ঘর বাঁধতে না বাঁধতে যে কারণে ভেঙে যায় – Grow Bangladesh
Grow Bangladesh, একমাত্র কারণ হল আমাদের সমাজের যে সকল মানুষ আছে তাদের জন্য আমরা কিছু করি আর না করি সেটা বড় কথা নয় , কিন্তু মানুষ মানুষকে আসলে সাহায্য করতে চায়, কখনো কখনো দেখা যায় যে মানুষ মানুষকে সাহায্য করতে চায় না
হীন মানসিকতা
এই হীন মানসিকতা মানুষকে অনেক সমস্যায় ফেলে দেয় I সে রকম ব্যবসা করার আগে যে পৃষ্ঠা রয়েছে সেগুলোতে অবশ্যই, অবশ্যই মানুষ তার বন্ধু বান্ধব দের সাহায্য, না বন্ধু বান্ধবরা অনেকে অনেক কথা বলে I তারপর হলো কিছু সময় দেখা যায় যে ওই মানুষ গুলো কখনো কখনো তার যে জমানো টাকা ব্যয় হিসাব ক্যালকুলেশন গুলো অন্যের সাথে শেয়ার করে I অনেকেই টাকা গুলো নষ্ট করে ফেলে, ভেঙে ফেলে অন্যান্য কাজের সাথে জড়িত I শেষ করা হয় না I তারপর বলব যে, আসলে তারপর একটা বড় সমস্যা হল যে ফ্যামিলিগত সমস্যা
ফ্রিল্যান্সিং করতে সাহায্য করতে চায় না
নিশ্চয়ই কখনো কোন ফ্যামিলি ব্যবসা করতে সাহায্য করে না, ফ্রিল্যান্সিং করতে সাহায্য করতে চায় না বলে পড়াশোনা করো মামা বা বলে, পেরা থাকে মাথার মধ্যে ছেলে বড় হবে , চাকরি করবে, টাকা আয় করবে, তারপর বৃদ্ধ বয়সে আমাদের হেল্প করবে অথবা না করুক আর না করুক চাকরি করে বিয়ে করে সংসার করবে । সামান্য সামান্য চিন্তা-চেতনা মধ্যে আজকালকার অভিবাবকরা ম্যাক্সিমামই এভাবেই থাকে । চাকরি করবে, চাকরি করবে , চাকরি করে চলবে , ভালো চলবে । মানুষ করবে আসলে এই সামান্য পরাধীন জীবনে মধ্যে ফেলে দেয়া উচিত না তাকে উৎসাহ করা অথবা নিজে ইনভেস্ট করা থেকে চাকরি কআর না হলে আপনার ছেলের ভবিষ্যৎ এজন্যই উৎসাহদায়ক ।
অনলাইনে সারাদিন
আমার দেশের মানুষ উন্নতি হবে । আপনার উন্নতি হবে অতএব আমি চাই প্রত্যেকটি মানুষ সারা বিশ্বে বিজনেস করবে । অনলাইনে সারাদিন সারাদেশের Dollar আমাদের দেশে আনবে । মন প্রাণ দিয়ে তারা আপ্রাণ চেষ্টা করবে কারণ অনলাইনে জায়গায় বসে ঘরে বসে। অফিস নিয়ে সারা বিশ্বের সাথে কাজ করে এখান থেকে টাকা কামানো সম্ভব । এটা ধরে রাখতে গেলে যে, মা বাবাকে উৎসর্গ করতে হবে । সময় নষ্ট না করে ওই সময়ে দিনভর কাজ করে টাকা আয় করতে হবে।
টাকা আয় এত সহজ নয়
টাকা আয় এত সহজ নয় কারণ মানুষের কাজ করে দেয়ার পরেই ও আপনি ওই সময়ের মূল্য শুধু আপনাকে দিবে । আমাদের দেশের মানুষের কাজের যোগ্যতা, বিদেশিরা আমাদেরকে ভালো চোখে দেখে না বলেই তারা অনেক কম রেট , কম দাম দিয়ে আমাদেরকে কাজ করে নিচ্ছে । তাই কাজের জন্য ভালো হয় তবে দেখবেন যে প্রচুর কাজ পাবেন প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারবেন ।
এরপরেও যদি আপনাদের কারো কোন কিছু অভিযোগ থাকে বা মনের মধ্যে কোন প্রশ্ন থাকে কমেন্টস করে পোস্টগুলো শেয়ার করতে পারেন । প্রশ্ন গুলো সঙ্গে উত্তর দেয়ার চেষ্টা করব । তার পাশাপাশি কখনো যদি কোনদিন কখনো চিন্তা করো তোমাদের কোন প্রবলেম হয়েছে বা প্রবলেম ফেস করতে পারছ না । ফ্রি কনসাল্টেশন দিব, তোমরা আমার কাছ থেকে কনসালটেন্সি ফ্রি পাবে, যদি তোমার মনের মধ্যে কোন কনফিউশন থাকলে আমাকে মেইল করে জানাও । যদি না হয় তুমি আমাকে মেইল করো । তোমাদের সমস্যাকে সমাধান করার চেষ্টা করব ।
ভালোবাসার মানুষের সাথে গল্প ও টাকা ইনকাম
ভালোবাসার মানুষের সাথে গল্প ও টাকা ইনকাম
সেটা হচ্ছে কিভাবে আসলে ভালোবাসার মানুষের সাথে টাকা ইনকাম করা যায় । তাও আবার একসঙ্গে একই জায়গায় বসে অথবা গল্প করে কিভাবে? কি রহস্যময় ক্রিয়েটিভ আইডিয়া। তা হচ্ছে আমাদের বাংলাদেশের ছেলে মেয়েরা সবাই প্রায় প্রেম করে । এই প্রেম থেকে যে অনেক টাইম নষ্ট হয়। টাইম কে নতুন করে কাজে লাগিয়ে কিভাবে অনলাইন থেকে ইনকাম করা যায়। সেটা ক্রিয়েটিভ আইডিয়া । সেটা কিভাবে? চলুন দেখে নেই—–
এই কনটেন্ট টা মুলত – যারা স্কুল কলেজ ভার্সিটিতে পড়া লেখায় ডুবে আছো । অনেক কাজে দিবে যদি পুরাটা মন দিয়ে পড়…।
কঠিন ভাবে ভালবাসতে হবেঃ
সবার আগে -ভালবাসতে হলে, কি করতে হবে, কাকে ভালবাসতে হবে। এই ভালবাসতে বাসতে যেন টাকা ইনকাম হয় । সে দিকেও খেয়াল রাখতে হবে । তো ভালবাসতে হবে আপনার প্রেমিকাকে।
সত্যিকারের ভালোবাসার কথা বলছি – পবিত্র ভালোবাসা, সত্যিকারের ভালোবাসার মধ্যে যেখানে একসময় সংসার করা যায়।এমন কাউকে ভালোবাসতে হবে । কঠিন ভালোবাসা ভালোবাসা ভালোবাসা ভালোবাসা ভালোবাসা ভালোবাসা ভালোবাসা থাকে। সেই ভালোবাসার মধ্যে সব কিছুই পাবে – যেমন করে রাধা ভালোবেসেছিল । যে ভালোবাসতে পারে, সে যদি আপনাকে ভালবাসে দুনিয়ার সমস্ত বাধা বিপত্তি পেরিয়ে ।
নতুনলোকেশন
অর্থাৎআগে তোমরা যেখানে যেখানে প্রেম করতে ফর এক্সাম্পল সংসদ ভবন,ধানমন্ডি লেক, আরো অনেক জায়গা, ঠিক আছে। তোমাদের পছন্দের জায়গায় থেকে এবার নতুন জায়গাতে যেতে হবে। তা হবে fast food বা Restaurant এর মত জায়গায়। যেখানে অনেক সময় কথা বা কাজ করতে পারবে – আলাপ করতে পারবে।
নতুন টপিক
নতুন টপিক টা সবার আগে ঠিক করতে হবে – কি নিয়ে কাজ করবে দুই জনে । এক্টু ভেবে নেওয়া দরকার। রেস্টুরেন্ট অথবা টি স্টল এমন জায়গায় আসা হল । যেখানে বসে আমরা গার্ল ফ্রেন্ড – বয় ফ্রেন্ড এর মধ্যে কথা বলতে পারা যায়। কিন্তু কথা হবে কাজের প্লান্নিং – যে কাজ থেকে টাকা আয় হবে তা নিয়ে আলাপ করতে হবে।
তারপর তোমরা একটা খাবার আইটেমঅর্ডার করলে। অর্ডার করার সাথে সাথেই তোমাদের একটা প্লান সেট থাকবে । আমি কয় টাকা আজকে খরচ করছি দুজনে মিলে । একজন 200 বা 500 টাকার চিন্তা করবে। এই লোকেশন থেকে তুমি এমন কিছু করবে । যাতে তোমার এই তিন পাঁচ গুণ টাকা তুমি আয় করে নিতে পারো । তুমি 500 টাকা খরচ যদি করো । তাহলে মনে করতে হবে তোমার একবার কাজটা কর । তোমাদের মিনিমাম এখান থেকে পাঁচ হাজার টাকা্র একটা কাজ তোমাকে বের করতে হবে । হতে পারে আর্টিকেল বা যে কন কিছু। কিন্তু মাথায় রাখতে হবে – সে কাজের যেন মার্কেট এ চাহিদা থাকে।
আউট পুট
সেজন্য আসলে এই নতুন টপিক সিলেকশন করা । তোমাদের যদি কোন আইডিয়া থাকে । তোমাদের যদি কোন ইউটিউব চ্যানেল থাকে বা ওয়েব সাইট ব্লগ থাকে। তার জন্য কাজ করতে থাক দিনের পর দিন।
শেষ কথায় বলব আমার আজকের প্ল্যানটা তোমরা কাজে লাগিয়ে দেখো । তোমাদের কাজে আসবে- যদি তোমরা প্রিয় মানুষ কে নিয়ে -যদি দুইটা তিনটা চ্যাটিং করো দেখো তোমাদের ইনকাম হবে যদি করা যায় এক হাজার টাকা করে৩দিন 15000 টাকা ।ত মাসে ৬০০০০ টাকা আয় করা যাবে।
ফ্রিল্যান্সারদের জন্য ৪ টি গুরুত্তপূর্ণ সুবিধা
আসলে স্বাধীন পেশা প্লান অনুযায়ি ফ্রিল্যান্সার বিজনেস। অবশ্যই স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারা যায়। ঘরে – বাইরে -অফিসে অথবা মোবাইলে যে কোন জায়গায় স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে। তো এই স্বাধীনতা সেটা এখন একটু বলবো ফ্রিল্যান্সার, লেন্স ক্যামেরা ,লেন্স দিয়ে দূরে জিনিস কে কাছে নিয়ে আসা যায়। তার মানে হল কাস্টমারকে যখন কাজ দিবে বাংলাদেশের লোক দিয়ে কাজ করাতে পারে, তাদের মাধ্যমে দিয়ে কাজ করাতে পারে এজন্যই ফ্রীলাঞ্চ। সুবিধ গুলি হলঃ
স্বাধীনতা
স্বাধীনতা হচ্ছে মানুষের একটা বিষয় প্রত্যেকটি মানুষ কখনোই পরাধীন ভাবে থাকতে চায়না । মানুষ স্বাধীনভাবে থাকতে চায়। তাই উপার্জন করে মানুষ স্বাধীনভাবে থাকতে চাওয়ার নামটাই হচ্ছে ফ্রিল্যান্স বিজনেস । অথবা ফ্রিল্যান্সাররা ঘরে বসে কাজ করতে পারে। তার শরীর ভালো না লাগলে সে কাজ করবে না । সে প্রজেক্ট এর কাজ পেল সে সময় নিল এই সময়ের মধ্যে আমি কাজ করে দিব।সময় মত দেশে বসে কাজ করে দিতে পারবে অর্থাৎ কারো আন্ডারে কাজ করা বা কারো কথা শুনে খারাপ গালি গালাজ শুনতে বাপেরা থেকে মুক্তি পেতে পারেন স্বাধীনভাবে চলাফেরা করবে। স্বাধীনভাবে কাজ করবে ।তার জন্য প্রযোজ্য স্বাধীনভাবে চলার জন্য নিজেকে তৈরি করা।কোন অপশন নাই ফ্রীলেঞ্চে কাজ করা ছাড়া।
স্কিল
অর্থাৎ বাংলাদেশ একটা বড় সমস্যা হল স্কিল অনুযায়ী কাজ বা জব পাওয়া যায় না। এর কারণে অনেকহতাশ। এ গুলো থেকে সে ব্যর্থ হয়ে যায়। কিন্তু হুমায়ূন আহমেদের কথা বললে হবে না । তিনি কেমিস্ট্রি তে পড়াশোনা করে রাইটার । বাংলায় পড়াশোনা করছো । তুমি তোমার বাংলার কে নিয়ে টাকার জন্য করতে পারবা । ফিনান্স এর মাধ্যমে যে কন স্কিল্ল থাকলেই বিজনেস বা কাজ করে আয় করা যায় ।
ফ্রীলান্স থেকেবিজনেস
এবার বলবোবিজনেস এর কথা,ফ্রীলান্স করতে করতে তুমি কিছু টাকা জমাবে । অথবা কিছু লোক ম্যানেজ করবে বড় কাজ করবে।তখন তুমি একটা অফিস নিয়ে । তুমি ফ্রিল্যান্সার থেকে বিজনেস করতে পারবা । তার আগে একটুখানি বলি, টাকা উপার্জন করতে হলে কাজ করতে হবে । কাজকরতে করতেদেখবে তোমার অনেক অভিজ্ঞতাহয়ে গেছে । কাজ পাচ্ছ তাহলে তুমি দেখবা যে নিজে কাজ করতে পারছ না । নিজেকে কাজ করেশেষ করতে পারছ না । তখনই তোমার যোগ্যতা অনুযায়ি যার দরকার।ইচ্ছা করলে তুমি ভার্চুয়াল নিতে পারবে। যে কোন জায়গা থেকে হায়ার করে লোক নিয়ে তুমি কাজ করে দিতে পারবা । যদি মনে করো যে অফিস নেওয়ার পর ওই অফিসগুলোতে তুমি তোমার যোগ্য অনুযায়ী প্রজেক্ট নিয়ে কাজ করতে চাও।লোক নিয়ে কাজ কর।
ইনভেস্ট ছাড়া টাকা উপার্জন
একমাত্র ফ্রিল্যান্সার পেশায় আছে।যে পেশা দিয়ে ইনভেস্ট ছাড়াই,টাকা আয় করা যায়।এ ছাড়া তুমি যোগ্যতা দিয়ে দিনের পর দিন শ্রম কঠিন পরিশ্রম করে টাকা উপার্জন করতে পারবা। আসলে চাকরির ক্ষেত্রে ইনভেস্টে আছে । তোমার ফ্রীলান্সের বিজনেস এর ক্ষেত্রে হল তোমার পড়াশোনা । শেষ অথবা বসেথাকা অবস্থায় তোমার যোগ্যতা অর্জন করলে । তুমি টাকা অর্জন করতে পারবা । পৃথিবীর সবচেয়ে কঠিন কাজ। টাকা আয় করা। কাজকরতে পারবা যদি তুমি কাজ করো এবং ফ্রি ভাবে নিজেকে কাজে মনোযোগী করতে পার, আমি বলতে পারি লেগে থাকলে – তুমি পারবা।
দিনের পর দিন কঠোর পরিশ্রম করলে তুমি কোন ইনভেস্ট ছাড়াই টাকা পয়সা ইনভেস্ট ছাড়াই টাকা ইনকাম করতে পারবা। এর জন্য একটা বড় মাধ্যম লাগে তা হল জানতে হবে কাজ। কাজ ছাড়া কন গতি নাই । কাজ করতে পারলে টাকা এমনিতেই আসবে । তবে সঠিকভাবে কাজে লাগাও তোমার জীবনের পরিবর্তন চলে আসবেই।
তবে একটা জিনিস আবার বলি- টাকা ইনকাম করা অনেক কঠিন।অনলাইন থেকে হাজার হাজার মানুষ এই পথে আছে।টাকা ইনকাম করার – তোমার স্কিল্ল যদি না হয় – তুমি একটা ডলার ইনকাম করতে পারব না । তাই সবার আগেই স্কিল তৈরি কর ।
বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সারদের তিনটি মার্কেটপ্লেস
যে মার্কেটগুলো বাংলাদেশের অনেক মানুষ কাজ করতেছে । সেই মার্কেট গুলোকে নিয়ে আমি কথা বলব – এর মধ্যে তিনটি বিশেষ উল্লেখযোগ্য মার্কেটপ্লেস এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে আপওয়ার্ক কিন্তু বাংলাদেশের জন্য ভয়ঙ্কর অবস্থা এবং কঠিন এবং কঠিন থেকে কঠিন একটা মারকেটপ্লেস বর্তমান সময় অনেকেই এই মার্কেটপ্লেসে একাউন্ট খুলে বসে আছে। বলে কাজ পায় না । মনে করে এখন আসলে খুব হার্ড হয়ে গেছে । একাউন্ট খোলা টা কঠিন হয়ে গেছে। তাই বলে ভয় পাবার কিছু নেই কিছু না কিছু পদ্ধতি বা অবশ্যই আছে যেগুলো আমি দেখাবো । আপনারা এই সবগুলো মারকেটপ্লেস থেকেই স্কিল থাকলে অবশ্যই অবশ্যই কাজ পাবেন ।
বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রথম জনপ্রিয় সাইট Upwork । এমন কিছু নাই যে কাজ করতে পারবেন না । প্রথমত গ্রাফিক্স ডিজাইন দিয়ে যদি বলি, গ্রাফিক্স ডিজাইনের জন্য আরেকটি মার্কেটপ্লেসে লোগো ডিজাই্ন , ব্যানার ডিজাইন থেকে শুরু করে এমন কিছু কাজ পাবেন যে কাজগুলো দিয়ে আপনি এক লাখ থেকে দু লাখ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তারও বেশি এবং অনেক অনেকে রয়েছে ।
কোন Subject গুলো নিয়ে কাজ করা যায় । ওকে কিছু কঠিন কঠিন কথা গুলো আপনাদের কে বলি। বর্তমানে.৫০০০ ইউজার সাইন ইন করা হয়েছে। বাংলাদেশের জন্য তারপরও যদি বলি যে সব সাইট গুলো রয়েছে এর মধ্যে কিছু কিছু আছে আপনার জন্য খুব সহজে ওয়েব ডিজাইন এবং সবচেয়ে tough কি হবে ? যদি আপনি ভালো skill থাকে, এতে আপনার মনে রাখতে হবে, মিনিমাম ননস্টপ work করে যেতে হবে, এর পিছনে একটা ভালো পয়েন্ট আপনাকে বলি ।
সেটি হল সুন্দর করে সাজানোর জিনিস নিয়ে যে আপনি কাজ করতে চাচ্ছেন ওই রিলেটেড ওই পোর্টফোলিও সুন্দরভাবে সাজাবেন । ওই সাজানো পোর্টফোলিও দিয়ে আপনি কাজ পাবেন । মনে রাখবেন , আপনার বায়ার যখন আপনার এই কাভার লেটার দেখবে তার সঙ্গে সে জব দেয়া আছে। আপনার পোর্টফলিওতে ঢুকবে তার চোখে যদি দেখে আপনার সঙ্গে কোন কাজের মিল নাই । অবশ্যই অবশ্যই আপনাকে কাজ দিবে না । অতএব আপনার লেখা সুন্দর করে 10 থেকে 20, 50 টা লেটার আপনাকে তৈরি করে রাখতে হবে । কাস্টমাইজ করে যখন যেটা দরকার সেইটা ব্যবহার করতে হবে।
কাস্টমাইজ করবেন কখনোই কপি পেস্ট করে কাউকে দিবেন না । এবং কাউকে সেন্ড করার সময় আপনাকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট মনে রাখতে হবে । অনেক কিছু কোড দিয়ে দেয় , তা দিয়ে শুরু করবেন। সেগুলো মেনে চলতে হবে । লিখতে হবে যাতে খুব সহজে পড়তে পারে । বুঝতে পারে যে আপনি কাছে অনেক স্কিল আছে ।
পরে ওই কাজের মারকেটপ্লেস টা ভালো করে যাচাই করে দেখবেন । আপনি তার কাছে গুড স্কিল্ল মনে না হলে , আপনাকে কাজ দিবে না ।
এরকম করে যত ধরনের ক্যাটাগরি আছে সবগুলি যে যার মত ইউটিউব চ্যানেল থেকে দিনের পর দিন ধরে শিখতে হবে। চেষ্টা করতে পারলে একটা ভালো রিভিউ চলে আসবে, যখন 100 – 200 রিভিউ চলে
আসবে , তখন আরে পিছনে ঘুরতে হবেনা । বায়ার পিছনে ঘুরবে , এর মূল বৈশিষ্ট্য হল স্কিল।
ফাইবারের কথা। আসলে এটি অনেক জনপ্রিয় হয়ে গেছে। এটারএকটা সুবিধা হচ্ছে । আপনাকে বিট দিতে হবেনা । সুন্দর করে যে বিষয়ে কাজ করতে চান। তার এক্সাম্পল ওয়েব ডিজাইন । ওয়েব ডিজাইনের কাজ করতে পারলে । ওয়েব সাইট অথবা ভাল করে পয়েন্ট দিয়ে রাখতে হবে গীগ এ , যে পয়েন্টগুলো এর সাথে মিলে যায় । সেই পয়েন্ট গুলো যখন client এর সাথে মিলে যাবে তখন সে রিকোয়েস্ট করবে।
তারপর প্রায় সব কিছু – টুমি করে বলি- সে যদি তোমার প্যাকেজ টা কিনতে চায়। তাহলে সে তোমাকে তোমাকে Request send করবে।
2-3 মাস তুমি এখানে ট্রাই করলে অবশ্যই অবশ্যই তুমি ভাল করতে পারবে । এখান থেকে তুমি ছিটকে পড়লে চলবে না ।
তোমাকে ননস্টপ এখানে ট্রাই করে যেতে হবে । কোথায় কোথায় তোমার উইকনেস সেগুলো চাই করতে হবে বেশি বেশি করে বানাতে হবে এগুলোর মার্কেটিং করতে হবে কেউ বাইরে আসল কিনা সেটাই করতে হবে অর্থাৎ কঠিন ভাবে তোমাকে পরিশ্রম করতে কি রকম তোমাকে একবার 100 বা 200 রিভিউ যখন চলে আসবে । তখন দেখবা তোমার ইচ্ছে করলেই সবাই follow করবে ।
তখন তোমাকে আর কাজ খুঁজতে হবে না। বিষয়টা যদি আরো জানতে চাও ইউটিউব চ্যানেল আছে মানুষের বিদেশ থেকে টাকা ইনকাম করা । কোন ভাবেই সম্ভব কিন্তু এখানে থেকে শুরু করে অনেক কাজ আছে এবং এখানেও হচ্ছে এখানে যেকোন একটাতে যদি তুমি ভালো করে মনোযোগ সহকারে কাজ করো এবং ইনকম হবে।
Freelancer.com ওই একই রকম freelancer web site । আর যদি ভালো স্কিল থাকে । ফর এক্সাম্পল তুমি গ্রাফিক ডিজাইন নিয়ে কাজ করতে চাচ্ছ কোন কোন গ্রাফিক ডিজাইন – লোগো ডিজাইন করবা । ভাল স্কিল্ল মার্কেটিং এর ডিজাইন করার জন্য মিনিমাম তৈরি করতে হবে । তুমি এমন ভাবে নিজেকে স্কিল্ দেখাতে হবে – যেন client ফিরে না যায়। সেই স্কিল তোমাকে শো করতে হবে তোমার স্কিল যদি কখনো রিপ্লেস না করতে পারো সুপার স্কিল তুমি জীবনেও 100 বছর কাজ করলেও তুমি কখনোই কাজ পাবে না । এটা আমার লাইফ থেকে এবং আশেপাশের মানুষদের থেকে তোমাকে বলছি । হাজার হাজার মানুষ টাকা ইনকাম করতেছে । আবার লক্ষ লক্ষ মানুষ টাকা ইনকাম করতেছে না । ছাগলের তিন নাম্বার বাচ্চার মতো করতেছে । আসলে সেটা না only skill লাগে । টাকা ইনকাম করা এত সহজ না । থ্যাংক ইউ ভেরি মাচ।
Freelancer দের বর্তমান, অতীত ও ভবিষ্যৎ 2020 !!
বাংলাদেশি Freelancer দের বর্তমান, অতীত ও ভবিষ্যৎ !!
Freelancer এই বিষয় নিয়ে কথা বলতে গেলে প্রথমেই বলতে হবে বাংলাদেশে মোট পাঁচ হাজারের মধ্যে ফ্রিল্যান্সার আছে । আর লাখ লাখ ফ্রিল্যান্সার আছে যারা একাউন্ট খুলে বসে আছে কাজের জন্য চেষ্টা করতেছে কিন্তু তারা কাঙ্খিত চেষ্টা অনুযায়ী ফল পাচ্ছে না । অধিকাংশ মানুষের মাথায় আছে হাউ টু আর্ন মানি অনলাইন । কিভাবে অনলাইনে টাকা ইনকাম করা যায় ।
এই বিষয় নিয়ে মানুষের মাথার মধ্যে থাকে কিন্তু ব্যর্থ চেষ্টার পরে ফিরে ফিরে যাচ্ছেন অসংখ্য মানুষ। সকল মানুষকে লাইনে আনা টাকা ইনকাম করতে পারে সেজন্য Grow Bangladesh । আমার একটি কথা , সারা বিশ্বের থেকে বাংলাদেশে টাকা ঢুকেছে ।
আমার প্রত্যাশা অতীতের কথা
বাংলাদেশের যারা Freelancer শুরু করেছিল ইউটিউব চ্যানেল, পরে তারা অনেকে আছে গাড়ি বাড়ি । কিন্তু বর্তমানে যারা ফ্রিল্যান্সিং করতে চাচ্ছে আসলে অনেক কঠিন আবার অনেক সহজ । এটাই তাদের কাছে অন্ধকারের মত যারা আছে তাদের কাছে অনেক সহজ কিন্তু লেগে থাকতে হয় ।একটুখানি টাকা আসলে তখন দেখবেন আপনার । আপনার কোন মূল্য নেই বিদেশিদের কাছে।
বর্তমান অবস্থান
বর্তমান অবস্থা খুব ভয়ঙ্কর । এক্সাম্পল গ্রাফিক্স ডিজাইনের জন্য বাংলাদেশ থেকে কি কোন একাউন্ট খোলা যায় না । বিকজ হাজার হাজার লাখ লাখ মানুষ কাজের জন্য গ্রাফিক ডিজাইন থেকে Upeork Account করে রাখছে । না পড়ে দেখেছেন যে মানুষ বাংলাদেশি অ্যাকাউণ্ট খুলে রেখেছে কিন্তু তারা কোন কাজ পাচ্ছে না ।
ভবিষ্যতের কথা
বাংলাদেশের অবস্থান এবং গ্লোবাল মার্কেট থেকে চিন্তা করলে আমরা আছি অনেক শীর্ষে । যে যেমন, এক্সাম্প্লে ক্লিপিং পাথ ইন্ডাস্ট্রি তে বা ফটো এডিটিংয়ে কথা বলতে গেলে এক নম্বর শীর্ষে বাংলাদেশ। ইন্ডিয়া আছে আমাদের সঙ্গে যেমন করে ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি অবস্থা । খুব খারাপ তেমনি করে পোশাক শিল্পে গার্মেন্টস শিল্পে বাংলাদেশ জুড়ে আছে । তেমনি করে আমাদের বাংলাদেশে আউটসোর্সিং পজিশনে আছি । এই জায়গা থেকে আমরা যাতে আরো ভালো করতে পারি। এই এক থেকে শুরু করে আরো ফ্রিল্যান্সিং এর টাকা কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং করা যায় ।
- ব্যবসা শুরু করতে কি কি
- ১২ টি উপায়ে : অনলাইনে আয় করতে পারবেন
- ৮ টি টিপস – How to Make Online বিজনেস প্লান – নইলে ধরা
কোন কোন কাজ করা যায় Freelancer । দেখতে পারবেন কিভাবে কাজ করতে পারে । এর মধ্যে একটা জিনিস বার বার ,আবার সেটা হল যদি আপনার স্কিল না থাকে লক্ষ বার ট্রাই করলেও আপনি পারবেন না । এই ভবিষ্যতে , আমরা যারা চাকরির জন্য ঘোরাঘুরি করতেসি । এই চাকরির জন্য ট্রাই না করে যদি আমরা কাজ শুরু করলে দেখবেন যে আপনার ভবিষ্যত খুব উজ্জ্বল ।
পরিশেষে বলব , এবার আপনার চিন্তা করে দেখুন অতীতের অবস্থান কি ছিল ফ্রিল্যান্সারদের জীবনে এবং বর্তমানে সত্যি সত্যিই কি অবস্থায় আছে। ফ্রিল্যান্সাররা মার্কেট, বিশেষ করে দেখুন ওয়েবসাইট সার্চ করে দেখুন, বন্ধু , বন্ধু-বান্ধবদের কাছ থেকে খোঁজ নিয়ে দেখুন । বর্তমান ফ্রিল্যান্সারদের অবস্থান কি এবং ভবিষ্যতে কি হতে পারে। আমার কথা বিশ্বাস না করে যখনই ফ্রী ওয়েবসাইট থেকে রিচার্জ করুন বিভিন্ন আর্টিকেল পড়ে, নিজেকে, নিজেকে যাচাই করে দেখুন সত্যি সত্যিই ভবিষ্যৎ এদের অবস্থান কোন পর্যায়ে আমরা যেতে পারি।
বিদেশ থেকে ডলার
বিদেশ থেকে ডলার কি পরিমান ইনকাম করতে পারি বা করতেছে Freelancer । সেই অবস্থা আপনি নিজে বুঝে, নিজের মাথায় ঢুকিয়ে তারপর আপনি বিবেচনা করুন ফ্রীলান্সের আপনি করবেন। নাকি সোনার হরিণ ধরার জন্য দিনের পর দিন ইন্টারভিউ দিতে থাকবেন । এই বিষয়টি আপনার উপরে । আপনার উপরেই সবকিছু নির্ভর করে।
কি যোগ্যতা আপনার আছে সে যোগ্যতা দিয়ে আপনি কি করতে পারেন যোগ্যতা না থাকলে যখন এটি আপনাকে যোগ্যতা তৈরি করতে হবে । মার্কেটপ্লেস থেকে যখন একটি আপনার ডলার ইনকাম করতে হবে । কথাগুলো শুনতে খারাপ লাগলেও বাস্তবতা আসলে এমনই থ্যাংক ইউ , থ্যাংক ইউ সো মাচ ।