসোর্সিং পজিশনে আছি । এই জায়গা থেকে আমরা যাতে আরো ভালো করতে পারি। এই এক থেকে শুরু করে আরো ফ্রিল্যান্সিং এর টাকা কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং করা যায় ।
- ব্যবসা শুরু করতে কি কি
- ১২ টি উপায়ে : অনলাইনে আয় করতে পারবেন
- ৮ টি টিপস – How to Make Online বিজনেস প্লান – নইলে ধরা
কোন কোন কাজ করা যায় Freelancer । দেখতে পারবেন কিভাবে কাজ করতে পারে । এর মধ্যে একটা জিনিস বার বার ,আবার সেটা হল যদি আপনার স্কিল না থাকে লক্ষ বার ট্রাই করলেও আপনি পারবেন না । এই ভবিষ্যতে , আমরা যারা চাকরির জন্য ঘোরাঘুরি করতেসি । এই চাকরির জন্য ট্রাই না করে যদি আমরা কাজ শুরু করলে দেখবেন যে আপনার ভবিষ্যত খুব উজ্জ্বল ।
পরিশেষে বলব , এবার আপনার চিন্তা করে দেখুন অতীতের অবস্থান কি ছিল ফ্রিল্যান্সারদের জীবনে এবং বর্তমানে সত্যি সত্যিই কি অবস্থায় আছে। ফ্রিল্যান্সাররা মার্কেট, বিশেষ করে দেখুন ওয়েবসাইট সার্চ করে দেখুন, বন্ধু , বন্ধু-বান্ধবদের কাছ থেকে খোঁজ নিয়ে দেখুন । বর্তমান ফ্রিল্যান্সারদের অবস্থান কি এবং ভবিষ্যতে কি হতে পারে। আমার কথা বিশ্বাস না করে যখনই ফ্রী ওয়েবসাইট থেকে রিচার্জ করুন বিভিন্ন আর্টিকেল পড়ে, নিজেকে, নিজেকে যাচাই করে দেখুন সত্যি সত্যিই ভবিষ্যৎ এদের অবস্থান কোন পর্যায়ে আমরা যেতে পারি।
বিদেশ থেকে ডলার
বিদেশ থেকে ডলার কি পরিমান ইনকাম করতে পারি বা করতেছে Freelancer । সেই অবস্থা আপনি নিজে বুঝে, নিজের মাথায় ঢুকিয়ে তারপর আপনি বিবেচনা করুন ফ্রীলান্সের আপনি করবেন। নাকি সোনার হরিণ ধরার জন্য দিনের পর দিন ইন্টারভিউ দিতে থাকবেন । এই বিষয়টি আপনার উপরে । আপনার উপরেই সবকিছু নির্ভর করে।
কি যোগ্যতা আপনার আছে সে যোগ্যতা দিয়ে আপনি কি করতে পারেন যোগ্যতা না থাকলে যখন এটি আপনাকে যোগ্যতা তৈরি করতে হবে । মার্কেটপ্লেস থেকে যখন একটি আপনার ডলার ইনকাম করতে হবে । কথাগুলো শুনতে খারাপ লাগলেও বাস্তবতা আসলে এমনই থ্যাংক ইউ , থ্যাংক ইউ সো মাচ ।
অনলাইনে টাকা ছাড়া ব্যবসা শুরু করতে চান ? ৪২ টি আইডিয়া
টাকা ছাড়া ব্যবসা শুরু করতে হলে আপনাকে অবশ্যই 50 টি ব্যবসার কথা প্রথমে চিন্তা করতে হবে । এক নাম্বার কনটেন্ট রাইটার । শুধুমাত্র নিজের লেখাকে অন্যের প্রয়োজনে অনলাইন থেকে তথ্য নিয়ে । নিজের ভাষায় লিখে আপনি ব্যবসা শুরু করতে পারেন তাও একেবারে টাকা ছাড়া ।
আপনি অনলাইন থেকে কাজ নিয়ে, মানুষের ইবুক গুলো তৈরি করে দিতে পারেন ক্লায়েন্টের ইন্সট্রাকশন অনুযায়ী অবশ্যই হতে হবে । তার জন্য ইংরেজিতে জ্ঞান থাকা অবশ্যই দরকার, না হলে অনলাইনে ইউটিউব থেকে জেনে নিতে পারেন । সঠিক পরিশ্রম করে কিভাবে ইউটিউব থেকে কনটেন্ট নিয়ে নিজের মেধা দিয়ে কাজে লাগিয়ে দেখুন – How to earn money online: Grow Bangladesh
- অনলাইন ব্লগ
- অনলাইন অডিও ফাইল
- অনলাইন কুরিয়ার – eCommerce
- অনলাইন EBook সেলার
- অনলাইন Third party সেলার
- অনলাইন ইলাস্ট্রেটর
- ব্যবসার cold কল
- অনলাইন লাইভ কোর্স
- অনলাইন গ্রাফিক্স ডিজাইন
- অনলাইন ওয়েব ডিজাইনার
- অনলাইন পার্সোনাল ট্রেইনার
- অনলাইন ইয়োগা ইনস্ট্রাক্টর
- অনলাইন মিউজিক খোঁজ
- অনলাইন ইন্টেরিয়র ডিজাইনার
- অনলাইন ফটোগ্রাফার ফটো এডিটিং
- অনলাইন ট্রান্সলেটর অনলাইন
- অনলাইন গেস্ট পোস্টিং
- অনলাইন রাইটার এডিটিং
- অনলাইন এক্সপার্ট সিভি রাইটার
- অনলাইন ম্যাগাজিন পাবলিস্ট
- অনলাইন ইভেন্ট প্ল্যানার
- অনলাইন সাপোর্ট
- অনলাইন একাউন্টিং সাপোর্ট
- অনলাইন এসইও এক্সপার্ট
- অনলাইন Digital মারকেটিং
- অনলাইন Mobile অ্যাপস
- অনলাইন ইউ আই ডিজাইন
- অনলাইন নেটওয়ার্কিং
- অনলাইন আর্কিটেকচার
- অনলাইন কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
- অনলাইন সিভিল
- অনলাইন ইঞ্জিনিয়ারিং
- অনলাইন ম্যানুফ্যাকচার কন্টাকটর
- অনলাইন প্রজেক্ট ডিজাইনার
- অনলাইন গেম ডেভলপার
- অনলাইন লোগো ডিজাইনার
- অনলাইন ল বিজনেস
- অনলাইন ম্যানেজমেন্ট
- অনলাইন কাস্টমার সার্ভিস
- অনলাইন ইমেইল মার্কেটিং
- অনলাইন টেলি-মার্কেটিং
- অনলাইন সেল yourself
টাকা ছাড়া ব্যবসা এসব জানার পরে বেসিক্যালি আপনার যে বিষয়টি সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে । সেই বিষয়ে or কি নিয়ে কাজ করতে হবে যদি কোথাও মনে করেন । এই বিষয়টিতে আপনি খুব এক্সপার্ট না | তাহলে অবশ্যই কোন ব্লগ, ভালো কোন ব্লগ অথবা ইউটিউব এর কোন ভাল চ্যানেল থেকে পর্যাপ্ত পরিমাণে জ্ঞান নেওয়ার পরে একটুখানি প্র্যাকটিস করে দেখবেন |
যে বিষয়গুলো নিয়ে মানুষের কাজ করতে চাচ্ছেন, সেই বিষয়ের উপর কত যোগ্যতা আপনার আছে | মনে রাখবেন 76 শতাংশ দক্ষতা হলেও এটা দিয়ে work আসবে না | তার জন্য ১০০/৯৯ শতাংশ এক্সপাট হলেই, ডলার ইনকাম করতে পারবেন |
- ব্যবসা শুরু করতে কি কি
- ১২ টি উপায়ে : অনলাইনে আয় করতে পারবেন
- ৮ টি টিপস – How to Make Online বিজনেস প্লান – নইলে ধরা
টাকা ছাড়া ব্যবসা মনে রাখবেন পরের কাছ থেকে Dollar income অনেক কঠিন এবং কঠিন কাজ , তাই| না হলে অনলাইনে যুগে আপনাকে হতাশ এর মতন ঘুরতে হবে । 5-6 মাস কাজ করার পরে মাথায় জল দেয়া ছাড়া আর কোন কিছু বলার থাকবে না | অতএব যা করবেন মনোযোগ সহকারে ভেবে চিন্তে শুরু করবেন | অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করা যেমন টি সহজ, ঠিক তেমনটি কঠিন | তাই এই জিনিসটা মাথায় রেখে শুরু করুন |
আমার এই ব্লগ যদি আপনার ভাল লাগে অবশ্যই লাইক কমেন্ট শেয়ার করবেন এবং যদি আপনার বিন্দুমাত্র কোন উপকার হয় তাহলেই আমার কঠোর পরিশ্রম সার্থক হবে |
৭ টি টিপসঃ Job না টাকা ছাড়া ব্যবসা ২০২০?
টাকা ছাড়া ব্যবসা । মানুষ বিজনেস করবে না জব করবে এটা আসলে সবাই বোঝে । জব আসলে কখনোই ভালো জিনিস না । জব সে নিজের Talent সেল দিয়ে , অন্যের কাছে সামান্য কিছু অর্থের বিনিময়ে. ডেফিনেটলি এমন কিছু করতে পারলে, জীবনে এমন কিছু নাই সেটা করা যায় না । এক কথায় মানুষের মেইন টার্গেট হওয়া উচিত বিজনেস । বিজনেস কিভাবে করতে হয় আজকালকার যুগে যখনই অনলাইনে মাধ্যমে সাথে কানেক্ট করা যায় এখানে ইউজ এন্ড ইউস পরিমাণে কাজ । যদি আমরা সেই পরিমাণে কঠোর ভাবে পরিশ্রম করি । একমাত্র পরিশ্রম দিয়েই আর কনফিডেন্স লেভেল থাকলে । কি আর করার – আমাদের এই অর্জন সম্ভব তার জন্য আজকে আমারে সঙ্গে থাকুন –
১। Job কেন করা হয়ঃ
Job করার একটিই কারণ আপনার টাকা দরকার, নিজে চলবেন বা পরিবার কে চালাবেন। অর্থাৎ আপনার বেতনের উপর অনেক মানুষ নির্ভর করে। মধ্যবিত্তের চাকুরীর ক্ষেত্রে এমনটাই লক্ষণীয় আমাদের আশেপাশে।
আসলে আমি নিজেও ১০ বছর Job করেছি কিন্তু বাধ্য হয়ে। আমার মতো real life এ অনেকেই আছেন। আরেকটি important issue হল টাকা না থাকা । ব্যবসা করার জন্য। আমার অন্যান্য content post এর মধ্যে আরও সমাধান দেয়া হবে যেখানে টাকা ছাড়া ব্যাবসা করবেন কীভাবে তা জানানো হবে।
২. মধ্যবিত্তের চাকুরিঃ
মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্মানো টাই অভিশাপ। আমরা প্রায়ই এরকম বলি বা শুনে থাকি। কিন্তু জন্ম যেখানেই হোক ভালো কাজ দিয়ে অনেক মানুষ পৃথিবী বিখ্যাত হয়েছে , আপনারা জানেন, তাহলে আপনি না কেন? আমরা বেশীর ভাগ মানুষরই আমাদের নিজের Ability সম্পর্কে ধারণা থাকে না। এমনটা হওয়ার কারণ আমাদের দেশের গাঠনিক বিকলাঙ্গতা। আর আমরা এইজন্যই পরের গোলামি করতে বেশী পছন্দ করি। এ থেকে মুক্তির উপায় কি? এই প্রশ্নের উত্তর কি?
৩. Job থেকে মুক্তির উপায়ঃ
চাকুরী থেকে মুক্তির উপায় হল ব্যবসা। ব্যবসা করবেন কিন্তু টাকা কোথায়? আমি বলি, ব্যবসা করতে প্রথমে টাকা লাগেনা, লাগে অভিজ্ঞতা, সাহস ও প্রখর বুদ্ধি। যদি এই তিনটি গুন আপনার মধ্যে থাকে তাহলে আপনি ব্যবসা করার জন্য প্রস্তুত এবং আমার মতে আমার লেখাটা শেষ করার পরই আপনি ব্যবসা নিয়ে কাজ করা শুরু করবেন।
১. নিজেকে বিচার করুন, কোন কাজে আপনি সবচেয়ে ভালো।
২. কাজ কি, কীভাবে সঠিক সময়ে করতে হয় জানুন।
৩. সময় নষ্ট করবেন না।
৪. প্রচুর research করুন যে business করবেন।
৫. এই পোস্ট টিতে আপনি জানতে পারবেন, ব্যাবসা কীভাবে শুরু করতে হয়, কি কি লাগে?
৪. কঠোর পরিস্রমঃ
চাকুরী থেকে মুক্তি পাওয়ার পর দিন রাত কাজ করার আগেই চাকরি করা কালীন সময়ে, দিনে কাজ করুন। কেননা কঠোর পরিশ্রম এর কোন বিকল্প নাই যদি আপনি আপনার ব্যবসা করাতে চান। হুট করে চাকরি stop না করে, ব্যবসা টাকে একটু দাড় করে তারপর ছারুন। কি কাজ করবেন অবশ্যই প্রতিদিন list করে নিন। তারপর আপনার সমস্যা গুলো সমাধান করুন।
আমার আরেকটি Blog ব্লগটি পড়ুন আশা করি আপনার সাহস ও কাজ শেখা বা ব্যবসার জন্য আপনার পথ খুলে যাবে এখনি।
- ব্যবসা শুরু করতে কতটুক ইংলিশ দরকার
- ৮ টি টিপস – How to Make Online বিজনেস প্লান – নইলে ধরা
- বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সারদের তিনটি মার্কেটপ্লেস
আমি কিন্তু বলছি online eCommerce business এর কথা। Online business সহজেই করা যায় এমনকি একা একাই করা যায়। যা আপনাকে মুক্তি দিতে পারে চাকুরী থেকে। নিজেই নিজের বস হবেন এমন থাকতে হবে।
৫. নিজেই নিজের বসঃ
মানুষ আপনাকে Sir বলবে, যা আপনি এতদিন করেছেন চাকুরিতে। তার জন্য অবশ্যই নিজের প্রতি বিশ্বাস থাকতে হবে। আপনি মানুষকে চাকুরী দিবেন নিজের অধিনে। আপনার ছোট Request হল আপনি Boss হওয়ার পর আপনি যে Boss থেকে প্রচুর গালি/ঝারি শুনেছেন সেগুলো না করে বুঝিয়ে বলা।
৬. ব্যবসা করতে অভিজ্ঞতা:
ব্যবসা করতে অবশ্যই মেধা, অভিজ্ঞতা ও ঝুকি নেয়ার সাহস থাকতে হবে। নইলে হাজার businessman দের মতো হারিয়ে যাবেন। ব্যবসা ভয়ংকর কঠিন ও ব্যস্ততার। তাই দিন রাত পরিশ্রম করতে না পারলে দরকার নাই আপনার ব্যবসা করার। সারা জীবন চাকুরী করুন ডাল ভাত খেয়ে বেছে থাকুন।
অর্থাৎ শিক্ষাগত যোগ্যতার চেয়ে অভিজ্ঞতার জ্ঞানটাই ব্যবসা করার জন্য দরকার। আর অভিজ্ঞতা হয়ে যাবে যখন ব্যবসা শুরু করবেন। ঠেকে ঠেকে শিখতে শিখতে “চালু” Expert হয়ে যাবেন সন্দেহ নাই। টাকা ছাড়া ব্যবসা করতে কে না চায়।
৭. ব্যবসা হাজার সুবিধা ঃ
হাজার সুবিধা পাবেন মানসিক ভাবে প্রশান্তি পাবেন। আবার কঠিন সময়ে রাতে ঘুমাতে পারবেন না, ব্যবসায় সমস্যা সমাধান করতে করতে। অর্থাৎ চাকুরী করে যে অসুবিধা গুলো হয়েছে সেগুলো থাকবে না। Business success হলে যা পাবেনঃ

- ১. গাড়ি
- ২. বাড়ি
- ৩. Beautiful Wife
- ৪. Life Status Elite
- ৫. মনের ইচ্ছা পূরণ।
- ৬. সম্মান পাবেন
- ৭. প্রচুর টাকা
- ৮. দেশ হতে বিদেশ
- ৯. দেশের মানুষ কে সেবা করতে পারা।
- ১০। দেশের উন্নয়ন।
অতএব দেরি না করে এখনি শুরু করে দিন। টাকা ছাড়া ব্যবসা সম্ভাব ।
নিচের Comment Box এ বলুন কোন কাজ আপনার ভালো লাগে।
অনলাইন ব্যবসা শুরু করতে কি কি লাগে
Mind Set Up
প্রথমত, অনলাইন ব্যবসা । মন স্থির করুন কোন বিষয়ে আপনি ব্যবসা করতে চান। অর্থাৎ আপনার ভালো অভিজ্ঞতা আছে। তারপর অনলাইন থেকে ভালো করে ব্যাবসা সম্পর্কে জেনে নিন। কতটুকু এক্সপেরিঞ্চে বা আপনার দিয়ে আদও সম্ভব কিনা । এই বিষয় গুল সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা নিয়ে নিন।
যদি আপনার নিজের এবং আপনার কাজের প্রতি অগাদ বিশ্বাস থাকে, ভালো লাগা ও ভালবাসা থাকে তাহলেই শুরু করুন। অযথা ব্যাবসার লাইনে দাড়িয়ে আপনার মূল্যবান সময় নষ্ট করবেন না। কারন ব্যাবসা করা ও ব্যাবসার মাধ্যমে টাকা উপার্জন করা কতো কঠিন, তা আপনি ভাবতেও পারবেন না।
অনলাইনের যুগে আপনার মতো হাজার মানুষ ব্যাবসা করছে বা করবে যেখানে সবাই আপনার মতো certified। তাই আদাজল খেয়ে যদি নামতে পারেন আর লাভ ক্ষতি যাই হোক শেষ পর্যন্ত লেগে থাকতে হবে। তবেই সাফল্য আসবে। মনে রাখবেন শতকরা ৫ জন মানুষ ব্যাবসায় সাফল্য লাভ করে।
কোম্পানির নাম
অনলাইন ব্যবসা এবার ভালো করে চিন্তা করে একটা ব্র্যান্ড দাড় করাতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে কোম্পানির নাম টা যেন ছোট হয় কেননা মানুষ এই নাম দিয়েই আপনাকে Google-এ সার্চ করবে। এমন একটি Keyword বেছে নিন যা আপনার কোম্পানির নামের মধ্যে থাকে। এটি আপনাকে পরবর্তীতে Google Rangking করতে সুবিধা করবে। কারন একটি ওয়েবসাইট তো থাকতে হবে। তাই ঐ ধারণা অনুযায়ী আপনাকে অবশ্যই একটি নাম বের করতে হবে।
ওয়েবসাইট
ওয়েবসাইট করার আগে একটি Domain & Hosting নিতে হবে। তা যেকোনো বা ভালো একটি Online Search দিয়ে কিনতে পারেন। অথবা বাংলাদেশেও অনেক সাইট আছে যাদেরকে বিকাশে Payment করেও কিনতে পারেন। এখন যদি মনে করেন আপনার কোন টাকা নেই তাহলে আপনি নিজেই ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন। সেই ক্ষেত্রে আপনাকে সময় দিতে হবে। YouTube এ গিয়ে How to make a website লিখলেই পেয়ে যাবেন।
- ব্যবসা শুরু করতে কি কি
- ১২ টি উপায়ে : অনলাইনে আয় করতে পারবেন
- ৮ টি টিপস – How to Make Online বিজনেস প্লান – নইলে ধরা
এক সপ্তাহ চেষ্টা করলেই একটি Free Theme develop করে WordPress এ Website তৈরি করতে পারবেন। ওয়েবসাইট তৈরির পূর্বে অবশ্যই আপনার Content লাগবে। যেমন ধরুন, কি কি বিষয়ে বা কোন ধরণের ব্যাবসা করবেন। সেই বিষয়ে Google এ সার্চ দিয়ে আইডিয়া নিয়ে Content লিখতে পারেন। নিজে না পারলে Freelancer প্রচুর পাবেন। অল্প টাকা দিয়ে ভালো ভালো Content লিখিয়ে নিতে পারেন। আর যদি ওয়েবসাইট কাউকে দিয়ে করান সেই আপনার Content লিখে দিবে।
Marketing Strategy

ব্যাবসার ধরন অনুযায়ী এবার মার্কেটিং প্ল্যান করতে হবে। মনে রাখতে হবে, এই মার্কেটিং Strategy পারে আপনার ব্যবসার টাকা উপার্জন করতে। কারন যার Strategy যত ভালো তার ব্যবসা ততটাই লাভজনক হবে। অন্যরা যেভাবে মার্কেটিং করছে আপনাকে সেটা বুঝে নিয়ে একটা ইউনিক ওয়ে বের করতে হবে। অর্থাৎ আপনার Product/Service কিভাবে Sell করবেন তার জন্য সময় দিতে হবে। অবশ্যই প্রচুর পরিমান Research করতে হবে। মাথায় রাখবেন এটা অনলাইন বেস মার্কেট- তাই একটা প্রশ্ন থাকে যেটা হল, Social Media তে মার্কেটিং করলে Client কিভাবে পাবেন? আপনার কাজ দিয়েই তাদের সাথে যোগাযোগ এর মাধ্যম কৌশল বের করতে হবে।
বাজেট বা Road Map
আপনি চাইলে অবশ্যই invest করতে পারেন। invest টা কোথায় কিভাবে করবেন তারই খাত গুল লিখে ফেলুন। কি পরিমানে খরচ হবে, কতদিন খরচ করবেন কীভাবে ROI আসবে সেটার দীর্ঘ পরিকল্পনা আপনার Road Map এ থাকবে। Road Map যার যত ভালো তারা তত দ্রুত ব্যবসায় সাফল্য আনতে পারে।
Social Media
Device
অনলাইন ব্যবসা Facebook, Twitter, LinkedIn, Instagram, Pintাerest etc এ কীভাবে আপনার ব্যাবসা প্রচার করবেন টা YouTube থেকে সহজেই জেনে নিন। প্রত্যেকটি বিষয়ে আলাদা করে Strategy করুন যা আপনার নতুন ওয়েবসাইট এ Traffic আনতে সাহায্য করবে এবং Client ও পেতে সাহায্য করবে।
Online ব্যাবসা করতে আপনার একটি Laptop/ PC, Internet, Wifi, এবং একটি Smartphone লাগবে। যার মাধ্যমে যেকোনো স্থানে বসে অনলাইন ব্যাবসা করতে পারেন।
Client List
এবার গভীর ভাবে সার্চ এর মাধ্যমে আপনার টার্গেট Client এর লিস্ট করুন। সেই লিস্ট অনুযায়ী প্রতিদিন তাদের সাথে যোগাযোগ করুন Social media বা Call দিয়ে বা Email পাঠিয়ে। মনে রাখবেন Client হল ব্যাবসার Sales Point। Client না পেলে Sell হবেনা। তাই তার জন্য প্রচুর এবং Nonstop টাইম দিতে হবে। কোন ভাবেই হাল ছাড়া যাবেনা। একবার Client পেয়ে গেলে ঐ Strategy তে ডুবে থাকতে হবে তাহলেই সাফল্য আসবে।
Follow Up
Overall আপনাকে Review বা Follow up করতে হবে। Monthly, Weekly analysis করতে হবে। কোথায় আপনার ভুল হয়েছে। Weakness গুলো কি কি সেই গুলো Correction করতে হবে। আবার Plan করতে হবে। মনে রাখবেন, প্রচুর পরিমান ভুল করবেন তাই Follow Up টা অনেক জরুরি। ব্যাবসা শুরু করা কঠিন, আর টা ধরে রাখাটা আরও কঠিন।
পরিশেষে বলি অনলাইন ব্যবসা আমার এই উদ্যোগ শুধুমাত্র বাংলাদেশের যারা কিছু একটা নিজের সাহায্যে ভালো কিছু করতে। চাকরি করে পরের গোলামি করার চেয়ে নিজের বুদ্ধি চেষ্টায় কিছু হোক। আপনার উন্নতিতে আমার দেশ উন্নতি হবে। আশা করি আমার লেখায় আপনার বিন্দু মাত্র উপকার হয় তাহলে Comment করুন যারা যারা Business শুরু করতে চান আর যারা ব্যাবসা করছেন Still Now?
ব্যবসা শুরু করব কিভাবে !!
ব্যবসার ধরন
ব্যবসা শুরু করব কিভাবে, যে ব্যবসা আপনি করতে চান, তার Catagory or Nich এর সাথে – আপনার নিজের মতের মধ্যে বা skill & experience কতটুকু আছে খুব ভালো করে যাচাই করে নিন। মাথায় রাখবেন, যে কাজ আপনি পারেন না বা জানেন না | তা কোন দিনও ভুলেও করবেন না, তাহলে পুরোটাই ধরা খাবেন। আগে নিজেকে জানার চেষ্টা করুন
- কি আপনার ভালো লাগে।
- কোন কাজ আপনার ভালো লাগে
- কেন আপনার ভালো লাগে
- কতটুকু পারদর্শী আছেন
- কার কাছ থেকে বাকিটুকু জানা যায়।
Money
ব্যবসা শুরু করব কিভাবে, ব্যবসা করতে টাকা লাগে আসলে তা না, মরলেও কবরে পৌছাতেও টাকা লাগে। এই eCommerce যুগে টাকা ছাড়া কিছুই হয়না। এমনকি আপনার নিজের মাকে টাকা দিলে ভালবাসা বেশি পাওয়া যায়, শুনতে খারাপ লাগলেও টাকা দেওয়া বন্ধ করে দিলেই বাস্তব টা |
তাই আপনার পকেটে কয় টাকা আছে, কয় টাকা খরচ করতে পারবেন। আমি লক্ষ্য কোটি টাকার কথা বলছিনা। বলছি eCommerce ব্যবসার কথা আপনার যতটুকু আছে ৫০০ – ১০০০ বা ৫০০০ টাকা দিয়েই শুরু করতে পারবেন। কীভাবে? আমার অন্য ব্লগটি পড়ুন, অনেক ব্যবসার list দেয়া আছে। যেখানে টাকা লাগেনা লাগে যোগ্যতা। সেই যোগ্যতাও না থাকলে যোগ্যতা অর্জন করার জন্য পথও পাবেন, আমার সাথেই থাকুন।
Time
কোন কোন সময়ে আপনি কাজ করবেন, ধরুন আপনি চাকরি করেন তাই আপনি অফিসে থাকেন বা স্টুডেন্ট, আপনি রুটিন করুন। আমি আমার একটা ব্যবসার জন্য পরিকল্পনা করছি। এই সময়টুকু ওখানে সময় দেব? এর আগের পর্ব হল মন স্থির।
যদি মন স্থির বা Determination না থাকে তো আপনি only টাইম নষ্ট হবে আর সময় মানেই টাকা। তাই সময় ব্যয় করার আগের পর্ব হল, নিজের সাথে যুদ্ধ করবেন। যদি যুদ্ধে আপনি জয় লাভ করতে পারেন, ব্যবসার ক্ষেত্রেও হাজার মানুষের সাথে যুদ্ধ করে জয়লাভ করবেন।
টাকা অর্জনের জন্য, লাভ করার জন্য, তাই আমি চাই বাংলাদেশের যারা যোগ্য ও মেধাবী নিজেই কিছু করুন। যাতে আপনার মূল্যবান সময় অন্যরা বিক্রি না করে, বেশি দামে আপনার সময় ও মেধাকে বিক্রি করুন নিজের ব্যবসার মাধ্যমে। আপনি আপনার পরিবার দেশ ভাল থাকলেই আমার পরিশ্রম সার্থক হবে। ব্যবসা শুরু করব কিভাবে
মনস্থির করা খুব জরুরী
সবকিছুর মধ্যে সবচেয়ে বেশি পরিবর্তনশীল হল আপনার মন। সেই mind টা কে বুঝানোটাও আপনার জন্য client কে manage করার মতো কাজে দিবে। কি করবেন ? ব্যবসা না চাকুরী সারা জীবন। এই সিদ্ধান্ত করতে বলেছি আপনাকে। চাকুরী করলেও অনেক কিছুই করা যায়। কিন্তু খুব ভালো করতে পারলে। But ব্যবসায় যেমন ঝুকি ও নির্ঘুম রাত কাটাতে হবে ঠিক তেমনি ইচ্ছামতো যেখানে যা খুশি করবেন, যেই কিছুই বলবেন – স্বাধীন জীবনটা পাবেন। পরের চাকর হতে কার ভালো লাগে বলেন।
Online থেকে জানুন
Online বলতেই Google বা Youtube এর কথা বলছি। যার সমাধান টা পেয়ে যাবেন সহজেই। এর মানে Quora বা বিভিন্ন ব্লগ থেকে Details জানতে পারবেন। অর্থাৎ এমনকি জানেন না আপনি তা খুব সহজ করে পৃথিবীর কোটি মানুষের অভিজ্ঞতা Online এ আছে। একটু দেখা বা আগ্রহ আপনাকে Expert Skill করাতে সাহায্য করবে। যদি আপনার ভালো মানের ১০০০০/১৫০০০ টাকার একটা Android Mobile হলেই হবে যার সাথে internet। আরও ভালো হয় একটি PC/Laptop কারণ আপনার Skill আপনার তৈরি করতে হবে। আর ব্যাবসা শুরু করলে ৯০% নতুন করে শিখতে হবে সবকিছু। ব্যাবসা যেমন কঠিন তেমন সহজ।
নিজের স্বাধীনতা না চাকুরি
এবার আর বেশি কিছু বলবনা, শুধু বলবো পথ আপনাকে বের করে নিতে হবে। অর্থাৎ যা আপনার ভালো লাগে তাই করবেন যা ভালো লাগেনা, তা কোন দিনও দীর্ঘস্থায়ী সাফল্য আনতে পারেনা। তাই এখনই চেষ্টা করুন। ব্যবসা শুরু করব কিভাবে ।
এই ব্লগটি আপনাকে হেল্প করবেঃ
ব্যবসা শুরু করুন এখনি- কিভাবে?
সত্যি করে বলুন চাকুরী নাকি ব্যাবসা?
ব্যবসা শুরু করুন এখনি- কিভাবে?
Mind Set Up: প্রথমত, মন স্থির করুন কোন বিষয়ে আপনি ব্যবসা করতে চান। অর্থাৎ কোন বিষয়ে আপনার ভালো জ্ঞান বা অভিজ্ঞতা আছে। তারপর অনলাইন থেকে ভালো করে আপনার ব্যাবসা সম্পর্কে জেনে নিন। আপনি কতটুকু এক্সপেরিঞ্চে বা আপনার দিয়ে আদও সম্ভব কিনা এই বিষয় গুল সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা নিয়ে নিন। যদি আপনার নিজের এবং আপনার কাজের প্রতি অগাদ বিশ্বাস থাকে, ভালো লাগা ও ভালবাসা থাকে তাহলেই শুরু করুন। অযথা ব্যাবসার লাইনে দাড়িয়ে আপনার মূল্যবান সময় নষ্ট করবেন না। কারন ব্যাবসা করা ও ব্যাবসার মাধ্যমে টাকা উপার্জন করা কতো কঠিন, তা আপনি ভাবতেও পারবেন না। অনলাইনের যুগে আপনার মতো হাজার মানুষ ব্যাবসা করছে বা করবে যেখানে সবাই আপনার মতো certified। তাই আদাজল খেয়ে যদি নামতে পারেন আর লাভ ক্ষতি যাই হোক শেষ পর্যন্ত লেগে থাকতে হবে। তবেই সাফল্য আসবে। মনে রাখবেন শতকরা ৫ জন মানুষ ব্যাবসায় সাফল্য লাভ করে।
কোম্পানির নামঃ এবার ভালো করে চিন্তা করে একটা ব্র্যান্ড দাড় করাতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে কোম্পানির নাম টা যেন ছোট হয় কেননা মানুষ এই নাম দিয়েই আপনাকে Google-এ সার্চ করবে। এমন একটি Keyword বেছে নিন যা আপনার কোম্পানির নামের মধ্যে থাকে। এটি আপনাকে পরবর্তীতে Google Rangking করতে সুবিধা করবে। কারন একটি ওয়েবসাইট তো থাকতে হবে। তাই ঐ ধারণা অনুযায়ী আপনাকে অবশ্যই একটি নাম বের করতে হবে।
ওয়েবসাইটঃ ওয়েবসাইট করার আগে একটি Domain & Hosting নিতে হবে। তা যেকোনো বা ভালো একটি Online Search দিয়ে কিনতে পারেন। অথবা বাংলাদেশেও অনেক সাইট আছে যাদেরকে বিকাশে Payment করেও কিনতে পারেন। এখন যদি মনে করেন আপনার কোন টাকা নেই তাহলে আপনি নিজেই ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন। সেই ক্ষেত্রে আপনাকে সময় দিতে হবে। YouTube এ গিয়ে How to make a website লিখলেই পেয়ে যাবেন। এক সপ্তাহ চেষ্টা করলেই একটি Free Theme develop করে WordPress এ Website তৈরি করতে পারবেন। ওয়েবসাইট তৈরির পূর্বে অবশ্যই আপনার Content লাগবে। যেমন ধরুন, কি কি বিষয়ে বা কোন ধরণের ব্যাবসা করবেন। সেই বিষয়ে Google এ সার্চ দিয়ে আইডিয়া নিয়ে Content লিখতে পারেন। নিজে না পারলে Freelancer প্রচুর পাবেন। অল্প টাকা দিয়ে ভালো ভালো Content লিখিয়ে নিতে পারেন। আর যদি ওয়েবসাইট কাউকে দিয়ে করান সেই আপনার Content লিখে দিবে।
Marketing Strategy: ব্যাবসার ধরন অনুযায়ী এবার মার্কেটিং প্ল্যান করতে হবে। মনে রাখতে হবে, এই মার্কেটিং Strategy পারে আপনার ব্যবসার টাকা উপার্জন করতে। কারন যার Strategy যত ভালো তার ব্যবসা ততটাই লাভজনক হবে। অন্যরা যেভাবে মার্কেটিং করছে আপনাকে সেটা বুঝে নিয়ে একটা ইউনিক ওয়ে বের করতে হবে। অর্থাৎ আপনার Product/Service কিভাবে Sell করবেন তার জন্য সময় দিতে হবে। অবশ্যই প্রচুর পরিমান Research করতে হবে। মাথায় রাখবেন এটা অনলাইন বেস মার্কেট- তাই একটা প্রশ্ন থাকে যেটা হল, Social Media তে মার্কেটিং করলে Client কিভাবে পাবেন? আপনার কাজ দিয়েই তাদের সাথে যোগাযোগ এর মাধ্যম কৌশল বের করতে হবে।
বাজেট বা Road Map: আপনি চাইলে অবশ্যই invest করতে পারেন। invest টা কোথায় কিভাবে করবেন তারই খাত গুল লিখে ফেলুন। কি পরিমানে খরচ হবে, কতদিন খরচ করবেন কীভাবে ROI আসবে সেটার দীর্ঘ পরিকল্পনা আপনার Road Map এ থাকবে। Road Map যার যত ভালো তারা তত দ্রুত ব্যবসায় সাফল্য আনতে পারে।
Social Media: Facebook, Twitter, Liknedin, Instagram, Pintাerest etc এ কীভাবে আপনার ব্যাবসা প্রচার করবেন টা YouTube থেকে সহজেই জেনে নিন। প্রত্যেকটি বিষয়ে আলাদা করে Strategy করুন যা আপনার নতুন ওয়েবসাইট এ Traffic আনতে সাহায্য করবে এবং Client ও পেতে সাহায্য করবে।
Device: Online ব্যাবসা করতে আপনার একটি Laptop/ PC, Internet, Wifi, এবং একটি Smartphone লাগবে। যার মাধ্যমে যেকোনো স্থানে বসে অনলাইন ব্যাবসা করতে পারেন।
Client List: এবার গভীর ভাবে সার্চ এর মাধ্যমে আপনার টার্গেট Client এর লিস্ট করুন। সেই লিস্ট অনুযায়ী প্রতিদিন তাদের সাথে যোগাযোগ করুন Social media বা Call দিয়ে বা Email পাঠিয়ে। মনে রাখবেন Client হল ব্যাবসার Sales Point। Client না পেলে Sell হবেনা। তাই তার জন্য প্রচুর এবং Nonstop টাইম দিতে হবে। কোন ভাবেই হাল ছাড়া যাবেনা। একবার Client পেয়ে গেলে ঐ Strategy তে ডুবে থাকতে হবে তাহলেই সাফল্য আসবে।
Follow Up: Overall আপনাকে Review বা Follow up করতে হবে। Monthly, Weekly analysis করতে হবে। কোথায় আপনার ভুল হয়েছে, Weakness গুলো কি কি সেই গুলো Correction করতে হবে। আবার Plan করতে হবে। মনে রাখবেন, প্রচুর পরিমান ভুল করবেন তাই Follow Up টা অনেক জরুরি। ব্যাবসা শুরু করা কঠিন, আর টা ধরে রাখাটা আরও কঠিন।
পরিশেষে বলি আমার এই উদ্যোগ শুধুমাত্র বাংলাদেশের যারা কিছু একটা নিজের সাহায্যে ভালো কিছু করতে। চাকরি করে পরের গোলামি করার চেয়ে নিজের বুদ্ধি চেষ্টায় কিছু হোক। আপনার উন্নতিতে আমার দেশ উন্নতি হবে। আশা করি আমার লেখায় আপনার বিন্দু মাত্র উপকার হয় তাহলে Comment করুন যারা যারা Business শুরু করতে চান আর যারা ব্যাবসা করছেন Still Now?
বাংলায় ব্লগ কি ও কিভাবে করবেন ? জেনে নিন !!
লেখালেখি করে টাকা ইনকাম করা যায় | এটা সবাই জানলেও কিভাবে টাকা ইনকাম আসলে করা যায় l সেটাই মূল কথা, যেতে হবে, ইউটিউব পোস্টে, তারপর ওখানে কি লিখতে হবে – বাংলা ব্লগ কিভাবে করব | আপনি অনেক অনেক ইউটিউব চ্যানেল পাবেন সেগুলো খুব মনোযোগ সহকারে ব্লক করতে হয় | তারপর নিজে নিজে যেনে নিতে হবে | এবার কিছু কিছু ইম্পর্ট্যান্ট ধাপগুলো বলছি l এক আপনাকে জানতে হবে ব্লগ কি ? এবার আপনাকে আমি ব্লগ বিষয়ে ক্লিয়ার ধারণা দিচ্ছি | ব্লগ আসলে এমন কিছু লেখা বা কোন আর্টিকেল বা কনটেন্ট যাতে কোন বিষয়ে বিস্তারিত লেখা থাকে| কোন মানুষ কোন বিষয়ে জানতে চাইলে সেই ব্লগটি বা টেস্ট করে সহজেই জানতে পারবে, আসলে যা সে জানতে চায় – এটা হচ্ছে মূলত ব্লগের মেইন কাজ l ওকে, এবার বাংলায় আমি লিখতে চাচ্ছি | যে ব্লগ বা কনটেন্ট এটার উদ্দেশ্য হলো আমাদের দেশে ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি তে যে মানুষগুলো পড়াশোনা করছেন বা পড়াশোনা শেষ করেছেন l এই স্টুডেন্ট গুলো সাধারণত দেখা যায় চাকরির ক্ষেত্রে চাকরি পেতে জুতা ক্ষয় করতে হয় | তারপর ক্লান্ত হয়ে বাপের হোটেলে খেয়ে খেয়ে এক সময় ক্লান্ত | বন্ধু-বান্ধবদের কাছ থেকে অভিশপ্ত জীবন- আমার মেইন উদ্দেশ্য হলো আমার এ কন্ঠ আর লেখা পড়ে যদি কোন মানুষের বিন্দুমাত্র উৎসাহ কাজ করে বা সে নিজে অনলাইন থেকে কাজ করতে সক্ষম যদি হয় |100 জন আবার 10 জনের যদি সে সক্ষম হয় সেই টাকা নিয়ে যদি তার পরিবারের সে একটু কম হলেও উপকার করতে পারে তবে আমারে পরিশ্রম কত পরিশ্রম সার্থক হবে | বাংলাদেশ উন্নতি হবে আপনি উন্নতি হবে, এটাই আমার মেইন উদ্দেশ্য এ থেকে টাকা আসুক বা না আসুক আমার ব্লগ আমি কন্টিনুওসলি আজীবন লিখে যাব | এতে যদি দেশের মানুষের উন্নতি হয় সেটাই আমার মেইন উদ্দেশ্য |
এবার, এবার আমি বলব এত সহজ মনে হচ্ছে ব্লগ থেকে টাকা ইনকাম করা আসলে খুব সহজ বিষয়টা আসলেই এত সহজ নয় কারন পৃথিবীতে হাজার হাজার মানুষ লিখতে পারে ব্লগ তৈরি করতে পারে | তাই কঠিন পরিশ্রম না করলে ব্লগ থেকে কখনোই আপনি ভালো কিছু করতে পারবেন না I অনর্গল পরিশ্রম রিসার্চ করে, যাতে মানুষের সহজ ভাবে মানুষকে উপকার আনতে পারেন | আপনার লেখাগুলো দিয়ে – আপনি ব্লগ সাকসেস হবে্ন | ব্লগ থেকে টাকা ইনকাম করা এত সহজ না |বাংলায় ব্লগ লেখার মূল উদ্দেশ্য কি?
অনেকে ইন্টারন্যাশনাল মার্কেট নিয়ে, গ্লোবাল মার্কেট নিয়ে কাজ করে | কিন্তু মাইকেল মধুসূদন দত্তের মতো ইংলিশে শেক্সপিয়ারের মতো বড় ধরনের কবি , যে আশা ছিল তার সেই থেকে যখন সে পারলনা – তখন সে বাংলা ভাষায় লিখে জনপ্রিয় হয়েছিল | তাই ওই বিষয়টা চিন্তা করলে দেখা যাবে – বাংলা ভাষায়ও অনেক মানুষ আছে, যারা এখনো বাংলা ভাষা পড়তে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন এবং সারা পৃথিবীর মধ্যে অষ্টম ভাষা যদি বাংলা হয় | তবে বাংলা কে অবহেলা করার কিছু নাই | ইংরেজি ইন্টারন্যাশনাল ল্যাঙ্গুয়েজ হলেও – সবাই ইংরেজি বুঝতে পারে না | এমনকি ইংরেজি তে পড়তে লিখতে বাংলাদেশে কতজন মানুষ স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন | আমি যদি বলি আমাদের দেশের শতকরা 5 থেকে 10 জন মানুষ ইংরেজিতে পড়তে লিখতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন | আর বাকি যারা পড়তে লিখতে, লিখতে চান , তারা এক দিক থেকে জোর করে লিখতেছেন বাধ্য হয়ে |